বিনামূল্যে গুগল এ্যাপস

যাদের নিজম্ব ডোমেইন আছে তারা নিজম্ব ডোমইনে মেইল ঠিকানা ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু সীমিত হোস্টিং স্পেস কেনার ফলে ইমেইলে বেশী যায়গা পান না। আর ইমেইল ব্যবহারহারকারী যদি অনেক হয়ে থাকে তাহলে বছরে বেশ কিছু টাকা গুনতে হবে হোস্টিং স্পেস বাবদে। কিন্তু আপনি যদি গুগলের এ্যাপস ব্যবহার করেন তাহলে কয়েকশত মেইল ঠিকানা পাবেন যার ধারণক্ষমতা ৭ গিগাবাইটেরও বেশী যা জিমেইলের মত। এছাড়াও গুগলের অনান্য সেবা ক্যালেন্ডার, চ্যাটিং ডক্সসহ সবাই পাবেন। আর এসব সেবাই বিনামূল্যে পাওয়া যাবে।
রেজিস্ট্রেশন করা: এজন্য প্রথমে www.google.com/a এ যান। এবার ডানে See details and sign up বাটনে ক্লিক করে ডানের Not a business? Explore Standard Edition এ ক্লিক করুন। এবার Get Started বাটনে ক্লিক করুন। আপনার যেহেতু ডোমেইন কেনা আছে সেহেতু I want to use an existing domain name এর Administrator: I own or control this domain অপশন বাটন নির্বাচন করে নিচের বক্সে ডোমেইনের নাম (ধরি www.shamokaldarpon.com) লিখে Get Started বাটনে ক্লিক করুন। এবার ফরমের তথ্যগুলো পূরণ করে Continue বাটনে ক্লিক করুন। এখন administrator account এর ইমেইল পাসওয়ার্ড পূরণ করে I accept Continue with set up বাটনে ক্লিক করুন।
ভেরিফিকেশন করা: এবার ডোমেইন ভেরিফিকেশন করতে Verify domain ownership লিংকে ক্লিক করুন। এখন ড্রপডাউন থেকে Upload an HTML file নির্বাচন করে নিন্মাক্ত (অনেকটা এরকম google3abdfaaf6725f30c) কপি করে নোটপ্যাড খুলে পেস্ট করুন এবং googlehostedservice.html নামে সেভ করুন। এবার উক্ত এইচটিএমএল ফাইলটি (www.shamokaldarpon.com সাইটে) আপলোড করুন এবং ২নং এর লিংকে (www.shamokaldarpon.com/googlehostedservice.html) ক্লিক করুন। এবার Verify বাটনে ক্লিক করে ভেরিফিকেশন শেষ করুন। তাহলে কিছুক্ষণের (সর্বোচ্চ ৪৮ ঘন্টা) মধ্যে ভেরিফিকেশন শেষ হবে।
মেইল সক্রিয় করা: মেইলকে সক্রিয় করতে Mail Exchange (MX) records পরিবর্তন করতে হবে। তা না হলে উক্ত ঠিকানাতে মেইল আসবে বা যাবে না। এজন্য Dashboard থেকে Email এর Activate email ক্লিক করুন। এখানে (Set up email delivery) MX Server address এবং Priority দেয়া আছে। এবার shamokaldarpon.com এর cpanel এ লগইন করে MX Entry তে যান। এবং যেকোন MX Server address এবং Priority সেট করুন। এবার গুগল এ্যাপসের Set up email delivery এর I have completed these steps বাটনে ক্লিক করে মেইল সক্রিয় করুন।
নতুন ইমেইল ঠিকানা যোগ করা: নতুন ইমেইল ঠিকানা যুক্ত করতে Users and groups থেকে Create new user এ ক্লিক করে ইমেইল ঠিকানা তৈরী করতে পারবেন।
নিজস্ব আইকন যোগ করা: ইমেইলে বা লগইনের সময় গুগলের আইকনের পরিবর্তে নিজস্ব আইকন যোগ করার জন্য Domain settings এর Appearance এ যান। এখন Custom logo এবার নির্বাচন করে ১৪৩ x ৫৯ সাইজের আপলোড করুন। ব্যাস এথন থেকে গুগলের আইকনের পরিবর্তে নিজস্ব আইকন দেখা যাবে।
ভবিষ্যতে ইমেইল লগইন করতে http://mail.google.com/a/shamokaldarpon.com এই ঠিকানায় এবং সিপ্যানেলে লগইন করতে www.google.com/a/cpanel/shamokaldarpon.com এই ঠিকানায় লগইন করতে হবে।

বিনামূল্যে গুগল এ্যাপস

যাদের নিজম্ব ডোমেইন আছে তারা নিজম্ব ডোমইনে মেইল ঠিকানা ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু সীমিত হোস্টিং স্পেস কেনার ফলে ইমেইলে বেশী যায়গা পান না। আর ইমেইল ব্যবহারহারকারী যদি অনেক হয়ে থাকে তাহলে বছরে বেশ কিছু টাকা গুনতে হবে হোস্টিং স্পেস বাবদে। কিন্তু আপনি যদি গুগলের এ্যাপস ব্যবহার করেন তাহলে কয়েকশত মেইল ঠিকানা পাবেন যার ধারণক্ষমতা ৭ গিগাবাইটেরও বেশী যা জিমেইলের মত। এছাড়াও গুগলের অনান্য সেবা ক্যালেন্ডার, চ্যাটিং ডক্সসহ সবাই পাবেন। আর এসব সেবাই বিনামূল্যে পাওয়া যাবে।
রেজিস্ট্রেশন করা: এজন্য প্রথমে www.google.com/a এ যান। এবার ডানে See details and sign up বাটনে ক্লিক করে ডানের Not a business? Explore Standard Edition এ ক্লিক করুন। এবার Get Started বাটনে ক্লিক করুন। আপনার যেহেতু ডোমেইন কেনা আছে সেহেতু I want to use an existing domain name এর Administrator: I own or control this domain অপশন বাটন নির্বাচন করে নিচের বক্সে ডোমেইনের নাম (ধরি www.shamokaldarpon.com) লিখে Get Started বাটনে ক্লিক করুন। এবার ফরমের তথ্যগুলো পূরণ করে Continue বাটনে ক্লিক করুন। এখন administrator account এর ইমেইল পাসওয়ার্ড পূরণ করে I accept Continue with set up বাটনে ক্লিক করুন।
ভেরিফিকেশন করা: এবার ডোমেইন ভেরিফিকেশন করতে Verify domain ownership লিংকে ক্লিক করুন। এখন ড্রপডাউন থেকে Upload an HTML file নির্বাচন করে নিন্মাক্ত (অনেকটা এরকম google3abdfaaf6725f30c) কপি করে নোটপ্যাড খুলে পেস্ট করুন এবং googlehostedservice.html নামে সেভ করুন। এবার উক্ত এইচটিএমএল ফাইলটি (www.shamokaldarpon.com সাইটে) আপলোড করুন এবং ২নং এর লিংকে (www.shamokaldarpon.com/googlehostedservice.html) ক্লিক করুন। এবার Verify বাটনে ক্লিক করে ভেরিফিকেশন শেষ করুন। তাহলে কিছুক্ষণের (সর্বোচ্চ ৪৮ ঘন্টা) মধ্যে ভেরিফিকেশন শেষ হবে।
মেইল সক্রিয় করা: মেইলকে সক্রিয় করতে Mail Exchange (MX) records পরিবর্তন করতে হবে। তা না হলে উক্ত ঠিকানাতে মেইল আসবে বা যাবে না। এজন্য Dashboard থেকে Email এর Activate email ক্লিক করুন। এখানে (Set up email delivery) MX Server address এবং Priority দেয়া আছে। এবার shamokaldarpon.com এর cpanel এ লগইন করে MX Entry তে যান। এবং যেকোন MX Server address এবং Priority সেট করুন। এবার গুগল এ্যাপসের Set up email delivery এর I have completed these steps বাটনে ক্লিক করে মেইল সক্রিয় করুন।
নতুন ইমেইল ঠিকানা যোগ করা: নতুন ইমেইল ঠিকানা যুক্ত করতে Users and groups থেকে Create new user এ ক্লিক করে ইমেইল ঠিকানা তৈরী করতে পারবেন।
নিজস্ব আইকন যোগ করা: ইমেইলে বা লগইনের সময় গুগলের আইকনের পরিবর্তে নিজস্ব আইকন যোগ করার জন্য Domain settings এর Appearance এ যান। এখন Custom logo এবার নির্বাচন করে ১৪৩ x ৫৯ সাইজের আপলোড করুন। ব্যাস এথন থেকে গুগলের আইকনের পরিবর্তে নিজস্ব আইকন দেখা যাবে।
ভবিষ্যতে ইমেইল লগইন করতে http://mail.google.com/a/shamokaldarpon.com এই ঠিকানায় এবং সিপ্যানেলে লগইন করতে www.google.com/a/cpanel/shamokaldarpon.com এই ঠিকানায় লগইন করতে হবে।

দেশী সফটওয়্যার: রেডিও ব্রডকাস্টিং সফটওয়্যার

বর্তমানে বাংলাদেশে এফ.এম রেডিও এর জোয়ার বইছে। কালের হাওয়াতে যেখানে রেডিও নামের যন্ত্র জাদুঘরে পাঠানোর মত অবস্থা তখন হঠাৎই জনপ্রিয়তার চুড়ায় উঠে এসেছে এফ.এম রেডিও। এটির মূল কারণ মোবাইল ফোনে এফ,এম রেডিও যুক্ত হওয়াতে। আর বতর্মানে এর সাথে যুক্ত হচ্ছে ইন্টারনেট রেডিও। তথ্য-প্রযুক্তির বিকাশের সাথে রেডিও সম্প্রচারেও লেগেছে প্রযুক্তির ছোঁয়া। একটি আধুনিক এফ.এম বা এ.এম অথবা ইন্টারনেট রেডিও স্টেশনের জন্য রেডিও অটোমেশন সফটওয়্যার অপরিহার্য।
বাংলাদেশে তৈরি প্রথম পূর্নাঙ্গ রেডিও অটোমেশন সফটওয়্যার হচ্ছে ‘স্কাই রেডিও’। এই সফটওয়্যাটি হচ্ছে একটি রেডিও স্টেশনের জন্য পূনাঙ্গ সমাধান। সফটওয়্যাটিতে রয়েছে ৫টি অংশ। ১) রেডিও অটোমেশন ২) আর্কাইভ ম্যানাজার ৩) স্ট্রিমিং সার্ভার ৪) আনলাইন রেডিও প্লেয়ার এবং ৫) রেডিও প্লেয়ার সার্ভার।
রেডিও অটোমেশনঃ এর মাধ্যমে রেডিও স্টেশনের ব্রডকাস্টকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। কখন কি গান, বিজ্ঞাপন, অনুষ্ঠান বা সংবাদ চলবে তার লগ তৈরি করা যায় প্রতিদিনের। আর আর্কাইভ থেকে খুব সহজেই গান সার্চ করে লগ তৈরি করা যাবে। রয়েছে বিজ্ঞাপন এবং স্টেশন আইডি প্রচারের সুবিধা। এতে আরও রয়েছে ইভেন্ট ম্যানেজার যার মাধ্যমে বিভিন্ন অনুষ্ঠান তৈরি সহ প্রতি ঘন্টার সংবাদ প্রচার করা যাবে। এক জন রেডিও জকি অর্থাৎ আর.জে খুব সহজেই অটোমেশন সফটওয়্যারটি পরিচালনা করতে পারবে। এছাড়া একটি মাত্র বাটন ক্লিক করলেই সফটওয়্যাটি ম্যানুয়াল থেকে অটোতে চালনা করা যাবে। অটো অবস্থায় সফটওয়্যাটি নিজে নিজেই লগ থেকে গান, অনুষ্ঠান বা বিজ্ঞাপন প্রচার করবে।
আর্কাইভ ম্যানাজারঃ এর সাহায্যে ব্রডকাস্টের জন্য সকল কন্টেট যেমন গান, বিজ্ঞাপন, স্টেশন আইডি সব রেডিও অটোমেশনের ডাটাবেজ সংরক্ষণ করা যাবে যেখান থেকে তৈরি কারা যাবে লগ। ইন্টারনেট বা লোকাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আর্কাইভ ডাটাবেজ আপডেটের সুবিধা রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে অডিও এডিটিং, ডাটাবেজ ব্যাকআপ এবং আরও অনেক সুবিধা।
স্ট্রিমিং সার্ভারঃ ইন্টারনেট রেডিও স্টেশন এর জন্য অপরিহার্য একটি কার্যকর স্ট্রিমিং সার্ভার যার সাহায্যে অডিও সিগ্‌নালকে মিডিয়া স্ট্রিমিং টেকনোলজির মাধ্যমে ইন্টানেটে ব্রডকাস্ট করে। ফলে ওয়েবসাইট বা আনলাইন রেডিও প্লেয়ার মাধ্যমে শ্রতারা শুনতে পারবে। এতে রয়েছে বিভিন্ন বিটরেটে স্ট্রিমিং এর সুবিধা।
আনলাইন রেডিও প্লেয়ারঃ ইন্টারনেটের মাধ্যমে রেডিও স্টেশন থেকে প্রচারিত অনুষ্ঠান এই রেডিও প্লেয়ার এর সাহায্যে শুনতে পারবে। সেই সাথে শ্রতারা রেডিও জকির সাথে লাইভ চ্যাটও করতে পারবে। আর কখন কোন প্রোগ্রাম চলছে এবং আর.জে কে তা প্লেয়ারে দেখাবে। এছাড়া প্লেয়ারে রয়েছে বিজ্ঞাপন দেখানোর বিশেষ অপশন।
রেডিও প্লেয়ার সার্ভারঃ রেডিও প্লেয়ারটির সম্পূর্ন নিয়ন্ত্রণ এই সার্ভার থেকে করা যাবে। সকল শ্রতাদের কাছে পাঠানো যাবে মেসেজ।
নতুন যারা এফ.এম বা ইন্টারনেট রেডিও স্টেশনের স্থাপনের কথা ভাবছেন তারা বাংালাদেশে তৈরি করা এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন। ব্যবহারকারীরা চাইলে সফটওয়্যারটিতে তাদের চাহিদামত যে কোন নতুন সুবিধা যুক্ত বা বাদ দিতে পারবেন। এছাড়াও খুব শিগগিরই রেডিও ৭১ (www.radio71bd.com) নামে একটি অনলাইন রেডিও এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে অবমুক্ত হবে।

সফটওয়্যারটির জন্য যোগাযোগ:
নিজাম উদ্দিন আহাম্মেদ মিন্টু
ফোনঃ ০১৭১৭৩৪৭৩৫৫ / ০১৬১৭৩৪৭৩৫৫
ইমেইলঃ minto_starboy@yahoo.com

দেশী সফটওয়্যার: রেডিও ব্রডকাস্টিং সফটওয়্যার

বর্তমানে বাংলাদেশে এফ.এম রেডিও এর জোয়ার বইছে। কালের হাওয়াতে যেখানে রেডিও নামের যন্ত্র জাদুঘরে পাঠানোর মত অবস্থা তখন হঠাৎই জনপ্রিয়তার চুড়ায় উঠে এসেছে এফ.এম রেডিও। এটির মূল কারণ মোবাইল ফোনে এফ,এম রেডিও যুক্ত হওয়াতে। আর বতর্মানে এর সাথে যুক্ত হচ্ছে ইন্টারনেট রেডিও। তথ্য-প্রযুক্তির বিকাশের সাথে রেডিও সম্প্রচারেও লেগেছে প্রযুক্তির ছোঁয়া। একটি আধুনিক এফ.এম বা এ.এম অথবা ইন্টারনেট রেডিও স্টেশনের জন্য রেডিও অটোমেশন সফটওয়্যার অপরিহার্য।
বাংলাদেশে তৈরি প্রথম পূর্নাঙ্গ রেডিও অটোমেশন সফটওয়্যার হচ্ছে ‘স্কাই রেডিও’। এই সফটওয়্যাটি হচ্ছে একটি রেডিও স্টেশনের জন্য পূনাঙ্গ সমাধান। সফটওয়্যাটিতে রয়েছে ৫টি অংশ। ১) রেডিও অটোমেশন ২) আর্কাইভ ম্যানাজার ৩) স্ট্রিমিং সার্ভার ৪) আনলাইন রেডিও প্লেয়ার এবং ৫) রেডিও প্লেয়ার সার্ভার।
রেডিও অটোমেশনঃ এর মাধ্যমে রেডিও স্টেশনের ব্রডকাস্টকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। কখন কি গান, বিজ্ঞাপন, অনুষ্ঠান বা সংবাদ চলবে তার লগ তৈরি করা যায় প্রতিদিনের। আর আর্কাইভ থেকে খুব সহজেই গান সার্চ করে লগ তৈরি করা যাবে। রয়েছে বিজ্ঞাপন এবং স্টেশন আইডি প্রচারের সুবিধা। এতে আরও রয়েছে ইভেন্ট ম্যানেজার যার মাধ্যমে বিভিন্ন অনুষ্ঠান তৈরি সহ প্রতি ঘন্টার সংবাদ প্রচার করা যাবে। এক জন রেডিও জকি অর্থাৎ আর.জে খুব সহজেই অটোমেশন সফটওয়্যারটি পরিচালনা করতে পারবে। এছাড়া একটি মাত্র বাটন ক্লিক করলেই সফটওয়্যাটি ম্যানুয়াল থেকে অটোতে চালনা করা যাবে। অটো অবস্থায় সফটওয়্যাটি নিজে নিজেই লগ থেকে গান, অনুষ্ঠান বা বিজ্ঞাপন প্রচার করবে।
আর্কাইভ ম্যানাজারঃ এর সাহায্যে ব্রডকাস্টের জন্য সকল কন্টেট যেমন গান, বিজ্ঞাপন, স্টেশন আইডি সব রেডিও অটোমেশনের ডাটাবেজ সংরক্ষণ করা যাবে যেখান থেকে তৈরি কারা যাবে লগ। ইন্টারনেট বা লোকাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আর্কাইভ ডাটাবেজ আপডেটের সুবিধা রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে অডিও এডিটিং, ডাটাবেজ ব্যাকআপ এবং আরও অনেক সুবিধা।
স্ট্রিমিং সার্ভারঃ ইন্টারনেট রেডিও স্টেশন এর জন্য অপরিহার্য একটি কার্যকর স্ট্রিমিং সার্ভার যার সাহায্যে অডিও সিগ্‌নালকে মিডিয়া স্ট্রিমিং টেকনোলজির মাধ্যমে ইন্টানেটে ব্রডকাস্ট করে। ফলে ওয়েবসাইট বা আনলাইন রেডিও প্লেয়ার মাধ্যমে শ্রতারা শুনতে পারবে। এতে রয়েছে বিভিন্ন বিটরেটে স্ট্রিমিং এর সুবিধা।
আনলাইন রেডিও প্লেয়ারঃ ইন্টারনেটের মাধ্যমে রেডিও স্টেশন থেকে প্রচারিত অনুষ্ঠান এই রেডিও প্লেয়ার এর সাহায্যে শুনতে পারবে। সেই সাথে শ্রতারা রেডিও জকির সাথে লাইভ চ্যাটও করতে পারবে। আর কখন কোন প্রোগ্রাম চলছে এবং আর.জে কে তা প্লেয়ারে দেখাবে। এছাড়া প্লেয়ারে রয়েছে বিজ্ঞাপন দেখানোর বিশেষ অপশন।
রেডিও প্লেয়ার সার্ভারঃ রেডিও প্লেয়ারটির সম্পূর্ন নিয়ন্ত্রণ এই সার্ভার থেকে করা যাবে। সকল শ্রতাদের কাছে পাঠানো যাবে মেসেজ।
নতুন যারা এফ.এম বা ইন্টারনেট রেডিও স্টেশনের স্থাপনের কথা ভাবছেন তারা বাংালাদেশে তৈরি করা এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন। ব্যবহারকারীরা চাইলে সফটওয়্যারটিতে তাদের চাহিদামত যে কোন নতুন সুবিধা যুক্ত বা বাদ দিতে পারবেন। এছাড়াও খুব শিগগিরই রেডিও ৭১ (www.radio71bd.com) নামে একটি অনলাইন রেডিও এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে অবমুক্ত হবে।

সফটওয়্যারটির জন্য যোগাযোগ:
নিজাম উদ্দিন আহাম্মেদ মিন্টু
ফোনঃ ০১৭১৭৩৪৭৩৫৫ / ০১৬১৭৩৪৭৩৫৫
ইমেইলঃ minto_starboy@yahoo.com

মাইক্রোসফট অফিসের অনলাইন সুবিধা এখন স্কাই ড্রাইভে

অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ জনপ্রিয়তার শীর্ষে। আর অফিস হিসাবে মাইক্রোসফট অফিস এ কাথা বলাই বাহুল্য। অনলাইনে অফিস সোয়ীট হিসাবে গুগল ডক্স ছাড়াও বিভিন্ন অফিস সোয়ীটের মধ্যে মাইক্রোসফটের অফিস সোয়ীট অন্যতম। মাইক্রোসফটের এই অফিস সোয়ীটে এখনে থেকে ব্যবহৃত ফাইল সংরক্ষণ করলে ২৫ গিগাবাইটের স্কাই ড্রাইভে (http://skydrive.live.com) সংরক্ষিত হবে। মাইক্রোসফটের অফিস সোয়ীটের ঠিকানা হচ্ছে http://office.live.com। এখানে অফিসের সর্বশেষ সংস্করণের আদলে ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট এবং ওয়াননোট সুবিধা রয়েছে। এই অনলাইন অফিসের ফাইল সহজেই শেয়ার করা যাবে।

মাইক্রোসফট অফিসের অনলাইন সুবিধা এখন স্কাই ড্রাইভে

অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ জনপ্রিয়তার শীর্ষে। আর অফিস হিসাবে মাইক্রোসফট অফিস এ কাথা বলাই বাহুল্য। অনলাইনে অফিস সোয়ীট হিসাবে গুগল ডক্স ছাড়াও বিভিন্ন অফিস সোয়ীটের মধ্যে মাইক্রোসফটের অফিস সোয়ীট অন্যতম। মাইক্রোসফটের এই অফিস সোয়ীটে এখনে থেকে ব্যবহৃত ফাইল সংরক্ষণ করলে ২৫ গিগাবাইটের স্কাই ড্রাইভে (http://skydrive.live.com) সংরক্ষিত হবে। মাইক্রোসফটের অফিস সোয়ীটের ঠিকানা হচ্ছে http://office.live.com। এখানে অফিসের সর্বশেষ সংস্করণের আদলে ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট এবং ওয়াননোট সুবিধা রয়েছে। এই অনলাইন অফিসের ফাইল সহজেই শেয়ার করা যাবে।

অনলাইনে মাইক্রোসফট অফিসের সুবিধা

জনপ্রিয় অফিস সফটওয়্যার মাইক্রোসফটের অফিসের নতুন সংস্করণের আদলে কাজ করা যাবে অনলাইনে। এতে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল এবং পাওয়ারপয়েন্ট ব্যবহার করা যাবে। যদিও বর্তমানে গুগল ডক্স সহ বেশ কিছু অনলাইন অফিস সুইট আছে। সফটওয়্যার হিসাবে মাইক্রোসফট অফিস অধিক জনপ্রিয় হওয়াতে এই নতুন অনলাইন অফিস জনপ্রিয় হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। ওয়েবসাইটির ঠিকানা হচ্ছে www.docs.com। এখানে কাজ করতে বা লগইন করতে আলাদাভাবে রেজিস্ট্রেশন করার প্রয়োজন হবে না। ফেসবুকের ব্যবহারকরীরা তাদের ফেসুবকের মাধ্যমে সাইটিতে লগইন করতে পারবে। ফেসবুকের গ্রাহক সংখ্যার দিকে বিবেচনা করলে দেখা যায় এতে মাইক্রোসফট, ফেসবুক এবং ব্যবহারকারীদের সবারই সুবিধা হয়েছে।

জিমেইলে আনুন গুগলের অনান্য সেবা

জিমেইল বা গুগলকে নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। গুগলের সেবাগুলো বর্তমানে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে। এগুলো ব্যবহার করতে হলে আলাদা আলাদা উইন্ডোতে বা ট্যাবে নতুন চালু করতে হয়। কিন্তু জিমেইলের মধ্যে যদি গুগল রিডার, পিকাসা, ক্যালেন্ডার, নিউজ, নোটবুক, গ্রুপ, ম্যাপ, সাইট, গ্যাজেট ইত্যাদি পাওয়া যায় তাহলে কেমন হয়! যারা মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করেন তারা চাইলে Integrated Gmail এ্যাড-অন্স ইনস্টল করে এই সুবিধা পেতে পারেন। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/9457 থেকে এ্যাড-অন্সটি ইনস্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন। এবার টুলস মেনু থেকে Integrated Gmail এ ক্লিক করুন এবং Element Section এর Add বাটনে ক্লিক করে পছন্দের সেবাগুলো আনুন এবং ইচ্ছামত সাজিয়ে Ok করে বন্ধ করুন। এবার জিমেইল চালু করে দেখুন উক্ত সেবাগুলো জিমেইলের ভিতরেই চালু হয়েছে। এই সেবাগুলো ছোট করার (মিনিমাইজ) করার অপশন আছে এবং ডান, বাম ও উপরের প্যানেল লুকানোর জন্য তীর চিহ্নের ব্যবস্থা আছে ফলে বড় পর্দাতে জিমেইল এবং অনান্য সেবাগুলো দেখতে পারবেন। এরফলে নতুন করে গুগলের এসব সেবা চালু না করেই জিমেইল থেকে ব্যবহার করা যাবে।

অনলাইনে মাইক্রোসফট অফিসের সুবিধা

জনপ্রিয় অফিস সফটওয়্যার মাইক্রোসফটের অফিসের নতুন সংস্করণের আদলে কাজ করা যাবে অনলাইনে। এতে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল এবং পাওয়ারপয়েন্ট ব্যবহার করা যাবে। যদিও বর্তমানে গুগল ডক্স সহ বেশ কিছু অনলাইন অফিস সুইট আছে। সফটওয়্যার হিসাবে মাইক্রোসফট অফিস অধিক জনপ্রিয় হওয়াতে এই নতুন অনলাইন অফিস জনপ্রিয় হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। ওয়েবসাইটির ঠিকানা হচ্ছে www.docs.com। এখানে কাজ করতে বা লগইন করতে আলাদাভাবে রেজিস্ট্রেশন করার প্রয়োজন হবে না। ফেসবুকের ব্যবহারকরীরা তাদের ফেসুবকের মাধ্যমে সাইটিতে লগইন করতে পারবে। ফেসবুকের গ্রাহক সংখ্যার দিকে বিবেচনা করলে দেখা যায় এতে মাইক্রোসফট, ফেসবুক এবং ব্যবহারকারীদের সবারই সুবিধা হয়েছে।

জিমেইলে আনুন গুগলের অনান্য সেবা

জিমেইল বা গুগলকে নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। গুগলের সেবাগুলো বর্তমানে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে। এগুলো ব্যবহার করতে হলে আলাদা আলাদা উইন্ডোতে বা ট্যাবে নতুন চালু করতে হয়। কিন্তু জিমেইলের মধ্যে যদি গুগল রিডার, পিকাসা, ক্যালেন্ডার, নিউজ, নোটবুক, গ্রুপ, ম্যাপ, সাইট, গ্যাজেট ইত্যাদি পাওয়া যায় তাহলে কেমন হয়! যারা মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহার করেন তারা চাইলে Integrated Gmail এ্যাড-অন্স ইনস্টল করে এই সুবিধা পেতে পারেন। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/9457 থেকে এ্যাড-অন্সটি ইনস্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন। এবার টুলস মেনু থেকে Integrated Gmail এ ক্লিক করুন এবং Element Section এর Add বাটনে ক্লিক করে পছন্দের সেবাগুলো আনুন এবং ইচ্ছামত সাজিয়ে Ok করে বন্ধ করুন। এবার জিমেইল চালু করে দেখুন উক্ত সেবাগুলো জিমেইলের ভিতরেই চালু হয়েছে। এই সেবাগুলো ছোট করার (মিনিমাইজ) করার অপশন আছে এবং ডান, বাম ও উপরের প্যানেল লুকানোর জন্য তীর চিহ্নের ব্যবস্থা আছে ফলে বড় পর্দাতে জিমেইল এবং অনান্য সেবাগুলো দেখতে পারবেন। এরফলে নতুন করে গুগলের এসব সেবা চালু না করেই জিমেইল থেকে ব্যবহার করা যাবে।

যেকোন সাইটের জন্য ফেসবুকের লাইক বাটন

জনপ্রিয় সামাজিক নেটওয়ার্কি সাইট ফেসবুক সমপ্রতি লাইক বাটন অবমুক্ত করেছে। এই বাটনে সাহায্যে যেকোন ওয়েবসাইটকে লাইক করা যাবে। ফেসবুকের প্লাগইনের মাধ্যমে ওয়েবসাইটে থেকে এবং সরাসরি গুগল ক্রোমে থেকে লাইক করা যাবে।
গুগল ক্রোমে লাইক বাটন: ক্রোমের এক্সটেনশনটি https://chrome.google.com/extensions/detail/ocfhgijcimpoffgcapmbnheggfgfiime থেকে ইনস্টল করুন তাহলে গুগল ক্রোমের এড্রেসাবরের ডানে Facebook Likes বাটন আসবে। এখন এখানে লাইক বাটনে ক্লিক করলে বর্তমান সাইটটি লাইক হিসাবে গৃহীত হবে এবং ফেসবুকের ওয়ালে তা প্রদর্শন করবে। ফেসবুকে যদি লগইন করা না থাকে তাহলে লাইক বাটনে ক্লিক করার পরে লগইন করার উইন্ডো থেকে লগইন করতে হবে।
কোন নির্দিষ্ট সাইটে ফেসবুক লাইক বাটন ব্যবহার করতে চাইলে http://developers.facebook.com/docs/reference/plugins/like সাইটে গিয়ে সাইটের নাম লিখে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করে Get Code বাটনে ক্লিক করলে iframe এবং XFBML দুই ধরনের প্রোগ্রামিং কোড আসবে। আর ওয়ার্ডপ্রেসের জন্য নিচের কোড ব্যবহার করতে পারেন।

যেকোন সাইটের জন্য ফেসবুকের লাইক বাটন

জনপ্রিয় সামাজিক নেটওয়ার্কি সাইট ফেসবুক সমপ্রতি লাইক বাটন অবমুক্ত করেছে। এই বাটনে সাহায্যে যেকোন ওয়েবসাইটকে লাইক করা যাবে। ফেসবুকের প্লাগইনের মাধ্যমে ওয়েবসাইটে থেকে এবং সরাসরি গুগল ক্রোমে থেকে লাইক করা যাবে।
গুগল ক্রোমে লাইক বাটন: ক্রোমের এক্সটেনশনটি https://chrome.google.com/extensions/detail/ocfhgijcimpoffgcapmbnheggfgfiime থেকে ইনস্টল করুন তাহলে গুগল ক্রোমের এড্রেসাবরের ডানে Facebook Likes বাটন আসবে। এখন এখানে লাইক বাটনে ক্লিক করলে বর্তমান সাইটটি লাইক হিসাবে গৃহীত হবে এবং ফেসবুকের ওয়ালে তা প্রদর্শন করবে। ফেসবুকে যদি লগইন করা না থাকে তাহলে লাইক বাটনে ক্লিক করার পরে লগইন করার উইন্ডো থেকে লগইন করতে হবে।
কোন নির্দিষ্ট সাইটে ফেসবুক লাইক বাটন ব্যবহার করতে চাইলে http://developers.facebook.com/docs/reference/plugins/like সাইটে গিয়ে সাইটের নাম লিখে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করে Get Code বাটনে ক্লিক করলে iframe এবং XFBML দুই ধরনের প্রোগ্রামিং কোড আসবে। আর ওয়ার্ডপ্রেসের জন্য নিচের কোড ব্যবহার করতে পারেন।

ইন্টারনেটের মাধ্যমে ফোল্ডার এবং ডেক্সটপ শেয়ার করা

ইন্টারনেটের মাধ্যমে বড় বড় ফাইল শেয়ার করা বেশ ঝামেলার। কাউকে বড় কোন ফাইল পাঠাতে চাইলে বিভিন্ন ফ্রি হোষ্টিং সাইটে আগে আপলোড করতে হয় এবং ডাউলোডের লিংক দিতে হয়। কিন্তু আপনি জিব্রিজ দ্বারা সহজেই আপনার কম্পিউটারের ফোল্ডারকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে শেয়ার দিতে পারবেন। ফলে আপনাকে কষ্ট করে বড় বড় ফাইল আপলোড করতে হবে না। প্রাপক অনেকটা পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের মতো আপনার কম্পিউটারে থেকে ফোল্ডার বা ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারবে। এজন্য উভয়কে জিমেইল একাউন্ট এবং জিব্রিজ সফটওয়্যারটি থাকতে হবে। ২.০২ মেগাবাইটের ফ্রি এই সফটওয়্যাটি www.gbridge.com থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।
এবার সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করে জিমেইল আইডি দ্বারা জিব্রিজ লগইন করুন। কোন জিমেইল ব্যবহারকারীকে আমন্ত্রণ করতে চাইলে Invite Friend বাটনে ক্লিক করে জিমেইল ব্যবহাকারীদের আমন্ত্রণ জানাতে পারেন। এরপরে কোন জিমেইল ব্যবহাকারী অনলাইনে থাকলে তা বোঝা যাবে। কারো সাথে চ্যাটিং করতে চাইলে উক্ত আইডির উপরে মাউস দ্বারা ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে স্বাভাবিকভাবে চ্যাটিং করতে পারবেন।
ফোল্ডার শেয়ার দেওয়া: আপনার কম্পিউটারের যেকোন ফোল্ডার আপনি নির্দিষ্ট কোন ইউজারকে বা সবাইকে শেয়ার দিতে পারেন। এজন্য Create SecureShare বাটনে ক্লিক করুন। এবার যে ফোল্ডার শেয়ার দিতে চান সেটি নির্বাচন করে Ok করুন। আপনি যদি নির্দিষ্ট কিছু ইউজারকে শেয়ার দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারগুলো নির্বাচন করুন। আর যদি সেভ থাকা সকল ইউজারদের শেয়ার দিতে চান তাহলে Allowed চেক করুন। আর যদি ভবিষ্যতে যুক্ত হবে এমন ইউজারসহ সকলকে শেয়ার দিতে চান তাহলে Allow all friends (include future new friends) নির্বাচন করুন। এরপরে Ok করুন এবং পরবর্তী ম্যাসেজেও Ok করুন। পূর্বে যদি কোন ইউজারকে নির্বাচিত করে থাকেন তাহলে তাদেরকে উক্ত ফোল্ডার দেখার আমন্ত্রণ জানানো হবে কিনা এমন ম্যাসেজ আসবে। যেখানে Yes Send Now করলে উক্ত ইউজারেররা নোটিফিকেশন পাবে, আর No করলে স্বাভাবিকভাবে শেয়ার সক্রিয় হবে এবং শেয়ার করা ফোল্ডারটি একটি ওয়েব লিংক হিসাবে ডিফল্ড ব্রাউজারে খুলবে। এখন যদি নির্দিষ্ট কাউকে শেয়ার করা ফোল্ডারের লিংকটি দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারের উপরে ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Share Link বাটনে ক্লিক করুন। এখানে উপরের মূল পেজ বা নিচের শেয়ার করা ফোল্ডারের উপরে ক্লিক করলে তা চ্যাটিং এর ম্যাসেজ হিসাবে লিংকটি পৌছে যাবে। আপনার লিংকটি পেয়ে উক্ত ইউজার ইচ্ছামত শেয়ার করা ফোল্ডারের তথ্য দেখতে বা ডাউনলোড করতে পারবে।
ডেক্সটপ শেয়ার দেওয়া: আপনি যদি আপনার ডেক্সটপ কোন জিব্রিজ ব্যবহারকারীতে শেয়ার পেতে চান তাহলে যার ডেক্সটপ দেখতে চান তার আইডির চ্যাটিংএ ম্যাসেজ পাঠান। এবার উক্ত ব্যবহারকারী চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Desktop Share Invitation এ ক্লিক করলে আপনি আমন্ত্রণ পাবেন যা একসেপ্ট করলে আপনি উক্ত ব্যবহারকারীর ডেক্সপট দেখতে পাবেন। যা আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পাববেন।
এছাড়াও Options থেকে নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ নির্ধারণ করে দেয়া যাবে। জিব্রিজ থেকে সাইট আউট করতে LogOff মেনু থেকে Switch User or Change Login Setting এ ক্লিক করলে লগআউট হবে।

ইন্টারনেটের মাধ্যমে ফোল্ডার এবং ডেক্সটপ শেয়ার করা

ইন্টারনেটের মাধ্যমে বড় বড় ফাইল শেয়ার করা বেশ ঝামেলার। কাউকে বড় কোন ফাইল পাঠাতে চাইলে বিভিন্ন ফ্রি হোষ্টিং সাইটে আগে আপলোড করতে হয় এবং ডাউলোডের লিংক দিতে হয়। কিন্তু আপনি জিব্রিজ দ্বারা সহজেই আপনার কম্পিউটারের ফোল্ডারকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে শেয়ার দিতে পারবেন। ফলে আপনাকে কষ্ট করে বড় বড় ফাইল আপলোড করতে হবে না। প্রাপক অনেকটা পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের মতো আপনার কম্পিউটারে থেকে ফোল্ডার বা ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারবে। এজন্য উভয়কে জিমেইল একাউন্ট এবং জিব্রিজ সফটওয়্যারটি থাকতে হবে। ২.০২ মেগাবাইটের ফ্রি এই সফটওয়্যাটি www.gbridge.com থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন।
এবার সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করে জিমেইল আইডি দ্বারা জিব্রিজ লগইন করুন। কোন জিমেইল ব্যবহারকারীকে আমন্ত্রণ করতে চাইলে Invite Friend বাটনে ক্লিক করে জিমেইল ব্যবহাকারীদের আমন্ত্রণ জানাতে পারেন। এরপরে কোন জিমেইল ব্যবহাকারী অনলাইনে থাকলে তা বোঝা যাবে। কারো সাথে চ্যাটিং করতে চাইলে উক্ত আইডির উপরে মাউস দ্বারা ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে স্বাভাবিকভাবে চ্যাটিং করতে পারবেন।
ফোল্ডার শেয়ার দেওয়া: আপনার কম্পিউটারের যেকোন ফোল্ডার আপনি নির্দিষ্ট কোন ইউজারকে বা সবাইকে শেয়ার দিতে পারেন। এজন্য Create SecureShare বাটনে ক্লিক করুন। এবার যে ফোল্ডার শেয়ার দিতে চান সেটি নির্বাচন করে Ok করুন। আপনি যদি নির্দিষ্ট কিছু ইউজারকে শেয়ার দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারগুলো নির্বাচন করুন। আর যদি সেভ থাকা সকল ইউজারদের শেয়ার দিতে চান তাহলে Allowed চেক করুন। আর যদি ভবিষ্যতে যুক্ত হবে এমন ইউজারসহ সকলকে শেয়ার দিতে চান তাহলে Allow all friends (include future new friends) নির্বাচন করুন। এরপরে Ok করুন এবং পরবর্তী ম্যাসেজেও Ok করুন। পূর্বে যদি কোন ইউজারকে নির্বাচিত করে থাকেন তাহলে তাদেরকে উক্ত ফোল্ডার দেখার আমন্ত্রণ জানানো হবে কিনা এমন ম্যাসেজ আসবে। যেখানে Yes Send Now করলে উক্ত ইউজারেররা নোটিফিকেশন পাবে, আর No করলে স্বাভাবিকভাবে শেয়ার সক্রিয় হবে এবং শেয়ার করা ফোল্ডারটি একটি ওয়েব লিংক হিসাবে ডিফল্ড ব্রাউজারে খুলবে। এখন যদি নির্দিষ্ট কাউকে শেয়ার করা ফোল্ডারের লিংকটি দিতে চান তাহলে উক্ত ইউজারের উপরে ক্লিক করে Chat… এ ক্লিক করলে চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Share Link বাটনে ক্লিক করুন। এখানে উপরের মূল পেজ বা নিচের শেয়ার করা ফোল্ডারের উপরে ক্লিক করলে তা চ্যাটিং এর ম্যাসেজ হিসাবে লিংকটি পৌছে যাবে। আপনার লিংকটি পেয়ে উক্ত ইউজার ইচ্ছামত শেয়ার করা ফোল্ডারের তথ্য দেখতে বা ডাউনলোড করতে পারবে।
ডেক্সটপ শেয়ার দেওয়া: আপনি যদি আপনার ডেক্সটপ কোন জিব্রিজ ব্যবহারকারীতে শেয়ার পেতে চান তাহলে যার ডেক্সটপ দেখতে চান তার আইডির চ্যাটিংএ ম্যাসেজ পাঠান। এবার উক্ত ব্যবহারকারী চ্যাটিং উইন্ডো থেকে Send Desktop Share Invitation এ ক্লিক করলে আপনি আমন্ত্রণ পাবেন যা একসেপ্ট করলে আপনি উক্ত ব্যবহারকারীর ডেক্সপট দেখতে পাবেন। যা আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পাববেন।
এছাড়াও Options থেকে নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ নির্ধারণ করে দেয়া যাবে। জিব্রিজ থেকে সাইট আউট করতে LogOff মেনু থেকে Switch User or Change Login Setting এ ক্লিক করলে লগআউট হবে।

যেকোন প্রোগ্রাম বা ফোল্ডার খোলার হট কী তৈরী করা

দরকারী প্রোগ্রাম বা ফোল্ডারগুলো চালু করার জন্য এসবের শর্টকাট তৈরী করে ডেক্সটপে রাখা হয়। কিন্তু ডেক্সটপ খালি রেখেই যদি হটকীর মাধ্যমে পছন্দের প্রোগ্রাম বা ফোল্ডার এমনকি ওয়েবসাইট চালু করা যায় তাহলে কেমন হয়! হটকী তৈরীর এমনই এক ছোট্ট সফটওয়্যার হচ্ছে ক্ল্যাভিয়ার প্লাস। মাত্র ৩৬০ কিলোবাইটের এই সফটওয়্যার http://utilfr42.free.fr থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার সিস্টেম ট্রেতে থাকা ক্ল্যাভিয়ার প্লাসের আইকনে ডাবল ক্লিক করে চালু করুন। এই সফটওয়্যার দ্বারা প্রোগাম, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ফেভারিট বা ডিফল্টে থাকা বিশেষ চিহ্নসহ ফোল্ডার, লেখা, ইচ্ছামত প্রোগ্রাম এবং ওয়েবসাইটের হটকী তৈরী করা যাবে।

যেকোন প্রোগ্রাম বা ফোল্ডার খোলার হট কী তৈরী করা

দরকারী প্রোগ্রাম বা ফোল্ডারগুলো চালু করার জন্য এসবের শর্টকাট তৈরী করে ডেক্সটপে রাখা হয়। কিন্তু ডেক্সটপ খালি রেখেই যদি হটকীর মাধ্যমে পছন্দের প্রোগ্রাম বা ফোল্ডার এমনকি ওয়েবসাইট চালু করা যায় তাহলে কেমন হয়! হটকী তৈরীর এমনই এক ছোট্ট সফটওয়্যার হচ্ছে ক্ল্যাভিয়ার প্লাস। মাত্র ৩৬০ কিলোবাইটের এই সফটওয়্যার http://utilfr42.free.fr থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার সিস্টেম ট্রেতে থাকা ক্ল্যাভিয়ার প্লাসের আইকনে ডাবল ক্লিক করে চালু করুন। এই সফটওয়্যার দ্বারা প্রোগাম, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ফেভারিট বা ডিফল্টে থাকা বিশেষ চিহ্নসহ ফোল্ডার, লেখা, ইচ্ছামত প্রোগ্রাম এবং ওয়েবসাইটের হটকী তৈরী করা যাবে।

জিমেইলে পাঠান যেকোন ফরম্যাটের ফাইল

বিনামূল্যে ব্যবহৃত ইমেইলগুলোর মধ্যে জিমেইল এখন বেশ জনপ্রিয়। জিমেইলে কোন ফাইল পাঠাতে বা ডাউলোড করতে চাইালে একটু হিসাব করতে হয়। কারন জিমইলে .exe, .dll, .ocx, .com .bat ফরম্যাটের ফাইলগুলো সেন্ড (এট্যাচ করা) বা মেইলে আসা এইসব ফরম্যাটের ফাইল ডাউনলোড করতে দেয় না। কিন্তু জিমেইল অনান্য ফরম্যাট যেমন, zip, .tar, .tgz, .taz, .gz .rar পাঠাতে বা ডাউনলোড করতে দেয়। আর zip এর ভিতরে exe বা উপরোক্ত ফরম্যাটের ফাইল থাকলে সেগুলোও তা সেন্ড বা ডাউনলোড করা যায়না। তবে একটু চালাকি করলে এসব ফাইলও পাঠানো যায়।
আপনি যে ফাইলটি মেইল করতে চান সেটি যদি setup.exe ফাইল হয় তাহলে এক্সটেনশন রিনেম করে setup.exe.remove করে সেন্ড করুন। প্রাপক শুধু .remove মুছে ফেলবে তাহলে মূল ফাইল হয়ে যাবে। আর এ্যাপলিকেশন ফাইল যদি বেশী হয় তাহলে সেগুলো জিপ করে zip এক্সটেনশন রিনেম করে মেইল করতে পারেন। আর যদি .rar ফরম্যাটে জিপ করেন তাহলেতো কোন সমস্যায় নেই।

জিমেইলে পাঠান যেকোন ফরম্যাটের ফাইল

বিনামূল্যে ব্যবহৃত ইমেইলগুলোর মধ্যে জিমেইল এখন বেশ জনপ্রিয়। জিমেইলে কোন ফাইল পাঠাতে বা ডাউলোড করতে চাইালে একটু হিসাব করতে হয়। কারন জিমইলে .exe, .dll, .ocx, .com .bat ফরম্যাটের ফাইলগুলো সেন্ড (এট্যাচ করা) বা মেইলে আসা এইসব ফরম্যাটের ফাইল ডাউনলোড করতে দেয় না। কিন্তু জিমেইল অনান্য ফরম্যাট যেমন, zip, .tar, .tgz, .taz, .gz .rar পাঠাতে বা ডাউনলোড করতে দেয়। আর zip এর ভিতরে exe বা উপরোক্ত ফরম্যাটের ফাইল থাকলে সেগুলোও তা সেন্ড বা ডাউনলোড করা যায়না। তবে একটু চালাকি করলে এসব ফাইলও পাঠানো যায়।
আপনি যে ফাইলটি মেইল করতে চান সেটি যদি setup.exe ফাইল হয় তাহলে এক্সটেনশন রিনেম করে setup.exe.remove করে সেন্ড করুন। প্রাপক শুধু .remove মুছে ফেলবে তাহলে মূল ফাইল হয়ে যাবে। আর এ্যাপলিকেশন ফাইল যদি বেশী হয় তাহলে সেগুলো জিপ করে zip এক্সটেনশন রিনেম করে মেইল করতে পারেন। আর যদি .rar ফরম্যাটে জিপ করেন তাহলেতো কোন সমস্যায় নেই।

জিমেইলের নতুন কিছু সুবিধা

সমপ্রতি জিমেইলে নতুন কিছু সুবিধা দিয়েছে এগুলো হচ্ছে মেইলের সাথে আমন্ত্রণ জানানো, ড্রাগ ড্রপের মাধ্যমে ফাইল এ্যাটাচ করা, সাব লেবেল তৈরী করা এবং মেইলে প্রবেশ না করেই মেইলের সারাংশ দেখা।
ইনভাইটেশন (আমন্ত্রণ): জিমেইলে মেইল করতে গেলে সাবজেক্টের নিচে Attach a file এর ডানে Insert: invitation নামে নতুন একটি লিংক আছে। এই invitation এ ক্লিক করে ডায়ালগ বক্সে আমন্ত্রণের বিষয়, তারিখ এবং সময়, স্থান ইত্যাদি লিখে ক্যালেণ্ডার নির্বাচন করুন এবং নিচের Insert invitation বাটনে ক্লিক করুন তাহলে মেইলের বডিতে সংযুক্ত হবে। এবার যাকে যাকে এই মেইল করবেন তাদের নাম এই আমন্ত্রণে সয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত হবে। কোন পরিবর্তন করতে চাইলে মেইলের বডিতে থাকা ইনভাইটেশনের উপরে মাউস ধরে Edit এ ক্লিক করে পরিবর্তন করতে পারবেন।
ড্রাগ ড্রপ এ্যাটাচমেন্ট: মেইলে কোন ফাইল এ্যাটাচ করতে হলে তা ব্রাউজ করে যুক্ত করতে হয়। কিন্তু জিমেইলে উক্ত ফাইলটি ড্রাগ করে এনে মেইলের উপরে ধরলে Drop Files Here আসলে ফাইলটি ছেড়ে দিলেই এ্যাটাচ শুরু হবে।
নেস্টেড লেবেল: জিমেইলের লেবেলর ভিতরে আরেকটি লেবেল পদ্ধতি হচ্ছে নেস্টেড লেবেল। নেস্টেড লেবেল সক্রিয় করতে হলে সেটিং থেকে ল্যাব ট্যাবে গিয়ে Nested Labels এর Enable বাটন চেক করে সেভ করতে হবে। এখন যদি Home লেবেলের ভিতরে Family লেবেল তৈরী করতে চাইলে লেবেল গিসাবে Home/Family লিখলেই হবে। এভাবে পূর্বের লেবেলগুলোও সম্পাদনা করা যাবে।
ম্যাসেজ স্ন্যাক পিক: জিমেইলের কোন মেইলের ভিতরে না ঢুকেই মেইলের মূল অংশ দেখা যাবে এই সুবিধার মাধ্যমে। এজন্য জিমেইলে সেটিং থেকে ল্যাব ট্যাবে গিয়ে Message Sneak Peek এর Enable বাটন চেক করে সেভ করলে কোন মেইলের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে মেইলের অভ্যন্তরের কিছু অংশ পড়া যাবে।

জিমেইলের নতুন কিছু সুবিধা

সমপ্রতি জিমেইলে নতুন কিছু সুবিধা দিয়েছে এগুলো হচ্ছে মেইলের সাথে আমন্ত্রণ জানানো, ড্রাগ ড্রপের মাধ্যমে ফাইল এ্যাটাচ করা, সাব লেবেল তৈরী করা এবং মেইলে প্রবেশ না করেই মেইলের সারাংশ দেখা।
ইনভাইটেশন (আমন্ত্রণ): জিমেইলে মেইল করতে গেলে সাবজেক্টের নিচে Attach a file এর ডানে Insert: invitation নামে নতুন একটি লিংক আছে। এই invitation এ ক্লিক করে ডায়ালগ বক্সে আমন্ত্রণের বিষয়, তারিখ এবং সময়, স্থান ইত্যাদি লিখে ক্যালেণ্ডার নির্বাচন করুন এবং নিচের Insert invitation বাটনে ক্লিক করুন তাহলে মেইলের বডিতে সংযুক্ত হবে। এবার যাকে যাকে এই মেইল করবেন তাদের নাম এই আমন্ত্রণে সয়ংক্রিয়ভাবে যুক্ত হবে। কোন পরিবর্তন করতে চাইলে মেইলের বডিতে থাকা ইনভাইটেশনের উপরে মাউস ধরে Edit এ ক্লিক করে পরিবর্তন করতে পারবেন।
ড্রাগ ড্রপ এ্যাটাচমেন্ট: মেইলে কোন ফাইল এ্যাটাচ করতে হলে তা ব্রাউজ করে যুক্ত করতে হয়। কিন্তু জিমেইলে উক্ত ফাইলটি ড্রাগ করে এনে মেইলের উপরে ধরলে Drop Files Here আসলে ফাইলটি ছেড়ে দিলেই এ্যাটাচ শুরু হবে।
নেস্টেড লেবেল: জিমেইলের লেবেলর ভিতরে আরেকটি লেবেল পদ্ধতি হচ্ছে নেস্টেড লেবেল। নেস্টেড লেবেল সক্রিয় করতে হলে সেটিং থেকে ল্যাব ট্যাবে গিয়ে Nested Labels এর Enable বাটন চেক করে সেভ করতে হবে। এখন যদি Home লেবেলের ভিতরে Family লেবেল তৈরী করতে চাইলে লেবেল গিসাবে Home/Family লিখলেই হবে। এভাবে পূর্বের লেবেলগুলোও সম্পাদনা করা যাবে।
ম্যাসেজ স্ন্যাক পিক: জিমেইলের কোন মেইলের ভিতরে না ঢুকেই মেইলের মূল অংশ দেখা যাবে এই সুবিধার মাধ্যমে। এজন্য জিমেইলে সেটিং থেকে ল্যাব ট্যাবে গিয়ে Message Sneak Peek এর Enable বাটন চেক করে সেভ করলে কোন মেইলের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে মেইলের অভ্যন্তরের কিছু অংশ পড়া যাবে।

Copyright © 2009 - www.techzoom7.tk - is proudly powered by Blogger
Smashing Magazine - Design Disease - Blog and Web - Dilectio Blogger Template