উইন্ডোজের কিছু শর্ট-কাট টিপস্‌

Run কমান্ডস
compmgmt.msc = কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট
devmgmt.msc = ডিভাইস ম্যানেজার
diskmgmt.msc = ডিক্স ম্যানেজমেন্ট
dfrg.msc = ডিক্স ডিফ্রাগ
eventvwr.msc = ইভেন্ট ভিউয়ার
fsmgmt.msc = শেয়ারড ফোল্ডারস
gpedit.msc = গ্রুপ পলিসি
lusrmgr.msc = লোকাল ইউজার & গ্রুপস্‌
perfmon.msc = পারফরম্যান্স মনিটর
rsop.msc = রেজাল্টেন্ট সেট অব পলিসি
secpol.msc = লোকাল সিকিউরিটি সেটিংস
services.msc = ভেরিয়াস সার্ভিসেস
msconfig = সিস্টেম কনফিগারেশন ইউটিলিটি
regedit = রেজিস্ট্রি এডিটর
msinfo32 = সিস্টেম ইনফরমেশন
sysedit = সিস্টেম এডিট
win.ini = উইন্ডোজ লোডিং ইনফরমেশন
winver = শো কারেন্ট ভার্সন অব উইন্ডোজ
mailto = ওপেন ডিফল্ট ইমেইল ক্লাইন্ট
command = ওপেন কমান্ড প্রম্পট

Run ইউটিলিটি ব্যবহার করে ইউজার ম্যানেজমেন্ট


১) সকল ইউজার দেখতে চাইলে

C:/>net user

২) ইউজার পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে চাইলে

Formate : net user
Example : C:/>net user Administrator 123456

৩) নতুন ইউজার এ্যাড করতে চাইলে

Formate : net user /add
Example : C:/> net user anupam 123456 /add

৪) ইউজার রিমুভ করতে চাইলে

Formate : net user /delete
Example : C:/>net user anupam /delete

আমার ব্যক্তিগতভাবে একটা আক্ষেপ ছিল ইস, মিগ৩৩ চ্যাট যদি কম্পিউটার হতে করতে পারতাম কারণ জীবনের প্রথম চ্যাট মিগ৩৩ দিয়ে শুরু করেছিলাম আবার মোবাইলের কোন সফটওয়্যার বা গেমস নিয়ে লিখতে গেলেও সমস্যায় পড়তাম কারণ আমার মোবাইল মাল্টিমিডিয়া না সাধারন মোবাইল।আজকে এর একটা ফাটাফাটি সলিউশন পেলাম এবার হতে মোবাইলের সবকিছু মানে সফটওয়্যার যেমন ওপেরা গেমস ,চ্যাট সবকিছুই করা যাবে কম্পিউটার হতে আর একেবারে সহজে।
তাহলে চলুন পুরো ব্যাপারটা বিস্তারিত জানি।
কম্পিউটারে মোবাইলের সফটওয়্যারগুলো চালানোর জন্য Sjboy J2ME Emulator নামের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে হবে তাহলে প্রথমে এই লিংক হতে Sjboy J2ME Emulator সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন সাইজ ১.২ মেগা ।এবার ইন্সটল করে নিন।
এবার আপনার পছন্দের মোবাইল সফটওয়্যারটির উপর মাউসের কার্সর রেখে রাইট ক্লিক করুন এবার open with তারপর open with sjboy emulator এ ক্লিক করুন ব্যাস আপনার মোবাইলের সফটওয়্যারটি ওপেন হয়ে যাবে।মনে রাখবেন মোবাইলের জাবা সফটওয়্যারগুলো নেট হতে কম্পউটারে ডাউনলোড করলে জিপ আকারে থাকে ।জিপ ফাইলকে আনজিপ করার কোন প্রয়োজন নাই শুধুমাত্ত কার্সর রেখে রাইট ক্লিক করুন এবার open with তারপর open with sjboy emulator এ ক্লিক করুন ব্যাস আপনার মোবাইলের সফটওয়্যারটি ওপেন হয়ে যাবে।আরেকটা কথা জাবা সফটওয়্যারগুলো যেমন ওপেরা মিনি ,মিগ৩৩ খুব সহজেই কম্পিউটারে ওপেন করে ব্যবহার করা যায় কিন্তু সিমবিয়ানগুলো ওপেন করতে নকিয়া পিসিসুট ইন্সটল করা লাগে এবং ওপেন করতে অনেক ঝামেলা হয় কারণ সফটওয়্যারটি মূলত জাবা সফটওয়্যারের জন্যা তৈরী। Getjar হতে কম্পউটারে কোন মোবাইল সফটওয়্যার নামানোর সময় মোবাইলের মডেল নাম্বার চায় সেক্ষেত্তে আপনার ইচ্ছামত যেকোন মডেল সিলেক্ট করে দিন তাহলেই চলবে।আর মোবাইলের সকল সফটওয়্যার ,গেইমস Getjar এ পাবেন।আর কোন সমস্যা হলে জানাবেন।সবাই ভাল থাকবেন

কিছু প্রয়োজনীয় Google Seacrh টিপস n' টার্মস

আবারো সার্চ, আবারো টিপস, আবারো ছোট। এবারের সার্চ টিপসগুলো যারা গুগলে সার্চ করেন তাদের জন্য। এ টিপসগুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে ইন্টারনেটের অনেক ফোরাম, ব্লগ সাইট এমনকি ইউটিউবেও। অনেকেই হয়তো এগুলো জানেন, তারপরও এই আবার জানানো। অনেকেরই একটা অভিযোগ আছে গুগলের বিরুদ্ধে যে গুগলে সার্চ দিয়ে তারা "গারবেজ" রেজাল্ট অর্থাৎ কিনা অপ্রাসঙ্গিক রেজাল্ট পান। তবে সত্যি কথা হলো যে চেষ্টা করে হলেও গুগলের কাছ থেকে "গারবেজ" রেজাল্ট বের করাটা বেশ কষ্টকর। :D গুগল তার সার্চের ব্যাপারে বেশ স্পেসেফিক, কোন কোন ক্ষেত্রে হয়তো একটু বেশিই।

১. গুগলে সহজে কোন নির্দিষ্ট ধরনের ফাইল খুঁজে পেতে কিছু বিশেষ ধরনের সার্চ টার্ম বেশ সহায়ক। ধরুন আমার টাইটানিক ম্যুভির সেই বিখ্যাত My heart will go on গানটি দরকার। তাহলে আমি গুগলে সার্চ দেবো:

intitle:"index.of" my heart will go on mp3

সার্চ রেজাল্টে ৫ম লিংকটি ধরে পৌঁছে গেলাম এই লিংকটিতে: View this link এবং পেয়ে গেলাম কাঙ্ক্ষিত গানটি ও বোনাস হিসেবে Celine Dion এর আরো অনেক গান।

এই সার্চ টার্মটি আপনি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করতে পারেন। যেমন আমি হ্যারি পটার সিরিজের Prisoner of Azkaban বইটির দরকার। তাহলে আমি গুগলে সার্চ দেবো:

intitle:"index.of" Prisoner of azkaban pdf

সার্চ রেজাল্টের প্রথম পাতার ১০ম অর্থাৎ শেষ লিংকটি আমাকে নিয়ে গেলো এই পাতায়: View this link এবং পেয়ে গেলাম কাঙ্ক্ষিত বইটি - সাথে হ্যারি পটার সিরিজের আরো ৫টি বই (আফসোস Deathly Hallowsটা নেই, অবশ্য ওটা লিখে সার্চ দিলে ওটাও পাওয়া যাবে)।

যদি উপরে হ্যারি পটারের বইয়ের লিংকটিতে ক্লিক করে থাকেন তাহলে দেখবেন যে pdf ফাইলগুলো বেশ সুসজ্জিতভাবে আছে, যেনো অনেকটা আমার ফোল্ডারের ভেতরে যেভাবে ফাইলগুলো রাখি সেভাবে - যেনো আপনার জন্যেই অপেক্ষা করছিলো। ;)



আসলে ব্যাপারটা অনেকটা সেরকমই। যদি খুব জটিল টেকি ভাষায় গিয়ে না বলি তাহলে বলা যায় যে প্রায় প্রতিটি সাইটেই এর কন্টেন্টগুলো এরকম নির্দিষ্ট কিছু ডাইরক্টেরিতে সজ্জিত থাকে আর এই ডাইরেক্টেরিগুলোকে আমরা দেখতে পাচ্ছি Index Viewতে। লক্ষ্য করুন ঐ পাতায় Parent Directory নামে একটা লিংক আছে তীর চিহ্নিত। Parent Directoryতে ক্লিক করলে আপনি আগের ফোল্ডার তথা ডাইরক্টেরিতে যেতে পারবেন - অর্থাৎ আপনি দেখতে পারবেন ঐ ডাইরেক্টরিতে/সাইটে আর কি কি আছে। ;) এটাকে কল্পনা করা যেতে পারে অনেকটা উইন্ডোজের Up বাটনের সাথে।

এভাবে পাওয়া লিংকগুলো প্রায় প্রতি ক্ষেত্রেই ডাইরেক্ট হয়। সাধারণ সার্চ আর এ ধরনের সার্চের মধ্যে মূল পার্থক্যটা হলো এভাবে দেয়া সার্চগুলো সরাসরি কন্টেন্টের ভেতরে সার্চ করে ফলে সার্চ রেজাল্টগুলো অনেক বেশি Specific হয়, অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক হয় - অবশ্য আমরা নিজেরাই তো সার্চ দেয়ার সময়ই গুগলকে সেটা বলে দিচ্ছি তাই নয় কি? ;) তবে এভাবে সার্চ করেও যে আপনি প্রতি ক্ষেত্রেই প্রাসঙ্গিক কিছু পাবেন তা কিন্তু নয়। অনেক সময় অনেক অকাজের জিনিসও পাবেন। আবার অনেক সময় কাজের জিনিসতো পাবেনই সাথে পাবেন আরো অনেক এক্সট্রা। যেমন ধরুন আমি একটু আগে গুগলে সার্চ দিয়েছিলাম:

intitle:"index.of" Adobe Photoshop CS3

প্রথম লিংকটাই আমাকে নিয়ে গেলো এই লিংকে: View this link এবং Adobe Photoshop CS3 পেয়ে গেলাম ক্র্যাকসহ। ;) কিন্তু আমার আরেকটু বিচরণ করার শখ জাগলো। Parent Directoryতে ক্লিক করলাম - আরে এ কি হেরেণু! এ তো খনি! :D View this link

আবার হ্যারি পটারের লিংকটার কথাই ধরুন না। আমার ওখানেও বিচরণ করার শখ জেগেছিলো। করলাম Parent Directoryতে ক্লিক। বাহ্! চমৎকার! পেয়ে গেলাম JRR Tolkien এর Lord of The Rings আর Stephen Hawking এর কিছু বই আর লেকচার: View this link :)

ভিডিও/গান/পিডিএফ বই ফাইল খুঁজে পেতে নিচের সার্চ টার্মটির জুড়ি নেই:

-inurl:htm -inurl:html -inul:asp intitle:"index of" (wmv|mpg|avi) starwars

এই সার্চ টার্মের starwars কে পরিবর্তন করে আপনার যে ভিডিও/গান/বই প্রয়োজন সেটির নাম লিখুন। wmv|mpg|avi অংশটি পাল্টে যে ফাইল ফরম্যাট প্রয়োজন তা লিখতে পারেন। যেমন ডিভিডি রিপ ম্যুভির ক্ষেত্রে লিখতে পারেন avi|divx|mkv|mp4 প্রভৃতি। আবার মিউজিক বা গান সার্চ দিলে লিখতে পারেন mp3|wma|wav ইত্যাদি।

এখানে একটা ব্যাপার জেনে রাখুন, খুব জনপ্রিয় কোন কন্টেন্ট খোঁজার ক্ষেত্রে এটার তেমন কোন প্রয়োজন নেই। এটা একমাত্র তখনই ব্যবহার করুন যখন গুগল আপনাকে সাধারণভাবে সার্চ দিলে কোন প্রাসঙ্গিক লিংক দিচ্ছে না বা আপনার ফাইলটার ডাইরেক্ট লিংক দরকার।
এক্সপেরিমেন্ট করুন - ভিন্ন ভিন্ন সার্চ টার্ম ট্রাই করুন। এক্সপেরিমেন্টের কোন বিকল্প নেই।

২. মাঝে মাঝে আমাদের কোন কিছুর বর্ণনা নয়, ব্যাখ্যা নয় প্রয়োজন পড়ে শুধু মাত্র সংজ্ঞা বা সার অংশটুকুর। ধরুন আমার Dermatology কি জিনিস জানা দরকার। তাহলে আমি গুগলে সার্চ দেবো:

define:dermatology

গুগল এখন সমগ্র নেটে সার্চ করে বেশ কিছু প্রাসঙ্গিক (এবং কখনো কখনো কিছুটা অপ্রাসঙ্গিক) সংজ্ঞা বা ব্যাখ্যা নিয়ে আসবে রেজাল্ট পেইজে। B-)

আসুন আরো একটু প্রাসঙ্গিক হই, হই আরো একটু সুনির্দিষ্ট। অনেক সময়ই আমাদের শুধু একটা সাইটের মধ্যে সার্চ দেয়ার দরকার পড়ে। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় ঐ সাইটের নিজস্ব কোন সার্চ টুল নেই অথবা থাকলেও তা খুব অপ্রাসঙ্গিক রেজাল্ট প্রদর্শন করছে। এখন উপায়। উপায়টা বেশ সহজ। ধরে নেই আমি শুধুমাত্র Somewhere In...blog এর মধ্যে "মাইনাস" শব্দটা সার্চ দিতে চাই, তাহলে আমি গুগলে লিখবো:

মাইনাস site:somewhereinblog.net

আবার মনে করি, আমি Somewhere In...blog এর ব্লগে কোন নির্দিষ্ট এক ধরনের ফাইলগুলো খুঁজে পেতে চাই। ধরা যাক টেক্সট ফাইল। তাহলে আমি গুগলে লিখবো:

site:somewhereinblog.net filetype:txt

অবশ্যই আপনি Somewhere In ও ফাইলটাইপ নিজের প্রয়োজন মতো পরিবর্তন করবেন।

আরো কিছু ছিলো কিন্তু এখন মনে পড়ছে না। আর যা আছে বেশিরভাগই কাজের জিনিস না - হিডেন ওয়েবক্যাম, নেটওয়ার্ক প্রিন্টার ইত্যাদি। কাজের কিছু পরে মনে পড়লে পোস্টে জুড়ে দেবো। :)

মজিলা ফায়ারফক্সের অ্যাডঅন হচ্ছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় ফিচার। এই একটা ফিচারের কাছে মার খেয়ে যাচ্ছে অন্য সব ব্রাউজারের অনেক আকর্ষণীয় ফিচারও। সফটওয়্যার জায়ান্ট গুগল তাদের ক্রোম ব্রাউজারের একটা গতি করতে এখন অ্যাডঅন তৈরিতে মাঠে নেমেছে। আজকের পোস্টের বিষয় অ্যাডঅনের সুবিধাগুলো নয় বরং অ্যাডঅন সংক্রান্ত সমস্যা।

অ্যাডঅন সাইট: আপনাদের অভিজ্ঞতা কি জানি না তবে মজিলার অফিসিয়াল অ্যাডঅন সাইটের ব্যাপারে আমার অভিজ্ঞতা খুব একটা ভাল না। সাইটটা এত ভারী আর স্লো যে আমি মোট কতবার এটাতে ঢুকতে পেরেছি আঙ্গুলে গোণা যাবে!!! আবার, এই সাইট থেকে অ্যাডঅন ডাউনলোড করা যায় না, সরাসরি ইন্সটল হয়। কোন কারণে ফায়ারফক্স রি-ইন্সটল করতে হলে সব আবার নতুন করে ডাউনলোড করতে হয়। একই অবস্থা ফায়ারফক্সের অ্যাডঅন মেন্যূ থেকে ইন্সটলের ক্ষেত্রেও (এর অবশ্য সমাধান আছে। সে ব্যাপারে পরে আসছি)। এ জন্য আমি করি কি, কোন অ্যাডঅন ডাউনলোডের দরকার হলে কোন মিরর সাইটের ইনডেক্স পেজে চলে যাই। এগুলো খুবই ফাস্ট এবং হালকা বলে খুব দ্রুত লোড হয়। তবে, এখানে নাম্বার দিয়ে অ্যাডঅনগুলো ফোল্ডারে রাখা থাকে বলে ব্রাউজ করে অ্যাডঅন খুঁজে বের করা সম্ভব না। নাম্বার জানার উপায় হল, এক নম্বর, ফায়ারফক্সের অ্যাডঅন মেন্যূতে গিয়ে যে বিষয়ের অ্যাডঅন চাই সেটা সার্চ দেই। তারপর, ডেসক্রিপশন থেকে যেটা দরকারী মনে হয় সেটার নাম দিয়ে গুগলে সার্চ দেই নাম্বার জানার জন্য। নাম্বারটা পেয়ে গেলে কাজ শেষ! জাস্ট টাইপ করি http:// ftp.kaist.ac.kr/mozilla/addons/নাম্বার(মিরর অবশ্য অনেক আছে। আমি এটা ইউজ করি)। অতীত-বর্তমান, উইন্ডোজ-লিনাক্স সব ভার্সন একবারে দেখতে পাবেন!!! যেটা দরকার সেটা ডাউনলোড।

যেমন, আপনার যদি FriendBar অ্যাডঅনটি দরকার হয় তাহলে সার্চ দিন Firefox Addon Friendbar। রেজাল্টগুলো থেকে addon.mozalla.org এর অ্যাড্রেসটা দেখুন এরকম https://addons.mozilla.org/ .../firefox/addon/10223 । 10223 হল ফ্রেন্ডবারের অ্যাডঅন নাম্বার। এবার আপনাকে যেতে হবে http://ftp.kaist.ac.kr/mozilla/addons/10223 ঠিকানায়।


অনেকের কাছেই মনে হতে পারে এত ঝামেলার চেয়ে অ্যাডঅনের অফিসিয়াল সাইটে ঢোকাই ভাল। তবে, আমার মত যারা প্রচুর অ্যাডঅন ব্যবহার করেন, অ্যাডঅন যাদের জীবন-মরণ এবং যারা অতিরিক্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে গিয়ে প্রায়ই ফায়ারফক্সের বারোটা বাজিয়ে রি-ইন্সটল করেন তাদের খুব কাজে লাগবে বলেই আমার বিশ্বাস।

অ্যাডঅন ব্যাকাপ: আর যদি আপনি অ্যাডঅনের অফিসিয়াল সাইট থেকে ডাউনলোড করতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন তাহলেও আপনার ইন্সটলকৃত অ্যাডঅনগুলো ব্যাকাপ রেখে বারবার ডাউনলোডের ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। অ্যাডঅন FEBE শুধু আপনার ফায়ারফক্সের অ্যাডঅনগুলোই না পুরো ফায়ারফক্সের প্রোফাইল (বুকমার্ক,অ্যাডঅন, সেটিংস সব) অটো ও ম্যানূয়্যালী ব্যাকাপ রাখে। আবার, অনেকগুলো অ্যাডঅন যদি একটা একটা করে সেটাপ দিতে বিরক্ত লাগে তাহলে FEBEর সাথে আরেকটি অ্যাডঅন CLEO ব্যবহার করুন। CLEO সব অ্যাডঅনগুলো জোড়া দিয়ে আপনাকে একটা অ্যাডঅন বানিয়ে দেবে। সেটা ইন্সটল করলেই সবগুলো অ্যাডঅন যথাস্থানে পেয়ে যাবেন :)।

আমার প্রিয় কিছু অ্যাডঅন:

AdBlockPlus: এটা নিয়ে কিছু না বলি :P
FriendBar: ফেসবুক ও টুইটারে ফ্রেন্ডদের রিয়েলটাইম স্ট্যাটাস আপডেট টুলবারে স্ক্রল করে। এতে লাইক করা, কমেন্ট করা, নিজের স্ট্যাটাস আপডেট করা, আসন্ন জন্মদিন দেখার ব্যবস্থা আছে।

TabMixPlus: ট্যাব সংক্রান্ত টোটাল কন্ট্রোল। ট্যাব অটোরিলোড করা, ডুপ্লিকেট করা, রাইট ক্লিক মেন্যূতে কি কি অপশন দেখাবে সেটা ঠিক করা, ক্লোজ করা ট্যাব আবার খোলা, সেশন রিস্টোর করা, মাউস ক্লিকের ফাংশন ঠিক করা ইত্যাদি অসংখ্য কাজে লাগে এটা।

Personas for Firefox: ফায়ারফক্সের থিমের বিকল্প হিসেবে কাজ করে এটি। অসংখ্য স্কিন খেকে একটা ক্লিক করেই আপনি ফায়ারফক্সের টোটাল অ্যাপিয়্যারেন্স চেন্জ করে ফেলতে পারবেন।

TabScope: ট্যাবে না ঢুকেই ট্যাবের উপর মাউস রেখে ট্যাবটাকে দেখা যায় এটা দিয়ে। সামুতে অনেকগুলো পোস্ট ট্যাবে ওপেন করে এটা দিয়ে আমি দেখি পেজ লোড হয়েছে কিনা। B-)

FlagFox: এটা আসলে কোন কাজের না। এটা দিয়ে দেখা যায় যে সাইটটি ব্রাউজিং করছি সেটার সার্ভার কোন দেশে।

BrowserBackground: ফায়ারফক্সের খালি উইন্ডোগুলোতে পেজ লোড হওয়ার আগ পর্যন্ত ব্যাকগ্রাউন্ড পিকচার শো করে।

Smart Bookmark Bar: যাদের অনেক বুকমার্ক টুলবারে আছে তাদের জন্য এটা খুব কাজের। বুকমার্ক টুলবারের বুকমার্কগুলোর শুধু আইকন দেখায় এটি। ফলে অনায়াসে ৫০-৬০ টা বুকমার্কে ওয়ান ক্লিক অ্যাক্সেস পাওয়া যায় টুলবার থেকে।

PrintPdf: কোন পেজকে pdf ফরম্যাটে প্রিন্ট করে নেয়া যায় এটা দিয়ে। ফাইল মেন্যূ থেকে সেভ করার চেয়ে এটা অনেক ভাল।

Reader It Later: যেকোন পেজ পরে পড়ার জন্য রাখা যায়। আইকনে ক্লিক করলেই লিস্টে যোগ হয়ে যায়।

Rename Tab: ঢুকেছেন সামুতে আর দেখাতে চান প্রথম আলো ;)??? তাহলে এটা আপনার জন্য :P

মোবাইল ইন্টারনেট , কোনটার কি অবস্থা

বাংলাদেশে কিছুদিন আগে সবাইকে ব্রডব্যান্ড সেবা দেবার অঙ্গিকার নিয়ে যাত্রা শুরু করেছে WiMAX Service. আমার মনে হয় আমার মত আরও অনেকে অপেক্ষা করছিলেন WiMAX আসার জন্য , এবং এই আকাশের চাদ হাতের কাছে পা্যার পরে যারযাপনাই হতাশ হয়েছেন। banglalion নামে আরেকটি কোম্পানি মার্কেট এ আছে। যখন বাংলালায়ন তাদের প্যাকেজ ঘোষণা করেছিল তখন আমার কাছে মনে হয়েছিল ১২৮ kbps (Kilo Bit Per second) বা ১৬kBps গতির জন্য দেবো ৬০০ টাকা । থাক , দেখি আরও অপেক্ষা করে , দাম কম্লে কিনবো। অজেরে আসে বলল তারা ১mbps (Mega Bit per second) দিবে তখন আমি মোটামোটি লাফিয়ে উঠেছিলাম। যাক , মনের মত গতির একটা পাবো । কিন্তু আশায় গুড়েবালি, আজেরে যে রেট দিয়েছে সেটা বহন করতে গেলে আমার আব্বার জমি জমা যা আছে তা বেচে দেওা ছাড়া আর কোন উপায় আমি দেখি না !!! চুলোয় যাক WiMAX Broadband.

এবার বলি বাংলাদেশের মোবাইল ব্রডব্যান্ড এর কথা। কানার মায়ের এক ছেলেই যেমন সম্বল , আমাদের অ তেমনি মোবাইল ব্রডব্যান্ড ই সম্বল। ঢাকা বা বড় শহরের কথা আলাদা ( আসলে তেমন না !!) , ISP Company থেকে ব্রডব্যান্ড লাইন নেওার একটা উপায় থাকে কিন্তু বাইরের সবার জন্য মোবাইল ই ভরসা। 3G শুনলাম আসছে , বুঝতে পারছি ওইটাও মনেহয় আমাদের জন্য হবে না।

===========================================

গ্রামীণফোনঃ
বাংলাদেশের অনেকের কাছেই GP সেরা। আগে মাঝে মাঝে আমি যখন ব্যবহার করতাম তখন 35-40 KiloByte পেতাম। এখনকার কথা না ই বললাম ,এই ব্লগ এ অনেকেই পারলে GP এর বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেন আরকি !! speed এর ব্যাপার টা অনেকটা প্লেস টু প্লেস বদলে যায় । তাই GP কেনার আগে আপনার এলাকায় কেমন স্পিড তা জেনে নিন। GP এর ১ জিবি অফার টা আসা এবং জিপি মোডেম এর ব্যাপক বিজ্ঞাপনের কারনে ইউজার অনেক বেড়ে গেছে। এখন অবস্থা এমন ই যে কল করতে ও সমস্যা হয়!

Gp এর p1,p2,p3,p4,p5,p6 এই ছয় টা অপ্শন আছে।


** P1: একটিভ করতে P1 লিখে 5000 এ পাঠাতে হবে ।

খরচ ২ পয়সা/KB+ ভ্যাট

সাধারন মোবাইল ইউজ এর জন্য। প্রি-পেইড পোস্ট-পেইড সবার জন্য সমান।


** P2: একটিভ করতে P2 লিখে 5000 এ পাঠাতে হবে ।

১ মাসের জন্য আনলিমিট ইউজ । যারা বেশি ইউজ করেন তাদের জন্য । যাদের এলাকায় ভালো স্পিড আছে তারা মনেহয়না এটা বাদ দিবেন। যারা অনেক বেশি ডাউনলোড করেন তাদের জন্য অনেক ভালো একটা প্যাকেজ। এর জন্য আপনাকে মাসে ৮৫০ টাকা দিতে হবে। তবে এটা শুধু পোস্ট-পেইড গ্রাহক দের জন্য। প্রি-পেইড এ আগে ছিল , এখন বন্ধ করে দেওা হয়েছে। তবে যারা আগে ইউজার ছিলেন তারা মাস শেষ হবার আগেই প্রয়োজনীয় টাকা না জমা করলে লাইন কেটে দেয়া হবে।

একটা কথা, এই প্যাকেজ নেয়ার জন্য Business Solution ইউজ করবেন না। লাইন কেটে দেয়ার দরকার হলে অনেক ঝামেলা হবে।


** P3: একটিভ করতে P3 লিখে 5000 এ পাঠাতে হবে ।

যারা রাতের বেলার পাখি তাদের জন্য আমি মনে করি এটাই Best . এই প্যাকেজে রাত ১২:০০ থেকে সকাল ৮:০০ টা একনাগাড়ে আনলিমিটেড ব্যবহার করতে পারেন । অন্য সময় P1 এর টাকা কাটবে। তাই সাবধান!! এর জন্য ৩০০ টাকা+ ভ্যাট দিতে হবে। মোট ৩৪৫ টাকা।

এটাও শুধু পোস্ট-পেইড গ্রাহক দের জন্য।

**P4: একটিভ করতে P4 লিখে 5000 এ পাঠাতে হবে ।

১ দিন মেয়াদ , ১৫০ MB ডাটা (ডাউনলোড ও আপলোড)।
প্রি-পেইড পোস্ট-পেইড সবার জন্য এবং এর জন্য খরচ হবে ৬০ টাকা+ভ্যাট
মোটামোটি ৬৯ টাকা খরচ হয়।

আমার এইটা মোটেও পছন্দ না...

**P5: একটিভ করতে P5 লিখে 5000 এ পাঠাতে হবে ।

এর লিমিট ৩ জিবি এবং মেয়াদ ১ মাস ।
এর জন্য খরচ হবে ৭০০ টাকা + ভ্যাট।
শুধু পোস্ট-পেইড গ্রাহক দের জন্য ছিল। তবে এখন থেকে প্রি-পেইড ইউজাররা ও এই সুবিধা পাবেন।

তবে আমার মনে হয় এর চেয়ে আরেকটু খরচ করে P2 ই নেয়া যায়।

**P6: একটিভ করতে P5 লিখে 5000 এ পাঠাতে হবে ।

এর লিমিট ১ জিবি এবং মেয়াদ ১ মাস ।

এর জন্য খরচ হবে ৩০০ টাকা + ভ্যাট।

আমার মনে হয় গ্রামীনফোনরে এই অফার ই বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে ( আসলে আমাদের নেট স্পীডের ) ।
অনেকের জন্য ই অনেক কাজের একটা অফার। সাধারন PC internet browsing এর জন্য সেরা।

============================================

একটেলঃ

গ্রামীনফোনের প্রায় সাথেই একটেল আমাদের এই বঙ্গদেশে এসেছিল। মাঝে নেট অনেক খারাপ থাকলেও এখন চলে।

তবে স্পীড তেমন ভাল না। ৭-১২ kBps মাত্র। ইউজার কম তাই নেট খালি ই থাকে আর কি।

General , 1GB, 3GB,5GB, unlimited, night plan এর অফার আছে।

আমি আর বিস্তারিত কিছু বললাম না । শুধু একটিভ করার নিয়ম আর রেট লিখলাম।

আর কতটুকু বাকি জানতে *২২২*৮১# ডায়াল করুন।


**1GB: একটিভ করতে ডায়াল *৮৪৪৪*৮৫#

২৭৫ টাকা + ভ্যাট পরিশোধ করতে হবে , মেয়াদ পাবেন ১ মাস।


**3GB: একটিভ করতে ডায়াল *৮৪৪৪*৮৪#

৪৫০ টাকা + ভ্যাট পরিশোধ করতে হবে , মেয়াদ পাবেন ১ মাস।


**5GB: একটিভ করতে ডায়াল *৮৪৪৪*৮৩#

৬৫০ টাকা + ভ্যাট পরিশোধ করতে হবে , মেয়াদ পাবেন ১ মাস।

সবগুলোই প্রি-পেইড পোস্ট-পেইড সবার জন্য।


**Unlimited:একটিভ করতে A1 লিখে ৮৫৫৫ পাঠান ।

ইন এক্টিভ করতে A1 off লিখে ৮৫৫৫ পাঠান ।

শুধু পোস্ট-পেইড গ্রাহক দের জন্য।


**Night Plan:একটিভ করতে A2 লিখে ৮৫৫৫ পাঠান ।

ইন এক্টিভ করতে A2 off লিখে ৮৫৫৫ পাঠান ।


**Daily browsing pack: একটিভ করতে ডায়াল *৮৪৪৪*৮১#

জিপি P4 এর মত। ২০০ MB লিমিট ।

৫৫ টাকা + ভ্যাট খরচ হবে।


**Mini Pack: একটিভ করতে ডায়াল *৮৪৪৪*২০#
২০ MB লিমিট । ২০ টাকা ।
============================================

বাংলালিঙ্কঃ

বাংলালিঙ্ক ইন্টারনেট ইউজ যারা করেন তাদের ধৈয অসীম প্রায়। এখন খুবই বাজে অবস্থা । না নিলেই ভাল হবে মনে হয়।

P1 ,P2 দুটি অফার ।

**P1: একটিভ করতে P1 লিখে 3343 এ পাঠাতে হবে ।

খরচ ২ পয়সা/KB ভ্যাট ইনক্লুডেড।

সাধারন মোবাইল ইউজ এর জন্য। প্রি-পেইড পোস্ট-পেইড সবার জন্য সমান।



**P2: একটিভ করতে P2 লিখে 3343 এ পাঠাতে হবে ।

আনলিমিটেড প্যকেজ। ৩৫০ টাকা+ভ্যট , ১৫ দিনের জন্য।

প্রি-পেইড পোস্ট-পেইড সবার জন্য মরার দরজা খোলা।
আবার বলছি , নিলে মরবেন!!

============================================

টেলিটকঃ

বাংলাদেশের আজব ফোন টেলিটক।

স্পীড ভাল না হলেও একটা অতি মজার জিনিষ জানাই , টেলিটক এ একটা বাগ আছে।

বাগটা শুধু প্রি-পেইড এ। প্রি-পেইড মোবাইল এ আনলিমিটেড নিলে প্রথম বার টাকা কাটে কিন্তু এর পর মাস শেষ হলেও আর টাকা কাটে না। কোন ম্যাসেজ ও পাঠায় না। দেখতে পারেন বাগ টা কাজ করে কিনা। কেঊ একটিভ করলে জানাবেন। স্পীড ৭-১২ kBps.



**সাধারন প্যাকেজ : চালু করার জন্য reg লিখে 111 নাম্বারে পাঠান।

খরচ ১.৫ পয়সা/KB+ ভ্যাট

সাধারন মোবাইল ইউজ এর জন্য। প্রি-পেইড পোস্ট-পেইড সবার জন্য সমান।

**আনলিমিটেড প্যাকেজঃ চালু করার জন্য gprsunl লিখে 111 নাম্বারে পাঠান।

৬৬৬ টাকা ১ মাসে দিতে হবে।

============================================

সিটিসেলঃ সিটিসেল ভালোই চলে। ১৬-২০ kBps er মত পাওয়া যায়। প্রি-পেইড এ মিনিট হিসাবে কাটবে। দিনের বেলা ১ টাকা করে আর রাত ১২ টার পর ২৫ পয়সা করে।
পোস্ট পেইড এ দুটি প্যাকেজ ২ জিবি আর ৫ জিবি।

**2 GB: পোস্ট পেইড এ এই অফার নিলে মাসে ৪৫০টাকা +ভ্যাট = ৫১৭ টাকা দিতে হবে। অতিরিক্ত ইউজ এর জন্য প্রতি এমবি তে ২ পয়সা দিতে হবে।

**5 GB: পোস্ট পেইড এ এই অফার নিলে মাসে ৭০০ টাকা + ভ্যাট = ৮০৫ টাকা দিতে হবে। অতিরিক্ত ইউজ এর জন্য প্রতি এমবি তে ২ পয়সা দিতে হবে।

============================================

ন্যাশনাল ফোনঃ বাংলাদেশে বছরখানেক আগে অনেকগুলো ল্যান্ড লাইন অপারেটরকে লাইসেন্স দেয়া হয় । ন্যাশনাল ফোন তাদের একটি । ল্যান্ড অপারেটরদের মধ্যে সবার আগে ন্যাশনাল ফোন নিয়ে লিখছি কারন আমার এক বন্ধু এটা ব্যবহার করে।
এতে মোট ৪ টা প্যাকেজ আছে । স্বাধীন , মেগা , জিগা ( কিংবা গিগা!) , অসীম । সবগুলোই প্রি-পেইড এবং পোস্ট-পেইড এর জন্য প্রযোজ্য।
কানেকশন কিনার সময় এগুলো একটিভ করতে হবে।
স্পীড এর কথা বললে , মোটামোটি চলে , ১২-১৫ কেবি / সেকেন্ড পায়।নেট ভাল থাকলে ২০ কেবি ও উঠে।

**স্বাধীনঃ প্রতি মিনিট হিসাবে ব্যবহার করতে হয়। ইউজ করার কোন লিমিট নেই ।
প্রতি মিনিট কাটবে ২৫ পয়সা এবং সাথে ভ্যাট।

**মেগাঃ ১০০০ মেগাবাইট ( ১ জিবি = ১০২৪ মেগাবাইট ) প্রতি মাসের লিমিট এবং এর জন্য আপনাকে ৪০০ টাকা এবং ভ্যাট দিতে হবে।
আর অতিরিক্ত ব্যবহারের জন্য প্রতি ৪ কেবি এর জন্য দিতে হবে ১ পয়সা।

**গিগাঃ ২.৫ জিবি লিমিট দেয়া। আর এর জন্য আপনাকে প্রতি মাসে করচ করতে হবে ৫০০ টাকা এবং ভ্যাট ।
আর অতিরিক্ত ব্যবহারের জন্য মেগার মতই প্রতি ৪ কেবি এর জন্য দিতে হবে ১ পয়সা।

**অসীমঃ এটা ন্যাশনাল ফোনের আনলিমিটেড প্যাকেজ। প্রতি মাসে দিতে হবে ৮০০ টাকা এবং সাথে ভ্যাট।
এর সুবিধা একটাই , এটা প্রি-পেইড এ ও নেয়া যায়।

**লাইন রেন্ট ও মাইগ্রেশনঃ কোন লাইন রেন্ট এর ঝামেলা নাই। তবে মেগা ও অসীম প্যাকেজ এ ১০০০ টাকা ক্রেডিট লিমিট ও পোস্ট-পেইড এ ১০০০ টাকা সিকিউরিটি ডিপোজিট দিতে হবে।
মাইগ্রেশন এর খরচঃ
স্বাধীন ----> মেগা , স্বাধীন ----- > অসীম , মেগা ------> অসীম তিনটি অপশন আছে। সবগুলোর জন্যই খরচ ২০০ টাকা করে ।

নকিয়ার সব গোপনীয় কোড

আমরা প্রায় সবাই নকিয়ার সেট ব্যবহার করে থাকি। এমন কেউ প্রায় নেই বললেই চলে যে কোনদিন নকিয়ার নাম শুনেনি বা নকিয়ার সেট ব্যবহার করি। আমি নিজেও নকিয়ার সেট ব্যবহার করি। অনেকটা নিজের প্রয়োজনেই নকিয়ার কতগুলো গোপনীয় কোড সংগ্রহ করেছি যা আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করতেছি। নকিয়ার গোপনীয় কোডগুলো নিম্নে দেওয়া হল:

*#06# for checking the IMEI (International Mobile Equipment Identity).
*#7780# reset to factory settings.
*#67705646# This will clear the LCD display (operator logo).
*#0000# To view software version.
*#2820# Bluetooth device address.
*#746025625# Sim clock allowed status.
*#62209526# – Display the MAC address of the WLAN adapter. This is available only in the newer devices that support WLAN
#pw+1234567890+1# Shows if sim have restrictions.

*#92702689# - takes you to a secret menu where you may find some of the information below:
1. Displays Serial Number.
2. Displays the Month and Year of Manufacture
3. Displays (if there) the date where the phone was purchased (MMYY)
4. Displays the date of the last repair – if found (0000)
5. Shows life timer of phone (time passes since last start)

*#3370# – Enhanced Full Rate Codec (EFR) activation. Increase signal strength, better signal reception. It also help if u want to use GPRS and the service is not responding or too slow. Phone battery will drain faster though.
*#3370* – (EFR) deactivation. Phone will automatically restart. Increase battery life by 30% because phone receives less signal from network.
*#4720# - Half Rate Codec activation.
*#4720* - Half Rate Codec deactivation. The phone will automatically restart

*#7328748263373738# resets security code.
Default security code is 12345

নকিয়ার সব গোপনীয় কোড

আমরা প্রায় সবাই নকিয়ার সেট ব্যবহার করে থাকি। এমন কেউ প্রায় নেই বললেই চলে যে কোনদিন নকিয়ার নাম শুনেনি বা নকিয়ার সেট ব্যবহার করি। আমি নিজেও নকিয়ার সেট ব্যবহার করি। অনেকটা নিজের প্রয়োজনেই নকিয়ার কতগুলো গোপনীয় কোড সংগ্রহ করেছি যা আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করতেছি। নকিয়ার গোপনীয় কোডগুলো নিম্নে দেওয়া হল:

*#06# for checking the IMEI (International Mobile Equipment Identity).
*#7780# reset to factory settings.
*#67705646# This will clear the LCD display (operator logo).
*#0000# To view software version.
*#2820# Bluetooth device address.
*#746025625# Sim clock allowed status.
*#62209526# – Display the MAC address of the WLAN adapter. This is available only in the newer devices that support WLAN
#pw+1234567890+1# Shows if sim have restrictions.

*#92702689# - takes you to a secret menu where you may find some of the information below:
1. Displays Serial Number.
2. Displays the Month and Year of Manufacture
3. Displays (if there) the date where the phone was purchased (MMYY)
4. Displays the date of the last repair – if found (0000)
5. Shows life timer of phone (time passes since last start)

*#3370# – Enhanced Full Rate Codec (EFR) activation. Increase signal strength, better signal reception. It also help if u want to use GPRS and the service is not responding or too slow. Phone battery will drain faster though.
*#3370* – (EFR) deactivation. Phone will automatically restart. Increase battery life by 30% because phone receives less signal from network.
*#4720# - Half Rate Codec activation.
*#4720* - Half Rate Codec deactivation. The phone will automatically restart

*#7328748263373738# resets security code.
Default security code is 12345

মোবাইল টু মোবাইল ফ্রী কল করুন

প্রথমেই সংক্ষেপে মূল ঘটনাটা বলি।দুটি মোবাইলের মাঝে যদি Nimbuzz সফটওয়্যারটি ইন্সটল করা থাকে তাহলে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার করে দুটি মোবাইলের মাঝে ফ্রী কথা বলা যাবে আনলিমিটেড এবং কথা খুবই ক্লিয়ার শুনা যায়।এটিকে মোবাইল VOIP বলা হয়।আরেকটি কথা আপনার মোবাইলে ১ জিবি,২ জিবি ,৩ জিবি অথবা আনলিমিটেড ইন্টারনেট থাকতে হবে কারণ না হয় বেশী টাকা কাটবে ।
এবার আসি বিস্তারিততে………
আপনার মোবাইলে এবং আপনার বন্ধুর মোবাইলে এই ঠিকানা হতে Nimbuzz সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে নিন। এটি একটি জাবা সফটওয়্যার।সফটওয়্যার ইন্সটল করা যায় এরকম সকল সেটেই এটি ইন্সটল করা যায়।
এবার সফটওয়্যারটি ইন্সটল করার পর NImbuzz এ একাউন্ট তৈরি করে আপনার বন্ধুকে এ্যাড করে নিন।এক্ষেত্রে কিন্তু আপনার বন্ধুরও Nimbuzz-এ একাউন্ট থাকতে হবে।
এবার আপনার বন্ধু অনলাইনে মানে Nimbuzz এ থাকা অবস্তায় আপনার বন্ধুকে সিলেক্ট করে অপশন মেনু হতে কল দিন ।ব্যাস এবার কথা বলতে থাকুন……..

Link : http://www.getjar.com/mobile/6865/nimbuzz/
সূত্রঃ টেকটিউনস ডট কম।

হিরেন বুট সিডি: গোস্ট দ্বারা কয়েক মিনিটে উইন্ডোজ ইনস্টল

নরটন গোস্ট দ্বারা সহজেই উইন্ডোজসহ অনান্য সফটওয়্যার ইনস্টল করা যায় মাত্র করেক মিনিটে। এজন্য গোস্টের সফটওয়্যার প্রয়োজন। হিরেন বুট সিডিতে নরটন গোস্টসহ মিনি এক্সপি থাকাতে সহজেই (গ্রাফিক্যাল মুডে) এই কাজটি করা যায়।
প্রথমে কম্পিউটারে (C: ড্রাইভে) উইন্ডোজ ইনস্টল দিন এবং উইন্ডোজ চালু করে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করে দরকারী সকল সফটওয়্যার ইনস্টল করুন। এবার হিরেন বুট সিডি কম্পিউটারে প্রবেশ করিয়ে রিস্টার্ট করুন। বুট মেনু আসলে থেকে Mini XP নির্বাচন করে এন্টার চাপুন তাহলে মিনি এক্সপি লোড হবে।
ডেক্সটপ থেকে HBCD Menu চালু করে Menu থেকে Backup>Ghost 32* চালু করুন। কোন সতর্ক বার্তা আসলে OK করে About বার্তাতেও Ok করতে হবে। তাহলে নরটন গোস্ট চালু হবে।
ইমেজ তৈরী করতে নরটন গোস্টের মেনু থেকে Local>Partition>To Image নির্বাচন করে Ok করুন। এখন যে ড্রাইভের (C:) ইমেজ তৈরী করতে চান সেটি নির্বাচন করে Ok করুন এবং অন্য একটি ড্রাইভে নাম লিখে সেভ করুন। এখন ফাইলটি কমেপ্রস সংক্রান্ত (No | Fast | High) ম্যাসেজ আসবে (এখানে No করলে কমেপ্রস হবে না কিন্তু কম সময় লাগবে, Fast করলে দ্রত কম্পেস হবে এবং কিছুটা ধীর গতিতে কাজ করবে এবং High করলে অধিকতর কমেপ্রস হবে এবং বেশী ধীর গতি হবে )। এরপরে Proceed ম্যাসেজে YES করলে কপি শুরু হবে এবং কিছুক্ষণের মধ্যে কপি সম্পন্ন হবে।
যে কম্পিউটারে উইন্ডোজ ইনস্টল করতে (ইমেজ রিস্টোর করতে) চান সেই কম্পিউটার হিরেন বুট সিডি দ্বারা চালু Mini XP চালু করুন। প্রয়োজনে মিনি এক্সপি থেকে সি ড্রাইভ ফরম্যাট করে নিতে পারেন।
এবার ডেক্সটপ থেকে HBCD Menu দ্বারা Ghost 32* চালু করে নরটন গোস্টের মেনু থেকে Local>Partition>From Image নির্বাচন করে Ok করুন। এখন ডিক্স নির্বাচন করে যে পার্টিশনে (C:) ইনস্টল করতে চান সেটি নির্বাচন করে Ok করুন। এরপরে Proceed ম্যাসেজে YES করলে কপি শুরু হবে এবং কিছুক্ষণের মধ্যে উইন্ডোজ কপি সম্পন্ন হবে।
অবশেষে কম্পিউটার রিস্টার্ট করে সিডি বের করুন এবং উইন্ডোজ ব্যবহার করুন। উইন্ডোজে অধিক সফটওয়্যার ইনস্টল করলে ইমেজ ফাইলটির সাইজ বেশী হবে। যে কম্পিউটারে ইমেজ রিস্টোর করবেন সেই কম্পিউটারের ড্রাইভের সাইজ লক্ষ্য রাখা উচিত। সি ড্রাইভ ইমেজ করে উক্ত ইমেজ নতুন কম্পিউটারে সি ড্রাইভে রিস্টোর না করলে উইন্ডোজ বুট হবে না। কারণ বুট ফাইল সি ড্রাইভের। সেক্ষেত্রে ম্যানুয়ালী বুট ফাইল পরিবর্তন করতে হবে।
হিরেন বুট সিডির (১০.১ সংস্করণের) ডাউনলোড লিংক সহ বিস্তারিত পাবেন www.shamokaldarpon.com/?p=1964 এখানে।

ফায়ারফক্স থেকে সহজেই টুয়িটারে স্ট্যটাস আপডেট করা

জনপ্রিয় মাইক্রো ব্লগিং টুয়িটারে স্ট্যাটস আপডেট করার অনেক মাধ্যম আছে। এর মধ্যে ফায়ারফক্স থেকে স্ট্যাটাস আপডেট করা এবং স্ট্যাটাস দেখার দারুন এক এ্যাড-অন্স হচ্ছে একৌফোন। এই এ্যাড-অন্স দ্বারা সহজেই স্ট্যটাস আপডেড করা যাবে এবং কোন স্ট্যটাস আসলে ম্যাসেজ দেবে।
এ্যাড-অন্সটি www.echofon.com/twitter/firefox/ থেকে ইনস্টল করতে হবে। এবার ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করলে স্ট্যটাসবারের ডানে একৌফোনের আইকন দেখা যাবে। এই আইকনে ক্লিক করলে Echofon preferences উইন্ডো আসবে। এখানে Add account… বাটনে ক্লিক করে টুয়িটার একাউন্ট যোগ করুন এবং চাইলে অনান্য তথ্য পরিবর্তন করে Ok করুন। তাহলে কিছুক্ষণের সর্বশেষ স্ট্যাটাসগুলো চলে আসবে।
এখন Echofon আইকনে ক্লিক করলে একৌফোন উইন্ডো খুলবে এবং Friends, Mentions, Messages ট্যাবে স্ট্যাটাসগুলো দেখা যাবে। কোন স্ট্যটাস আপডেট করতে চাইলে নিচের টেক্স বক্সে লিখে এন্টার করলেই কয়েক সেকেন্ডের মথ্যে তা আপডেট হবে।

গুগলের ওয়েবসাইটের ঠিকানা (ইউআরএল) ছোট করার সেবা

দীর্ঘ ওয়েবসাইটের ঠিকানা ছোট করার বিভিন্ন সাইট আছে। এবার এই সেবা দিচ্ছে গুগল। গুগল ফেডবার্নার থেকে টুয়িটারে পোস্ট করার সময় সয়ংক্রিয়ভাবে লিংক ছোট হিসাবে আপডেট হবে। কিন্তু গুগলের http://goo.gl/ এই সাইটে সরাসরি কোন ওয়েবাসাইট ছোট করার পদ্ধতি না থাকলেও http://gaigalas.net/lab/googl সাইট থেকে করা যাবে।
এছাড়াও ফায়ারফক্সে এ্যড-অন্সের মাধ্যমেও সাইটের ঠিকানা ছোট করা যায়। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/55308 থেকে এ্যাড-অন্স ইনস্টল করে View> Toolbars> Customize থেকে আইকন ড্রাগ করে পছন্দের বারে রাখুন। এখন কোন সাইট খুলে উক্ত বাটনে ক্লিক করলে শর্ট ইউআরএল ক্লিপ বোর্ডে চলে আসবে। এখন পেস্ট করলেই হবে।
আর এই প্লাগইনটি গুগল ক্রোমের এক্সটেনশন হিসাবে পাবেন https://chrome.google.com/extensions/detail/iblijlcdoidgdpfknkckljiocdbnlagk এখানে।

মোবাইলের উপযোগী ফোরাম

বর্তমানে ফোরাম বেশ জনপ্রিয় একটা মাধ্যম। অনলাইনে ভার্চুয়াল জগতে আড্ডাতে ফোরামের বিকল্প নেই। কিন্তু মোবাইলের উপযোগী ফোরাম নেই বললেই চলে। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে নিজের ওয়াপ ফোরাম বা মোবাইল ফোরাম সাইট তৈরী করতে পারবেন http://3palz.com সাইটটি থেকে। সাইটটি কম্পিউটার থেকে রেজিষ্ট্রশেন এবং ম্যানেজ করতে পারবেন। এই সাইটে রয়েছে চ্যাট রুম, ফটো গ্যালারীসহ ফোরামের সকল সুবিধা। এছাড়াও ফ্লিকআর থেকে ছবি যুক্ত করা যাবে। এই সকল সুবিধা পেতে হলে 3palz.com থেকে পছন্দ মত নাম সিলেক্ট করে তৈরী করুন আপনার নিজের মোবাইল ফোরাম সাইট। সাইটটিতে রেজিষ্ট্রশেন করার পর আপনার সাইট লিংকটি দাড়াবে http://mehdi.3palz.com| অতএব চটজলদি তৈরী করে ফেলুন নিজের একটি মোবাইল ফোরাম।

দৈনন্দিন কাজে গুগল ক্যালেন্ডার

প্রতিদিনই আমরা রুটিন মাফিক চলি। বিশেষ বিশেষ মুহুর্তগুলো আমাদের সতর্কতারসাথে মনে রাখতে হয়। বিশেষ কোন মুহুর্ত যদি সময় মত ভুলে যায় এবং সময়ান্তে মনে পরে তাহলে নিজের চুল ছিড়া ছাড়া কোন কিছু করার থাকে না। এমন যদি হতো কেউ আপনাকে এসএমএস বা ইমেইলের মাধ্যমে এসব গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তের আগে জানিয়ে দিতো তাহলে কেমন হতো! গুগল ক্যালেন্ডার আপনার এসব ইভেন্টগুলোর নির্দিষ্ট সময় আগেই আপনার মোবাইলে এসএমএস করে, ইমেইলে করে বা পপআপ হিসাবে মনে করিয়ে দেবে, তাও আবার বিনা পয়সায়।
গুগল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে যে গুগলে একাউন্ট থাকতে হবে এটা বলা বাহুল্য। যারা গুগল এ্যাপস ব্যবহার করেন তারাও গুগল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে পাবেন। গুগল ক্যালেন্ডারে প্রবেশের জন্য জিমেইলে (এ্যাপস ব্যবহারকারীরা তাদের মেইলে) লগইন করে উপরের calendar লিংকে ক্লিক করে অথবা সরাসরি www.google.com/calendar (এ্যাপস ব্যবহারকারীরা https://www.google.com/calendar/hosted/ এরপরে ডোমেইন নাম লিখে) সাইটে গিয়ে লগইন করতে হবে। আর মোবাইলের ক্ষেত্রে প্রবেশের জন্য www.google.com/calendar/m বা m.google.com/calendar মাধ্যমে করা যাবে।
ক্যালেন্ডার যোগ করা: সাধারণত একটি ডিফল্ট ক্যালেন্ডার থাকে কিন্তু চাইলে আরো ক্যালেন্ডার যোগ করা যাবে। এক একটি ক্যালেন্ডার প্রাইভেট বা পাবলিক হিসাবেও ব্যবহার করা যাবে। নতুন ক্যালেন্ডার যোগ করার জন্য Settings থেকে Calendars ট্যাবে গিয়ে Create new calendar এ ক্লিক করুন এবং ক্যালেন্ডারের নাম দিয়ে সেভ করুন।
এসএমএস সক্রিয় করা: মোবাইলের এসএমএস সুবিধা সক্রিয় করার জন্য Settings এ ক্লিক করে Mobile Setup ট্যাবে ক্লিক করুন। Phone number: অংশে +৮৮সহ আপনার মোবাইল নম্বর দিন এবং Send Verification Code এ ক্লিক করুন তাহলে আপনার মোবাইলে গুগল থেকে ভেরিফিকেশন কোড সম্বলিত ম্যাসেজ আসবে। বর্তমানে বাংলাদেশের গ্রামীণফোন, একটেল এবং ওয়ারিদ গ্রাহকরা এই সুবিধা পাবেন। এবার Verification code: টেক্সট বক্সে মোবাইলে আসা কোডটি লিখে Finish setup বাটনে ক্লিক করে ভেরিফিকেশন সমাপ্ত করুন তাহলে সয়ংক্রিয়ভাবে Notifications ট্যাবে আসবে। এখানে By default, remind me via এর ড্রপডাউন থেকে SMS নির্বাচন করুন এবং ইভেন্টের কত সময় আগে এসএমএস পেতে চান তা লিখুন। চাইলে আরো রিমাইন্ডার (এসএমএস, মেইল, পপআপ) যোগ করতে পারেন। এরপরে Choose how you would like to be notified: এর SMS অংশে সবগুলো চেক বক্স চেক করে সেভ করুন। আপনি চাইলে পরবর্তিতে মোবাইল নম্বর পরিবর্তন করতে পারবেন।
বর্তমান বাংলাদেশের সময় নির্ধারণ করা: বর্তমানে ১ ঘন্টা ঘড়ির কাটা এগিয়ে নেবার ফলে আপনাকেও গুগল ক্যালেন্ডারে ১ ঘন্টা এগিয়ে নিতে হবে। এজন্য Settings এ ক্লিক করে General ট্যাব থেকে Your current time zone: অংশের Display all time zones চেক করুন। এবার উপরের ড্রপ ডাউন থেকে GMT+07.00 নির্বাচন করুন (ফলে Country: এর স্থলে অন্য দেশ দেখাবে)। চাইলে অনান্য সেটিংও পরিবর্তন করতে পারবেন। অবশেষে সেভ করুন। মোবাইল ভেরিফিকেশন করার আগে টাইম জোন পরিবর্তন করলে মোবাইল ভেরিফিকেশন করা যাবে না।
ইভেন্ট যোগ করা: কোন ইভেন্ট যোগ করতে হলে গুগল ক্যালেন্ডারে গিয়ে Create Event এ ক্লিক করুন। এবার ইভেন্টর নাম, সময়, তারিখ নির্ধারণ করে সেভ করুন। Where এ কোন স্থানের নাম দিলে তা গুগল মাপে প্রদর্শিত হবে। চাইলে নিচের Options থেকে এই ইভেন্টের জন্য আলাদা রিমাইন্ডার এবং প্রাইভেসি নির্বাচন করতে পারবেন। আর কাউকে শেয়ার দিতে চাইলে ডানের Guests থেকে তাকে আমন্ত্রণ জানাতেও পারবেন। এছাড়াও Quick Add এ ক্লিক করে ইভেন্টের নাম স্পেস সময় এবং স্পেস দিয়ে তারিখ লিখে (যেমন, Dinner with Mehdi 7pm 2009-07-06) প্লাস (+) বাটনে ক্লিক করুন মেবাইল ব্রাউজারের ক্ষেত্রে এভাবে ইভেন্ট যোগ করতে হবে। আপনি যদি জন্মদিন, বিয়ে বার্ষিকী বা অন্য কোন বার্ষিকী যোগ করতে চান তাহলে Repeats এ Yearly নির্বাচন করুন। তাহলে প্রতিবছর নতুন করে এই ইভেন্ট তৈরী করতে হবে না সয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিবছরই ইভেন্টি চালু থাকবে। এভাবে দরকারমতে Days, Weekly, Monthly নির্বাচন করতে পারবেন।
ইভেন্ট পরিবর্তন বা মুছে ফেলা: কোন ইভেন্ট মুছতে বা সম্পাদনা করতে হলে মূল ক্যালেন্ডার থেকে Day, Week, Month, 7Days বা Agenda এ ইভেন্টের উপরে ক্লিক করে সম্পাদনার জন্য edit event details» বা মুছে ফেলার জন্য Delete এ ক্লিক করলেই হবে। আর দুইবার ক্লিক করলে সম্পাদনার জন্য খুলবে এখান থেকেও সম্পাদনা বা মুছে ফলা যাবে।
ক্যালেন্ডার শেয়ার দেওয়া: ক্যালেন্ডার অন্যকে শেয়ার দিতে চাইলে Settings এ ক্লিক করে Calendars ট্যাবে থেকে Notifications এ ক্লিক করুন। এবার Share this calendar ট্যাব থেকে Make this calendar public চেক করে সবার জন্য উম্মুক্ত করে দিতে পারেন। আর নির্দিষ্ট কাউকে শেয়ার দিতে চাইলে Share with specific people এ ইমেইল ঠিকানা লিখে এ্যাড করুন (তাহলে উক্ত ব্যাক্তির মেইলে লিংকসহ মেইল যাবে)। আর পাবলিক (সবার জন্য উম্মুক্ত) ক্যালেন্ডার কোন ওয়েব পেজে দেখাতে চাইলে Calendar Details ট্যাবে ক্লিক করে Embed This Calendar অংশের কোড ওয়েব সাইটে রাখলেই হবে। চাইলে কোড সম্পাদনা করে ক্যালেন্ডারের সাইট ছোট-বড় করতে পারবেন। এছাড়াও Calendar Address বা Private Address এর লিংকও ব্যবহার করতে পারবেন। আর ক্যালেন্ডার এক্সপোর্ট করতে চাইলে Calendars ট্যাবে থেকে Export calendars এ ক্লিক করে কম্পিউটারে সেভ করতে পারেন।
অন্যের ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা: আপনার ক্যালেন্ডারে আপনি অন্যের শেয়ার করা ক্যালেন্ডার বা পাবলিক ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে পারবেন। এজন্য Settings থেকে Calendars ট্যাবে গিয়ে Browse public calendars এ ক্লিক করুন। এবার Friends’ Calendars ট্যাবে গিয়ে যার ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে চান সেই ইমেইল ঠিকানা লিখে এ্যাড করুন। অথবা আপনার মেইলে আসা ক্যালেন্ডার শেয়ারিং মেইলে ক্লিক করেও এ্যাড করতে পারেন। আর পাবলিক ক্যালেন্ডার যোগ করতে চাইলে Add by URL টাবে গিয়ে ক্যালেন্ডারের ইউআরএল লিখে এ্যাড করতে পারবেন। অন্যের এক্সপোর্ট করা ক্যলেন্ডার যোগ করতে চাইলে Import calendar ট্যাবে ক্লিক করে ইমপোর্ট করলেই হবে। এছাড়াও Browse Calendars ট্যাব থেকে কিছু দেশের ছুটির তালিকাসহ বেশ কিছু বিশেষ ক্যালেন্ডার যোগ করতে পারেন।
জিমেইলে গুগল ক্যালান্ডার প্রর্দশন করা: জিমেইলে লগইন করে সেটিংস থেকে Labs ট্যাবে ক্লিক করুন। এবার Google Calendar gadget এর Enable নির্বাচন করে সেভ করুন তাহলে বাম পাশের বাম পাশের প্যানেলে গুগল ক্যালেন্ডার দেখা যাবে।
গুগল ডেক্সটপে ক্যালেন্ডার: যারা গুগল ডেক্সটপ (http://desktop.google.com) ব্যবহার করেন তারা http://desktop.google.com/plugins থেকে গুগল ক্যালেন্ডারের গ্যাজেট ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। তাহলে গুগল ডেক্সটপে ক্যালেন্ডার প্রদর্শন করবে। এখানে লগইন করে ক্যালেন্ডার দেখা এবং ইভেন্ট তৈরী করা যাবে।
আইগুগলে গুগল ক্যালেন্ডার: আইগুগলে (www.google.com/ig) গুগল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে লগইন করে Add stuff » এ ক্লিক করুন। এবার গুগল ক্যালেন্ডারটি এ্যাড করুন এবং আইগুগলে এসে ইচ্ছামত যায়গায় সেট করুন।
এডঅন্স: মজিলা থান্ডারবার্ডে গুগল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে চাইলে https://addons.mozilla.org/en-US/thunderbird/addon/4631 থেকে এডঅন্সটি ইনস্টল করলেই হবে।
অপলাইনে ব্যবহার করা: জিমেইলের মত গুগল ক্যালেন্ডারও অফলাইনে ব্যবহার করতে পারবেন। এজন্য http://gears.google.com থেকে গুগল গিয়ার ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার
গুগল ক্যালেন্ডারের উপরের ডানে Offline এ ক্লিক করে বাটনে ক্লিক করুন তাহলে Enable offline access ডায়ালগ বক্স আসবে এখানে Next করুন (যদি Gears Security Warning ডায়ালগ বক্স আসে তাহলে I trust this site চেক করে Allow বাটনে ক্লিক করুন) এবং কোথায় কোথায় শটকাট নিবেন তা নির্বাচন করে Ok করুন, তাহলে ডাউনলোড (Finishing offline installation এবং পরে Synchronizing…) শুরু হবে। এটি আপডেট ব্রাউজার না হলে সমর্থন করবে না।
গুগল ক্যালেন্ডারে ব্যবহার করে দৈনন্দিন জীবনকে আরো সহজ এবং গতিময় করে তোলা যাবে।

মোবাইলের উপযোগী উইকিপিডিয়া

অনলাইনে সবচেয়ে বড় বিশ্বকোষ হচ্ছে উইকিপিডিয়া www.wikipedia.org। বাংলা ভাষাসহ (http://bn.wikipedia.org) বিশ্বের বিভিন্ন ভাষাতে উইকিপিডিয়া প্রকাশিত হয়। জনপ্রিয় এই উইকিপিডিয়া এখন থেকে মোবাইলে দেখা যাবে। ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় এমন মোবাইল থেকে এই http://mobile.wikipedia.org ঠিকানাতে শুধুমাত্র ইংরেজী ভাষার উইকিপিডিয়া দেখা যাবে। তবে এতে মূল সাইটের সকল তথ্য বা সম্পূর্ণ তথ্য পাওয়া যাবে না।

গেমের কিছু সমস্যাও সমাধান

সমস্যা-১ :

১৯৮৯ সালে বের হওয়া একটি জনপ্রিয় গেম প্রিন্স অব পার্সিয়া। এর চতুর্থ লেভেলের দরজা খোলা গেলেও একটি আয়না এই দরজার সামনে যাওয়ার পথ রোধ করছে। এর সমাধান কি? গেমটির লেভেল সংখ্যা কত? পরবর্তীতে কি এরকম সমস্যা আরও রয়েছে?

সমাধান :

প্রিন্স অব পার্সিয়া সিরিজের প্রথম গেম হচ্ছে এই গেমটি। এর পর এই সিরিজের আরো অনেক গেম বের হয়েছে। এই সিরিজের সর্বশেষ সংযোজনের নামও প্রিন্স অব পার্সিয়া (২০০৮) এবং এটিও একটি ট্রিলজি। অর্থাৎ তিন পর্ব মিলিয়ে এর কাহিনী গড়ে উঠেছে এবং ২য় পর্বে প্রিন্সের অভিযান শেষ হবে। আপনি যে গেমটির কথা বলছেন তা অনেক পুরনোই বলা চলে। গেমটি বানানো হয়েছিলো মেকিনটোশ ও আইবিএম পিসির জন্য। আপনি চতুর্থ লেভেল যার নাম দ্য শ্যাডো-এর একেবারে শেষ পর্যায়ে রয়েছেন। আপনার সামনে যে আয়নাটি পথ রোধ করে আছে সে আয়নার দিকে মুখ করে দাঁড়ান। কিছুটা পিছিয়ে এসে আয়নার দিকে দৌড়ে আসুন এবং কাছাকাছি এসে লাফ দিন। আয়নার দিক থেকে আপনার প্রতিবিম্বও আপনার দিকে লাফিয়ে আসবে। এতে আপনার লাইফ এক পয়েন্ট কমে যাবে, কিন্তু আপনার লাইফ যদি এক পয়েন্ট থাকে তবে আপনার লাইফের কিছুই হবে না এবং আপনি পৌঁছে যাবেন ৫ম লেভেলে। গেমটিতে মোট ১২টি লেভেল রয়েছে। পরবর্তীতে আরো অনেক সমস্যা রয়েছে, যা আপনাকে সমাধান করতে হবে। গেমটি দারুণ এক পাজল ও অ্যাডভেঞ্চার গেম। গেমটি পুরনো হতে পারে, কিন্তু এর কঠিন পাজল সমাধানের ধরন একে আজও জনপ্রিয় করে রেখেছে। এমন ব্যক্তিও খুঁজে পাবেন যে এই গেমটি শেষ করতে বছর পার করে ফেলেছেন।

সমস্যা-২ :

কমান্ডোজ একটি নামকরা গেম। গেমটির দিবতীয় লেভেলে একটি চলমান জাহাজ কোনোভাবেই ধ্বংস করা যাচ্ছে না এবং Sapper নামের একজন সৈনিকের গ্রেনেড ব্যবহার করা যাচ্ছে না, এর সমাধান কি? গেমটির লেভেল সংখ্যা কত?

সমাধান :

যখন কোনো গেমের সমস্যার কথা লিখবেন তখন গেমের পুরো নাম লিখবেন, তাতে আমাদের গেমটি চিনতে সুবিধা হয়। কারণ গেম সিরিজের সব গেমের মূল নাম একই থাকে এবং সাথে পর্বের নাম দেয়া থাকে। আপনি শুধু উল্লেখ করেছেন কমান্ডোজ। কিন্তু আপনার উল্লেখ করা উচিত ছিলো কমান্ডোজ-বিহাইন্ড দ্য এনিমি লাইন নামে। এটি কমান্ডোজ সিরিজের প্রথম গেম। এর পর বের হওয়া এই সিরিজের অন্য গেমগুলো হচ্ছে-বিয়ন্ড দ্য কল অব ডিউটি, মেন অব কারেজ, ডেস্টিনেশন বার্লিন এবং স্ট্রাইক ফোর্স। আপনি আটকে গেছেন মিশন ২-এ, যার নাম ডিসক্রিট এক্সপ্লোশন। এখানে আপনাকে চলমান বোটটি ধ্বংস করতে হবে না। আপনার কাজ হচ্ছে কেউ যেনো টের না পায় সেভাবে বাকি সৈন্যদের মেরে ফেলা এবং ট্রাক নিয়ে পালিয়ে যাওয়া। প্রথমে গ্রিন ব্যারেটকে নিয়ে ম্যাপের ডানদিকে হাঁটতে থাকা সৈন্যকে গুলি করে মারুন, তারপর অন্য দুজন দৌড়ে আসলে তাদেরও গুলি করুন। তারপর টহলরত বোটটির নজর ফাঁকি দিয়ে মেরিনের কাছে থাকা রাবারের বোটটি পানিতে রেখে সবাইকে নিয়ে নদীর এপাশ হতে অন্য পাশে চলে যান। তারপর ধীরে ধীরে বুদ্ধি করে অপর পাশের সৈন্যদের সাথে মোকাবেলা করুন। আর স্যাপারকে নিয়ে কোনো গ্রেনেড ছোড়া যায় না, স্যাপারের কাছে টাইমবোমা আছে এবং প্রয়োজন হলে সে সেটা জায়গামতো স্থাপন করতে পারবেন। গেমে মোট মিশন সংখ্যা হচ্ছে ১৯টি।

কম্পিউটারের হ্যাং সমস্যা দূর করুন

উইন্ডোজ এক্সপিতে কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় কম্পিউটারের সব কাজ থেমে যেতে পারে (হ্যাং হওয়া)। এ অবস্থায় Not Responding লেখা বার্তা এলে Close বাটনে ক্লিক করতে হয়।এর ফলে সব কাজ বন্ধ হয়ে যায়। ইচ্ছে করলে এ সমস্যাটি এড়ানো যায়।
এ জন্য Start বা Run-এ গিয়ে regedit লিখে Enter চাপুন। এখন HKEY_CURRENT_USER/Control Panel/Desktop ঠিকানায় যান। এখন ডানপাশের AutoEndTask অপশনে দুই ক্লিক দিন এবং এখানে Value data হিসাবে 0-এর পরিবর্তে 1 লিখে OK করে বের হয়ে আসুন। এখন Not Responding প্রোগ্রামটি বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে পিসি হ্যাং হবে না।

ফায়ারফক্স বাংলা বানান ঠিক করে দেবে

ইন্টারনেটে ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার মজিলা ফায়ারফক্সে একটি বাংলা অভিধান যুক্ত আছে। সেটি সক্রিয় করে বাংলা লিখলে লেখার সময় বানানে ভুল হলে সতর্ক করা হয়। ভুল বানানটির নিচে লাল দাগ পড়ে। এই সুবিধাটি পেতে হলে প্রথমে https://addons.mozilla. org/en-US/firefox/addon/13660 ঠিকানার ওয়েবসাইটে গিয়ে Add to Firefox-এ ক্লিক করতে হবে। নতুন উইন্ডো এলে Install now-এ ক্লিক করুন। ৩৫৫ কিলোবাইটের একটি ফাইল স্বয়ংক্রিয়ভাবেই কম্পিউটারে ইনস্টল হতে থাকবে। এরপর Restart Firefox-এ ক্লিক করুন। ব্রাউজারটি বন্ধ হয়ে আবার খুলবে। এখন ব্রাউজার দিয়ে কোনো কিছু যেমন ওয়েবসাইট, ব্লগ, মেইল ইত্যাদি খুলে লেখার স্থানে কোনো কিছু বাংলাতে লিখে মাউসের ডান বাটনে ক্লিক করে Language থেকে Bangla (Bangladesh) নির্বাচন করুন। এরপর কোনো কিছু লিখলে দেখবেন ভুল বানানের নিচে লাল কালির দাগ পড়েছে।

গুগল সার্চের সহজ কৌশল

যারা নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন, তাদের মধ্যে খুব কমসংখ্যক লোকই খুঁজে পাওয়া যাবে, যারা সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে গুগলকে ব্যবহার করেন না। যেকোনো সমস্যার সমাধান খুঁজে পেতে বা যেকোনো তথ্য জানতে আজকাল গুগল সহায়ক সাহায্যকারী বন্ধু। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায়, সমস্যার সমাধান বা তথ্য খোঁজার জন্য প্রয়োজনীয় কী-ওয়ার্ড বা সার্চ আইটেমের নাম সঠিকভাবে দেয়া যায় না। ফলে বেশিরভাগ সময়ই প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে পাওয়া যায় না বা এমন কিছু তথ্য চলে আসে, যা একেবারেই অপ্রয়োজনীয়। এ লেখায় সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে গুগলকে ব্যবহার করার সহজ কিছু কৌশল ও দিকনির্দেশনা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।



সার্চ বিষয়টি খুবই সাধারণ। আপনার মনে যা কিছুই আসুক না কেনো তা www.google.com-এর সার্চ বক্সে টাইপ করে Enter দিন অথবা গুগল সার্চ বাটনে ক্লিক করুন। দেখবেন আপনার আইটেমের সাথে সম্পর্কিত কিছু ওয়েব পেজের লিঙ্ক চলে এসেছে। কিন্তু আগেই বলা হয়েছে, যে আইটেমটি বা যে বিষয়টির তথ্য জানতে চান সেই আইটেম বা বিষয়টির নাম সার্চ বক্সে দেয়ার প্রয়োজনীয় কিছু কৌশল আছে। মূলত সে কৌশলগুলো নিয়েই এ লেখা। এ লেখায় ব্যবহার করা সব [ ] বন্ধনীই একটি একক আইটেমের জন্য। যেমন- [black and white] হচ্ছে, আইটেম। আবার [black] এবং [white] দুটি পৃথক আইটেম।

০১.
সার্চিংয়ের ক্ষেত্রে প্রতিটি শব্দই বাস্তবিক। তবে কিছু ব্যতিক্রম রয়েছে। ব্যতিক্রমগুলো নিয়ে পরে আলোচনা করা হবে। সার্চ সব সময়ই ‘Case-Insensitive’, অর্থাৎ সার্চিং আইটেমের বিষয় বড় হাতের বর্ণের কিংবা ছোট হাতের বর্ণের কিংবা উভয়ের সংমিশ্রণে লিখলেও কোনো সমস্যা নেই। যেমন- [new york times] আর [New York Times]-এর সার্চের ফল একই হবে।

০২.
কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া যতি চিহ্নগুলো সবসময়ই সার্চিংয়ের জন্য অগ্রাহ্য করা হয়। অর্থাৎ @, #, $, %, ^, &, *, (), =, +, [ ], \ এবং আরো কিছু বিশেষ চিহ্ন দিয়ে আপনি সার্চ করতে পারবেন না।

০৩.
সার্চিং আইটেমগুলো সাধারণ রাখার চেষ্টা করুন। ধরুন, আপনি একটি নির্দিষ্ট কোম্পানির তথ্য খুঁজছেন। যদি কোম্পানিটির পুরো নাম আপনার মনে থাকে, তবে পুরো নামটিই সার্চ বক্সে লিখুন। আর যদি পুরো নাম মনে না আসে, তবে যতটা মনে পড়ে ততটাই লিখুন। যদি আপনি কোনো নির্দিষ্ট কনসেপ্ট, স্থান বা পণ্য খুঁজতে চান, তবে এর নামটি দিয়ে লেখা শুরু করুন। যদি পিৎজা রেস্টুরেন্ট খুঁজতে চান, তবে পিৎজার নামটি লিখুন এবং সাথে আপনার শহরের নাম বা জিপ কোডটি লিখুন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই advanced অপারেটর বা বিরল যতি চিহ্নগুলোর দরকার হয় না।

০৪.
আপনাকে চিন্তা করতে হবে, সার্চিংয়ের বিষয়টি ওয়েব পেজগুলোতে কিভাবে থাকতে পারে। একটি সার্চ ইঞ্জিন মানুষ নয়। এটি একটি প্রোগ্রাম, যা সার্চ বক্সে দেয়া আপনার শব্দগুলোর সাথে ওয়েবে বিভিন্ন পেজের মিল খোঁজে। সার্চিংয়ের ক্ষেত্রে সেসব শব্দই ব্যবহার করুন, যা সাধারণত ওয়েব পেজগুলোতে থাকতে পারে। যেমন- [my head hurts]-এর পরিবর্তে ব্যবহার করুন [headache]। কারণ, মেডিক্যাল পেজগুলোতে [headache] শব্দটিই ব্যবহার হয়। আবার [in what country are bats considered an omen of good luck?] -এই বাক্যটি একজন মানুষের কাছে খুবই স্পষ্ট। কিন্তু যে ডকুমেন্টটি এই প্রশ্নের জবাব দেবে, সেই ডকুমেন্টে ওই শব্দগুলো নাও থাকতে পারে। কাজেই উক্ত শব্দগুলোর পরিবর্তে যদি আপনি [bats are considered good luck in] অথবা [bats good luck] ব্যবহার করেন, তাহলে আপনার কাঙ্ক্ষিত পেজগুলো পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।

০৫.
আপনার প্রয়োজনীয় আইটেমটি যথাসম্ভব কম শব্দ ব্যবহার করে লিখুন। সার্চ ইঞ্জিন একটি আইটেমের প্রতিটি শব্দকেই ফোকাস করে। যেহেতু সব শব্দই ব্যবহার হয়, সেহেতু প্রতিটি অতিরিক্ত শব্দই আপনার কাঙ্ক্ষিত ফলকে সীমত করে দেবে এবং এই সীমাটি যদি খুব বেশি হয় তাহলে আপনি যথেষ্ট পরিমাণ তথ্য হারাবেন। অল্প পরিমাণ কী-ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করার প্রধান সুবিধা হলো, ওই কী-ওয়ার্ডগুলো দিয়ে সার্চ করার ফলে কাঙ্ক্ষিত ফল না পেলেও প্রাপ্ত ফলগুলো থেকে বুঝতে পারবেন নতুন করে ওই আইটেমের বিষয়বস্ত্ত খোঁজার জন্য আপনাকে আরো কী কী শব্দ যোগ করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ- কানকুনের আবহাওয়ার অবস্থা জানতে [weather cancun] হচ্ছে [weather report for cancun mexico]-এর চেয়ে ভালো সার্চিং আইটেম।

০৬.
তুলনামূলক বর্ণনামূলক শব্দ ব্যবহার করুন। সার্চিং আইটেম যতটা একক হবে, আপনার প্রাপ্ত ফলগুলো ততই ফলপ্রসূ হবে। যেসব শব্দ খুব বর্ণনামূলক নয় (যেমন- ‘document’, ‘website’, ‘company’ অথবা ‘info’) তা সাধারণত প্রয়োজন হয় না। মনে রাখবেন আপনার শব্দটির সঠিক অর্থ থাকা সত্ত্বেও যদি তা বেশিরভাগ লোক ব্যবহার না করে থাকে, তবে আপনি প্রয়োজনীয় পেজটি খুঁজে পাবেন না। উদাহরণস্বরূপ- [celebrity ringtones], [celebrity sounds]-এর চেয়ে বেশি বর্ণনামূলক ও সুনির্দিষ্ট।

০৭.
আপনার আইটেমটি ডবল কোটেশন (‘‘ ’’) দিয়ে আটকে দিতে পারেন। এক্ষেত্রে শুধু কোটেশনের মধ্যকার শব্দগুলোর সাথে মিল পাওয়া পেজগুলোই আপনি পাবেন। তবে এক্ষেত্রে দুর্ঘটনাক্রমে অনেক জরুরি তথ্য হারাতে পারেন। যেমন- [“Alexader Bell”] দিয়ে কোনো তথ্য খুঁজতে গেলে আপনি [Alexader G. Bell]-এর সাথে মিল পাওয়া কোনো পেজ পাবেন না।

০৮.
গুগল সার্চিংয়ের মাধ্যমে কোনো নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটের ভেতরেও তথ্য খুঁজতে পারেন। যেমন- [iraq site : nytimes.com]-এর মাধ্যমে ইরাক সম্বন্ধীয় পেজগুলো খুঁজে পাবেন। কিন্তু শুধু nytimes.com সাইটে ইরাক সম্বন্ধীয় যে তথ্যগুলো আছে তা আপনি কোনো সাইটের সম্পূর্ণ শ্রেণীকেও নির্দিষ্ট করে দিতে পারেন। যেমন- [iraq site : .gov] ইরাকের .gov ডোমেইনের সাইটসমূহের ফলগুলো দেবে। আবার [iraq site : .iq] শুধু ইরাকী সাইটগুলোর ফল দেবে।

০৯.
সার্চিংয়ের মধ্যে যেসব শব্দ সম্পর্কিত তথ্য না পেতে চাইলে সেসব শব্দ (-) চিহ্ন দিয়ে বাদ দিতে পারেন। অর্থাৎ শব্দটির আগে (-) চিহ্ন বসিয়ে দিন এবং তার আগে একটা স্পেস বসাতে হবে। যেমন- [anti-virus software] আইটেমটিতে (-) একটা হাইফেন হিসেবে কাজ করবে। এক্ষেত্রে (-) দিয়ে ‘virus’ শব্দটিকে বাদ দেয়া বুঝায় না। কিন্তু [anti-virus – software] আইটেমে ‘anti-virus’ শব্দ দিয়ে ফল খুঁজবে কিন্তু তা থেকে software-এর রেফারেন্স বাদ দিয়ে। কারণ, এখানে ‘- software’-এর আগে একটা স্পেস আছে।

১০.
গুগল সাধারণত একটি সার্চিং আইটেমের সব শব্দকেই গণনায় ধরে। তবে যদি কয়েকটি শব্দের যে কোনোটি সম্পর্কিত তথ্য পেতে চান, সেক্ষেত্রে ‘OR’ অপারেটর ব্যবহার করতে হবে। উল্লেখ্য, এখানে ‘OR’ বড় হাতের বর্ণ দিয়ে লিখতে হবে। উদাহরণস্বরূপ [San fransisco Giants 2004 or 2005] আইটেমটির মাধ্যমে হয়-২০০৪ সালের অথবা ২০০৫ সালের তথ্যগুলো পাবেন। কিন্তু OR অপারেটর ছাড়া উভয় সালের তথ্যই একই পেজে পাবেন।

ব্যতিক্রম : আগেই বলা হয়েছে, গুগল বেশিরভাগ বিরাম চিহ্ন অগ্রাহ্য করলেও কিছু ব্যতিক্রম রয়েছে। যেমন-

ক.
কিছু কিছু জনপ্রিয় শব্দ, যেমন C++, C# ইত্যাদির নির্দিষ্ট অর্থ রয়েছে। এখানে শব্দ দুটির দুটিই প্রোগ্রামিং ভাষার নাম। এসব ক্ষেত্রে চিহ্নগুলো অগ্রাহ্য হবে না।

খ.
ডলার চিহ্নের ($) ব্যবহার হয় দাম বুঝাতে। যেমন- [nikon 400] এবং [nikon $400] -এর ভিন্ন ভিন্ন ফল আসবে।

গ.
আন্ডারস্কোর (_) চিহ্নটি যখন দুটি শব্দকে যোগ করতে ব্যবহার হয়, তখন এটি অগ্রাহ্য হয় না।

ভিসতায় রিপোর্ট জেনারেট করা

যদি প্রায় নতুন হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার ইনস্টল করে থাকেন, তাহলে সুনির্দিষ্ট হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের ইনস্টলেশনের দিন-তারিখ মনে রাখা এবং ট্র্যাক করা বেশ কষ্টকর। এমন অবস্থায় WinAudit সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে। এটি একটি ফ্রিওয়্যার অ্যাপি­কেশন, যা ব্যবহার করা যেতে পারে রিপোর্ট জেনারেটিংয়ের কাজে অথবা সিস্টেমের সব সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যারের লগ তৈরির ক্ষেত্রে। এজন্য নিচে বর্ণিত ধাপগুলো অনুসরণ করুন :

* প্রথমে ভিজিট করুন http://www.pxserver. com/inAudit.htm সাইটে এবং Download লিঙ্কে ক্লিক করুন।

* এই অ্যাপি­কেশনটি আপনার সিস্টেমে ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন।

* অ্যাপি­কেশনটি রান করে Audit বাটনে ক্লিক করুন। এর ফলে আপনি সিস্টেমে ইনস্টল হওয়া হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের লিস্ট দেখতে পারবেন একটি নতুন স্ক্রিনে।

* এবার File>Save-এ গিয়ে রিপোর্টকে সেভ করুন।

সিস্টেম ফোল্ডারের নাম পরিবর্তন করা

ধরুন, আপনি উইন্ডোজে পার্সোনালাইজড লুক দিতে চাচ্ছেন এবং My Computer ফোল্ডারের নাম পরিবর্তন করতে চাচ্ছেন। এ কাজটি করতে চাইলে নিচে বর্ণিত ধাপগুলো সম্পন্ন করতে হবে :

* Start>Run- এ গিয়ে regedit টাইপ করে এন্টার চাপলে রেজিস্ট্রি এডিটর ওপেন হবে।

* এবার নেভিগেট করুন HKEY_CURRENT_USER/Software\Microsoft\Windows\ CurrentVersion\Explorer\CLSID\{20 D04FE0-3AEA-1069-A2D8-08002B3 0309D}

* এবার রেজিস্ট্রি এডিটরের বাম প্যানে Default-এ ডবল ক্লিক করুন।

* My Computer-কে যে নাম দিতে চান তা Value ফিল্ডে এন্টার করুন। ধরুন, আপনার কাঙ্ক্ষিত নামটি হলো New Computer.

* এবার এন্ট্রিটি নিশ্চিত করে এডিটর ক্লোজ করুন। এই পরিবর্তন শুধু বর্তমানে ব্যবহার করার লগ-এ।

ইনডেক্সে নতুন ফাইলের ধরন যুক্ত করা

উইন্ডোজ ভিসতায় সার্চ ফিচারটি বেশ শক্তিশালী ও কার্যকর, কেননা এই ফিচারটি পুরোপুরি অপারেটিং সিস্টেমের সাথে ইন্টিগ্রেটেড। এজন্য প্রত্যেক ব্যবহারকারীকে Start-এ ক্লিক করে ফাইল নেমের প্রথম কয়েকটি লেটার টাইপ করলে ফাইলের লিস্ট মেনুতে প্রদর্শিত হয়।

কখনো কখনো আপনাকে অবহিত করা হতে পারে যে, এই সার্চ লিস্টে সবধরনের ফাইল আবির্ভূত হয়নি। কেননা, উইন্ডোজ ভিসতায় শুধু সুনির্দিষ্ট বিশেষ ধরনের কিছু ফাইল সার্চ ইনডেক্সে রয়েছে। নতুন ধরনের ফাইল যুক্ত করতে চাইলে নিচে বর্ণিত ধাপগুলো অনুসরণ করুন :

* Start-এ ক্লিক করে Search বক্সে index টাইপ করে এন্টার চাপুন।

* এবার প্রদর্শিত উইন্ডোতে Advanced বাটনে ক্লিক করুন।

* File types ট্যাবে ক্লিক করুন।

* পরবর্তী উইন্ডোর নিচের দিকে তিন অক্ষরের এক্সটেনশন টাইপ করুন।

* এবার Add new extension বাটনে ক্লিক করুন যাতে সার্চ ইনডেক্সিংয়ে নতুন ফাইল এক্সটেনশন সম্পৃক্ত হয়।

অপশনাল আপডেট ডিজ্যাবল করা

যদি বেশ কিছুদিন ধরে উইন্ডোজ ভিসতা ব্যবহার করতে থাকেন, তাহলে নিশ্চয় উইন্ডোজ ভিসতা আপডেট সম্পর্কে অবহিত হতে পেরেছেন, যা প্রায় পপআপ করে। এসব আপডেটের মধ্যে কোনো কোনোটি আপনার সিস্টেম সুরক্ষার জন্য বেশ সহায়ক। অবশ্য এসব আপডেটের মধ্যে কিছু রয়েছে যেগুলো তেমন দরকারি নয়। যদি আপনার সিস্টেমে বড় ধরনের কাজ করা হয়, তাহলে আপনার জন্য বিরক্তিকর মনে হবে। তাই নিচে বর্ণিত ধাপগুলো অনুসরণ করে আপডেটকে ডিজ্যাবল করা যেতে পারে :

* Windows Update বাটন ক্লিক করে ওপেন করুন, যা আপডেটের জন্য প্রম্পট করে।
* View available updates লিঙ্কে ক্লিক করুন।

* এবার যথাযথ আপডেটে ডান ক্লিক করে সিলেক্ট করুন Hide Update অপশন।

অপশনাল আপডেট ডিজ্যাবল করা

যদি বেশ কিছুদিন ধরে উইন্ডোজ ভিসতা ব্যবহার করতে থাকেন, তাহলে নিশ্চয় উইন্ডোজ ভিসতা আপডেট সম্পর্কে অবহিত হতে পেরেছেন, যা প্রায় পপআপ করে। এসব আপডেটের মধ্যে কোনো কোনোটি আপনার সিস্টেম সুরক্ষার জন্য বেশ সহায়ক। অবশ্য এসব আপডেটের মধ্যে কিছু রয়েছে যেগুলো তেমন দরকারি নয়। যদি আপনার সিস্টেমে বড় ধরনের কাজ করা হয়, তাহলে আপনার জন্য বিরক্তিকর মনে হবে। তাই নিচে বর্ণিত ধাপগুলো অনুসরণ করে আপডেটকে ডিজ্যাবল করা যেতে পারে :

* Windows Update বাটন ক্লিক করে ওপেন করুন, যা আপডেটের জন্য প্রম্পট করে।
* View available updates লিঙ্কে ক্লিক করুন।

* এবার যথাযথ আপডেটে ডান ক্লিক করে সিলেক্ট করুন Hide Update অপশন।

হিডেন ফাইল খোঁজে বের করা

উইন্ডোজ এক্সপিতে সিস্টেম ফাইল বা হিডেন ফাইল সার্চ করার মাধ্যমে পাওয়া যায় না। কমপিউটারের বিভিন্ন ড্রাইভ এবং ফাইলে থাকার পরও তা খুঁজে পাওয়া যায় না। আপনি চাইলে এক্সপিতে সিস্টেম ফাইল কিংবা হিডেন ফাইল খুঁজে নিতে পারেন। এজন্য প্রথমে Start মেনু থেকে Search-এ গিয়ে All files and folders-এ Cliek করুন। এবার More advanced অপশনে ক্লিক করুন। এরপর আপনার সিস্টেম ফাইল এবং হিডেন ফাইলের জন্য Search System folders এবং Search hidden files and folders চেকবক্সে ক্লিক করুন।

হারিয়ে যাওয়া ডেস্কটপ আইকন ফিরিয়ে আনা

যদি ভুল করে বা অন্যকোনো কারণে ডেস্কটপ থেকে গুরুত্বপূর্ণ কোনো আইকন যেমন- রিসাইকেল বিন বা কন্ট্রোল প্যানেল মুছে ফেলেন, তাহলে সহজ উপায়ে সেগুলো আবার ফিরিয়ে আনতে পারেন। এজন্য প্রথমে Control Panel>Personalization-এ যান বা ডেস্কটপে মাউসের রাইট ক্লিক করে Personalize সিলেক্ট করুন। এরপর Change Desktop আইকন লিঙ্ক সিলেক্ট করুন। এখন শুধু যে আইকনটি প্রয়োজন তার পাশে টিক চিহ্ন দিন। এরপর Apply-Ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।

হিডেন ফাইল খোঁজে বের করা

উইন্ডোজ এক্সপিতে সিস্টেম ফাইল বা হিডেন ফাইল সার্চ করার মাধ্যমে পাওয়া যায় না। কমপিউটারের বিভিন্ন ড্রাইভ এবং ফাইলে থাকার পরও তা খুঁজে পাওয়া যায় না। আপনি চাইলে এক্সপিতে সিস্টেম ফাইল কিংবা হিডেন ফাইল খুঁজে নিতে পারেন। এজন্য প্রথমে Start মেনু থেকে Search-এ গিয়ে All files and folders-এ Cliek করুন। এবার More advanced অপশনে ক্লিক করুন। এরপর আপনার সিস্টেম ফাইল এবং হিডেন ফাইলের জন্য Search System folders এবং Search hidden files and folders চেকবক্সে ক্লিক করুন।

হারিয়ে যাওয়া ডেস্কটপ আইকন ফিরিয়ে আনা

যদি ভুল করে বা অন্যকোনো কারণে ডেস্কটপ থেকে গুরুত্বপূর্ণ কোনো আইকন যেমন- রিসাইকেল বিন বা কন্ট্রোল প্যানেল মুছে ফেলেন, তাহলে সহজ উপায়ে সেগুলো আবার ফিরিয়ে আনতে পারেন। এজন্য প্রথমে Control Panel>Personalization-এ যান বা ডেস্কটপে মাউসের রাইট ক্লিক করে Personalize সিলেক্ট করুন। এরপর Change Desktop আইকন লিঙ্ক সিলেক্ট করুন। এখন শুধু যে আইকনটি প্রয়োজন তার পাশে টিক চিহ্ন দিন। এরপর Apply-Ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন।

হার্ডডিস্ক পার্টিশন লুকিয়ে রাখা

এক কমপিউটার অনেকে ব্যবহার করলে তথ্যের নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা বিঘ্নিত হয়। আপনার কমপিউটারের ব্যবহারকারী যদি একাধিক হয়, আপনার তথ্য অন্যদের কাছ থেকে লুকাতে পারেন। এজন্য অন্য কোনো সফটওয়্যার ব্যবহারের প্রয়োজন নেই, একেবারে ব্যক্তিগত তথ্য সম্বলিত ড্রাইভটিই লুকিয়ে ফেলতে পারেন। এজন্য প্রথমে Start>Run-এ গিয়ে টাইপ করুন Gpedit.msc. এবার User Configuration>Administration Template>Windows Components>Windows Explorer-এ যান। এরপর দেখবেন ডানদিকে লেখা আছে Hide these Specific drives in my computer. তারপর Properties খুলে যে ড্রাইভটি লুকাতে চান সেটি সিলেক্ট করে Enable করে Ok ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন।

উইন্ডোজ এক্সপ্লোয়ারে দ্রুতগতিতে আপডেট ভিউ করা

এ কাজটি করার জন্য আপনাকে প্রথমে Start>Run-এ ক্লিক করে regedit টাইপ করে এন্টার চাপতে হবে। এর ফলে রেজিস্ট্রি এডিটর ওপেন হবে। রেজিস্ট্রি এডিটরে নিচে বর্ণিত রেজিস্ট্রি কী HKEY_LOCAL_MACHINE\ SYSTEM\CurrentControlSet\Control\Update-এ নেভিগেট করুন।

* এবার ডান দিকের প্যানে UpdateMode এন্ট্রি ওপেন করুন ডিফল্ট ভ্যালু ‘1’ সহযোগে ডবল ক্লিক করুন।

* এবার Edit DWORD-Value ডায়ালগে ওভাররাইট করুন ভ্যালুকে ‘0’ দিয়ে।

* Ok করে পরিবর্তনকে নিশ্চিত করুন এবং রেজিস্ট্রি এডিটর বন্ধ করুন File>Exit-এ ক্লিক করে সিস্টেম রিস্টার্ট করুন।

* এর ফলে পরিবর্তনসমূহ অপারেটিং সিস্টেমে এক্সসেলারেট হবে ভিউ আপডেটের মাধ্যমে উইন্ডোজ এক্সপ্লেvরার হতে।

উইন্ডোজ এক্সপ্লোয়ারে দ্রুতগতিতে আপডেট ভিউ করা

এ কাজটি করার জন্য আপনাকে প্রথমে Start>Run-এ ক্লিক করে regedit টাইপ করে এন্টার চাপতে হবে। এর ফলে রেজিস্ট্রি এডিটর ওপেন হবে। রেজিস্ট্রি এডিটরে নিচে বর্ণিত রেজিস্ট্রি কী HKEY_LOCAL_MACHINE\ SYSTEM\CurrentControlSet\Control\Update-এ নেভিগেট করুন।

* এবার ডান দিকের প্যানে UpdateMode এন্ট্রি ওপেন করুন ডিফল্ট ভ্যালু ‘1’ সহযোগে ডবল ক্লিক করুন।

* এবার Edit DWORD-Value ডায়ালগে ওভাররাইট করুন ভ্যালুকে ‘0’ দিয়ে।

* Ok করে পরিবর্তনকে নিশ্চিত করুন এবং রেজিস্ট্রি এডিটর বন্ধ করুন File>Exit-এ ক্লিক করে সিস্টেম রিস্টার্ট করুন।

* এর ফলে পরিবর্তনসমূহ অপারেটিং সিস্টেমে এক্সসেলারেট হবে ভিউ আপডেটের মাধ্যমে উইন্ডোজ এক্সপ্লেvরার হতে।

উবুন্টুতে এক্সএএমপিপি ইনস্টল

ডেস্কটপ কম্পিউটারকে ওয়েবসাইট রক্ষণবেক্ষণের সার্ভার হিসেবে রূপান্তর করা যায়। মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম উবুন্টুতে এ কাজটি করতে এক্সএএমপিপি ফাইল ইনস্টল করে নিতে হবে।
ইন্টারনেট থেকে এক্সএএমপিপি ফাইলটা যেখানে নামানো হয়েছে।সেখান থেকে ফাইলটা /opt ফোল্ডারে এক্সট্রাক্ট করতে হবে। ফাইলটি ডেস্কটপে থাকলে টারমিনাল খুলে cd Desktop নির্দেশলিখুন। এর পরের ধাপগুলো সম্পন্ন করতে ব্যবহারকারীকে সুপার ইউজার মোডে কাজ করতে হবে।
সুপার ইউজার মোড চালু করতে টারমিনালে sudo -s লিখলে এবং tar xvfz xampp-linux-1.7.2.tar.gz -C /opt নির্দেশটি ব্যবহার করলে /opt ফোল্ডারে ফাইলটি এক্সট্রাক্ট হয়ে যাবে। এবার এক্সএএমপিপি চালু করতে টারমিনালে /opt/lampp/lampp start নির্দেশ লিখুন। এবার /htdocs ফোল্ডারের পারমিশন পরিবর্তন করতে chown YOUR_USER_NAME -R /opt/lampp/htdocs
নির্দেশব্যবহার করুন। এক্সএএমপিপি চালু ও বন্ধ করতে এটও ব্যবহার করতে চাইলে টারমিনালে sudo gedit ~/.local/share/applications/xampp-control-panel.desktop নির্দেশ লিখুন। এবার একটি ফাঁকা ফাইল খুলবে। যদি আগে থেকে কিছু লেখা থাকে তবে সবটুকু মুছে নিচের অংশটি পেস্ট করতে হবে—
[Desktop Entry]
Comment=Start and Stop XAMPP
Name=XAMPP Control Panel
Exec=gksudo python /opt/lampp/share/xampp-control-panel/xampp-control-panel.py
Icon[en]=/usr/share/icons/Humanity/devices/24/network-wired.svg
Encoding=UTF-8
Terminal=false
Name[en]=XAMPP Control Panel
Comment[en]=Start and Stop XAMPP
Type=Application
Icon=/usr/share/icons/Humanity/devices/24/network-wired.svg
এক্সএএমপিপির একটি আইকন নামানো যাবে ইন্টারনেট থেকে। এজন্য xampp লিখে গুগল বা ইয়াহুতে সার্চ করতে হবে।আইকনটি নামিয়ে /usr/share/icons/ Humanity/devices/24/ ফোল্ডারে পেস্ট করে Icon[en_CA]=/usr/share/icons/ Humanity/ devices/24/network-wired.svg লাইনটি পরিবর্তন করে Icon[en_CA]=/usr/share/icons/ Humanity/ devices/24/xampp-logo.png করে দেওয়া যেতে পারে। ফাইলটি সেইভ করে বন্ধ করে দেওয়ার পর Applications >> Others মেনু থেকে xampp Control Panel চালু করা যাবে। —নাসির খান

উবুন্টুতে এক্সএএমপিপি ইনস্টল

ডেস্কটপ কম্পিউটারকে ওয়েবসাইট রক্ষণবেক্ষণের সার্ভার হিসেবে রূপান্তর করা যায়। মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম উবুন্টুতে এ কাজটি করতে এক্সএএমপিপি ফাইল ইনস্টল করে নিতে হবে।
ইন্টারনেট থেকে এক্সএএমপিপি ফাইলটা যেখানে নামানো হয়েছে।সেখান থেকে ফাইলটা /opt ফোল্ডারে এক্সট্রাক্ট করতে হবে। ফাইলটি ডেস্কটপে থাকলে টারমিনাল খুলে cd Desktop নির্দেশলিখুন। এর পরের ধাপগুলো সম্পন্ন করতে ব্যবহারকারীকে সুপার ইউজার মোডে কাজ করতে হবে।
সুপার ইউজার মোড চালু করতে টারমিনালে sudo -s লিখলে এবং tar xvfz xampp-linux-1.7.2.tar.gz -C /opt নির্দেশটি ব্যবহার করলে /opt ফোল্ডারে ফাইলটি এক্সট্রাক্ট হয়ে যাবে। এবার এক্সএএমপিপি চালু করতে টারমিনালে /opt/lampp/lampp start নির্দেশ লিখুন। এবার /htdocs ফোল্ডারের পারমিশন পরিবর্তন করতে chown YOUR_USER_NAME -R /opt/lampp/htdocs
নির্দেশব্যবহার করুন। এক্সএএমপিপি চালু ও বন্ধ করতে এটও ব্যবহার করতে চাইলে টারমিনালে sudo gedit ~/.local/share/applications/xampp-control-panel.desktop নির্দেশ লিখুন। এবার একটি ফাঁকা ফাইল খুলবে। যদি আগে থেকে কিছু লেখা থাকে তবে সবটুকু মুছে নিচের অংশটি পেস্ট করতে হবে—
[Desktop Entry]
Comment=Start and Stop XAMPP
Name=XAMPP Control Panel
Exec=gksudo python /opt/lampp/share/xampp-control-panel/xampp-control-panel.py
Icon[en]=/usr/share/icons/Humanity/devices/24/network-wired.svg
Encoding=UTF-8
Terminal=false
Name[en]=XAMPP Control Panel
Comment[en]=Start and Stop XAMPP
Type=Application
Icon=/usr/share/icons/Humanity/devices/24/network-wired.svg
এক্সএএমপিপির একটি আইকন নামানো যাবে ইন্টারনেট থেকে। এজন্য xampp লিখে গুগল বা ইয়াহুতে সার্চ করতে হবে।আইকনটি নামিয়ে /usr/share/icons/ Humanity/devices/24/ ফোল্ডারে পেস্ট করে Icon[en_CA]=/usr/share/icons/ Humanity/ devices/24/network-wired.svg লাইনটি পরিবর্তন করে Icon[en_CA]=/usr/share/icons/ Humanity/ devices/24/xampp-logo.png করে দেওয়া যেতে পারে। ফাইলটি সেইভ করে বন্ধ করে দেওয়ার পর Applications >> Others মেনু থেকে xampp Control Panel চালু করা যাবে। —নাসির খান

প্রথম আলো - হাজার কোটি ডলারের ভার্চুয়াল পণ্যের বাজার

প্রথম আলো - হাজার কোটি ডলারের ভার্চুয়াল পণ্যের বাজার

Posted using ShareThis

প্রথম আলো - হাজার কোটি ডলারের ভার্চুয়াল পণ্যের বাজার

প্রথম আলো - হাজার কোটি ডলারের ভার্চুয়াল পণ্যের বাজার

Posted using ShareThis

Copyright © 2009 - www.techzoom7.tk - is proudly powered by Blogger
Smashing Magazine - Design Disease - Blog and Web - Dilectio Blogger Template