প্রোগ্রাম আনইনস্টল না করা গেলে

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে বেশীর ভাই প্রোগ্রামই ইনস্টল করে ব্যবহার করতে হয়, আবার দরকার না পরলে এ্যাড রিমুভ প্রোগ্রামস থেকে আনইনস্টল করতে হলে ফলে উক্ত প্রোগ্রামসে সাথে থাকা ফাইলগুলো মুছে যায় যা সাধারণ ভাবে ডিলিট করা সম্ভব হয়ে উঠে না। কিন্তু অনেক সময় কিছু কিছু প্রোগ্রাম আনইনস্টল করা যায় না। এ সমস্যা হয় সাধারণত ভাইরাস বা অন্য কারণে আইনস্টল ফাইল বা অন্য কোন লাইব্রেরী ফাইল মুছে গেলে বা নষ্ট হলে। ফলে এ্যাড রিমুভ প্রোগ্রামস থেকে উক্ত প্রোগ্রামটি সরানো যায় না। এমতবস্থায় ইনস্টল করার প্রোগ্রামটি স্থায়ীভাবে মুছতে বিভিন্ন থার্টপাটি আনইনস্টলার ব্যবহার করা যেতে পারে। এধরনের সফটওয়্যারগুলো মধ্যে একটি হচ্ছে সিক্লিনার। ফ্রিওয়্যার, বহনযোগ্য এই সফটওয়্যারটি www.ccleaner.com থেকে ডাউনলোড করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে Tools>Uninstall এ গিয়ে উক্ত প্রোগ্রামটি নির্বাচন করে Delete Entry বাটনে ক্লিক করে মুছে দিন তাহলে দেখবেন এ্যাড রিমুভ প্রোগ্রামসে উক্ত প্রোগ্রামটি আর নেই। কিন্তু প্রোগ্রামটি যদি রেজিস্ট্রিতে থাকে তাহলে ভবিষ্যতে নতুন করে ইনস্টল করতে গেলে সমস্যা হতে পারে। এজন্য রেজিস্ট্রি থেকেও প্রোগ্রামটি মুছে ফেলতে পারেন। রেজিস্ট্রি ক্লিনার সফটওয়্যারটি www.worldstart.com থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে চালু করুন। এবার উক্ত প্রোগ্রামের নাম নির্বাচন করে Remove Selected বাটনে ক্লিক করুন। ব্যাস রেজিস্টি থেকেও প্রোগ্রামটির তথ্য মুছে যাবে।

উইন্ডোজের ফাইল নষ্ট হলে করনিয়

অনেক সময় উইন্ডোজ এক্সপির .dll (ডাউনামিক লিংক লাইব্রেরী) বা .sys (সিস্টেম) ফাইল নষ্ট হলে অথবা মুছে গেলে উইন্ডোজ খোলে না। এসব ফাইলগুলো সাধারণত WINDOWS\system32 এবং WINDOWS\system32\drivers এর মধ্যে থাকে। সেক্ষেত্রে কম্পিউটার চালু করলে কালো পর্দায় নষ্ট হওয়ার ফাইলের নাম এবং লোকেশন দেখায় এবং উইন্ডোজ রিপিয়ার করার পরামর্শ দেয়। এমতবস্থায় ব্যবহারকারীদের উইন্ডোজ নতুন করে ইনস্টল করা বা রিপিয়ার করা ছাড়া অন্য কোন পথ থাকে না। কিন্তু ব্যবহারকারীর কাছে যদি উইন্ডোজ এক্সপির লাইভ সিডি থাকে তাহলে নষ্ট/মুছে যাওয়া ফাইলটি পুনস্থাপন করলেই হবে। খুব সহজেই নিজে উইন্ডোজ এক্সপির লাইভ সিডি তৈরী করতে পারবেন। উইন্ডোজ এক্সপির লাইভ সিডি তৈরী করার পদ্ধতি পাবেন www.shamokaldarpon.com/?p=675 ঠিকানায়। এবার উইন্ডোজ এক্সপির লাইভ সিডি দ্বারা কম্পিউটার চালু করুন এবং সিডি ড্রাইভ থেকে I386 ফোল্ডারে যান, যা সাধারণ উইন্ডোজ এক্সপির WINDOWS ফোল্ডার। এবার প্রয়োজনীয় ফাইল কপি করে মূল উইন্ডোজের ফোল্ডারে প্রতিস্থাপন করে রিস্টর্ট করুন। এবার দেখুন উইন্ডোজ স্বাভাবিকভাবে চালু হচ্ছে।

উইন্ডোজের জন্য দারুন এক টোয়ীক সফটওয়্যার

উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের টুকিটাকি বিভিন্ন কাজে টোয়ীক সফটওয়্যার বেশ কাজে দেয়। এমনই একটি সফটওয়্যার হচ্ছে TweakNow PowerPack 2009| এই সফটওয়্যারে রয়েছে ডিক্স ক্লিনার, ডিক্স ইউজেস এনালাইজার, বিধিধ টুলস, রেজিস্ট্রি ক্লিনার, রেজিস্ট্রি ডিফ্রাগমেন্টার, স্টার্টআপ ম্যানেজার, সিস্টেম ইসফরমেশন, টার্ক ক্লিনার, আনইনস্টল প্রোগ্রামস, উইন্ডোজ সিকিউরিটি এবং রিস্টোর ব্যাকআপ সুবিধা। মানে এক সফটওয়্যারে প্রায় সকল সুবিধা। ৫.৪৬ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যাটি www.tweaknow.com/powerPack.html থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজ এক্সপিসহ পরবর্তী সকল সংস্করনের সকল বিটে চলবে।

প্রোগ্রাম আনইনস্টল না করা গেলে

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে বেশীর ভাই প্রোগ্রামই ইনস্টল করে ব্যবহার করতে হয়, আবার দরকার না পরলে এ্যাড রিমুভ প্রোগ্রামস থেকে আনইনস্টল করতে হলে ফলে উক্ত প্রোগ্রামসে সাথে থাকা ফাইলগুলো মুছে যায় যা সাধারণ ভাবে ডিলিট করা সম্ভব হয়ে উঠে না। কিন্তু অনেক সময় কিছু কিছু প্রোগ্রাম আনইনস্টল করা যায় না। এ সমস্যা হয় সাধারণত ভাইরাস বা অন্য কারণে আইনস্টল ফাইল বা অন্য কোন লাইব্রেরী ফাইল মুছে গেলে বা নষ্ট হলে। ফলে এ্যাড রিমুভ প্রোগ্রামস থেকে উক্ত প্রোগ্রামটি সরানো যায় না। এমতবস্থায় ইনস্টল করার প্রোগ্রামটি স্থায়ীভাবে মুছতে বিভিন্ন থার্টপাটি আনইনস্টলার ব্যবহার করা যেতে পারে। এধরনের সফটওয়্যারগুলো মধ্যে একটি হচ্ছে সিক্লিনার। ফ্রিওয়্যার, বহনযোগ্য এই সফটওয়্যারটি www.ccleaner.com থেকে ডাউনলোড করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে Tools>Uninstall এ গিয়ে উক্ত প্রোগ্রামটি নির্বাচন করে Delete Entry বাটনে ক্লিক করে মুছে দিন তাহলে দেখবেন এ্যাড রিমুভ প্রোগ্রামসে উক্ত প্রোগ্রামটি আর নেই। কিন্তু প্রোগ্রামটি যদি রেজিস্ট্রিতে থাকে তাহলে ভবিষ্যতে নতুন করে ইনস্টল করতে গেলে সমস্যা হতে পারে। এজন্য রেজিস্ট্রি থেকেও প্রোগ্রামটি মুছে ফেলতে পারেন। রেজিস্ট্রি ক্লিনার সফটওয়্যারটি www.worldstart.com থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে চালু করুন। এবার উক্ত প্রোগ্রামের নাম নির্বাচন করে Remove Selected বাটনে ক্লিক করুন। ব্যাস রেজিস্টি থেকেও প্রোগ্রামটির তথ্য মুছে যাবে।

উইন্ডোজের ফাইল নষ্ট হলে করনিয়

অনেক সময় উইন্ডোজ এক্সপির .dll (ডাউনামিক লিংক লাইব্রেরী) বা .sys (সিস্টেম) ফাইল নষ্ট হলে অথবা মুছে গেলে উইন্ডোজ খোলে না। এসব ফাইলগুলো সাধারণত WINDOWS\system32 এবং WINDOWS\system32\drivers এর মধ্যে থাকে। সেক্ষেত্রে কম্পিউটার চালু করলে কালো পর্দায় নষ্ট হওয়ার ফাইলের নাম এবং লোকেশন দেখায় এবং উইন্ডোজ রিপিয়ার করার পরামর্শ দেয়। এমতবস্থায় ব্যবহারকারীদের উইন্ডোজ নতুন করে ইনস্টল করা বা রিপিয়ার করা ছাড়া অন্য কোন পথ থাকে না। কিন্তু ব্যবহারকারীর কাছে যদি উইন্ডোজ এক্সপির লাইভ সিডি থাকে তাহলে নষ্ট/মুছে যাওয়া ফাইলটি পুনস্থাপন করলেই হবে। খুব সহজেই নিজে উইন্ডোজ এক্সপির লাইভ সিডি তৈরী করতে পারবেন। উইন্ডোজ এক্সপির লাইভ সিডি তৈরী করার পদ্ধতি পাবেন www.shamokaldarpon.com/?p=675 ঠিকানায়। এবার উইন্ডোজ এক্সপির লাইভ সিডি দ্বারা কম্পিউটার চালু করুন এবং সিডি ড্রাইভ থেকে I386 ফোল্ডারে যান, যা সাধারণ উইন্ডোজ এক্সপির WINDOWS ফোল্ডার। এবার প্রয়োজনীয় ফাইল কপি করে মূল উইন্ডোজের ফোল্ডারে প্রতিস্থাপন করে রিস্টর্ট করুন। এবার দেখুন উইন্ডোজ স্বাভাবিকভাবে চালু হচ্ছে।

উইন্ডোজের জন্য দারুন এক টোয়ীক সফটওয়্যার

উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের টুকিটাকি বিভিন্ন কাজে টোয়ীক সফটওয়্যার বেশ কাজে দেয়। এমনই একটি সফটওয়্যার হচ্ছে TweakNow PowerPack 2009| এই সফটওয়্যারে রয়েছে ডিক্স ক্লিনার, ডিক্স ইউজেস এনালাইজার, বিধিধ টুলস, রেজিস্ট্রি ক্লিনার, রেজিস্ট্রি ডিফ্রাগমেন্টার, স্টার্টআপ ম্যানেজার, সিস্টেম ইসফরমেশন, টার্ক ক্লিনার, আনইনস্টল প্রোগ্রামস, উইন্ডোজ সিকিউরিটি এবং রিস্টোর ব্যাকআপ সুবিধা। মানে এক সফটওয়্যারে প্রায় সকল সুবিধা। ৫.৪৬ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যাটি www.tweaknow.com/powerPack.html থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজ এক্সপিসহ পরবর্তী সকল সংস্করনের সকল বিটে চলবে।

পরিবর্তন করে নিন টাক্সবারের সবকিছু

উইন্ডোজ এক্সপির টাক্সবারের সাথে যুক্ত থাকা সবকিছুই নিজের মত পরিবর্তন করা যাবে। স্টার্ট মেনুর ছবি, স্টার্ট বাটনের নাম, স্টার্ট বাটন লুকানো, টাক্সবার সচ্ছ করা, সিস্টেম ট্রে পটভুমি, সিস্টেম ট্রের ঘড়ি, এলার্ম দেওয়া ইত্যাদি সবকিছুই পরিবর্তন করতে পারবেন টিক্লক সফটওয়্যার দ্বারা। মাত্র ৩৭৩ কিলোবাইটের (১.০২ মেগাবাইট) ফ্রি, পোর্টেবল এই সফটওয়্যারটি http://homepage1.nifty.com/kazubon থেকে ডাউনলোড করে নিন। সাথে পাবেন সফটওয়্যারটির সোর্সকোডও। এবার সফটওয়্যারটি চালু করলে সিস্টেম ট্রের ঘড়ি পরিবর্তন হবে। এখন সিস্টেম ট্রের ঘড়ির উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে TClock Properties এ যান এবং ইচ্ছামত সবকিছু পরিবর্তন করুন।

পরিবর্তন করে নিন টাক্সবারের সবকিছু

উইন্ডোজ এক্সপির টাক্সবারের সাথে যুক্ত থাকা সবকিছুই নিজের মত পরিবর্তন করা যাবে। স্টার্ট মেনুর ছবি, স্টার্ট বাটনের নাম, স্টার্ট বাটন লুকানো, টাক্সবার সচ্ছ করা, সিস্টেম ট্রে পটভুমি, সিস্টেম ট্রের ঘড়ি, এলার্ম দেওয়া ইত্যাদি সবকিছুই পরিবর্তন করতে পারবেন টিক্লক সফটওয়্যার দ্বারা। মাত্র ৩৭৩ কিলোবাইটের (১.০২ মেগাবাইট) ফ্রি, পোর্টেবল এই সফটওয়্যারটি http://homepage1.nifty.com/kazubon থেকে ডাউনলোড করে নিন। সাথে পাবেন সফটওয়্যারটির সোর্সকোডও। এবার সফটওয়্যারটি চালু করলে সিস্টেম ট্রের ঘড়ি পরিবর্তন হবে। এখন সিস্টেম ট্রের ঘড়ির উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে TClock Properties এ যান এবং ইচ্ছামত সবকিছু পরিবর্তন করুন।

ব্যাকআপ এবং রিস্টোর করুন ওয়েব ব্রাউজারের তথ্য

অপারেটিং সিস্টেম নতুন করে ইনস্টল বা রিইনস্টল করার কারনে বা অন্য কোন কারনে ওয়েব ব্রাউজারের বুকমার্ক, কুকিজ, পাসওয়ার্ড, হিস্টোরীসহ অনান্য সেটিংস যদি ব্যকআপ রাখা যেত এবং পরবর্তিতে আবার রিস্টোর করা যেত তাহলে মন্দ হতো না। ফ্যবব্যাকআপ সফটওয়্যার দ্বারা জনপ্রিয় সকল ব্রাউজারের তথ্যই ব্যাকআপ এবং রিস্টোর করা যাবে। উইন্ডোজের উপযোগী এই সফটওয়্যারটি ফায়ারফক্সের ২-৩.৫ সংস্করণ, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ৬-৮ সংস্করণ, গুগল ক্রোমের ১-৩ সংস্করণ, সাফারির ৩-৪ সংস্করণ এবং অপেরা ৯ সংস্করণ সমর্থন করে। মাত্র ১.৫ (৩.৫) মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার, পোর্টেবল এই সফটওয়্যারটি www.favbrowser.com/backup থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। সফটওয়্যারটি দ্বারা সেফ এবং নন সেফ মুডে তথ্য ব্যাকআপ এবং রিস্টোর করা এবং রূপান্তর করা যাবে।

পরিবর্তন করুন হার্ডড্রাইভের সিরিয়াল নম্বর

উইন্ডোজ ইনস্টল দেবার সময় হার্ডডিক্সের ড্রাইভগুলোর সিরিয়াল নম্বর স্থাপিত হয়। ব্যবহারকারী চাইলে উক্ত সিরিয়াল নম্বর দেখতে বা পরিবর্তন করতে পারেন বিভিন্নভাবে। তবে ‘হার্ডড্রিক্স সিরিয়াল নম্বর চেঞ্জার’ সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই ড্রাইভের সিরিয়াল দেখা এবং পরিবর্তন করা যায়। মাত্র ৬৩৬ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার, পোর্টেবল এই সফটওয়্যারটি www.xboxharddrive.com/freeware.html থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি চালু করে ড্রাপডাউন থেকে বিভিন্ন ড্রাইভ নির্বাচন করলে সিরিয়াল নম্বর দেখা যাবে। আর সিরিযাল নম্বর পরিবর্তন করে উইন্ডোজ রিস্টার্ট দিলে তা কর্যকর হবে।

ব্যাকআপ এবং রিস্টোর করুন ওয়েব ব্রাউজারের তথ্য

অপারেটিং সিস্টেম নতুন করে ইনস্টল বা রিইনস্টল করার কারনে বা অন্য কোন কারনে ওয়েব ব্রাউজারের বুকমার্ক, কুকিজ, পাসওয়ার্ড, হিস্টোরীসহ অনান্য সেটিংস যদি ব্যকআপ রাখা যেত এবং পরবর্তিতে আবার রিস্টোর করা যেত তাহলে মন্দ হতো না। ফ্যবব্যাকআপ সফটওয়্যার দ্বারা জনপ্রিয় সকল ব্রাউজারের তথ্যই ব্যাকআপ এবং রিস্টোর করা যাবে। উইন্ডোজের উপযোগী এই সফটওয়্যারটি ফায়ারফক্সের ২-৩.৫ সংস্করণ, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ৬-৮ সংস্করণ, গুগল ক্রোমের ১-৩ সংস্করণ, সাফারির ৩-৪ সংস্করণ এবং অপেরা ৯ সংস্করণ সমর্থন করে। মাত্র ১.৫ (৩.৫) মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার, পোর্টেবল এই সফটওয়্যারটি www.favbrowser.com/backup থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। সফটওয়্যারটি দ্বারা সেফ এবং নন সেফ মুডে তথ্য ব্যাকআপ এবং রিস্টোর করা এবং রূপান্তর করা যাবে।

পরিবর্তন করুন হার্ডড্রাইভের সিরিয়াল নম্বর

উইন্ডোজ ইনস্টল দেবার সময় হার্ডডিক্সের ড্রাইভগুলোর সিরিয়াল নম্বর স্থাপিত হয়। ব্যবহারকারী চাইলে উক্ত সিরিয়াল নম্বর দেখতে বা পরিবর্তন করতে পারেন বিভিন্নভাবে। তবে ‘হার্ডড্রিক্স সিরিয়াল নম্বর চেঞ্জার’ সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই ড্রাইভের সিরিয়াল দেখা এবং পরিবর্তন করা যায়। মাত্র ৬৩৬ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার, পোর্টেবল এই সফটওয়্যারটি www.xboxharddrive.com/freeware.html থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি চালু করে ড্রাপডাউন থেকে বিভিন্ন ড্রাইভ নির্বাচন করলে সিরিয়াল নম্বর দেখা যাবে। আর সিরিযাল নম্বর পরিবর্তন করে উইন্ডোজ রিস্টার্ট দিলে তা কর্যকর হবে।

এক্সপি-ভিসতা ডুয়েল বুটে এক্সপিকে ডিফল্ট করা

সাধারণত মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এক্সপির পরে উইন্ডোজ ভিসতা ইনস্টল করার ফলে ডিফল্ট অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে ভিসতা সেট থাকে। এক্সপিতে ঢুকতে হলে বুটের সময় এক্সপি নির্বাচন করে ঢুকতে হয়। উইন্ডোজ এক্সপির বুট ফাইল পরিবর্তন করে এই ডিফল্ট অপটশনটি পরিবর্তন করা যায় না। উইন্ডোজ এক্সপিকে ডিফল্ট অপারেটিং সিস্টেম করতে চাইলে এ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসাবে ভিসতা চালু করে মাই কম্পিউটারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন। এবার Advanced System Settings এ ক্লিক করে Startup and Recovery এর Settings বাটনে ক্লিক করুন। এখন Default operating system এ উইন্ডোজ এক্সপি নির্বাচন করুন। এভাবে পরবর্তিতে আবার উইন্ডোজ ভিসতাতে ফিরে আসা যাবে। এছাড়াও উইন্ডোজ ভিসতার কমান্ড প্রোম্পট থেকে bcdedit /default {ntldr} লিখে এন্টার করলেও উইন্ডোজ এক্সপি ডিফল্ট হিসাবে সেট হবে।

এক্সপি-ভিসতা ডুয়েল বুটে এক্সপিকে ডিফল্ট করা

সাধারণত মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এক্সপির পরে উইন্ডোজ ভিসতা ইনস্টল করার ফলে ডিফল্ট অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে ভিসতা সেট থাকে। এক্সপিতে ঢুকতে হলে বুটের সময় এক্সপি নির্বাচন করে ঢুকতে হয়। উইন্ডোজ এক্সপির বুট ফাইল পরিবর্তন করে এই ডিফল্ট অপটশনটি পরিবর্তন করা যায় না। উইন্ডোজ এক্সপিকে ডিফল্ট অপারেটিং সিস্টেম করতে চাইলে এ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসাবে ভিসতা চালু করে মাই কম্পিউটারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন। এবার Advanced System Settings এ ক্লিক করে Startup and Recovery এর Settings বাটনে ক্লিক করুন। এখন Default operating system এ উইন্ডোজ এক্সপি নির্বাচন করুন। এভাবে পরবর্তিতে আবার উইন্ডোজ ভিসতাতে ফিরে আসা যাবে। এছাড়াও উইন্ডোজ ভিসতার কমান্ড প্রোম্পট থেকে bcdedit /default {ntldr} লিখে এন্টার করলেও উইন্ডোজ এক্সপি ডিফল্ট হিসাবে সেট হবে।

এ্যানিমেটেড জিফ ছবির আয়তন পরিবর্তন করা

অনেক সময় এ্যানিমেটেড জিফ ছবির আয়তন ছোট বা বড় করার প্রয়োজন পরে। ছোট্ট একটি সফটওয়্যার দ্বারা এই কাজটি করা যায়। মাত্র ৫২৪ (৬২৭) কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার, পোর্টেবল এই সফটওয়্যারটি http://ashongsoft.com/gif-resizer.html থেকে ডাউনলোড করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে Source GIF Image file থেকে এ্যনিমেটেড ছবিটি আনুন এবং কোথায় সেভ করবেন তা New GIF Image file এ নির্বাচন করুন। এবার Width এবং Height ঠিক করে Resize বাটনে ক্লিক করলেই নতুন সাইজে ছবিটি তৈরী হবে।

নিজেই রাইট হবে ISO ফাইল

আইএসও বা ইমেজ ফাইল নিয়ে অনেকেই বিপাকে পড়েন, এটা কিভাবে সিডিতে রাইট করবেন এটাই অনেকে জানেন না। সাধারণ সিডি বার্নার সফটওয়্যার দিয়ে সহজেই .ISO ফরম্যাটের ফাইলটি খুলে রাইট করা যায়। কিন্তু যদি সিডি বার্নার সফটওয়্যার না থাকে বা রাইট করার পদ্ধতি না জানা থাকে তাহলে বেশ বিপাকে পড়তে হয়। এসমস্যার সমাধান দেবে সিডি সেল্ফ বার্নার সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যার দ্বারা ISO বা CUE ফরম্যাটের ফাইলকে .exe বা এ্যাপলিকেশন ফাইলে রূপান্তর করা যায় ফলে নিজেই অন্য কোন বার্নারের সাহায্য ছাড়াই সিডিতে রাইট করা যায়। মাত্র ২.২৩ মেগাবাইটের ফ্রি, পোর্টেবল এই সফটওয়্যাটি http://damian666.boot-land.net/downloads.html থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

এ্যানিমেটেড জিফ ছবির আয়তন পরিবর্তন করা

অনেক সময় এ্যানিমেটেড জিফ ছবির আয়তন ছোট বা বড় করার প্রয়োজন পরে। ছোট্ট একটি সফটওয়্যার দ্বারা এই কাজটি করা যায়। মাত্র ৫২৪ (৬২৭) কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার, পোর্টেবল এই সফটওয়্যারটি http://ashongsoft.com/gif-resizer.html থেকে ডাউনলোড করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে Source GIF Image file থেকে এ্যনিমেটেড ছবিটি আনুন এবং কোথায় সেভ করবেন তা New GIF Image file এ নির্বাচন করুন। এবার Width এবং Height ঠিক করে Resize বাটনে ক্লিক করলেই নতুন সাইজে ছবিটি তৈরী হবে।

নিজেই রাইট হবে ISO ফাইল

আইএসও বা ইমেজ ফাইল নিয়ে অনেকেই বিপাকে পড়েন, এটা কিভাবে সিডিতে রাইট করবেন এটাই অনেকে জানেন না। সাধারণ সিডি বার্নার সফটওয়্যার দিয়ে সহজেই .ISO ফরম্যাটের ফাইলটি খুলে রাইট করা যায়। কিন্তু যদি সিডি বার্নার সফটওয়্যার না থাকে বা রাইট করার পদ্ধতি না জানা থাকে তাহলে বেশ বিপাকে পড়তে হয়। এসমস্যার সমাধান দেবে সিডি সেল্ফ বার্নার সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যার দ্বারা ISO বা CUE ফরম্যাটের ফাইলকে .exe বা এ্যাপলিকেশন ফাইলে রূপান্তর করা যায় ফলে নিজেই অন্য কোন বার্নারের সাহায্য ছাড়াই সিডিতে রাইট করা যায়। মাত্র ২.২৩ মেগাবাইটের ফ্রি, পোর্টেবল এই সফটওয়্যাটি http://damian666.boot-land.net/downloads.html থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

ইউএসবি ডিভাইসগুলোকে রাইট প্রোটেক্ট করে রাখুন

কম্পিউটারে যাতে অন্য কেউ ইউএসবি ডিভাইস ব্যবহার করতে না পারে সেজন্য ইউএসবি ডিভাইস রাইট প্রোটেক্ট করে রাখা যায়। সেজন্য Device Manager বা Registry Editor থেকে ইউএসবি পোর্টকে ডিজেবল করা যায়। কিন্তু আপনি যদি শুধু রাইট প্রোটেক্ট করতে চান যাতে ইউএসবি ডিভাইস থেকে কম্পিউটারে তথ্য কপি করে রাখা যায় কিন্তু কম্পিউটারে থেকে কোন তথ্য যেন ইউএসবি ডিভাইসে কপি করে নিতে না পারে, তাহলে কি করবেন? সব ইউএসবি ডিভাইসেরতো আর রাইট প্রোটেক্ট করার অপশন নেই। এই সমস্যার সমাধান দেবে ‘ইউএসবি রাইট প্রোটেক্টর’ সফটওয়্যার। মাত্র ১৯০ (৪৮০) কিলোবাইটের পোর্টেবল, ফ্রিওয়্যার একটি সফটওয়্যার দ্বারা এই কাজটি সহজেই এক ক্লিকেই করা যায়। সফটওয়্যারটি www.gaijin.at/dlusbwp.php থেকে ডাউনলোড করে আনজিপ করে চালু করুন। এবার USB write protection OFF এ ক্লিক করলে ইউএসবি ডিভাইস রাইট প্রোটেক্ট হয়ে যাবে। আর রাইট প্রোটেক্ট বন্ধ করতে চাইলে USB write protection ON নির্বাচন করলেই হবে।

উইন্ডোজের দরকারী কিছু কমান্ড

উইন্ডোজে অনেক কমান্ড আছে সচারচর ব্যবহার হয় না বা সকলেই জানে না। দরকারী কিছু কমান্ড নিয়ে তৈরী কমান্ড ইন ডিমান্ড নামের এই সফটওয়্যাটিতে এ্যাপলিকেশন এররস, এ্যাপলিকেশন ভিজিবল উইন্ডো, ক্লিপবোর্ড, ডেক্সপট, ডিভাইস, ফাইলস এন্ড ফোল্ডারস, গ্রাফিক্স, আইকন, ইন্টারনেট, মেমোরি এন্ড সিপিইউ, নেটওয়ার্ক, সিস্টেমট্রে, টাক্সবার উইন্ডোজ এ্যাপলিকেশন বিভাগে ৭০টির মত কমান্ড বা ফিচার আছে যা উইন্ডোজ এক্সপি এবং ভিসতাতে কাজ হবে। মাত্র ৩.২৯ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যাটি www.vasilios-free.gr/freesoft/ থেকে ডাউনলোড করে নিন।

ইউএসবি ডিভাইসগুলোকে রাইট প্রোটেক্ট করে রাখুন

কম্পিউটারে যাতে অন্য কেউ ইউএসবি ডিভাইস ব্যবহার করতে না পারে সেজন্য ইউএসবি ডিভাইস রাইট প্রোটেক্ট করে রাখা যায়। সেজন্য Device Manager বা Registry Editor থেকে ইউএসবি পোর্টকে ডিজেবল করা যায়। কিন্তু আপনি যদি শুধু রাইট প্রোটেক্ট করতে চান যাতে ইউএসবি ডিভাইস থেকে কম্পিউটারে তথ্য কপি করে রাখা যায় কিন্তু কম্পিউটারে থেকে কোন তথ্য যেন ইউএসবি ডিভাইসে কপি করে নিতে না পারে, তাহলে কি করবেন? সব ইউএসবি ডিভাইসেরতো আর রাইট প্রোটেক্ট করার অপশন নেই। এই সমস্যার সমাধান দেবে ‘ইউএসবি রাইট প্রোটেক্টর’ সফটওয়্যার। মাত্র ১৯০ (৪৮০) কিলোবাইটের পোর্টেবল, ফ্রিওয়্যার একটি সফটওয়্যার দ্বারা এই কাজটি সহজেই এক ক্লিকেই করা যায়। সফটওয়্যারটি www.gaijin.at/dlusbwp.php থেকে ডাউনলোড করে আনজিপ করে চালু করুন। এবার USB write protection OFF এ ক্লিক করলে ইউএসবি ডিভাইস রাইট প্রোটেক্ট হয়ে যাবে। আর রাইট প্রোটেক্ট বন্ধ করতে চাইলে USB write protection ON নির্বাচন করলেই হবে।

উইন্ডোজের দরকারী কিছু কমান্ড

উইন্ডোজে অনেক কমান্ড আছে সচারচর ব্যবহার হয় না বা সকলেই জানে না। দরকারী কিছু কমান্ড নিয়ে তৈরী কমান্ড ইন ডিমান্ড নামের এই সফটওয়্যাটিতে এ্যাপলিকেশন এররস, এ্যাপলিকেশন ভিজিবল উইন্ডো, ক্লিপবোর্ড, ডেক্সপট, ডিভাইস, ফাইলস এন্ড ফোল্ডারস, গ্রাফিক্স, আইকন, ইন্টারনেট, মেমোরি এন্ড সিপিইউ, নেটওয়ার্ক, সিস্টেমট্রে, টাক্সবার উইন্ডোজ এ্যাপলিকেশন বিভাগে ৭০টির মত কমান্ড বা ফিচার আছে যা উইন্ডোজ এক্সপি এবং ভিসতাতে কাজ হবে। মাত্র ৩.২৯ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যাটি www.vasilios-free.gr/freesoft/ থেকে ডাউনলোড করে নিন।

দেখে নিন হার্ডডিক্সের বর্তমান অবস্থা

অনেক দিন ধরে হইতো কম্পিউটারের হার্ডডিক্স ব্যবহার করছেন কিন্তু হার্ডডিক্সের বর্তমান অবস্থা কি তা জানা যাবে Active Hard Disk Monitor দ্বারা। এই সফটওয়্যারটি দ্বারা হার্ডডিক্স প্রস্তুতকারক কোম্পানী, সিরিয়াল নম্বরসহ অনান্য তথ্য এবং S.M.A.R.T. (Self-Monitoring, Analysis, and Reporting Technology) জানতে পারবেন। এছাড়াও সফটওয়্যারটি দ্বারা হার্ডডিক্সের সম্পূর্ণ বা আংশিক স্ক্যানও করতে পারবেন। ১০.৩ মেগাবাইটের ফ্রি (সংস্করণের) এই সফটওয়্যারটি www.disk-monitor.com থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সকল সংস্করণে চলবে। এবার সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে চালু করুন এবং জেনে নিন আপনার কম্পিউটারের হার্ডডিক্সের যাবতীয় তথ্য।

সয়ংক্রিয়ভাবে ডেক্সটপের ফাইল সরানো

কম্পিউটারের উইন্ডোজ নষ্ট হলে বা নতুন করে ইনস্টল দিলে সাধারণত ডেক্সটপের ফাইল উদ্ধার করা কষ্টকর হয়ে উঠে। তাই ডেক্সটপে ফাইল/ফোল্ডার না রাখাই নিরাপদ। কিন্তু অনেকেই ডেক্সটপে ফাইল বা ফোল্ডার রাখে। তাদের অভ্যাসতো আর তাড়াতাড়ি বদলানো যাবে না, তাই এমন যদি হয় ডেক্সটপে ফাইল বা ফোল্ডার রাখার সাথে সাথে নির্দিষ্ট ফোল্ডারে সয়ংক্রিয়ভাবে সেগুলো স্থানান্তর হবে তাহলে তেমন হয়! Desktop Teleporter নামের এই সফটওয়্যারটি দ্বারা এই সুবিধা পাওয়া যাবে। মাত্র ৮২৫ কিলোবাইটের (২.৩৫ মেগাবাইট) এই ফ্রিওয়্যার, পোর্টেবল সফটওয়্যারটি http://tchikien.donationcoders.com বা http://cli.gs/2GmA6U থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি চালু করে Folders ট্যাব থেকে কোন ফোল্ডারে ডেক্সটপের ফাইল/ফোল্ডার সরানো হবে তা দেখিয়ে দিন এবং Miscellaneous ট্যাব থেকে Auto start চেক করে সফটওয়্যাটি হাইড করুন। ব্যাস এখন ডেক্সটপে কোন ফাইল রেখে দেখুন তা নির্দিষ্ট ফোল্ডার মুভ হয়ে যাচ্ছে।

দেখে নিন হার্ডডিক্সের বর্তমান অবস্থা

অনেক দিন ধরে হইতো কম্পিউটারের হার্ডডিক্স ব্যবহার করছেন কিন্তু হার্ডডিক্সের বর্তমান অবস্থা কি তা জানা যাবে Active Hard Disk Monitor দ্বারা। এই সফটওয়্যারটি দ্বারা হার্ডডিক্স প্রস্তুতকারক কোম্পানী, সিরিয়াল নম্বরসহ অনান্য তথ্য এবং S.M.A.R.T. (Self-Monitoring, Analysis, and Reporting Technology) জানতে পারবেন। এছাড়াও সফটওয়্যারটি দ্বারা হার্ডডিক্সের সম্পূর্ণ বা আংশিক স্ক্যানও করতে পারবেন। ১০.৩ মেগাবাইটের ফ্রি (সংস্করণের) এই সফটওয়্যারটি www.disk-monitor.com থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সকল সংস্করণে চলবে। এবার সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে চালু করুন এবং জেনে নিন আপনার কম্পিউটারের হার্ডডিক্সের যাবতীয় তথ্য।

সয়ংক্রিয়ভাবে ডেক্সটপের ফাইল সরানো

কম্পিউটারের উইন্ডোজ নষ্ট হলে বা নতুন করে ইনস্টল দিলে সাধারণত ডেক্সটপের ফাইল উদ্ধার করা কষ্টকর হয়ে উঠে। তাই ডেক্সটপে ফাইল/ফোল্ডার না রাখাই নিরাপদ। কিন্তু অনেকেই ডেক্সটপে ফাইল বা ফোল্ডার রাখে। তাদের অভ্যাসতো আর তাড়াতাড়ি বদলানো যাবে না, তাই এমন যদি হয় ডেক্সটপে ফাইল বা ফোল্ডার রাখার সাথে সাথে নির্দিষ্ট ফোল্ডারে সয়ংক্রিয়ভাবে সেগুলো স্থানান্তর হবে তাহলে তেমন হয়! Desktop Teleporter নামের এই সফটওয়্যারটি দ্বারা এই সুবিধা পাওয়া যাবে। মাত্র ৮২৫ কিলোবাইটের (২.৩৫ মেগাবাইট) এই ফ্রিওয়্যার, পোর্টেবল সফটওয়্যারটি http://tchikien.donationcoders.com বা http://cli.gs/2GmA6U থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি চালু করে Folders ট্যাব থেকে কোন ফোল্ডারে ডেক্সটপের ফাইল/ফোল্ডার সরানো হবে তা দেখিয়ে দিন এবং Miscellaneous ট্যাব থেকে Auto start চেক করে সফটওয়্যাটি হাইড করুন। ব্যাস এখন ডেক্সটপে কোন ফাইল রেখে দেখুন তা নির্দিষ্ট ফোল্ডার মুভ হয়ে যাচ্ছে।

স্ক্রিনসেভারে দেখা যাবে বর্তমান আবহাওয়ার তথ্য

বর্তমান তাপমাত্রা কত বা আদ্রতা, বাতাসের গতিবেগ ইত্যাদি বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যায় বিভিন্ন ওয়েব সাইট থেকে। কিন্তু এসকল তথ্য যদি একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে ডেক্সটপ থেকে পাওয়া যায় এবং সেই সাথে স্ক্রিনসেভার হিসাবে দেখা যায় তাহলে কেমন হয়! ইয়োউইন্ডো সফটওয়্যারে আবহাওয়ার বিভিন্ন তথ্য এভাবে পাওয়া যায়।
২.৭ মেগাবাইটের ফ্রি এই সফটওয়্যারটি www.yowindow.com থেকে ডাউনলোড করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে চালু করুন এবং নিজের দেশ এবং শহর নির্বাচন করুন, ব্যাস কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে বর্তমান আবহাওয়ার বিভিন্ন তথ্য দেখা যাবে। এবার প্রোগ্রাম মেনু থেকে Set YoWindow as Screensaver এ ক্লিক করে স্কিনসেভার হিসাবে ইয়োউইন্ডোকে সেট করুন। এরপরে থেকে স্ক্রিনসেভারে বর্তমান আবহাওয়ার তথ্য দেখা যাবে। ফ্রি সংস্করণে চলতি দিনসহ তিন দিনেও আবহাওয়ার তথ্য পাওয়া যাবে।
এই সাইটে সরাসরি আবহাওয়ার তথ্যের পাশপাশি ফেসবুক, মাইস্পেস, আইগুগলসহ নিজস্ব ওয়েবসাইটে উইডগেট সেট করা যাবে।

স্ক্রিনসেভারে দেখা যাবে বর্তমান আবহাওয়ার তথ্য

বর্তমান তাপমাত্রা কত বা আদ্রতা, বাতাসের গতিবেগ ইত্যাদি বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যায় বিভিন্ন ওয়েব সাইট থেকে। কিন্তু এসকল তথ্য যদি একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে ডেক্সটপ থেকে পাওয়া যায় এবং সেই সাথে স্ক্রিনসেভার হিসাবে দেখা যায় তাহলে কেমন হয়! ইয়োউইন্ডো সফটওয়্যারে আবহাওয়ার বিভিন্ন তথ্য এভাবে পাওয়া যায়।
২.৭ মেগাবাইটের ফ্রি এই সফটওয়্যারটি www.yowindow.com থেকে ডাউনলোড করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে চালু করুন এবং নিজের দেশ এবং শহর নির্বাচন করুন, ব্যাস কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে বর্তমান আবহাওয়ার বিভিন্ন তথ্য দেখা যাবে। এবার প্রোগ্রাম মেনু থেকে Set YoWindow as Screensaver এ ক্লিক করে স্কিনসেভার হিসাবে ইয়োউইন্ডোকে সেট করুন। এরপরে থেকে স্ক্রিনসেভারে বর্তমান আবহাওয়ার তথ্য দেখা যাবে। ফ্রি সংস্করণে চলতি দিনসহ তিন দিনেও আবহাওয়ার তথ্য পাওয়া যাবে।
এই সাইটে সরাসরি আবহাওয়ার তথ্যের পাশপাশি ফেসবুক, মাইস্পেস, আইগুগলসহ নিজস্ব ওয়েবসাইটে উইডগেট সেট করা যাবে।

উইন্ডোজে ওএস এ NTLDR মিসিং হলে করনিয়

বেশীরভাগ কম্পিউটার ব্যবহারকারীই অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ব্যবহার করেন। উইন্ডোজে বিভিন্ন কারণে NTLDR is Missing বা Boot: Couldn’t find NTLDR ম্যাসেজ আসে ফলে উইন্ডোজে প্রবেশ করা যায় না। এক্ষেত্রে অনেকেই উইন্ডোজ নতুন করে ইনস্টল করতে বাধ্য হন। যেসকল কারণে NTLDR মিসিং এর ম্যাসেজ আসে যেগুলো মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, ১) NTLDR বা NTDETECT.COM ফাইল নষ্ট হওয়া, ১) boot.ini ফাইলে ত্রুটি থাকা, ৩) নন বুটেবল সোর্স থেকে বুট করা, ৪) হার্ডডিক্সে সঠিকভাবে বায়োজ সেটআপ না থাকা, ৫) সিস্টেম ড্রাইভের পার্টিশন আপডেট করা, ৬) নতুন হার্ডডিক্স যোগ করা, ৭) boot sector বা master boot বিকৃত হওয়া, ৮) হার্ডডিক্সে ক্যবলে ত্রুটি থাকা, ৯) নতুন সংযুক্ত ইউএসবি ডিভাইসে ত্রুটি থাকা অথবা ১০) উইন্ডোজ গুরুতরভাবে বিকৃত বা নষ্ট হওয়া। উপরোক্ত যেকোন কারণেই NTLDR মিসিং ম্যাসেজ আসতে পারে। আর বেশীরভাগ সময় ভাইরাসই এসব সমস্যা তৈরীর জন্য দায়ী।
এ থেকে মুক্তির উপায় হচ্ছে হার্ডডিক্সের ক্যবল খুলে ভালভাবে লাগানো বা নতুন ক্যাবল লাগানো অথবা উইন্ডোজের সিডি দ্বারা বুট ফাইলগুলো প্রতিস্থাপন করা। অনেক সময় কম্পিউটার রিস্টার্ট দিলেও সমাধান হয়ে যায়। বুট ফাইলগুলো প্রতিস্থাপনের জন্য উইন্ডোজের সিডিটি সিডি ড্রাইভে (ধরি উইন্ডোজ c: ড্রাইভে ইনস্টল করা এবং সিডি রম e: ড্রাইভ) প্রবেশ করিয়ে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। এখন press any key to boot from the CD আসলে যেকোন কী চাপলে সেটআপ স্ক্রিন আসবে। এখানে সেটআপ মেনু থেকে “R” চেপে রিপিয়ার উইন্ডোতে যান। এবার উইন্ডোজ নির্বাচন করুন (নির্বাচনের জন্য ১ চাপুন) এবং Administrator পাসওয়ার্ড দিয়ে এন্টার করুন তাহলে রুট ড্রাইভের উইন্ডোজ ফোল্ডারে চলে আসবে। এখন copy e:\i386\ntldr c:\ লিখে এন্টার করে copy e:\i386\ntdetect.com c:\ লিখে এন্টার করুন। তাহলে সফলভাবে সিডি থেকে ফাইলদুটি কপি হবে। এবার সিডি রম থেকে উইন্ডোজের সিডি বের করে কম্পিউটার রির্স্টাট দিন।
তবে আপনার কাছে যদি Spotmau PowerSuite (www.spotmau.com) এর সিডি থাকে তবে সিডি থেকে বুট করে Windows Recovery এ ক্লিক করুন। এবার Windows NT/2000/XP/2003 এ ক্লিক করে ডায়ালগ বক্স থেকে Recover NTLDR and NTDETECT এ ক্লিক করুন। এখন NTLDR and NTDETECT ডায়ালগে অপারেটিং সিস্টেম (যেমন, Windows XP) নির্বাচন করে Recover বাটনে ক্লিক করলে NTLDR ফাইলদ্বয় রিকভার হবে। এখন Spotmau PowerSuite বন্ধ করে সিডি বের করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করলেই হবে।

টুয়িটার মেইলের মাধ্যমে সহজে স্ট্যাটাস আপডেট করা

জনপ্রিয় মাইক্রো ব্লগিং টুয়িটার নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। তৃতীয় পক্ষের বিভিন্ন টুলস, সফটওয়্যার বা ওয়েবসাইট দ্বারা টুয়িটারে লগইন না করেও স্ট্যাটাস আপডেট করা যায়। এর মধ্যে মেইল করে স্ট্যাটাস আপডেট করতে পারেন। এজন্য www.twittermail.com বা www.mailtwitter.com সাইটে যান এবং Sign up অংশে টুয়িটারের ইউজার এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে Get your Twitter address! বাটনে ক্লিক করুন। লগইন হবার পরে Your secret email address অংশে ইচ্ছামত ইউজার নাম দিয়ে টুয়িটার মেইল ঠিকানা তৈরী করুন। এই ঠিকানাতে মেইল করলেই তা টুয়িটারে আপডেট হবে। এবার Your private E-mail address অংশে আপনার যে মেইল থেকে স্ট্যাটস মেইল করতে চান তা লিখুন এবং নিচের অপশনগুলো পছন্দমত নির্বাচন করে Save Settings বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। এখন থেকে আপনার প্রাইভেট ই-মেইল ঠিকানা থেকে টুয়িটামেইলে কোন স্ট্যাটস মেইল করলে তা সঙ্গে সঙ্গে আপনার টুয়িটারে আপডেট হবে।

উইন্ডোজে ওএস এ NTLDR মিসিং হলে করনিয়

বেশীরভাগ কম্পিউটার ব্যবহারকারীই অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ব্যবহার করেন। উইন্ডোজে বিভিন্ন কারণে NTLDR is Missing বা Boot: Couldn’t find NTLDR ম্যাসেজ আসে ফলে উইন্ডোজে প্রবেশ করা যায় না। এক্ষেত্রে অনেকেই উইন্ডোজ নতুন করে ইনস্টল করতে বাধ্য হন। যেসকল কারণে NTLDR মিসিং এর ম্যাসেজ আসে যেগুলো মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, ১) NTLDR বা NTDETECT.COM ফাইল নষ্ট হওয়া, ১) boot.ini ফাইলে ত্রুটি থাকা, ৩) নন বুটেবল সোর্স থেকে বুট করা, ৪) হার্ডডিক্সে সঠিকভাবে বায়োজ সেটআপ না থাকা, ৫) সিস্টেম ড্রাইভের পার্টিশন আপডেট করা, ৬) নতুন হার্ডডিক্স যোগ করা, ৭) boot sector বা master boot বিকৃত হওয়া, ৮) হার্ডডিক্সে ক্যবলে ত্রুটি থাকা, ৯) নতুন সংযুক্ত ইউএসবি ডিভাইসে ত্রুটি থাকা অথবা ১০) উইন্ডোজ গুরুতরভাবে বিকৃত বা নষ্ট হওয়া। উপরোক্ত যেকোন কারণেই NTLDR মিসিং ম্যাসেজ আসতে পারে। আর বেশীরভাগ সময় ভাইরাসই এসব সমস্যা তৈরীর জন্য দায়ী।
এ থেকে মুক্তির উপায় হচ্ছে হার্ডডিক্সের ক্যবল খুলে ভালভাবে লাগানো বা নতুন ক্যাবল লাগানো অথবা উইন্ডোজের সিডি দ্বারা বুট ফাইলগুলো প্রতিস্থাপন করা। অনেক সময় কম্পিউটার রিস্টার্ট দিলেও সমাধান হয়ে যায়। বুট ফাইলগুলো প্রতিস্থাপনের জন্য উইন্ডোজের সিডিটি সিডি ড্রাইভে (ধরি উইন্ডোজ c: ড্রাইভে ইনস্টল করা এবং সিডি রম e: ড্রাইভ) প্রবেশ করিয়ে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। এখন press any key to boot from the CD আসলে যেকোন কী চাপলে সেটআপ স্ক্রিন আসবে। এখানে সেটআপ মেনু থেকে “R” চেপে রিপিয়ার উইন্ডোতে যান। এবার উইন্ডোজ নির্বাচন করুন (নির্বাচনের জন্য ১ চাপুন) এবং Administrator পাসওয়ার্ড দিয়ে এন্টার করুন তাহলে রুট ড্রাইভের উইন্ডোজ ফোল্ডারে চলে আসবে। এখন copy e:\i386\ntldr c:\ লিখে এন্টার করে copy e:\i386\ntdetect.com c:\ লিখে এন্টার করুন। তাহলে সফলভাবে সিডি থেকে ফাইলদুটি কপি হবে। এবার সিডি রম থেকে উইন্ডোজের সিডি বের করে কম্পিউটার রির্স্টাট দিন।
তবে আপনার কাছে যদি Spotmau PowerSuite (www.spotmau.com) এর সিডি থাকে তবে সিডি থেকে বুট করে Windows Recovery এ ক্লিক করুন। এবার Windows NT/2000/XP/2003 এ ক্লিক করে ডায়ালগ বক্স থেকে Recover NTLDR and NTDETECT এ ক্লিক করুন। এখন NTLDR and NTDETECT ডায়ালগে অপারেটিং সিস্টেম (যেমন, Windows XP) নির্বাচন করে Recover বাটনে ক্লিক করলে NTLDR ফাইলদ্বয় রিকভার হবে। এখন Spotmau PowerSuite বন্ধ করে সিডি বের করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করলেই হবে।

টুয়িটার মেইলের মাধ্যমে সহজে স্ট্যাটাস আপডেট করা

জনপ্রিয় মাইক্রো ব্লগিং টুয়িটার নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। তৃতীয় পক্ষের বিভিন্ন টুলস, সফটওয়্যার বা ওয়েবসাইট দ্বারা টুয়িটারে লগইন না করেও স্ট্যাটাস আপডেট করা যায়। এর মধ্যে মেইল করে স্ট্যাটাস আপডেট করতে পারেন। এজন্য www.twittermail.com বা www.mailtwitter.com সাইটে যান এবং Sign up অংশে টুয়িটারের ইউজার এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে Get your Twitter address! বাটনে ক্লিক করুন। লগইন হবার পরে Your secret email address অংশে ইচ্ছামত ইউজার নাম দিয়ে টুয়িটার মেইল ঠিকানা তৈরী করুন। এই ঠিকানাতে মেইল করলেই তা টুয়িটারে আপডেট হবে। এবার Your private E-mail address অংশে আপনার যে মেইল থেকে স্ট্যাটস মেইল করতে চান তা লিখুন এবং নিচের অপশনগুলো পছন্দমত নির্বাচন করে Save Settings বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। এখন থেকে আপনার প্রাইভেট ই-মেইল ঠিকানা থেকে টুয়িটামেইলে কোন স্ট্যাটস মেইল করলে তা সঙ্গে সঙ্গে আপনার টুয়িটারে আপডেট হবে।

জিমেইলে আনুন গুগলের অনান্য সেবা

জিমেইল বা গুগলকে নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। গুগলের সেবাগুলো বর্তমানে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে। এগুলো ব্যবহার করতে হলে আলাদা আলাদা উইন্ডোতে বা ট্যাবে নতুন চালু করতে হয়। কিন্তু জিমেইলের মধ্যে যদি গুগল রিডার, পিকাসা, ক্যালেন্ডার, নিউজ, নোটবুক, গ্রুপ, ম্যাপ, সাইট, গ্যাজেট ইত্যাদি পাওয়া যায় তাহলে কেমন হয়! যারা মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করেন তারা চাইলে Integrated Gmail এ্যাড-অন্স ইনস্টল করে এই সুবিধা পেতে পারেন। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/9457 থেকে এ্যাড-অন্সটি ইনস্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন। এবার টুলস মেনু থেকে Integrated Gmail এ ক্লিক করুন এবং Element Section এর Add বাটনে ক্লিক করে পছন্দের সেবাগুলো আনুন এবং ইচ্ছামত সাজিয়ে Ok করে বন্ধ করুন। এবার জিমেইল চালু করে দেখুন উক্ত সেবাগুলো জিমেইলের ভিতরেই চালু হয়েছে। এই সেবাগুলো ছোট করার (মিনিমাইজ) করার অপশন আছে এবং ডান, বাম ও উপরের প্যানেল লুকানোর জন্য তীর চিহ্নের ব্যবস্থা আছে ফলে বড় পর্দাতে জিমেইল এবং অনান্য সেবাগুলো দেখতে পারবেন। এরফলে নতুন করে গুগলের এসব সেবা চালু না করেই জিমেইল থেকে ব্যবহার করা যাবে।

ইন্টারনেটের মাধ্যমে ফোল্ডার এবং ডেক্সটপ শেয়ার করা

ইন্টারনেটের মাধ্যমে বড় বড় ফাইল শেয়ার করা বেশ ঝামেলার। কাউকে বড় কোন ফাইল পাঠাতে চাইলে বিভিন্ন ফ্রি হোষ্টিং সাইটে আগে আপলোড করতে হয় এবং ডাউলোডের লিংক দিতে হয়। কিন্তু আপনি জিব্রিজ দ্বারা সহজেই আপনার কম্পিউটারের ফোল্ডারকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে শেয়ার দিতে পারবেন। ফলে আপনাকে কষ্ট করে বড় বড় ফাইল আপলোড করতে হবে না। প্রাপক অনেকটা পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের মতো আপনার কম্পিউটারে থেকে ফোল্ডার বা ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারবে। এজন্য উভয়কে জিমেইল একাউন্ট এবং জিব্রিজ সফটওয়্যারটি থাকতে হবে। ২.০২ মেগাবাইটের ফ্রি এই সফটওয়্যাটি www.gbridge.com থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।
এবার সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করে জিমেইল আইডি দ্বারা জিব্রিজ লগইন করুন। কোন জিমেইল ব্যবহারকারীকে আমন্ত্রণ করতে চাইলে Invite Friend বাটনে ক্লিক করে জিমেইল ব্যবহাকারীদের আমন্ত্রণ জানাতে পারেন। এরপরে কোন জিমেইল ব্যবহাকারী অনলাইনে থাকলে তা বোঝা যাবে। কারো সাথে চ্যাটিং করতে চাইলে উক্ত আইডির উপরে মাউস দ্বারা ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে স্বাভাবিকভাবে চ্যাটিং করতে পারবেন।
ফোল্ডার শেয়ার দেওয়া: আপনার কম্পিউটারের যেকোন ফোল্ডার আপনি নির্দিষ্ট কোন ইউজারকে বা সবাইকে শেয়ার দিতে পারেন। এজন্য Create SecureShare বাটনে ক্লিক করুন। এবার যে ফোল্ডার শেয়ার দিতে চান সেটি নির্বাচন করে Ok করুন। আপনি যদি নির্দিষ্ট কিছু ইউজারকে শেয়ার দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারগুলো নির্বাচন করুন। আর যদি সেভ থাকা সকল ইউজারদের শেয়ার দিতে চান তাহলে Allowed চেক করুন। আর যদি ভবিষ্যতে যুক্ত হবে এমন ইউজারসহ সকলকে শেয়ার দিতে চান তাহলে Allow all friends (include future new friends) নির্বাচন করুন। এরপরে Ok করুন এবং পরবর্তী ম্যাসেজেও Ok করুন। পূর্বে যদি কোন ইউজারকে নির্বাচিত করে থাকেন তাহলে তাদেরকে উক্ত ফোল্ডার দেখার আমন্ত্রণ জানানো হবে কিনা এমন ম্যাসেজ আসবে। যেখানে Yes Send Now করলে উক্ত ইউজারেররা নোটিফিকেশন পাবে, আর No করলে স্বাভাবিকভাবে শেয়ার সক্রিয় হবে এবং শেয়ার করা ফোল্ডারটি একটি ওয়েব লিংক হিসাবে ডিফল্ড ব্রাউজারে খুলবে। এখন যদি নির্দিষ্ট কাউকে শেয়ার করা ফোল্ডারের লিংকটি দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারের উপরে ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Share Link বাটনে ক্লিক করুন। এখানে উপরের মূল পেজ বা নিচের শেয়ার করা ফোল্ডারের উপরে ক্লিক করলে তা চ্যাটিং এর ম্যাসেজ হিসাবে লিংকটি পৌছে যাবে। আপনার লিংকটি পেয়ে উক্ত ইউজার ইচ্ছামত শেয়ার করা ফোল্ডারের তথ্য দেখতে বা ডাউনলোড করতে পারবে।
ডেক্সটপ শেয়ার দেওয়া: আপনি যদি আপনার ডেক্সটপ কোন জিব্রিজ ব্যবহারকারীতে শেয়ার পেতে চান তাহলে যার ডেক্সটপ দেখতে চান তার আইডির চ্যাটিংএ ম্যাসেজ পাঠান। এবার উক্ত ব্যবহারকারী চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Desktop Share Invitation এ ক্লিক করলে আপনি আমন্ত্রণ পাবেন যা একসেপ্ট করলে আপনি উক্ত ব্যবহারকারীর ডেক্সপট দেখতে পাবেন। যা আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পাববেন।
এছাড়াও Options থেকে নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ নির্ধারণ করে দেয়া যাবে। জিব্রিজ থেকে সাইট আউট করতে LogOff মেনু থেকে Switch User or Change Login Setting এ ক্লিক করলে লগআউট হবে।

জিমেইলে আনুন গুগলের অনান্য সেবা

জিমেইল বা গুগলকে নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। গুগলের সেবাগুলো বর্তমানে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে। এগুলো ব্যবহার করতে হলে আলাদা আলাদা উইন্ডোতে বা ট্যাবে নতুন চালু করতে হয়। কিন্তু জিমেইলের মধ্যে যদি গুগল রিডার, পিকাসা, ক্যালেন্ডার, নিউজ, নোটবুক, গ্রুপ, ম্যাপ, সাইট, গ্যাজেট ইত্যাদি পাওয়া যায় তাহলে কেমন হয়! যারা মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করেন তারা চাইলে Integrated Gmail এ্যাড-অন্স ইনস্টল করে এই সুবিধা পেতে পারেন। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/9457 থেকে এ্যাড-অন্সটি ইনস্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন। এবার টুলস মেনু থেকে Integrated Gmail এ ক্লিক করুন এবং Element Section এর Add বাটনে ক্লিক করে পছন্দের সেবাগুলো আনুন এবং ইচ্ছামত সাজিয়ে Ok করে বন্ধ করুন। এবার জিমেইল চালু করে দেখুন উক্ত সেবাগুলো জিমেইলের ভিতরেই চালু হয়েছে। এই সেবাগুলো ছোট করার (মিনিমাইজ) করার অপশন আছে এবং ডান, বাম ও উপরের প্যানেল লুকানোর জন্য তীর চিহ্নের ব্যবস্থা আছে ফলে বড় পর্দাতে জিমেইল এবং অনান্য সেবাগুলো দেখতে পারবেন। এরফলে নতুন করে গুগলের এসব সেবা চালু না করেই জিমেইল থেকে ব্যবহার করা যাবে।

ইন্টারনেটের মাধ্যমে ফোল্ডার এবং ডেক্সটপ শেয়ার করা

ইন্টারনেটের মাধ্যমে বড় বড় ফাইল শেয়ার করা বেশ ঝামেলার। কাউকে বড় কোন ফাইল পাঠাতে চাইলে বিভিন্ন ফ্রি হোষ্টিং সাইটে আগে আপলোড করতে হয় এবং ডাউলোডের লিংক দিতে হয়। কিন্তু আপনি জিব্রিজ দ্বারা সহজেই আপনার কম্পিউটারের ফোল্ডারকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে শেয়ার দিতে পারবেন। ফলে আপনাকে কষ্ট করে বড় বড় ফাইল আপলোড করতে হবে না। প্রাপক অনেকটা পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের মতো আপনার কম্পিউটারে থেকে ফোল্ডার বা ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারবে। এজন্য উভয়কে জিমেইল একাউন্ট এবং জিব্রিজ সফটওয়্যারটি থাকতে হবে। ২.০২ মেগাবাইটের ফ্রি এই সফটওয়্যাটি www.gbridge.com থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।
এবার সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করে জিমেইল আইডি দ্বারা জিব্রিজ লগইন করুন। কোন জিমেইল ব্যবহারকারীকে আমন্ত্রণ করতে চাইলে Invite Friend বাটনে ক্লিক করে জিমেইল ব্যবহাকারীদের আমন্ত্রণ জানাতে পারেন। এরপরে কোন জিমেইল ব্যবহাকারী অনলাইনে থাকলে তা বোঝা যাবে। কারো সাথে চ্যাটিং করতে চাইলে উক্ত আইডির উপরে মাউস দ্বারা ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে স্বাভাবিকভাবে চ্যাটিং করতে পারবেন।
ফোল্ডার শেয়ার দেওয়া: আপনার কম্পিউটারের যেকোন ফোল্ডার আপনি নির্দিষ্ট কোন ইউজারকে বা সবাইকে শেয়ার দিতে পারেন। এজন্য Create SecureShare বাটনে ক্লিক করুন। এবার যে ফোল্ডার শেয়ার দিতে চান সেটি নির্বাচন করে Ok করুন। আপনি যদি নির্দিষ্ট কিছু ইউজারকে শেয়ার দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারগুলো নির্বাচন করুন। আর যদি সেভ থাকা সকল ইউজারদের শেয়ার দিতে চান তাহলে Allowed চেক করুন। আর যদি ভবিষ্যতে যুক্ত হবে এমন ইউজারসহ সকলকে শেয়ার দিতে চান তাহলে Allow all friends (include future new friends) নির্বাচন করুন। এরপরে Ok করুন এবং পরবর্তী ম্যাসেজেও Ok করুন। পূর্বে যদি কোন ইউজারকে নির্বাচিত করে থাকেন তাহলে তাদেরকে উক্ত ফোল্ডার দেখার আমন্ত্রণ জানানো হবে কিনা এমন ম্যাসেজ আসবে। যেখানে Yes Send Now করলে উক্ত ইউজারেররা নোটিফিকেশন পাবে, আর No করলে স্বাভাবিকভাবে শেয়ার সক্রিয় হবে এবং শেয়ার করা ফোল্ডারটি একটি ওয়েব লিংক হিসাবে ডিফল্ড ব্রাউজারে খুলবে। এখন যদি নির্দিষ্ট কাউকে শেয়ার করা ফোল্ডারের লিংকটি দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারের উপরে ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Share Link বাটনে ক্লিক করুন। এখানে উপরের মূল পেজ বা নিচের শেয়ার করা ফোল্ডারের উপরে ক্লিক করলে তা চ্যাটিং এর ম্যাসেজ হিসাবে লিংকটি পৌছে যাবে। আপনার লিংকটি পেয়ে উক্ত ইউজার ইচ্ছামত শেয়ার করা ফোল্ডারের তথ্য দেখতে বা ডাউনলোড করতে পারবে।
ডেক্সটপ শেয়ার দেওয়া: আপনি যদি আপনার ডেক্সটপ কোন জিব্রিজ ব্যবহারকারীতে শেয়ার পেতে চান তাহলে যার ডেক্সটপ দেখতে চান তার আইডির চ্যাটিংএ ম্যাসেজ পাঠান। এবার উক্ত ব্যবহারকারী চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Desktop Share Invitation এ ক্লিক করলে আপনি আমন্ত্রণ পাবেন যা একসেপ্ট করলে আপনি উক্ত ব্যবহারকারীর ডেক্সপট দেখতে পাবেন। যা আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পাববেন।
এছাড়াও Options থেকে নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ নির্ধারণ করে দেয়া যাবে। জিব্রিজ থেকে সাইট আউট করতে LogOff মেনু থেকে Switch User or Change Login Setting এ ক্লিক করলে লগআউট হবে।

জিমেইলে পাঠান যেকোন ফরম্যাটের ফাইল

বিনামূল্যে ব্যবহৃত ইমেইলগুলোর মধ্যে জিমেইল এখন বেশ জনপ্রিয়। জিমেইলে কোন ফাইল পাঠাতে বা ডাউলোড করতে চাইালে একটু হিসাব করতে হয়। কারন জিমইলে .exe, .dll, .ocx, .com .bat ফরম্যাটের ফাইলগুলো সেন্ড (এট্যাচ করা) বা মেইলে আসা এইসব ফরম্যাটের ফাইল ডাউনলোড করতে দেয় না। কিন্তু জিমেইল অনান্য ফরম্যাট যেমন, zip, .tar, .tgz, .taz, .gz .rar পাঠাতে বা ডাউনলোড করতে দেয়। আর zip এর ভিতরে exe বা উপরোক্ত ফরম্যাটের ফাইল থাকলে সেগুলোও তা সেন্ড বা ডাউনলোড করা যায়না। তবে একটু চালাকি করলে এসব ফাইলও পাঠানো যায়।
আপনি যে ফাইলটি মেইল করতে চান সেটি যদি setup.exe ফাইল হয় তাহলে এক্সটেনশন রিনেম করে setup.exe.remove করে সেন্ড করুন। প্রাপক শুধু .remove মুছে ফেলবে তাহলে মূল ফাইল হয়ে যাবে। আর এ্যাপলিকেশন ফাইল যদি বেশী হয় তাহলে সেগুলো জিপ করে zip এক্সটেনশন রিনেম করে মেইল করতে পারেন। আর যদি .rar ফরম্যাটে জিপ করেন তাহলেতো কোন সমস্যায় নেই।

আর্কাইভের ছবি থাম্বনেইলে দেখা

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে থাম্বনেইল প্রিভিউ হিসাবে দেখলে ফাইল থাম্বনেইল হিসাবে দেখানোর পাশাপাশি ফোল্ডার ও থাম্বনেইল হিসাবে দেখায়। ফলে ফোল্ডারের ভিতরের ছবিগুলো দেখা যায়। কিন্তু ছবি আছে এমন আর্কাইভ (জিপ, রার) যদি থাম্বনেইল হিসাবে দেখা যায় তাহলে উক্ত আর্কাইভ ফাইলের মধ্যে থাকা ছবিগুলো থাম্বনেইল হিসাবে দেখা যায় না, শুধু আর্কাইভের আইকন দেখা যায়।
তবে একটি শেল ইনস্টল করলে আর্কাইভ (জিপ, রার) ফাইলগুলোর মধ্যে থাকা ছবিগুলো থাম্বনেইল হিসাবে দেখা যাবে। এজন্য http://free-sk.t-com.hr/T800/software/cbxShell.htm থেকে মাত্র ৮৪৪ কিলোবাইটের শেল ডাউনলোড করে আনজিপ করে ইনস্টল করুন। এবার ছবি আছে এমন আর্কাইভ ফাইল থাম্বনেইল হিসাবে দেখুন তাহলে উক্ত আর্কাইভের ভিতরে থাকা ছবি দেখা যাবে।

জিমেইলে পাঠান যেকোন ফরম্যাটের ফাইল

বিনামূল্যে ব্যবহৃত ইমেইলগুলোর মধ্যে জিমেইল এখন বেশ জনপ্রিয়। জিমেইলে কোন ফাইল পাঠাতে বা ডাউলোড করতে চাইালে একটু হিসাব করতে হয়। কারন জিমইলে .exe, .dll, .ocx, .com .bat ফরম্যাটের ফাইলগুলো সেন্ড (এট্যাচ করা) বা মেইলে আসা এইসব ফরম্যাটের ফাইল ডাউনলোড করতে দেয় না। কিন্তু জিমেইল অনান্য ফরম্যাট যেমন, zip, .tar, .tgz, .taz, .gz .rar পাঠাতে বা ডাউনলোড করতে দেয়। আর zip এর ভিতরে exe বা উপরোক্ত ফরম্যাটের ফাইল থাকলে সেগুলোও তা সেন্ড বা ডাউনলোড করা যায়না। তবে একটু চালাকি করলে এসব ফাইলও পাঠানো যায়।
আপনি যে ফাইলটি মেইল করতে চান সেটি যদি setup.exe ফাইল হয় তাহলে এক্সটেনশন রিনেম করে setup.exe.remove করে সেন্ড করুন। প্রাপক শুধু .remove মুছে ফেলবে তাহলে মূল ফাইল হয়ে যাবে। আর এ্যাপলিকেশন ফাইল যদি বেশী হয় তাহলে সেগুলো জিপ করে zip এক্সটেনশন রিনেম করে মেইল করতে পারেন। আর যদি .rar ফরম্যাটে জিপ করেন তাহলেতো কোন সমস্যায় নেই।

আর্কাইভের ছবি থাম্বনেইলে দেখা

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে থাম্বনেইল প্রিভিউ হিসাবে দেখলে ফাইল থাম্বনেইল হিসাবে দেখানোর পাশাপাশি ফোল্ডার ও থাম্বনেইল হিসাবে দেখায়। ফলে ফোল্ডারের ভিতরের ছবিগুলো দেখা যায়। কিন্তু ছবি আছে এমন আর্কাইভ (জিপ, রার) যদি থাম্বনেইল হিসাবে দেখা যায় তাহলে উক্ত আর্কাইভ ফাইলের মধ্যে থাকা ছবিগুলো থাম্বনেইল হিসাবে দেখা যায় না, শুধু আর্কাইভের আইকন দেখা যায়।
তবে একটি শেল ইনস্টল করলে আর্কাইভ (জিপ, রার) ফাইলগুলোর মধ্যে থাকা ছবিগুলো থাম্বনেইল হিসাবে দেখা যাবে। এজন্য http://free-sk.t-com.hr/T800/software/cbxShell.htm থেকে মাত্র ৮৪৪ কিলোবাইটের শেল ডাউনলোড করে আনজিপ করে ইনস্টল করুন। এবার ছবি আছে এমন আর্কাইভ ফাইল থাম্বনেইল হিসাবে দেখুন তাহলে উক্ত আর্কাইভের ভিতরে থাকা ছবি দেখা যাবে।

আরো নিরাপত্তা দিন উইন্ডোজকে

কম্পিউটারে অন্যের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে আমরা উইন্ডোজে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকি। উইন্ডোজের এই ইউজার পাসওয়ার্ড সহজেই হ্যাক করা যায়। আবার সিস্টেম (বায়োস) পাসওয়ার্ড দিলেও ভাঙ্গা যায় সহজে। কিন্তু উইন্ডোজে যদি ইউজার পাসওয়ার্ড ছাড়াও আরেকটি পাসওয়ার্ড দ্বারা সুরক্ষিত করা যায় তাহলে কেমন হয়! উইন্ডোজর চালু হবার পরে লগইন স্ক্রিন আসার আগেই একটি পাসওয়ার্ড সেট করা যায়। এটাকে স্টার্টাআপ পাসওয়ার্ড বলে।
স্টার্টাআপ পাসওয়ার্ড সেট করতে স্টার্ট>রানে (Windows+R চেপে) গিয়ে syskey লিখে এন্টার করুন, তাহলে Security the Windows Account Database ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে Encryption Enabled চেক রেখে Update বাটনে ক্লিক করুন তাহলে Startup Key ডায়ালগ বক্স আসবে। এবার Password Startup চেক করে স্টার্টআপ পাসওয়ার্ড দিয়ে Ok করুন। তাহলে পাসওয়ার্ড সেট হবে এবং নিশ্চিতকরন বার্তা আসবে।
এখন থেকে কম্পিউটার চালু করলে লগইন স্ক্রিন আসার আগেই স্টার্টআপ পাসওয়ার্ড ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে পাসওয়ার্ড না দিলে লগইন স্ক্রিন আসবে না। আর বিকল্প পথে উইন্ডোজে প্রবেশ করা যাবে না।
পাসওয়ার্ড মুছে ফেলতে হলে Security the Windows Account Database ডায়ালগ বক্স থেকে Update বাটনে ক্লিক করে কেনা পাসওয়ার্ড না লিখে Ok করুন। এবার পূর্বের পাসওয়ার্ড লিখে Ok করলেই হবে।

আরো নিরাপত্তা দিন উইন্ডোজকে

কম্পিউটারে অন্যের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে আমরা উইন্ডোজে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকি। উইন্ডোজের এই ইউজার পাসওয়ার্ড সহজেই হ্যাক করা যায়। আবার সিস্টেম (বায়োস) পাসওয়ার্ড দিলেও ভাঙ্গা যায় সহজে। কিন্তু উইন্ডোজে যদি ইউজার পাসওয়ার্ড ছাড়াও আরেকটি পাসওয়ার্ড দ্বারা সুরক্ষিত করা যায় তাহলে কেমন হয়! উইন্ডোজর চালু হবার পরে লগইন স্ক্রিন আসার আগেই একটি পাসওয়ার্ড সেট করা যায়। এটাকে স্টার্টাআপ পাসওয়ার্ড বলে।
স্টার্টাআপ পাসওয়ার্ড সেট করতে স্টার্ট>রানে (Windows+R চেপে) গিয়ে syskey লিখে এন্টার করুন, তাহলে Security the Windows Account Database ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে Encryption Enabled চেক রেখে Update বাটনে ক্লিক করুন তাহলে Startup Key ডায়ালগ বক্স আসবে। এবার Password Startup চেক করে স্টার্টআপ পাসওয়ার্ড দিয়ে Ok করুন। তাহলে পাসওয়ার্ড সেট হবে এবং নিশ্চিতকরন বার্তা আসবে।
এখন থেকে কম্পিউটার চালু করলে লগইন স্ক্রিন আসার আগেই স্টার্টআপ পাসওয়ার্ড ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে পাসওয়ার্ড না দিলে লগইন স্ক্রিন আসবে না। আর বিকল্প পথে উইন্ডোজে প্রবেশ করা যাবে না।
পাসওয়ার্ড মুছে ফেলতে হলে Security the Windows Account Database ডায়ালগ বক্স থেকে Update বাটনে ক্লিক করে কেনা পাসওয়ার্ড না লিখে Ok করুন। এবার পূর্বের পাসওয়ার্ড লিখে Ok করলেই হবে।

এক সাথে সকল প্রযুক্তির খবর

ইন্টারনেটে বিভিন্ন সাইট ঘাটলে প্রযুক্তি বিষয়ক সকল খবরই পাওয়া যায়। জনপ্রিয় ৪০টিও বেশী সাইটের প্রযুক্তি বিষয়ক খবর এখন মাইক্রো ব্লগিং টুয়িটারে এবং ফেসবুকে একসাথে পাওয়া যাবে। এ২জেড টেক নিউজ নামের টুয়িটারের ঠিকানা হচ্ছে www.twitter.com/a2ztechnews এবং ফেসবুকের ফ্যান পেজের ঠিকানা হচ্ছে www.facebook.com/a2ztechnews। ফেসবুকের ফ্যান পেজের ফ্যান হলে ফেসুবকেই চলে আসবে প্রযুক্তি বিষয়ক সর্বশেষ খবরগুলো। এসব প্রকাশিত খবরের শিরোনামের পরে থাকা লিংকে ক্লিক করেলে উক্ত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে এবং বিস্তারিত খবর পাওয়া যাবে। এছাড়াও টুয়িটার গ্যাজেট ব্যবহার করে নিজের ওয়েব সাইটে তথ্য প্রযুক্তির সর্বশেষ খবর প্রকাশ করা যাবে। আর টুয়িটারের ফেড ব্যবহার করেও ব্রাউজার থেকে এসব খবর পাওয়া যাবে।

জনপ্রিয় মাইক্রো ব্লগিং টুয়িটারের স্ট্যাটাস বিভিন্নভাবে ফেসবুকের প্রোফাইলে আপডেট করা যায়। কিন্তু ফেসুবুকের পেজে আপডেট করার মত পদ্ধতি কমই আছে। টুয়িটপোস্ট সাইট থেকে একাধিক টুয়িটারের স্ট্যাটাস একাধিক ফেসুবকের প্রোফাইল বা পেজে আপডেট করা যায়।
এজন্য www.tweetpo.st সাইটে গিয়ে Sign up or login অংশে f Connect বাটনে ক্লিক করে ফেসবুকের Connect with Facebook এ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন ও লগইন করুন। এবার Add Twitter ট্যাবে Sign in with Twitter বাটনে ক্লিক করে টুয়িটার একাউন্টের সাথে দিয়ে অথোরাইজেশন করুন। এবার পরবর্তী Add Facebook ট্যাবে Add Profile or Page বাটনে ক্লিক করে ফেসবুকের সাথে অথোরাইজেশন করে প্রোফাইল বা পেজ নির্বাচন করে Next করুন। এখন ইচ্ছামত লেবেল লিখে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করে Done! বাটনে ক্লিক করে সমাপ্ত করুন এবং See all your connections বাটনে ক্লিক করে সেটিং পাতায় ফিরে আসুন। এভাবে আরো সংযোগ স্থাপন করতে চাইলে + New connection বাটনে ক্লিক করে আরো সংযোগ স্থাপন করতে পারেন।

এক সাথে সকল প্রযুক্তির খবর

ইন্টারনেটে বিভিন্ন সাইট ঘাটলে প্রযুক্তি বিষয়ক সকল খবরই পাওয়া যায়। জনপ্রিয় ৪০টিও বেশী সাইটের প্রযুক্তি বিষয়ক খবর এখন মাইক্রো ব্লগিং টুয়িটারে এবং ফেসবুকে একসাথে পাওয়া যাবে। এ২জেড টেক নিউজ নামের টুয়িটারের ঠিকানা হচ্ছে www.twitter.com/a2ztechnews এবং ফেসবুকের ফ্যান পেজের ঠিকানা হচ্ছে www.facebook.com/a2ztechnews। ফেসবুকের ফ্যান পেজের ফ্যান হলে ফেসুবকেই চলে আসবে প্রযুক্তি বিষয়ক সর্বশেষ খবরগুলো। এসব প্রকাশিত খবরের শিরোনামের পরে থাকা লিংকে ক্লিক করেলে উক্ত ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে এবং বিস্তারিত খবর পাওয়া যাবে। এছাড়াও টুয়িটার গ্যাজেট ব্যবহার করে নিজের ওয়েব সাইটে তথ্য প্রযুক্তির সর্বশেষ খবর প্রকাশ করা যাবে। আর টুয়িটারের ফেড ব্যবহার করেও ব্রাউজার থেকে এসব খবর পাওয়া যাবে।

জনপ্রিয় মাইক্রো ব্লগিং টুয়িটারের স্ট্যাটাস বিভিন্নভাবে ফেসবুকের প্রোফাইলে আপডেট করা যায়। কিন্তু ফেসুবুকের পেজে আপডেট করার মত পদ্ধতি কমই আছে। টুয়িটপোস্ট সাইট থেকে একাধিক টুয়িটারের স্ট্যাটাস একাধিক ফেসুবকের প্রোফাইল বা পেজে আপডেট করা যায়।
এজন্য www.tweetpo.st সাইটে গিয়ে Sign up or login অংশে f Connect বাটনে ক্লিক করে ফেসবুকের Connect with Facebook এ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন ও লগইন করুন। এবার Add Twitter ট্যাবে Sign in with Twitter বাটনে ক্লিক করে টুয়িটার একাউন্টের সাথে দিয়ে অথোরাইজেশন করুন। এবার পরবর্তী Add Facebook ট্যাবে Add Profile or Page বাটনে ক্লিক করে ফেসবুকের সাথে অথোরাইজেশন করে প্রোফাইল বা পেজ নির্বাচন করে Next করুন। এখন ইচ্ছামত লেবেল লিখে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করে Done! বাটনে ক্লিক করে সমাপ্ত করুন এবং See all your connections বাটনে ক্লিক করে সেটিং পাতায় ফিরে আসুন। এভাবে আরো সংযোগ স্থাপন করতে চাইলে + New connection বাটনে ক্লিক করে আরো সংযোগ স্থাপন করতে পারেন।

টিপস কম্পিউটার হ্যাং করলে

আমরা কম্পিউটার চালনার সময মাঝেমধ্যেই দেখি, হ্যাং হয়ে যায়। এ সময় যদি একসঙ্গে Ctrl+Alt+Del চাপি তাহলে টাস্ক ম্যানেজার খুলবে হবে। সেখান থেকে প্রসেস ট্যাবে গিয়ে explorer.exe কেটে দিন মেসেজ বক্স এলে ইয়েস করুন। এরপর একইভাবে আবার টাস্ক ম্যানেজার খুলেফাইলে গিয়ে নতুন টাস্ক হিসেবে আবার একই প্রক্রিয়া রান করান, দেখবেন কম্পিউটার এবার সচল হয়ে গেছে।

টিপস কম্পিউটার হ্যাং করলে

আমরা কম্পিউটার চালনার সময মাঝেমধ্যেই দেখি, হ্যাং হয়ে যায়। এ সময় যদি একসঙ্গে Ctrl+Alt+Del চাপি তাহলে টাস্ক ম্যানেজার খুলবে হবে। সেখান থেকে প্রসেস ট্যাবে গিয়ে explorer.exe কেটে দিন মেসেজ বক্স এলে ইয়েস করুন। এরপর একইভাবে আবার টাস্ক ম্যানেজার খুলেফাইলে গিয়ে নতুন টাস্ক হিসেবে আবার একই প্রক্রিয়া রান করান, দেখবেন কম্পিউটার এবার সচল হয়ে গেছে।

প্রোগ্রাম ফোল্ডার স্থানান্তর

সাধারণত যে ড্রাইভে এ অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল থাকে প্রোগ্রাম ফোল্ডার (C:||Program File||) সেই ড্রাইভে থাকে। এটি পরিবর্তনের জন্য ‘Run’ ওপেন করে regedit লিখুন। এখন ‘HKEY-LOCAL-MACHINE||SOFTWARE||Microsoft||Windows||Current Version মখন সাইড বক্সে Program File Dir-এ ডবল ক্লিক করুন। এবার default value is (C:||Program File)-এ C পরিবর্তন করে কাক্সিক্ষত ড্রাইভ লেটারটি বসান। এবার কম্পিউটার পুনরায় চালু করুন। প্রোগ্রাম ফাইলটি সি ড্রাইভ থেকে অন্যত্র সরিয়ে নিলে, হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ করলেও আপনার প্রোগামগুলো পরবর্তী সময়ে পাওয়া যাবে।

গুগল জানাবে শব্দের সংজ্ঞা

ইন্টারনেটে তথ্য খোঁজার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুগলের মাধ্যমে ইচ্ছে করলে যেকোনো শব্দের সংজ্ঞা জানা যাবে।
এ জন্য যে শব্দটির সংজ্ঞা জানতে চান তার আগে Define: লিখে সার্চ করলেই গুগল আপনাকে শব্দের সংজ্ঞা জানাবে।

প্রোগ্রাম ফোল্ডার স্থানান্তর

সাধারণত যে ড্রাইভে এ অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল থাকে প্রোগ্রাম ফোল্ডার (C:||Program File||) সেই ড্রাইভে থাকে। এটি পরিবর্তনের জন্য ‘Run’ ওপেন করে regedit লিখুন। এখন ‘HKEY-LOCAL-MACHINE||SOFTWARE||Microsoft||Windows||Current Version মখন সাইড বক্সে Program File Dir-এ ডবল ক্লিক করুন। এবার default value is (C:||Program File)-এ C পরিবর্তন করে কাক্সিক্ষত ড্রাইভ লেটারটি বসান। এবার কম্পিউটার পুনরায় চালু করুন। প্রোগ্রাম ফাইলটি সি ড্রাইভ থেকে অন্যত্র সরিয়ে নিলে, হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ করলেও আপনার প্রোগামগুলো পরবর্তী সময়ে পাওয়া যাবে।

গুগল জানাবে শব্দের সংজ্ঞা

ইন্টারনেটে তথ্য খোঁজার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুগলের মাধ্যমে ইচ্ছে করলে যেকোনো শব্দের সংজ্ঞা জানা যাবে।
এ জন্য যে শব্দটির সংজ্ঞা জানতে চান তার আগে Define: লিখে সার্চ করলেই গুগল আপনাকে শব্দের সংজ্ঞা জানাবে।

টুইটার থেকে ফেসবুকে

জনপ্রিয় মাইক্রো ব্লগিং টুইটারের স্ট্যাটাস বিভিন্নভাবে ফেসবুকের প্রোফাইলে হালনাগাদ করা যায়। কিন্তু ফেসুবুকের পেজে হালনাগাদ করার মতো পদ্ধতি কমই আছে। টুয়িটপোস্ট সাইট থেকে একাধিক টুয়িটারের স্ট্যাটাস একাধিক ফেসুবকের প্রোফাইল বা পেজে আপডেট করা যায়।
এ জন্য www.tweetpo.st সাইটে গিয়ে Sign up or login অংশে f Connect বাটনে ক্লিক করে ফেসবুকের Connect with Facebook অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন ও লগইন করুন। এবার Add Twitter ট্যাবে Sign in with Twitter বাটনে ক্লিক করে টুয়িটার একাউন্টের সঙ্গে দিয়ে অথোরাইজেশন করুন। এবার পরবর্তী Add Facebook ট্যাবে Add Profile or Page বাটনে ক্লিক করে ফেসবুকের সঙ্গে অথোরাইজেশন করে প্রোফাইল বা পেজ নির্বাচন করে Next করুন। এখন ইচ্ছামতো লেবেল লিখে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করে Done! বাটনে ক্লিক করে সমাপ্ত করুন এবং See all your connections বাটনে ক্লিক করে সেটিং পাতায় ফিরে আসুন। এভাবে আরও সংযোগ স্থাপন করতে চাইলে + New connection বাটনে ক্লিক করে আরও সংযোগ স্থাপন করতে পারেন।

টুইটার থেকে ফেসবুকে

জনপ্রিয় মাইক্রো ব্লগিং টুইটারের স্ট্যাটাস বিভিন্নভাবে ফেসবুকের প্রোফাইলে হালনাগাদ করা যায়। কিন্তু ফেসুবুকের পেজে হালনাগাদ করার মতো পদ্ধতি কমই আছে। টুয়িটপোস্ট সাইট থেকে একাধিক টুয়িটারের স্ট্যাটাস একাধিক ফেসুবকের প্রোফাইল বা পেজে আপডেট করা যায়।
এ জন্য www.tweetpo.st সাইটে গিয়ে Sign up or login অংশে f Connect বাটনে ক্লিক করে ফেসবুকের Connect with Facebook অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন ও লগইন করুন। এবার Add Twitter ট্যাবে Sign in with Twitter বাটনে ক্লিক করে টুয়িটার একাউন্টের সঙ্গে দিয়ে অথোরাইজেশন করুন। এবার পরবর্তী Add Facebook ট্যাবে Add Profile or Page বাটনে ক্লিক করে ফেসবুকের সঙ্গে অথোরাইজেশন করে প্রোফাইল বা পেজ নির্বাচন করে Next করুন। এখন ইচ্ছামতো লেবেল লিখে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করে Done! বাটনে ক্লিক করে সমাপ্ত করুন এবং See all your connections বাটনে ক্লিক করে সেটিং পাতায় ফিরে আসুন। এভাবে আরও সংযোগ স্থাপন করতে চাইলে + New connection বাটনে ক্লিক করে আরও সংযোগ স্থাপন করতে পারেন।

অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার বাদ দিন

কখনো কখনো কম্পিউটারে ইনস্টল করা কোনো সফটওয়্যার ডিলিট বা আন-ইনস্টল করার পরও তা Add\Remove তালিকায় থেকে যায়। কম্পিউটারে ইনস্টল করা সফটওয়্যার অথবা প্রোগ্রাম ব্যবহারকারী ভুলবশত আন-ইনস্টল না করে সরাসরি ডিলিট করলে সাধারণত এ সমস্যা দেখা দেয়। প্রায় প্রত্যেক কম্পিউটার ব্যবহারকারীকেই মাঝেমধ্যে এ ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হতে দেখা যায়। এ সমস্যার একটি কার্যকর সমাধানের জন্য ব্যবহারকারীকে উইন্ডোজের রেজিস্ট্রি ফাইলটি সম্পাদনা করতে হবে। এ জন্য শুরুতে Start>Run-এ যেতে হবে। এবার, ডায়ালগ বক্সে Tugedit কথাটি লিখতে হবে। এরপর HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\ Microsoft\windows\current version\uninstall অংশে চলে যেতে হবে। এখন, এখান থেকে যে সফটওয়্যারগুলোকে ব্যবহারকারী ইতিমধ্যে আন-ইনস্টল বা ডিলিট করে ফেলেছেন, তা ওই তালিকা থেকে নির্বাচন করে মুছে ফেলতে হবে। এখন রেজিস্ট্রি এডিটরটি বন্ধ করে বেরিয়ে আসতে হবে।

অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার বাদ দিন

কখনো কখনো কম্পিউটারে ইনস্টল করা কোনো সফটওয়্যার ডিলিট বা আন-ইনস্টল করার পরও তা Add\Remove তালিকায় থেকে যায়। কম্পিউটারে ইনস্টল করা সফটওয়্যার অথবা প্রোগ্রাম ব্যবহারকারী ভুলবশত আন-ইনস্টল না করে সরাসরি ডিলিট করলে সাধারণত এ সমস্যা দেখা দেয়। প্রায় প্রত্যেক কম্পিউটার ব্যবহারকারীকেই মাঝেমধ্যে এ ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হতে দেখা যায়। এ সমস্যার একটি কার্যকর সমাধানের জন্য ব্যবহারকারীকে উইন্ডোজের রেজিস্ট্রি ফাইলটি সম্পাদনা করতে হবে। এ জন্য শুরুতে Start>Run-এ যেতে হবে। এবার, ডায়ালগ বক্সে Tugedit কথাটি লিখতে হবে। এরপর HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\ Microsoft\windows\current version\uninstall অংশে চলে যেতে হবে। এখন, এখান থেকে যে সফটওয়্যারগুলোকে ব্যবহারকারী ইতিমধ্যে আন-ইনস্টল বা ডিলিট করে ফেলেছেন, তা ওই তালিকা থেকে নির্বাচন করে মুছে ফেলতে হবে। এখন রেজিস্ট্রি এডিটরটি বন্ধ করে বেরিয়ে আসতে হবে।

কি-বোর্ডের কোনো বোতাম নষ্ট হলে করণীয়

বিভিন্ন কারণে কম্পিউটার কি-বোর্ডের নির্দিষ্ট কোনো একটি বা একাধিক বোতাম (কি) নষ্ট হতে পারে। কিন্তু সেই বোতামের বিকল্প বোতাম যদি না থাকে, তাহলে কি-বোর্ড পরিবর্তন ছাড়া কোনো গতি থাকে না। তবে একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে নষ্ট বোতামের বিকল্প হিসেবে অন্য কোনো বোতাম ব্যবহার করা যেতে পারে।এ সফটওয়্যারটির নাম শার্প-কি।
শার্প-কি সফটওয়্যার দিয়ে ব্যবহারকারী চাইলে অন্য যেকোনো বোতামের অবস্থান (ম্যাপ) পরিবর্তন করে বিকল্প কি হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। অর্থাত্ কি-বোর্ডের বোতামটি রিম্যাপিং করে উইন্ডোজে বসাতে হবে। এ ছাড়া নির্দিষ্ট কোনো বোতাম ইচ্ছামতো পরিবর্তন বা নিষ্ক্রিয় করে রাখা যেতে পারে। মাত্র ২২ কিলোবাইটের (আনজিপ করার পর ৮৫) এই মুক্ত সফটওয়্যারটি www.randyrants.com ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করে নিতে হবে। সফটওয়্যারটির প্রোগ্রামিং সংকেত পাওয়া যাবে www.codeplex.com\sharp-keys ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে।
ধরা যাক, আপনার কি-বোর্ডের ব্যাকস্পেস বোতাম নষ্ট হয়ে গেছে। আপনি চাইছেন ডানের কন্ট্রোল বোতামকে ব্যাকস্পেস হিসেবে ব্যবহার করবেন। এ জন্য সফটওয়্যারটি চালু করে অফ বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবার বাঁ দিকের Map this key (Form key) প্যানেল ডানের কন্ট্রোল বোতামটি নির্বাচন করতে হবে। এবার ডান দিকের to this key (to key) প্যানেল থেকে ব্যাকস্পেস কি নির্বাচন করতে হবে। বোতাম নির্বাচনের সহজ উপায় হচ্ছে প্যানেলের নিচের Type key বাটনে ক্লিক করে ওই কি চাপলে ওই কির নাম চলে আসবে। এবার OK করলেই হবে। কোনো কি নিষ্ক্রিয় করতে চাইলে ডানের সবচেয়ে ওপরে Turn key off নির্বাচন করতে হবে। এবার OK বাটনে ক্লিক করলে sharp-keys-এর তালিকায় যুক্ত হবে। এভাবে আপনি আরও বোতাম যুক্ত করতে পারেন। এখান থেকে আগের নির্ধারণ করা বোতাম মুছে ফেলতে পারেন। সব শেষে রেজিস্ট্রিতে পরিবর্তন সেট করতে write to registry বাটনে ক্লিক করলে একটি মেসেজ আসবে। এবার কম্পিউটার বন্ধ করে আবার চালু করতে হবে।

কি-বোর্ডের কোনো বোতাম নষ্ট হলে করণীয়

বিভিন্ন কারণে কম্পিউটার কি-বোর্ডের নির্দিষ্ট কোনো একটি বা একাধিক বোতাম (কি) নষ্ট হতে পারে। কিন্তু সেই বোতামের বিকল্প বোতাম যদি না থাকে, তাহলে কি-বোর্ড পরিবর্তন ছাড়া কোনো গতি থাকে না। তবে একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে নষ্ট বোতামের বিকল্প হিসেবে অন্য কোনো বোতাম ব্যবহার করা যেতে পারে।এ সফটওয়্যারটির নাম শার্প-কি।
শার্প-কি সফটওয়্যার দিয়ে ব্যবহারকারী চাইলে অন্য যেকোনো বোতামের অবস্থান (ম্যাপ) পরিবর্তন করে বিকল্প কি হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। অর্থাত্ কি-বোর্ডের বোতামটি রিম্যাপিং করে উইন্ডোজে বসাতে হবে। এ ছাড়া নির্দিষ্ট কোনো বোতাম ইচ্ছামতো পরিবর্তন বা নিষ্ক্রিয় করে রাখা যেতে পারে। মাত্র ২২ কিলোবাইটের (আনজিপ করার পর ৮৫) এই মুক্ত সফটওয়্যারটি www.randyrants.com ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করে নিতে হবে। সফটওয়্যারটির প্রোগ্রামিং সংকেত পাওয়া যাবে www.codeplex.com\sharp-keys ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে।
ধরা যাক, আপনার কি-বোর্ডের ব্যাকস্পেস বোতাম নষ্ট হয়ে গেছে। আপনি চাইছেন ডানের কন্ট্রোল বোতামকে ব্যাকস্পেস হিসেবে ব্যবহার করবেন। এ জন্য সফটওয়্যারটি চালু করে অফ বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবার বাঁ দিকের Map this key (Form key) প্যানেল ডানের কন্ট্রোল বোতামটি নির্বাচন করতে হবে। এবার ডান দিকের to this key (to key) প্যানেল থেকে ব্যাকস্পেস কি নির্বাচন করতে হবে। বোতাম নির্বাচনের সহজ উপায় হচ্ছে প্যানেলের নিচের Type key বাটনে ক্লিক করে ওই কি চাপলে ওই কির নাম চলে আসবে। এবার OK করলেই হবে। কোনো কি নিষ্ক্রিয় করতে চাইলে ডানের সবচেয়ে ওপরে Turn key off নির্বাচন করতে হবে। এবার OK বাটনে ক্লিক করলে sharp-keys-এর তালিকায় যুক্ত হবে। এভাবে আপনি আরও বোতাম যুক্ত করতে পারেন। এখান থেকে আগের নির্ধারণ করা বোতাম মুছে ফেলতে পারেন। সব শেষে রেজিস্ট্রিতে পরিবর্তন সেট করতে write to registry বাটনে ক্লিক করলে একটি মেসেজ আসবে। এবার কম্পিউটার বন্ধ করে আবার চালু করতে হবে।

ইন্টারনেট ছাড়াই জিমেইল ব্যবহার

ইমেইল ক্লাইন্টের নাম আমরা সবাই শুনেছি অনেকেই আউটলুক, ইউডোরা, থান্ডারবার্ডের মত ইমেইল ক্লাইন্ট ব্যবহার করে থাকেন। মেইল ক্লাইন্টের মাধ্যমে পপ সুবিধা থাকা মেইলগুলো ওয়েব মেইল থেকে ডাউনলোড হয়ে মেইল ক্লাইন্টে চলে আসে ফলে ইন্টারনেট ছাড়াই ইমেইল পড়া এবং লিখে সেভ করে রাখা যায়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মেইল ক্লাইন্টে ওয়েবমেইলগুলো ডাউনলোড হয় ফলে ওয়েবমেইলে তা আর থাকে না, অন্য কোথাও থেকে আর পড়াও যায় না। যদিও জিমেইল পপ সুবিধা সাথে অনলাইনে মেইলের কপি রাখার ব্যবস্থা আছে। ফলে জিমেইল ব্যবহাকারীরা পপ সক্রিয় করে অন্য মেইল ক্লাইন্ট ব্যবহার করলে যে সুবিধা পেয়ে থাকে তাই পাওয়া যাবে জিমেইল অফলাইন দ্বারা। মূলত এটা জিমেইলকে অনলাইনের সাথে অফলাইনের যোগসূত্র তৈরী করে দিয়েছে। অফলাইনে জিমেইল ব্যবহার করতে হলে গুগল গিয়ার ইনস্টল করতে হবে। এজন্য http://gears.google.com থেকে গুগল গিয়ার ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার জিমেইল খুলে সেটিংস থেকে Labs ট্যাবে যান এবং Offline এর Enable অপশন বাটন নির্বাচন করে Save Changes বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। সেভ হবার পরে জিমেইল পুনরাই সক্রিয়ভাবে লোড হবার পরে উপরের ডানে Offline0.2 এ ক্লিক করুন তাহলে Install offline access for Gmail ডায়ালগ বক্স আসবে এখানে Next করুন (যদি Gears Security Warning ডায়ালগ বক্স আসে তাহলে I trust this site চেক করে Allow বাটনে ক্লিক করুন।) এবং কোথায় কোথায় শটকাট নিবেন তা নির্বাচন করে Ok করুন, তাহলে ডাউনলোড (Finishing offline installation এবং পরে Synchronizing…) শুরু হবে। এটি মূলত ইউজারের Local Settings\Application Data এর মধ্যে সেভ হয়। সবশেষে Go into Flaky Connection Mode এ ক্লিক করুন। এরপরে ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলেও তৈরী হওয়া শটকাটে ক্লিক করে অথবা https://mail.google.com/mail সাইটে গিয়ে মেইল পড়তে, লিখে সেভ করতে পারবেন। একই কম্পিউটারে, একই ব্রাউজারে, এভাবে একাধিক ইউজারের তথ্যও অফলাইন করে রাখা যাবে। এমনকি একই একাউন্ট একাধিক কম্পিউটারে অফলাইন করে রাখা যাবে। আর পোর্টেবল ফায়ারফক্সে ব্যবহার করলেতো কথাই নেই, ইচ্ছেমত বহন করা যাবে (সিডিতে রাইট করেও রাখা যাবে) আর অপারেটিং সিস্টেম পরিবর্তন বা নতুন করে ইনস্টল করলেও সমস্যা নেই। জিমইেল অফলাইন আপতত উইন্ডোজ (এক্সপি+), ম্যাক এবং লিনাক্সে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার৬+, ফায়ারফক্স ১.৫+, সাফারিতে সর্মথন করবে। এছাড়াও সকল ধরনের তথ্যই জিমেইলের অফিসিয়াল ব্লগ http://gmailblog.blogspot.com থেকে পাওয়া যাবে।

ইন্টারনেট ছাড়াই জিমেইল ব্যবহার

ইমেইল ক্লাইন্টের নাম আমরা সবাই শুনেছি অনেকেই আউটলুক, ইউডোরা, থান্ডারবার্ডের মত ইমেইল ক্লাইন্ট ব্যবহার করে থাকেন। মেইল ক্লাইন্টের মাধ্যমে পপ সুবিধা থাকা মেইলগুলো ওয়েব মেইল থেকে ডাউনলোড হয়ে মেইল ক্লাইন্টে চলে আসে ফলে ইন্টারনেট ছাড়াই ইমেইল পড়া এবং লিখে সেভ করে রাখা যায়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মেইল ক্লাইন্টে ওয়েবমেইলগুলো ডাউনলোড হয় ফলে ওয়েবমেইলে তা আর থাকে না, অন্য কোথাও থেকে আর পড়াও যায় না। যদিও জিমেইল পপ সুবিধা সাথে অনলাইনে মেইলের কপি রাখার ব্যবস্থা আছে। ফলে জিমেইল ব্যবহাকারীরা পপ সক্রিয় করে অন্য মেইল ক্লাইন্ট ব্যবহার করলে যে সুবিধা পেয়ে থাকে তাই পাওয়া যাবে জিমেইল অফলাইন দ্বারা। মূলত এটা জিমেইলকে অনলাইনের সাথে অফলাইনের যোগসূত্র তৈরী করে দিয়েছে। অফলাইনে জিমেইল ব্যবহার করতে হলে গুগল গিয়ার ইনস্টল করতে হবে। এজন্য http://gears.google.com থেকে গুগল গিয়ার ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার জিমেইল খুলে সেটিংস থেকে Labs ট্যাবে যান এবং Offline এর Enable অপশন বাটন নির্বাচন করে Save Changes বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। সেভ হবার পরে জিমেইল পুনরাই সক্রিয়ভাবে লোড হবার পরে উপরের ডানে Offline0.2 এ ক্লিক করুন তাহলে Install offline access for Gmail ডায়ালগ বক্স আসবে এখানে Next করুন (যদি Gears Security Warning ডায়ালগ বক্স আসে তাহলে I trust this site চেক করে Allow বাটনে ক্লিক করুন।) এবং কোথায় কোথায় শটকাট নিবেন তা নির্বাচন করে Ok করুন, তাহলে ডাউনলোড (Finishing offline installation এবং পরে Synchronizing…) শুরু হবে। এটি মূলত ইউজারের Local Settings\Application Data এর মধ্যে সেভ হয়। সবশেষে Go into Flaky Connection Mode এ ক্লিক করুন। এরপরে ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলেও তৈরী হওয়া শটকাটে ক্লিক করে অথবা https://mail.google.com/mail সাইটে গিয়ে মেইল পড়তে, লিখে সেভ করতে পারবেন। একই কম্পিউটারে, একই ব্রাউজারে, এভাবে একাধিক ইউজারের তথ্যও অফলাইন করে রাখা যাবে। এমনকি একই একাউন্ট একাধিক কম্পিউটারে অফলাইন করে রাখা যাবে। আর পোর্টেবল ফায়ারফক্সে ব্যবহার করলেতো কথাই নেই, ইচ্ছেমত বহন করা যাবে (সিডিতে রাইট করেও রাখা যাবে) আর অপারেটিং সিস্টেম পরিবর্তন বা নতুন করে ইনস্টল করলেও সমস্যা নেই। জিমইেল অফলাইন আপতত উইন্ডোজ (এক্সপি+), ম্যাক এবং লিনাক্সে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার৬+, ফায়ারফক্স ১.৫+, সাফারিতে সর্মথন করবে। এছাড়াও সকল ধরনের তথ্যই জিমেইলের অফিসিয়াল ব্লগ http://gmailblog.blogspot.com থেকে পাওয়া যাবে।

সহজে বন্ধ করুন হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম

উইন্ডোজে কাজ করার সময় কোনো প্রোগ্রাম হ্যাং হয়ে গেলে আমরা সাধারণত কম্পিউটার পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করি অথবা টাস্ক ম্যানেজার খুলতে হয়। ইচ্ছে করলে এক ক্লিকেই হ্যাং হয়ে যাওয়া প্রোগ্রাম বন্ধ করে দিতে পারেন। এ জন্য ডেস্কটপে ফাঁকা জায়গায় মাউস রেখে ডান ক্লিক দিয়ে New/Shortcut-এ যান। এরপর যে ফাঁকা ডায়ালগ বক্স আসবে সেখানে এই লেখাটি কপি করুন—taskkill.exe /f /fi “status eq not responding।
এবার Next বাটনে ক্লিক করুন এবং taskkill নামে শর্টকার্ট আইকনটি সংরক্ষণ (সেভ) করুন। এবার কোনো প্রোগ্রাম হ্যাং হয়ে গেলে এই শর্টকার্ট আইকনে দুই ক্লিক দিলেই অসাড় প্রোগ্রাম বন্ধ হয়ে যাবে।

নিজের মতো করে সাজিয়ে নিন টাস্কবার

টাক্সবার আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সাজাতে পারেন। অনেক সময় নিজের সুবিধার্থে টাস্কবারের মাধ্যমে উইন্ডোজ এক্সপির টাস্কবারকে কাস্টমাইজ করতে পারেন। উইন্ডোজ মিডিয়া পেস্নয়ার টাস্কবারে রাখতে পারেন এবং সহজে এবং দ্রম্নত পেস্ন করতে পারেন। এছাড়াও ইন্টারনেট আইকোনও রাখতে পারেন। টাস্কবারে ডান পাশে কিক করে Toolbar এ গিয়ে Quick Launce কিক করলেই এটা হয়ে যাচ্ছে।
০ টাস্কবারের উপর মাউস পয়েন্টার রেখে মাউসের ডান বাটনে কিক করম্নন।
০ প্রদর্শিত পপআপ মেনুর Properties সাবমেনুতে কিক করম্নন। কিছুক্ষণের মধ্যেই Taskbar and Start Menu প্রপার্টিজ উইন্ডোটি প্রদর্শিত হবে।
০ এরপর আপনি এর বিভিন্ন অপশন নির্ধারণের মাধ্যমে অনেকটা আপনার নিজের মতো করে নিতে পারেন। কোনটার কি কাজ তা জানিয়ে দিচ্ছি:-
Lock the taskbar
টাস্কবার লক করার জন্য। অনেক সময় মাউসের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের কারণে বা অন্য কারণে টাস্কবার স্থানানত্মরিত হতে পারে বা এর ওয়াইডথ বেশি হয়ে যেতে পারে। এই অপশনটি নির্বাচনের মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান পেতে পারেন।
Auto Hide the taskbar
টাস্কবারকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে লুকানোর জন্য এটি ব্যবহার করা হয়। টাস্কবার অব্যবহৃত অবস্থান আপনি যদি চান এটি আপনা আপনি লুকিয়ে যাবে। এটি ব্যবহারের উদ্দেশ্যে যখন এর উপর মাউস নিয়ে যাবেন তখন এটি প্রদর্শিত হবে।
Keep the taskbar on top of other windows
টাস্কবারকে অন্য সকল উইন্ডোর উপরে অবস্থান করার েেত্র ব্যবহার করা হয়। অনেক েেত্রই কোন কোন প্রোগ্রাম তার নিজস্ব উইন্ডো দ্বারা টাস্কবারকে ঢেকে দেয়। যা অনেক সময় টাস্কবার ব্যবহারে সমস্যা সৃষ্টি করে। আপনি সে ক্ষেত্রে এই অপশনটি নির্বাচনের মাধ্যমে টাস্কবারকে সকল উইন্ডোর অবস্থান করাতে পারেন।
Group similar taskbar buttons
একই ধরনের টাস্কবার বাটনসমূহকে গ্রপিং করার ক্ষেত্রে এই টাস্কবার ব্যবহার করা হয়। এটি গ্রপিং এর মাধ্যমে টাস্কবারের জায়গা সাশ্রয় করে।
Show Quick Launch
খুব সহজেই আপনার বহুল ব্যবহৃত চৎড়মৎধসগুলো খুঁজে পেতে এবং তা রান করাতে উইন্ডোজ এই ফিচারটি সরবরাহ করে।
Show the clock
টাস্কবারে তারিখ ও ঘড়ি প্রদর্শন করার জন্য।
Hide inactive icons
এই অপশনটি নির্বাচিত থাকলে টাস্কবারের যে সমসত্ম আইকন ইন এ্যাকটিভ থাকবে তা অটোমেটিক হাইড করে দেবে। এভাবে আমরা আমাদের প্রয়োজনমতো এই কাজটি করতে পারি।

এমএস ওয়ার্ডে ছবি যুক্ত করা

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখার পাশাপাশি চাইলে ফাইলে ছবিও যুক্ত করতে পারেন। ছবি যুক্ত করতে প্রথমে এমএস ওয়ার্ড ফাইলটি ওপেন করুন। Insert->Picture->From File নির্বাচন করুন। এবার যে ছবিটি যুক্ত করতে চান তা নির্বাচন করে Insert চাপুন। ছবিটি মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে স্বল্প আকারে সম্পাদনও করা যাবে। এ জন্য ছবির ওপরে ক্লিক করুন এবং পিকচার এডিটিং টুল থেকে পছন্দমতো সম্পাদনা করুন।

গুগল ট্রান্সলিটারেশন দ্বারা বাংলা লেখা

গুগল ট্রান্সলিটারে বাংলা ভাষা না থাকলেও গুগল অভিধানে এবং গুগল ট্রান্সলিটারেশনে বাংলা ভাষার ব্যবহার রয়েছে। গুগল ট্রান্সলিটারেশন দ্বারা জিমেইলে সরাসরি এবং একটি প্লাগইন দ্বারা ফায়ারফক্সে ফোনেটিকে (যেমন Ami Bangladeshke Valobasi লিখলে আসবে ‘আমি বাংলাদেশকে ভালোবাসি’) বাংলা লেখা যায়। গুগল ট্রান্সলিটারেশন অ্যাড-অনসটি https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/8731 থেকে ইনস্টল করে ফায়ারফক্স পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করুন। এবার টুলস মেনু থেকে Add-Ons-এ ক্লিক করে Google Transliteration-এর অপশন্সে ক্লিক করে Enable Transliteration for text boxes too চেক করুন।
এখন ফায়ারফক্সের কোনো টেক্সট বক্সে বা টেক্সট এরিয়ায় কিছু লিখতে গেলে ডানে ভাষার তালিকা আসবে। সেখানে ড্রপডাউন থেকে Bengali নির্বাচন করে বাঁ পাশের চেকবক্স চেক করুন। এরপর থেকে টেক্সটবক্সে ইংরেজিতে কিছু লিখে (ধ্বনিগত) স্পেস দিলে তা বাংলায় রূপান্তরিত হবে।
জিমেইলে বাংলা লেখা যায়। এ জন্য জিমেইলে লগইন করে Settings-এ ক্লিক করুন। এবার General ট্যাবে থাকা অবস্থায় Enable Transliteration - type using phonetic English চেকবক্স চেক করুন এবং Default transliteration language-এর ড্রপ-ডাউনে বাংলা নির্বাচন করুন (সাধারণত বাংলা নির্বাচিত থাকে)। যদি অপশনটি না থাকে তাহলে Show all language options-এ ক্লিক করলে Default transliteration language চলে আসবে। এবার সংরক্ষণ (সেভ) করুন।
এখন মেইল কম্পোজ করতে গেলে (অবশ্য RichÊformattingÊহতে হবে) ফরম্যাটিং বারের বাঁয়ে ‘অ’ অক্ষরটি দেখা যাবে। এই ‘অ’ অক্ষরটিতে ক্লিক করলে Transliteration সক্রিয় হবে। এখন ম্যাসেজ বডিতে (ফোনেটিকে) কিছু লিখে স্পেস দিলে তা বাংলায় রূপান্তরিত হবে। এই Transliteration বন্ধ করতে ‘অ’ অক্ষরটি ওপরে ক্লিক করলেই হবে। কম্পিউটারে যদি ইউনিকোডের কোনো বাংলা ফন্ট ইনস্টল করা না থাকে তাহলে যেমন বাংলা সাইট দেখা যায় না, তেমনই বাংলায় লেখাও যাবে না। তবে http://unicodehelpcenter.blogspot.com সাইট থেকে বাংলা ফন্ট নামানোর পাশাপাশি কম্পিউটারে বাংলা কনফিগার করার পদ্ধতি এবং এই সাইটেই সফটওয়্যার ছাড়ায় বিজয়/ফোনেটিক/ইউনিজয় কিবোর্ডের মাধ্যমে বাংলা লেখা যাবে।

ফায়ার ফক্সে সহজেই ক্রিকেটের স্কোর দেখা

ক্রিকেট খেলার চলতি স্কোর বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে দেখা যায়। কিন্তু কোনো ওয়েব সাইটে না ঢুকেই যদি ফায়ারফক্সের স্ট্যাটাসবারে ক্রিকেটের চলতি স্কোর দেখা যায় তাহলে কেমন হয়! স্কোরওয়াচ নামের একটি অ্যাড-অন্স ইনস্টল করে এই সুবিধা পাওয়া যায়।
এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/4699 থেকে অ্যাড-অন্স ইনস্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন। এখন স্ট্যাটাসবারের ডানে স্কোর আসবে। এখানে ক্লিক করে স্কোরওয়াচ মেন্যু থেকে চলতি সকল খেলার স্কোর দেখা যাবে তবে স্ট্যাটাসবারে যে খেলাটির স্কোর দেখতে চান Match List থেকে সেটির উপরে ক্লিক করলে সেই খেলাটির স্কোর স্ট্যাটাসবারে প্রদর্শন করবে এবং নিয়মিত হালনাগাদ হবে। এছাড়াও Preference এ ক্লিক করে কত সময় পর পর হালনাগাদ করতে চান তা নির্ধারণ করে দিতে পারেন এবং Wicket Alert ও নির্বাচন করতে পারেন।
ডিফল্ট হিসেবে ক্রিকইনফোর (www.cricinfo.com) স্কোর দেখায় তবে ইংল্যান্ড এন্ড ওয়েইলস ক্রিকেট বোর্ডের ওয়েবসাইটের (www.ecb.co.uk) স্কোরও দেখতে পারেন। স্কোর সোর্স পরিবর্তন করতে পারেন স্কোরওয়াচ মেন্যুর Source এর ড্রপডাউন মেনু থেকে পরিবর্তন করলেই হবে। কোনো চলতি খেলার পূর্ণাঙ্গ স্কোর দেখতে স্কোরওয়াচ মেনুর উক্ত খেলার ডানের Full scorecard বাটনে ক্লিক করলেই পেজটি খুলবে।

Copyright © 2009 - www.techzoom7.tk - is proudly powered by Blogger
Smashing Magazine - Design Disease - Blog and Web - Dilectio Blogger Template