tag:blogger.com,1999:blog-57225976193638450842024-03-06T11:17:26.357+06:00www.techzoom7.tkTechnology News Updates & Helpline In BangladeshTechzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.comBlogger1000125tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-91316058191506791582011-03-17T17:42:00.002+06:002011-03-17T17:43:08.123+06:00ডেনমার্কে চালু হচ্ছে মোবাইলভিত্তিক ডাক মাসুলডেনমার্কে চালু হচ্ছে মোবাইল পোস্টেজ সার্ভিস। এই পোস্টেজ সার্ভিসের সুবিধা হচ্ছে, চিঠির খামে স্ট্যাম্প লাগানো বদলে কেবল মোবাইলে পাওয়া একটি মেসেজ কোড লিখলেই চলবে। স্ট্যাম্প নেবার বদলে পোস্ট অফিসে একটি মেসেজ পাঠিয়ে ফিরতি মেসেজ হিসেবে পাওয়া কোডটি স্ট্যাম্প বসানোর স্থানে লিখে দিতে হবে । খবর বিবিসি অনলাইন-এর।<br /><br />সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ২০১১ সালের ১ এপ্রিল থেকে এই সার্ভিসটি চালু হচ্ছে। কেবল ৫০ গ্রাম ওজনের চিঠিতে এই সার্ভিসটি পরীক্ষামূলকভাবে চালু হবার কথা থাকলেও পরবর্তীতে ২ কেজি ওজনের পার্সেলের ক্ষেত্রেও এটি চালু হবে।<br /><br />সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, মোবাইল পোস্টেজ সার্ভিসে স্ট্যাম্পের দাম মোবাইল ব্যালান্স থেকে কেটে নেয়া হবে।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-27430055077634726342011-03-17T17:42:00.001+06:002011-03-17T17:42:43.284+06:00পরিবেশবান্ধব সিমেন্ট উদ্ভাবনসম্প্রতি মেক্সিকোর গবেষকরা নতুন এক ধরনের সিমেন্ট উদ্ভাবন করেছেন যা পরিবেশবান্ধব। গবেষকদের মতে, এই সিমেন্ট উৎপাদনের সময় শতকরা ৮০ ভাগ কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণ কমাবে এবং শক্তি শতকরা ৫০ ভাগ কম খরচেই উৎপাদিত হবে। খবর ইন্দো-এশিয়ান নিউজ সার্ভিস-এর।<br /><br />রিসার্চ অ্যান্ড অ্যাডভান্সড স্টাডিজ সেন্টার (সিনভেস্টাভ)-এর গবেষকরা জানিয়েছেন, গত ১৩ বছর ধরে বিভিন্ন ধরনের সিমেন্ট উৎপাদন বিষয়ে গবেষণা করছেন তারা। আর এই গবেষণার ফল হলো টেকসই এবং পরিবেশবান্ধব এই সিমেন্ট তৈরির পদ্ধতি উদ্ভাবন।<br /><br />গবেষকরা জানিয়েছেন, জনসংখ্যার ব্যাপক বৃদ্ধির কারণে পানির পরে বর্তমানে সিমেন্টই হলো দ্বিতীয় বৃহত্তম বিক্রয় পণ্য। এখন অবকাঠামো, ঘরবাড়ি তৈরির প্রধান উপকরণই হচ্ছে সিমেন্ট। আর সিমেন্ট ব্যবহারের ব্যাপকতার কারণে পরিবেশের ওপর পড়ছে বিরূপ প্রভাব।<br /><br />গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত পোর্টল্যান্ড সিমেন্টের বিকল্প খুঁজতেই এই গবেষণা করা হয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, ১ কেজি সিমেন্ট উৎপাদনে ১ কেজি কার্বন ডাই অক্সাইড তৈরি হয়।<br /><br />গবেষকরা জানিয়েছেন, সিমেন্ট তৈরির প্রক্রিয়ায় কয়লা পুড়িয়ে চুনাপাথরকে তাপ দেবার ফলে তা সাড়ে ১৪০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উত্তপ্ত হয়। এর ফলে ক্লিংকার নামের যৌগ তৈরি হয়। এই ক্লিংকারের সঙ্গে জিপসাম মিশিয়ে এবং পরে তা গুড়া করে তৈরি হয় সিমেন্ট।<br /><br />গবেষকদের মতে, সিমেন্ট তৈরির এই প্রক্রিয়া ছাড়া তাদের উদ্ভাবন করা পদ্ধতিতে জিওপলিমার ব্যবহার করা হয়। এতে তাপমাত্রা তৈরি হয় কেবল ৭৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাই এই পদ্ধতিতে তৈরি সিমেন্ট প্রচলিত পদ্ধতির চেয়ে পরিবেশবান্ধব।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-10584715424724623542011-03-17T17:41:00.002+06:002011-03-17T17:42:22.543+06:00ই-প্রতারণার সাম্প্রতিক জালডিজিটাল বাংলাদেশের সাইবার জানালা গলে ঢুকে পড়ছে প্রতারণার নিত্যনতুন কৌশল। অনলাইন প্রতারণার ফাঁদ পাতা পুরো সাইবার বিশ্বে। বাংলাদেশেও সম্প্রতি এমনই প্রতারণার জাল ছড়িয়ে পড়েছে। ডিভি লটারি এবং ফেসবুক লটারির মাধ্যমে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন অনেকেই। সম্ভাব্য সুযোগ এবং অর্থের হাতছানি দিয়ে মেইলের ইনবক্স ভর্তি হচ্ছে স্প্যাম মেইলে। একটু ভালোভাবে খেয়াল করলে সহজেই বোঝা যাবে ইনবক্সে আসা এসব মেইল কেবলই স্প্যাম।<br /><br />সম্প্রতি অনেকের কাছেই এসেছে ডিভি লটারি জেতার মেইল। আর সচেতনতার অভাবে প্রতারকদের ফাঁদে পড়ার শংকা তৈরি হচ্ছে। বাংলাদেশে ফেসবুক এবং ডিভি লটারির জনপ্রিয়তার সুযোগ নিয়ে এইসব প্রতারণার জাল বিস্তার করছে অপরাধীরা।<br /><br />ডিভি লটারি’র মুলো<br />‘স্বপ্নের দেশ’ আমেরিকায় যাওয়ার রাস্তা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রবর্তিত ডাইভারসিটি ভিসা লটারি বা ডিভি লটারি নিয়ে এদেশের সাধারণ মানুষের উন্মাদনার শেষ নেই। এই উন্মাদনাকেই কাজে লাগিয়ে ফেসবুকসহ অন্যান্য জনপ্রিয় যোগাযোগ সাইটে প্রতারণার ফাঁদ পাতা রয়েছে। ফাঁদটি মূলত এমন: হঠাৎ করেই একদিন আপনার ইনবক্সে খুঁজে পাবেন কেতা দুরস্ত ভাষার অপরিচিত ঠিকানার এক ইমেইল। সেখানে লেখা, আপনি সেইসব গুটিকয় ভাগ্যবানদের একজন, যারা ডিভি লটারি জিতে আমেরিকা যাওয়ার সুবর্ণ সুযোগটি পেয়ে গেছেন । ভিসা প্রসেসিং এবং অন্যান্য দাপ্তরিক জটিলতা বাবদ একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের ডলার আপনাকে একটি নির্দিষ্ট ঠিকানায় পাঠাতে হবে এবং সেজন্য প্রয়োজন আপনার ক্রেডিট কার্ড নাম্বার বা অনলাইন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বার এবং এর পাসওয়ার্ড। তবে, জানার বিষয়, আমাদের দেশে খুব কম লোকেরই অনলাইনে অ্যাকাউন্ট রয়েছে। কিন্তু প্রতারকদের তাতে সমস্যা হয় না। অনলাইন অ্যাকাউন্ট না থাকার কথা জানালে তারা নিজেদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ডলার পাঠানোর জন্য তাগাদা দেন। কারণ এই সব মেইল আন্তর্জাতিক কিছু প্রতারকচক্রের আপনার টাকা হাতিয়ে নেবার কৌশল ছাড়া আর কিছু নয়।<br /><br />এমনই একটি মেইলের নমুনা দেখুন এই লিংক-এ<br /><br />সংবাদমাধ্যম সিনেট-এর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে ঠিকানা থেকে ডিভি জেতার মেইলটি আসে সেটি হলো gov.states@usa.com। যুক্তরাজ্যের গ্রিন কার্ড পাবার মুলো দেখিয়ে অর্থ পাঠাতে বলা এই সাইটটি মুলত একটি স্প্যাম। আর এই স্প্যাম মেইলের অনেক রকম নমুনাও আছে। বিভিন্নজনের কাছে আসা এমন মেইল এবং অভিযোগ বিশ্লেষণ করে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ডিভি লটারির মাধ্যমে গ্রিন কার্ড পাঠানোর পদ্ধতিটি এই মেইলে আসা পদ্ধতিটির মতো আদৌ নয়। এমনকি গ্রিন কার্ড পেতে অর্থ হস্তান্তর তো নয়ই। ডিভি লটারির জন্য যুক্তরাষ্ট্র সরকারের একটি ওয়েবসাইটই আছে। সে সাইটটির ঠিকানা www.dvlottery.state.gov<br /><br />এবার আসুন কয়েকটি বিষয় জেনে নেই-<br />০১. এই মেইলে অর্থ পাঠাতে বলা হয়েছে যুক্তরাজ্যের একটি ঠিকানায়, যেটি লন্ডনে অবস্থিত। প্রশ্ন হলো আপনি ডিভি পেলে যাবেন আমেরিকায় আর টাকা পাঠাতে হবে ভিন্ন একটি দেশে?<br />০২. 02. gov.states@usa.com ঠিকানাটি মার্কিন কোনো অফিসের ঠিকানা নয়। বিশ্বাস না হলে অনলাইনে usa.com ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখুন। ওই সাইটের হোম পেজেই লেখা রয়েছে- ' USA.COM is a publication of World.com Media.'। এর মানে হলো এটি একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান, সরকারি নয়।<br />০৩. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য একটি ফি দিতে হয় বটে, তবে সেটি সরাসরি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমবাসিতেই দিতে হয়, কোনো অনলাইন মাধ্যমে নয়।<br />০৪. খেয়াল করে দেখুন, টাকা পাঠাতে বলা হয়েছে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে। আপনি না জানলেও বাংলাদেশের প্রতিটি ব্যাংক এবং আমেরিকান দূতাবাস জানে যে, ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে কেবল বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা গ্রহণ করা যায়, পাঠানো যায় না। এরপরও আমেরিকান কর্তৃপক্ষ এমন একটি অকার্যকর উপায় বেছে নেবে?<br />০৫. ই-মেইলের শেষ দিকে খেয়াল করে দেখুন লেখা রয়েছে, 'the visa is guaranteed upon receiving the payment.'। এর মনে হলো টাকা দিলেই আপনার ভিসা নিশ্চিত। আমেরিকান দূতাবাসের লোকজন কখনো আপনার ইন্টারভিউ না নিয়েই আপনাকে নিশ্চিত ভিসা দিয়ে দেবে, এটি কি বিশ্বাস হয় আপনার? তার ওপর আবার বলা হয়েছে, আপনা ভাই-বেরাদর আত্মীয়-স্বজন সবার ভিসাই আপনার ভিসার সঙ্গে দিয়ে দেয়া হবে যদি তারাও নির্দিষ্ট ফি দেয়।<br /><br /><br />পুরস্কার! পুরস্কার!! পুরস্কার!!!<br />ডিভি লটারির মতো বিশালভাবে না হলেও অনলাইন লটারির মাধ্যমে পুরস্কার জেতা নিয়েও মানুষের উন্মাদনাও কিন্তু কম নয়। আর তাই ইন্টারনেটের ফ্রি সফটওয়ার ডাউনলোড ওয়েবসাইটের বেশে এমনি সব অনলাইন পুরস্কার জেতার লোভ দেখিয়ে টাকা আদায় করে নেওয়ার প্রতারণাও চলছে বেশ ভালোভাবেই।<br /><br />ডিভি লটারির মতো এখানেও প্রতারকদের হাতিয়ার ঐ স্প্যাম মেইল। এই সব মেইলে পুরস্কারের লোভনীয় সব প্রস্তাব এমনই আকর্ষণীয়ভাবে তুলে ধরা হয় যে যার কাছে মেইলটি পাঠানো হয়, সে এর লোভ কিছুতেই সামলাতে পারে না। ফলাফল অপরিচিত ঠিকানায় নিজের ক্রেডিট কার্ডের নাম্বর এবং পাসওয়ার্ড প্রেরণ এবং যথারীতি ধরা! অনেকসময় মোবাইলে এসএমএস পাঠানোর মাধ্যমেও চলে এসব জালিয়াতি। এসব ক্ষেত্রে প্রতারকদের ধরার সুযোগ অনেক সময় থাকলেও সাইবার অপরাধীরা থেকে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে।<br /><br />অবশ্য, বাংলাদেশে সাইবার অপরাধী শনাক্তে প্রতিটি নিরাপত্তা বিভাগে বিশেষ দল আছে। তবে, অনলাইন এসব প্রতারণা ঠেকাতে নিজের সচেতনতা দরকার সবচেয়ে আগে।<br /><br />মানবিক আবেদনের সুযোগ<br /><br />এখনকার কর্পোরেট দুনিয়ায় বিক্রি হয় সবই। মানুষের সূক্ষতম আবেগটিও বিক্রির তালিকা থেকে বাদ যায় না। তাহলে সাইবার বিশ্বই বা পিছিয়ে থাকবে কেন? তারাও মানুষের আবেগ ব্যবহার করে যথেষ্টই লাভবান হচ্ছে। এক্ষেত্রেই সুযোগের অপব্যবহার করছে প্রতারকেরা। মিথ্যা মানবিক সাহায্যের আবেদন করে ঠকাচ্ছে সরল মনের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে। তাদের কৌশলের নমুনাটি এরকম: অজানা ঠিকানা থেকে পাঠানো মেইল এ মেইল মালিক নাইজেরিয়া, কেনিয়া, আইভরি কোস্ট, যুক্তরাষ্ট্র বা ইংল্যান্ডের কোনো হোটেলে মানবেতর জীবনযাপন করছে বলে উল্লেখ করে। তাতে বলা হয়, 'ছিনতাইকারীরা তার (মেইল মালিকের) ভিসা-পাসপোর্ট, কাগজপত্র, মোবাইল সেট নিয়ে গেছে। এখন টাকার অভাবে দেশে আসতে পারছেন না। তাই সাহায্যের প্রয়োজন।' ওই মেইলে একটি ঠিকানা দিয়ে ডলার পাঠাতে বলা হয়। এছাড়াও রয়েছে অন্যসব অভিনব কৌশলও। যেমন আফ্্িরকার কঙ্গো বা এ রকম কোনো যুদ্ধকবলিত দেশে আটক রয়েছেন কোনো তরুণী। তার পিতা ছিলেন কোনো ধনী ব্যবসায়ী বা আমলা। যুদ্ধে তিনি নিহত হয়েছেন। এখন এ তরুণী তার অ্যাকাউন্টে থাকা বিশাল ডলারের সমুদ্র নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। তা কোনো নির্ভরযোগ্য ব্যক্তির অ্যাকাউন্টে পাঠাতে হবে। পৃথিবীতে আপনি ছাড়া (ই-মেইলপ্রাপ্ত ব্যক্তি) আর কাউকে তিনি বিশ্বাস করতে পারছেন না! এখন আপনার অনলাইন অ্যাকাউন্ট তার জানা খুবই দরকার সাথে পাসওয়ার্ডও। একবার তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তারা তাদের আবেগঘন মেইলের সঙ্গে আবেদনময় ছবিও পাঠিয়ে দেয়।<br /><br />প্রতারণার কৌশল<br />কম্পিউটার হ্যাকিং-ই এইসব প্রতারকদের মূল হাতিয়ার। ইন্টারনেট নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান সিমেনটেক-এর গবেষকরা বলছেন, হ্যকাররা এতোটাই এগিয়েছে যে, প্রতিনিয়ত স্প্যাম ছড়ানোর কাজটি তারা সুনিপুণ ভাবে করে যাচ্ছে। আর তাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নতুন অ্যান্টিভাইরাস তৈরি করতে হচ্ছে। জানা গেছে, হ্যাকার চক্রগুলো অ্যাকাউন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর নামে আইডি ব্যবহার করে মেইল আইডি ও পাসওয়ার্ড চেয়ে মেইল পাঠায়। কেউ যদি হ্যাকারদের মেইলের জবাব দিয়ে পাল্টা মেইল করে তখন ঘটে যত বিপত্তি। পাল্টা মেইল পাওয়ার পর হ্যাকাররা প্রথমে পাসওয়ার্ড দিয়ে মেইল আইডি নিজেদের আয়ত্তে নিয়ে নেয়। এবং ওখান থেকেই তাদের যত রকমের প্রতারণার কাজকর্ম চালায় তারা। এভাবই মূল প্রতারক আড়ালে থেকে নিরাপত্তা ব্যাবস্থাকে ক্রমাগত ধোঁকা দেয়।<br /><br />আপনার নিরাপত্তা<br />এসব থেকে সুরক্ষা পেতে তাই সতর্ক হতে হবে। ব্রাউজিংয়ের ক্ষেত্রে ভেরিফাইড সাইটগুলো ছাড়া অন্যান্য সাইট ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন জরুরি। সবচেয়ে বেশি জরুরী হলো কোনো ওয়েবসাইটের বিজ্ঞাপন দেখেই ক্লিক করে না বসা।<br /><br />এ সবের পাশাপাশি যেসব সাইট ম্যালওয়্যার বা স্পাইওয়্যার ছড়াতে পারে সেগুলো থেকে দূরে থাকারই পরামর্শ দিয়েছেন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। পর্নো সাইটগুলোতে ঢোকার ব্যাপারেও প্রয়োজন সচেতনতা। এসব ক্ষেত্রে ফায়ারওয়াল ব্যবহার করাটাই সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ। এ ছাড়াও নিজের তথ্যগুলো ভালোভাবে সংরক্ষণ করতে আপনার পাসওয়ার্ডগুলোকে আরো বেশি শক্তিশালী করার পরামর্শ দেন ইন্টারনেট নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান সফোস-এর বিশেষজ্ঞ গ্রাহাম ক্লুলেই।<br /><br />পাসওয়ার্ড সতর্কতা ছাড়াও নিরাপত্তা হিসেবে সাইবারবিশ্বে অ্যান্টিস্প্যাম এবং অ্যান্টিস্পাইওয়ার টুলের জনপ্রিয়তা এ কারণেই এখন তুঙ্গে। বিভিন্ন টুল ইনস্টল এবং অ্যান্টিভাইরাস ব্যাবহার প্রতারণার ফাঁদ এড়াতে সক্ষম হবে।<br /><br />তবে, মনে রাখবেন, সবচেয়ে বড় রক্ষা কবজ হলো আপনার সচেতনতা।<br /><br />শুভ ও নিরাপদ হোক আপনার অনলাইন অভিজ্ঞতা।<br /><br />http://tech.bdnews24.com/details.php?shownewsid=1901Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-47378550763177948372011-03-17T17:41:00.001+06:002011-03-17T17:41:24.808+06:00আসছে বহুভাষী বাকপটু গাড়ি!গাড়ির সঙ্গে কথা বলা যাবে। গাড়ি নিজেই জানিয়ে দেবে কোন পথে গেলে ট্রাফিক জ্যাম কম হবে বা কাছাকাছি পেট্রল পাম্পটির দূরত্ব কতো। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের গবেষকরা এমনই এক বাকপটু গাড়ি উদ্ভাবনের দাবি করেছেন। গবেষকদের দাবি, ভেহিক্যল ভয়েস কমিউনেকশন প্রযুক্তির এমন গাড়ি ২০১৩ সালেই রাস্তায় ছুটবে। খবর ডেইলি মেইল-এর।<br /><br />সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, কথা বলা প্রযুক্তির এমন গাড়ি হতে যাচ্ছে ফোর্ড ফোকাস। আর ফোর্ডের এই গাড়ি তৈরি করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সাইনাক। জানা গেছে, টেক জায়ান্ট মাইক্রোসফটের সঙ্গে মিলেই এই প্রযুক্তিটি তৈরি করেছেন ফোর্ড কর্তৃপক্ষ।<br /><br />গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সাইনাক-এর বিশেষজ্ঞদের দাবি, চালক তার গাড়িকে প্রয়োজনীয় প্রশ্নটি করে জেনে নিতে পারবে তার উত্তর। গাড়িকে প্রশ্ন করা হলে ১৯টি ভাষায় সে উত্তর দেবার ক্ষমতাও রয়েছে গাড়িটির।<br /><br />জানা গেছে, এই গাড়িতে ব্যবহার করা হয়েছে ১৯টি ভাষার ১০ হাজারেরও বেশি কমান্ড। আর কণ্ঠস্বর ব্যবহার করে গাড়ির অডিও, টেলিফোন এবং স্যাটন্যাভ পদ্ধতিও নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।<br /><br />সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, গাড়িটি কথা বলবে রোবোটিক নারীকণ্ঠ ব্যবহার করে।<br /><br />ফোর্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, জার্মানির অটো শোতে প্রদর্শিত এ প্রযুক্তিটি আগামী প্রজন্মের গাড়ি ফোর্ড ফোকাসের সঙ্গে পাওয়া যাবে। আলাদাভাবে ফোর্ড গাড়িতে ব্যবহৃত এই প্রযুক্তিটির ডিভাইসটির দাম ৩৫০ পাউন্ড।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-89021014382836749422011-03-17T17:39:00.000+06:002011-03-17T17:40:31.599+06:00সেরা ধনীদের সরল জীবনটাকা নিয়ে সবার আক্ষেপ, যদি আরো থাকত তাহলে আরেকটু ভালোভাবে চলা যেত। কিন্তু ঠিক কত টাকা হলে কেমন চলা যেত, তা নিয়ে পুরোপুরি ধারণা হয়তো কারো নেই। তা না হলে বিশ্বের সেরা ধনীদের মধ্যে থেকেও কেন কেউ কেউ লোকাল বাসে চড়েন, আবার কেউ এক জোড়ার বেশি দুই জোড়া জুতা কেনেন না! আরো শুনুন_ রাসনা শারমিন মিথি<br />ওয়ারেন বাফেট<br />একালের গৌরী সেন<br />বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের খাতায় তৃতীয় স্থানে থাকা ওয়ারেন বাফেটের বাড়িটি দেখলে ভাববেন, এ বুঝি সাধারণ কোনো চাকরিজীবীর বাড়ি। ব্যাংকে জমা আছে প্রায় ৪৭ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু ৫০ বছর আগে ৩১ হাজার ৫০০ ডলারে কেনা বাড়িটি পাল্টাননি এখনো। বিলাসিতার ধারেকাছেও নেই তিনি। শৌখিন ধনকুবেরদের মতো নিজের কোনো ইয়ট নেই বাফেটের। এখন পর্যন্ত নাকি ভালো কোনো রেস্টুরেন্টেও খাননি। বিশ্বের অনেক দেশে যেতে হয় যখন-তখন। কিন্তু সেখানেও একই নিয়ম। দামি রেস্টুরেন্ট পছন্দ নয় বাফেটের। মজার ব্যাপার, বার্গার বা মুরগি ছাড়া অন্য কিছু খুব একটা খান না এই বিলিয়নেয়ার।<br />জনহিতৈষী বাফেট তাঁর সম্পদের ৮৫ শতাংশই পর্যায়ক্রমে দান করার ঘোষণা দিয়েছেন। বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ে কম্পানির চেয়ারম্যান ও সিইও তিনি। বললেন, 'প্রয়োজন ছাড়া শুধু বিলাসিতার জন্য কেনা বস্তু আমার কাছে খেলনা মনে হয়। এসব বাড়তি ঝামেলা লাগে।'<br />একেবারে অল্প বয়স থেকে বাড়ি বাড়ি ঘুরে চুইংগাম, পানীয় ও সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন বিক্রি করতেন বাফেট। কলেজে পড়ার সময় তাঁর দাদার সঙ্গে ব্যবসায় যোগ দেন। সে বয়স থেকেই স্টক মার্কেটের প্রতি ঝোঁক তৈরি হয় তার। কলেজ পাস করার সময় নিজের ঝুলিতে জমা হয় ৯০ হাজার পাউন্ড। তারপর তিন অংশীদারের সঙ্গে ব্যবসা শুরু করলেও পরে একাই ব্যবসা শুরু করেন। একে একে বিনিয়োগ করতে থাকেন বড় বড় কম্পানিতে। ১৯৮৮ সালে বাফেটের বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানটি কিনে নেয় বিশ্বখ্যাত কোকা-কোলা কম্পানির ৭ শতাংশ শেয়ার।<br /><br /><br />নামে স্লিম, কাজেও<br />মেক্সিকোর ধনকুবের কার্লোস স্লিম এখন বিশ্বের এক নম্বর ধনী। একাধারে প্রকৌশলী, ব্যবসায়ী ও জনহিতৈষী হিসেবে তাঁর নাম এখন তুঙ্গে। টেলমেক্স, টেলসেল ও আমেরিকা মোবিলের মালিক তিনি। মেক্সিকোর স্টক একচেঞ্জের ভাইস চেয়ারম্যানও। মোট সম্পদ ৫৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার। ধনী হওয়ার আগে পাত্তাই ছিল না কার্লোসের। কেননা তাঁর লাইফস্টাইল ছিল একেবারে আটপৌরে, মধ্যবিত্তের মতো। ২৬ বছর বয়সে জমা করেছিলেন চার কোটি ডলার। তবে বিলাসিতা ছিল না। অন্যদের মতো নিজের কোনো ব্যক্তিগত উড়োজাহাজ নেই তাঁর। ৪০ বছর ধরে আছেন পুরনো বাড়িতেই।<br /><br /><br />মিতব্যয়ী কাম্প্রাড<br />ফোর্বস ম্যাগাজিনের জরিপে সুইডিশ ব্যবসায়ী ইঙ্গভার কাম্প্রাড এখন বিশ্বের একাদশ ধনী। কিন্তু তাতে কি! ব্যবসার প্রয়োজনেও কখনো দামি গাড়িতে চড়েননি। থাকেননি কোনো দামি হোটেলেও। ব্যবসার কাজে কোথাও যাওয়ার দরকার হলে যেতেন লোকাল বাসে। কদাচিৎ চালাতেন নিজের ১৫ বছরের পুরনো গাড়ি। উড়োজাহাজে উঠলে ইকোনমি ক্লাস। আর খাবারটাও যে সাধারণ হবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।<br />ব্যবসায় কাম্প্রাডের হাতেখড়ি হয় খুব অল্প বয়সে। বাড়ি বাড়ি ঘুরে বাইসাইকেল চালিয়ে দেশলাই বিক্রি করতেন। এতে ভালোই লাভ হতো। এভাবে অল্প অল্প পুঁজি দিয়ে শুরু হয় পথচলা। এরপর শুরু করেন মাছ, পেনসিল, বলপয়েন্ট কলম, ক্রিসমাস গাছ সাজানোর উপকরণ বিক্রি। ১৭ বছর বয়সে বাবা তাঁকে কিছু নগদ টাকা ধরিয়ে দিলে আরো এগিয়ে যেতে থাকেন। সেই টাকার সঙ্গে নিজের জমানো টাকা মিলিয়ে শুরু করেন ফার্নিচার কম্পানি আইকিয়ার পথচলা। অপচয় রোধ করতে কম্পানির সব কর্মচারীকে উৎসাহিত করতেন কাগজের উভয় পাশে লেখার জন্য।<br /><br /><br />ফিনি<br />এক জোড়া জুতা<br />ডিউটি ফ্রি শপারস গ্রুপের প্রতিষ্ঠা করে আইরিশ আমেরিকান শিল্পপতি ফিনি কোটিপতি হয়েছেন বড় দ্রুত। কিন্তু এতেও তাঁর চলাফেরায় আসেনি পরিবর্তন। সব সময় বলেন, 'একটি কথা সব সময় আমার মনে গেঁথে থাকবে, তা হচ্ছে_তোমাদের উচিত দরিদ্রদের জন্য সম্পদ ব্যবহার করা। আমিও চেষ্টা করি সাধারণ জীবন যাপনের। আমি<br />ওভাবেই বড় হয়েছি। বেশি কাজ করাই আমার লক্ষ্য; ধনী হওয়া নয়।'<br />অঢেল টাকা খরচ করেন জনসেবায়। বিভিন্ন স্কুল গবেষণাগার ও হাসপাতালে দিয়ে যাচ্ছেন হাত খুলে। তবে নিজে এখনো পাবলিক বাসে চলছেন। পোশাক কেনেন সাধারণ শপিং মল থেকে। জুতা কেনেন না এক জোড়ার বেশি। তাঁর মতে, এক জোড়া জুতায়ই তো চলে যায় বেশ, আবার আরেকটা কিনে অপচয় করার কী দরকার? এভাবেই গড়ে তুলছেন সন্তানদেরও। তাঁর ছেলেমেয়েরা গ্রীষ্মের ছুটিতে কাজ করে সারা বছরের খরচটা নিজেরাই তুলে আনে।<br /><br /><br />ফ্রেডারিক মেইজার<br />পয়সা নষ্ট নয়<br />ব্যাংকে জমা আছে ৫০০ কোটি ডলার। শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই তাঁর আছে বড় ১৩টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। ২০০৯ সালে যখন সব ধনীর একে একে পতন হয়েছিল, তখন শুধু মেইজারেরই অবস্থান ছিল অটল। বাফেটের মতোই তিনিও বেশ মিতব্যয়ী। একটি গাড়ি কিনলে তা নষ্ট হওয়ার আগ পর্যন্ত নতুন গাড়ি কেনেন না।<br />এ নিয়ে পর পর তিনবার বিলিয়নেয়ারের খাতায় নাম এসেছে তাঁর। কিন্তু যে বাড়িতে থাকেন, তার বাজারদর মোটে তিন লাখ ডলার। দামি কোনো ব্র্যান্ডের পোশাকও পরতে দেখা যায় না। কারণ ধনী কি না তা বোঝানোর জন্য পয়সা নষ্ট করতে নারাজ মেইজার।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-23847577991119639852010-12-30T01:21:00.001+06:002010-12-30T01:21:55.104+06:00অদ্বিতীয় মার্ক জাকারবার্গইন্টারনেটে গড়ে উঠেছে সামাজিক সম্পর্কের শক্তিশালী এক নেটওয়ার্ক, যে নেটওয়ার্কে বসে হাজার হাজার মাইল দূরে থাকা আপন মানুষটির সঙ্গে মনের কথা বলা যায়। খুঁজে বের করা যায় হারিয়ে যাওয়া পুরোনো বন্ধুটিকে। সাইবার দুনিয়ায় সামাজিক যোগাযোগের সর্ববৃহৎ এই নেটওয়ার্কের নাম ফেসবুক। ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক এলিয়ট জাকারবার্গ। মাত্র ২৬ বছরের টগবগে এক মার্কিন তরুণ, সফল একজন ব্যবসায়ী। বিশ্বের সবচেয়ে কমবয়সী বিলিয়নিয়ার,যিনি বিশ্বের কোটি কোটি মানুষকে এক সুতোয় গেঁথেছেন। বিশ্বখ্যাত টাইম সাময়িকীর দৃষ্টিতে মার্ক জাকারবার্গ হয়েছেন ২০১০ সালের ‘পারসন অব দি ইয়ার’।<br />আজ থেকে দশক চারেক আগে বিজ্ঞানীরা জাতপাতহীন এক ও অভিন্ন বিশ্বের স্বপ্ন দেখেছিলেন। এই দশকের মাঝামাঝি ওই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয় কৈশোর উত্তীর্ণ জাকারবার্গের হাত ধরে। ফেসবুক এখন যেন জাতপাতহীন এক ভার্চুয়াল দুনিয়া।<br />শৈশব ও কৈশোর: ১৯৮৪ সালের ১৪ মে নিউইয়র্কের হোয়াইট প্লেইনস গ্রামে জন্ম মার্কের। বাবা এডওয়ার্ড দন্ত চিকিৎসক। মা কারেন একজন মনোরোগ চিকিৎসক। মার্ক ছাড়াও এডওয়ার্ড-কারেন দম্পতির ঘরে আছে তিন মেয়ে র্যান্ডি, ডোনা ও এরিলি। ছেলেমেয়েদের লালন-পালন করেছেন গাঁয়ে, নিউইয়র্কের ডোবস ফেরিতে। শৈশব থেকেই মার্ক পড়াশোনা ও কাজকর্মে ছিলেন চৌকস।<br />কৈশোরেই ইংরেজির পাশাপাশি ফরাসি, হিব্রু, লাতিন ও প্রাচীন গ্রিক ভাষায় কথা বলা ও লেখা শিখে যান মার্ক। কম্পিউটারের প্রতি ঝোঁক দেখে ছেলেকে নিজেই প্রোগ্রামিং শেখানো শুরু করেন এডওয়ার্ড। সে ১৯৯০ সালের কথা। মার্ক তখন ছয় বছরের শিশু। তখনই তাঁকে আটারি বেসিক প্রোগ্রামিংয়ের ওপর পড়ানো শুরু করেন এডওয়ার্ড। পরে একজন গৃহশিক্ষক (সফটওয়্যার নির্মাতা) রেখে দেন। ডেভিড নিউম্যান নামের ওই শিক্ষক জাকারবার্গকে ‘বিস্ময় বালক’ স্বীকার করতে দ্বিধা করেননি।<br />যেন আজন্ম প্রোগ্রামার: যোগাযোগের কম্পিউটার প্রোগ্রাম এবং ভিডিও গেম নিয়ে আগ্রহ ছিল জাকারবার্গের। বাবার রোগী দেখার চেম্বার আর বাড়ির গুটিকতক কম্পিউটারের জন্য একটি প্রোগ্রাম বানান জাকারবার্গ। নাম দেন ‘জাকনেট’। এর সাহায্যে ব্যবহারকারীরা সহজেই একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারতেন। মাধ্যমিকে পড়ার সময় ‘সিনাপস মিডিয়া প্লেয়ার’ নামের একটি মিউজিক প্লেয়ার বানান খুদে এই প্রতিভা। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারী বা শ্রোতার রুচি সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যেত। মাইক্রোসফট ও এওল সফটওয়্যারটি কেনার আগ্রহ দেখায়। মার্ককে চাকরিরও প্রস্তাব দেয়। কিন্তু মার্ক সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন এবং সফটওয়্যারটি আরও উন্নত করতে স্কুল পর্যন্ত ছেড়ে দেন। পরে পড়াশোনা করতে চলে যান হার্ভার্ডে।<br />ফেসবুকের জন্ম: হার্ভার্ডে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও মনোবিজ্ঞানের ওপর পড়াশোনা শুরু করেন জাকারবার্গ। দ্বিতীয় বর্ষে পড়ার সময় শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় সহায়ক ‘কোর্সম্যাচ’ নামের একটি সফটওয়্যার তৈরি করেন। কলেজের সুদর্শন তরুণ-তরুণী বাছাই করতে অল্পদিনের মাথায় ‘ফেসম্যাশ’ নামের আরেকটি সফটওয়্যার বানান মার্ক। ছবি দেখে আবেদনময় তরুণ-তরুণী বাছাইয়ের হিড়িক পড়ে যায় গোটা কলেজে। এতে কলেজের ওয়েব সার্ভারে বাড়তি চাপ পড়ে। কর্তৃপক্ষ সাইটটি বন্ধ করে দেয়। শিক্ষার্থীরা দাবি তুললেন, ওই রকম একটি ওয়েবসাইট তাঁদের চাই। যেখানে শিক্ষার্থীদের নাম, ঠিকানা, ছবি ও তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগের বিস্তারিত তথ্য থাকবে। এ কথা শুনে মার্ক প্রতিজ্ঞা করেন, কলেজ কর্তৃপক্ষ করে না দিলে তিনি নিজে শিক্ষার্থীদের জন্য এমন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। সেই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে গিয়েই জাকারবার্গের হাতে জন্ম নেয় পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বৃহত্তম সামাজিক যোগাযোগের সাইটটি।২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি হার্ভার্ডের ডরমিটরিতে ফেসবুকের উদ্বোধন করেন জাকারবার্গ। গোটা দুনিয়ায় ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন ৫৫ কোটি।<br />ফেসবুক কার্যালয়: ক্যালিফোর্নিয়ার প্যালো আল্টোতে ফেসবুকের বিশাল কার্যালয়।গত মাসে টাইম ম্যাগাজিনের এক সাংবাদিক সেখানে গিয়েছিলেন জাকারবার্গের সাক্ষাৎকার নিতে। তাঁর বর্ণনা এমন—অ্যাকুরিয়ামে (সম্মেলনকক্ষটির এমনই নাম দেওয়া হয়েছে) সহকর্মীদের নিয়ে বৈঠকে বসেছেন মার্ক। সামনে কাগজপত্র নেই। হাত নেড়ে নেড়ে কথা বলছেন। তিন দিকে কাচ দিয়ে ঘেরা বিশাল কক্ষটি গোটা অফিসে তাঁদের গোপনীয়তা রক্ষার একমাত্র স্থান। কারণ অফিসটা একেবারে খোলামেলা। পর্দা ও দেয়ালহীন একটি অফিস। কর্মীরা যেন একজন আরেকজনকে সহজে দেখতে পান, পারস্পরিক ভাব বিনিময় করতে পারেন এ জন্যই এমন ব্যবস্থা। সবার জন্য একই ধাঁচের কম্পিউটার ও আসবাব। এমনকি মার্কের জন্য আলাদা বসার কোনো কামরা নেই। অফিসের ছাদ থেকে ঝুলছে বাহারি রঙের শোপিস। না অফিস, না বাড়ি—এমনই একটি আবহ বিরাজ করছে অফিসজুড়ে। সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে বোঝা গেল, মার্ককে তাঁরা প্রচণ্ড ভালোবাসেন।<br />প্রেম: পাঁচ ফুট আট ইঞ্চি উচ্চতার জাকারবার্গের মুখের ওপর নাকটা রোমান ধাঁচের। কোঁকড়া বাদামি চুলে ঢাকা মাথা। জিনস আর টি-শার্ট তাঁর পছন্দের পোশাক। আর দশটা তরুণের মতো মার্কের জীবনেও প্রেম এসেছে। তাঁর প্রেমিকার নাম প্রিসিলা চ্যান। হার্ভার্ডে পড়ার সময় ২০০৪ সালে প্রিসিলার সঙ্গে পরিচয় মার্কের। সেই পরিচয় থেকে প্রণয়। বর্তমানে দুজন এক সঙ্গে থাকছেন।<br />উদার হূদয়ের এক তরুণ: এত অল্প বয়সে কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ মাথা ঘুরিয়ে দেয়নি মার্কের। উচ্চাভিলাষী কোনো চিন্তাভাবনা নেই তাঁর। হতে চান একজন সাদাসিধা মানুষ। সুযোগ পেলে মা-বাবা, ভাই-বোনকে নিয়ে ঘুরতে বের হন। বিল গেটস, ওয়ারেন বাফেটের মতো ধনকুবেরদের সঙ্গে মিলে তরুণ এই প্রযুক্তিবিদ একটি চুক্তি সই করেছেন। নৈতিক ওই চুক্তিতে মার্ক জাকারবার্গ তাঁর জীবনের অর্ধেক সম্পত্তি দাতব্য কাজে দান করে দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। ফেসবুকের মতোই শ্রেণীবৈষম্যহীন এক বিশ্বের স্বপ্ন দেখেন জাকারবার্গ, যেখানে মানুষের মধ্যে মানবিক গুণগুলো আরও জীবন্ত হয়ে ফুটে উঠবে।<br /><br />ফেসবুক তথ্য কণিকা<br /> মার্ক জাকারবার্গ বর্ণান্ধ। লাল-সবুজ রং ভালো দেখতে পান না। তবে নীল রংটা ভালো দেখেন। তাই ফেসবুকে নীল রঙের এত আধিক্য।<br /> সক্রিয় ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩৫ কোটি। এর মধ্যে সাড়ে তিন কোটি ব্যবহারকারী রোজ তাদের স্ট্যাটাস হালানাগাদ করে। প্রতিদিন সাড়ে পাঁচ কোটিরও বেশি স্ট্যাটাস আপডেট হয়।<br /> মাসে ২৫০ কোটির বেশি ছবি রাখা হয় ফেসবুকে।<br /> মার্কিনরা ফেসবুকের পেছনে বছরে এক হাজার ৩৯০ কোটি মিনিট ব্যয় করে।<br /> ফেসবুক একটি দেশ হলে এটি হতো চীন ও ভারতের পর পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম জনসংখ্যা-অধ্যুষিত দেশ।<br /> সিরিয়া, চীন, ভিয়েতনাম ও ইরানে ফেসবুক নিষিদ্ধ।<br /><br />কালে কালে ফেসবুক<br />২০০৪: ফেব্রুয়ারিতে হার্ভার্ডের ডরমিটরিতে ফেসবুকের উদ্বোধন করেন এর চার প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ, ডাস্টিন মস্কোভিৎজ, চেরিস হুগেস ও এডোয়ার্ডো স্যাভেরিন।<br />জুনে প্যালো আল্টোতে অফিস নেওয়া হয়।<br />ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০ লাখে পৌঁছায়।<br />২০০৫: আগস্টে ‘দ্য ফেসবুক ডটকম’ নাম পাল্টে কোম্পানির নাম রাখা হয় শুধু ‘ফেসবুক’।<br />ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫৫ লাখ।<br />২০০৬: কৌশলগত কারণে আগস্টে ফেসবুকের সঙ্গে মাইক্রোসফট সম্পর্ক স্থাপন করে। সেপ্টেম্বর থেকে সর্বসাধারণের জন্য ফেসবুক উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। আগে শুধু বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরাই ছিলেন এর ব্যবহারকারী।<br />ডিসেম্বরে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় এক কোটি ২০ লাখে।<br />২০০৭: ফেব্রুয়ারিতে ভার্চুয়াল গিফট শপ চালু হয়।<br />এপ্রিলে ব্যবহারকারীর সংখ্যা পৌঁছায় দুই কোটি।<br />২০০৮: কানাডা ও ব্রিটেনের পর ফেব্রুয়ারিতে ফ্রান্স ও স্পেনে ফেসবুকের ব্যবহার শুরু হয়।<br />এপ্রিলে ফেসবুক চ্যাট চালু হয়।<br />আগস্টে ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ১০ কোটিতে।<br />২০০৯: জানুয়ারিতে ব্যবহারকারী ১৫ কোটি।<br />ডিসেম্বরে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩৫ কোটিতে।<br />২০১০: ফেব্রুয়ারিতে যে সংখ্যা ছিল ৪০ কোটি, জুলাইয়ে সেই সংখ্যা ৫০ কোটি ছাড়িয়ে যায়। আর ডিসেম্বরে এ সংখ্যা ৫৫ কোটি।<br /><br />দি সোশ্যাল নেটওয়ার্ক<br />মার্ক জাকারবার্গের জীবনী অবলম্বনে একটি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। ছবির নাম দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক। চলতি বছরের ১ অক্টোবর মুক্তি পাওয়া ছবিটি পরিচালনা করেছেন ডেভিড ফিঞ্চার। ছবিটি দেখে জাকারবার্গ যারপরনাই হতাশ। কারণ, ছবির মার্ক আর বাস্তবের মার্কের মধ্যে যোজন যোজন ফারাক। ছবিতে মার্ককে একজন উচ্চাভিলাষী তরুণ হিসেবে দেখানো হয়েছে, যিনি তাঁর প্রতিভাকে নারী, অর্থ ও আমোদে-ফুর্তিতে গা ভাসাতে ব্যবহার করেছেন। ছবিটি দেখে জাকারবার্গ হতাশ কণ্ঠে শুধু একটি মন্তব্যই করেছেন, ‘আমার জীবদ্দশায় এমন ছবি যেন আর কেউ না বানায়।’<br /><br />একনজরে মার্ক জাকারবার্গ<br />পুরো নাম: মার্ক এলিয়ট জাকারবার্গ<br />জন্ম তারিখ: ১৪ মে ১৯৮৪<br />জন্মস্থান: হোয়াইট প্লেইনস, নিউইয়র্ক<br />বর্তমান আবাস: প্যালো আল্টো, ক্যালিফোর্নিয়া<br />পড়াশোনা: কম্পিউটার বিজ্ঞান, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়<br />পেশা: ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী ও সহ-প্রতিষ্ঠাতা<br />ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাকাল: ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০০৪<br />সদস্যসংখ্যা: ৫৫ কোটি (২০১০ পর্যন্ত)<br />ফেসবুকের কর্মীর সংখ্যা: দুই হাজার<br />মার্কের সম্পদের পরিমাণ: ৬৯০ কোটি ডলার<br />স্বীকৃতি: ২০১০ সালের সেরা ব্যক্তিত্ব (টাইম)।বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ ধনবান (ফোর্বস)।<br />টাইম এবং একাধিক ওয়েবসাইট অবলম্বনেTechzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-67534834757816829842010-12-30T01:12:00.000+06:002010-12-30T01:13:23.515+06:00জিমেইলে নতুন সুবিধাঅফিস বা বাসায় কোনো ই-মেইল ঠিকানা একাধিক ব্যক্তির ব্যবহারের প্রয়োজন হতে পারে। সে ক্ষেত্রে মূল সমস্যা হচ্ছে কেউ ই-মেইল অ্যাকাউন্টের তথ্য বা পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করলে অন্যেরা তা ব্যবহার করতে পারে না বা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এ ছাড়া একাধিক জিমেইল ঠিকানা থাকলে একটি ছেড়ে আরেকটিতে ঢোকাও বেশ ঝামেলার। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে জিমেইল সম্প্রতি ই-মেইলকে অন্যের ব্যবহারের জন্য ‘ডেলিগেটিং’ সুবিধা দিয়েছে। এতে ডেলিগেট পাওয়া ব্যক্তি ডেলিগেটেড করা জিমেইলে লগইন না করেই নিজের মেইলের মাধ্যমে মেইল পড়তে, পাঠাতে ও মুছতে পারবেন, কিন্তু কোনো জিমেইলের কোনো সেটিং (পাসওয়ার্ড বা অন্য কিছু) পরিবর্তন করতে পারবে না। অন্যকে জিমেইল ডেলিগেট করতে যে জিমেইল অ্যাকাউন্টটি অন্যকে ব্যবহার করতে দিতে চান, সেটিতে লগইন করে Settings-এ যান। এখানে Accounts and Import ট্যাবে গিয়ে Grant access to your account: এর Add another account লিংকে ক্লিক করুন। পপআপ মেন্যুতে যাকে ডেলিগেট করতে চান সেই ই-মেইল ঠিকানা লিখে Next Step> বাটনে ক্লিক করুন এবং Send email to grant access বাটনে ক্লিক করুন। এবার ওই দায়িত্ব পাওয়া ব্যক্তি তার জিমেইলে Gmail Team থেকে পাওয়া মেইলের To accept this request, please click the link below-এর নিচের লিংকে ক্লিক করলে ডেলিগেটিং প্রক্রিয়া সমাপ্ত হবে এবং ৩০ মিনিটের মধ্যে সক্রিয় হবে।<br />ডেলিগেটিং সমাপ্ত হওয়ার পরে জিমেইলের ওপরের ডানে জিমেইলের লেখাটি লিংকযুক্ত হবে এবং ক্লিক করলে ড্রপ-ডাউনে Delegated Accounts-এর নিচে দায়িত্ব পাওয়া ই-মেইলটি দেখাবে। এখন ওই অ্যাকাউন্টে ক্লিক করলে আরেকটি ট্যাবে মেইলটি খুলবে, যেখান থেকে মেইল চেক করা ও পাঠানো যাবে।<br />জিমেইলের ডেলিগেটিং কিছু শর্ত হচ্ছে: ১. একটি অ্যাকাউন্ট থেকে ১০টির বেশি অ্যাকাউন্টকে ডেলিগেটিং অ্যাকাউন্ট হিসেবে যুক্ত করা যাবে না। ২. ডেলিগেট করা অ্যাকাউন্ট (ব্যবহারকারী) ওই অ্যাকাউন্টের কোনো সেটিংস, পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে পারবে না। ৩. জিমেইল ব্যবহারকারীরা জিমেইল ডোমেইন, গুগলের অ্যাপস ব্যবহারকারীরা ওই নিজস্ব ডোমেইন ছাড়া ডেলিগেট করতে পারবে না। এ ছাড়া লক্ষণীয় যে সেন্ট করা মেইলের ডিটেলসে গেলে From-এ মূল অ্যাকাউন্টের নাম ও ইমেইল ঠিকানা দেখালেও এবং Sent by-এ যে মেইল থেকে মেইল এসেছে সেই অ্যাকাউন্টের (যাকে ডেলিগেট করা হয়েছে) নাম ও ই-মেইল ঠিকানা দেখা যাবে।<br />ডেলিগেটিং সুবিধা বন্ধ করতে জিমেইলে লগইন করে Settings থেকে Accounts and Import ট্যাবে গিয়ে Grant access to your account: এর delete লিংকে ক্লিক করলেই হবে।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-64400413390114210742010-11-01T02:31:00.001+06:002010-11-01T02:31:48.132+06:00দরকারী ওয়েবপেজ নির্দিষ্ট সময় পরপর রিলোড হবেকিছু কিছু ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজ আছে যেগুলো নির্দিষ্ট সময় পরপর রিলোড বা হালনাগাদ হলে ভাল হয়। এর মধ্যে চলতি কোন খেলার স্কোর, শেয়ার বাজারের নির্দিষ্ট ওয়েবপেজ ইত্যাদি। কিন্তু উক্ত সাইটে/পেজে যদি সয়ংক্রিয় রিলোডের ব্যবস্থা না থাকে তাহলে ব্রাউজারের মাধ্যমেও তা করা যায়। ফায়ারফক্স ব্রাউজারে ‘রিলোডএভরি’ নামের একটি এ্যাড-অন্স ব্যবহার করে পছন্দমত সময় অন্তর অন্তর পেজগুলোকে রিলোড করা যায়। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/115 বা ডেভেলপারের ওয়েবসাইট http://reloadevery.mozdev.org থেকে এ্যাড-অন্সটি ইনস্টল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট করুন। এবার যে ওয়েবপেজটি রিলোড করতে চান সেই ট্যাবে গিয়ে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Reload Every এ সময় নির্বাচন করে উপরে Enable এ ক্লিক করুন। রিলোড বন্ধ করতে চাইলে Reload Every>Enable এ ক্লিক করে টিক চিহ্ন তুলে দিলেই হবে। এছাড়াও সকল ট্যাবকেই রিলোড করতে চাইলে Reload Every> Enable All Tabs করলেই হবে। আর সকল ট্যাবকে রিলোড থেকে বাদ দিতে চাইলে Reload Every> Disable All Tabs করতে হবে।<br />এছাড়াও www.sitereloader.com সাইটের মাধ্যমে সকল ওয়েব ব্রাউজারে রিলোডের সুবিধা পাওয়া যায়।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-18023254832667786762010-11-01T02:30:00.001+06:002010-11-01T02:30:33.117+06:00ক্যাসপারস্কি রেসকিউ ডিক্স আপডেট করাকম্পিউটারের ভাইরাস থেকে মুক্তি পেতে ক্যাসপারস্কি রেসকিউ ডিক্সের জুড়ি নেই। তবে রেসকিউ ডিক্স যদি আপডেট করা না থাকে তাহলে অনেক সময় কাজে আসে না। অনলাইন থেকে যদিও আপডেটেড রেসকিউ ডিক্স নামানো যায় তার পরেও প্রায় ২০০ মেগাবাইটের ফাইল বারে বারে নামানো কষ্টকর। তবে কম্পিউটারে যদি ক্যাসপারস্কি ইনস্টল করা থাকে এবং আপডেট অবস্থায় থাকে তাহলে সহজেই সেই আপডেট থেকে পূর্বে ডাউনলোড করা রেসকিউ ডিক্সকে আপডেট করা যায়।<br />ক্যাসপারস্কি ইন্টারনেট সিকিউরিটি ২০১১: ক্যাসপারস্কি ২০১১ চালু করে Tools এ ক্লিক করুন। এবার Rescue Disk আইকনে ক্লিক করে ক্লিক করে Next করুন। এবার Copy ISO image from local or network drive রেডিও বাটন নির্বাচন করে Next করুন। (Download ISO from Kaspersky Lab Server নির্বাচন করলে প্রায় ২০০ মেগাবাইটের মত রেসকিউ ডিক্সের আইএসও ফাইল ক্যাসপারস্কি সার্ভার থেকে ডাউনলোড হবে।) এখানে Browse বাটনে ক্লিক করে ডাউনলোড করা আইএসও ফাইলটি নির্বাচন করে Next করুন তাহলে আইএসও ফাইল হতে তথ্য কপি হবে। এরপরে Next করলে কিছুক্ষণের মধ্যে আপডেট সম্পন্ন হবে। আপডেট হবার পরে Next করলে সেভ উইন্ডো আসবে, এখানে রেডিও Save the disk image to file on local or network drive বাটন নির্বাচন করে Next করে সেভ করুন (Record to USB flash drive নির্বাচন করলে বুটেবল ইউএসবি ড্রাইভ তৈরী করা যাবে)। এবার উক্ত আইএসও ফাইলটি সিডি/ডিভিডিতে রাইট করুন। অনান্য সংস্করণে প্রায় একইভাবে রেসকিউ ডিক্সকে আপডেট করা যাবে।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-71359817053471536892010-11-01T02:29:00.002+06:002010-11-01T02:30:03.212+06:00স্কাইপ এ ফেসবুকের তথ্যজনপ্রিয় ইন্টারনেট ভিত্তিক ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান স্কাইপ এর সাথে আরেক জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকের চুক্তি হয়েছে বেশ কিছুদিন আগে। এই চুক্তির ফলে ভয়েস চ্যাট এবং এমএসএস করার সুবিধা আরো উম্মুক্ত হলো। এখন থেকে স্কাইপ থেকেই ফেসবুকের আপডেট পাওয়া যাবে এবং ফেসবুকের বন্ধুদেরকে স্কাইপ এ যুক্ত না করেই কল করা যাবে এবং এসএমএস করা যাবে। বর্তমানে উভয়রই নিবন্ধিত ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫০ কোটির ছাড়িয়ে গেছে। তবে নতুন এসব সুবিধা পেতে অবশ্য ৫.০ সংস্করণের স্কাইপ ইনস্টল থাকতে হবে। সফটওয়্যারটি অনলাইন সংস্করণ www.skype.com থেকে ডাউনলোড করা যাবে। আর অফলাইন সংস্করণ www.filehippo.com থেকে skype লিখে সার্চ করে ডাউনলোড করা যাবে।<br />স্কাইপ এ ফেসবুক যুক্ত করা: এজন্য ভিউ ট্যাবে গিয়ে Add Facebook updates এ ক্লিক করলে Facebook নামে একটি ট্যাব আসবে। এবার See News feed in Skype বাটনে ক্লিক করে ফেসবুকে লগইন করলে ফেসবুকের আপডেটগুলো দেখাবে।<br />স্কাইপ থেকে ফেসবুকের বন্ধুদের কল বা এসএমএস করা: ফেসবুক ট্যাবে নিউজ ফেডের ডানে কল এবং এমএসএস বাটন আসবে (সবার নয়)। যাদের কল বা এসএমএস বাটন আসবে তাদেরকে উক্ত বাটনে ক্লিক করে কল করা যাবে বা এসএমএস পাঠানো যাবে।<br />স্কাইপ থেকে ফেসবুক মুছে ফেলা: ফেসবুক ট্যাবের Disable News Feed বাটনে ক্লিক করে Are you sure you don’t want to show Facebook in Skype? এর Remove বাটনে ক্লিক করলে ফেসবুক স্কাইপ থেকে বিছিন্ন হয়ে যাবে। পরবর্তীতে চাইলে ভিউ ট্যাবে গিয়ে আবার ফেসবুককে স্কাইপ এ যুক্ত করা যাবে।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-75970656364785940542010-11-01T02:29:00.001+06:002010-11-01T02:29:30.928+06:00ফায়ারফক্সের সম্প্রতি বন্ধ করা ট্যাবের সংখ্যা বৃদ্ধি করাজনপ্রিয় ওপেন সোর্স ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সে ট্যাব বন্ধ করলে তা হিস্টোরি মেনু থেকে Recently Closed Tabs এ ক্লিক করলে পাওয়া যায়। এখানে সর্বশেষ ১০টি বন্ধ করা ট্যাব থাকে। চাইলে সর্বশেষ বন্ধ করা ট্যাবের স ংখ্যা বৃদ্ধি করা যায় নিজের ইচ্ছামত। এজন্য নতুন একটি ট্যাব নিয়ে এড্রেসবারে about:config লিখে এন্টার করে I’ll be careful, I promise! বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবার Filter এ browser.sessionstore.max_tabs_undo লিখে Preference Name এ পাওয়া browser.sessionstore.max_tabs_undo এ দুইবার ক্লিক করে মান ৩০ লিখুন। এখন থেকে সর্বশেষ বন্ধ করা ৩০টি ট্যাব পাওয়া যাবে History>Recently Closed Tabs এ ক্লিক করলে।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-72943003268681078362010-11-01T02:28:00.001+06:002010-11-01T02:28:31.165+06:00ব্যাকআপ এবং রিস্টোর করুন ওয়েব ব্রাউজারের তথ্যঅপারেটিং সিস্টেম নতুন করে ইনস্টল বা রিইনস্টল করার কারনে বা অন্য কোন কারনে ওয়েব ব্রাউজারের বুকমার্ক, কুকিজ, পাসওয়ার্ড, হিস্টোরীসহ অনান্য সেটিংস যদি ব্যকআপ রাখা যেত এবং পরবর্তিতে আবার রিস্টোর করা যেত তাহলে মন্দ হতো না। ফ্যবব্যাকআপ সফটওয়্যার দ্বারা জনপ্রিয় সকল ব্রাউজারের তথ্যই ব্যাকআপ এবং রিস্টোর করা যাবে। উইন্ডোজের উপযোগী এই সফটওয়্যারটি ফায়ারফক্সের ২-৩.৫ সংস্করণ, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ৬-৮ সংস্করণ, গুগল ক্রোমের ১-৩ সংস্করণ, সাফারির ৩-৪ সংস্করণ এবং অপেরা ৯ সংস্করণ সমর্থন করে। মাত্র ১.৫ (৩.৫) মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার, পোর্টেবল এই সফটওয়্যারটি www.favbrowser.com/backup থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। সফটওয়্যারটি দ্বারা সেফ এবং নন সেফ মুডে তথ্য ব্যাকআপ এবং রিস্টোর করা এবং রূপান্তর করা যাবে।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-87140916897784016462010-11-01T02:27:00.000+06:002010-11-01T02:28:08.421+06:00বহনযোগ্য গুগল ক্রোমগুগল সার্চের মত জনপ্রিয় না হলেও এখন গুগল ক্রোম ওয়েব ব্রাউজারের ব্যবহারকারী কম নয়। গুগল ক্রোম ২.০ সংস্করণ গুগল ক্রোম সাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। কিন্তু আপনি ইনস্টলের ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকতে চান তাহলে বহনযোগ্য গুগল ক্রোম ব্যবহার করতে পারেন। ইনস্টলের ঝামেলার জন্য পোর্টেবল বা বহনযোগ্য সফটওয়্যারের চাহিদা দিনে দিনে বাড়ছে। ১৫ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি ftp://ftp.hosteurope.de/mirror/stadt-bremerhaven.de/Chrome থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-7225674296195890412010-11-01T02:25:00.000+06:002010-11-01T02:26:16.014+06:00স্প্লিটুইট দ্বারা একাধিক টুইটার নিয়ন্ত্রণ করাদিনে দিনে আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মাইক্রো ব্লগিং টুইটার। অনেকেরই বিভিন্ন দরকারে একাধিক টুইটার একাউন্ট নিয়ে কাজ করতে হয়। তবে একটি ওয়েবসাইট থেকেই যদি একাধিক টুইটারে স্ট্যাটাস আপডেট করা বা নিয়ন্ত্রণ করা যেত তাহলে কেমন হতো! একাধিক টুইটার একাউন্ট নিয়ন্ত্রণ করার এমনই একটি ওয়েবসাইট হচ্ছে স্প্লিটুইট ডট কম। এই সাইট থেকে একইসাথে একই টুইট (স্ট্যাটাস) এক বা একাধিক টুইটারে আপডেট করা, স্ট্যাটাস দেখা, সরাসরি ম্যাসেজ দেখা বা পাঠানো যাবে। এজন্য www.splitweet.com সাইটে গিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করে লগইন করতে হবে। লগইনের পরে টুইটার একাউন্ট যুক্ত করতে ডানে twitter accounts লিংকে ক্লিক করে Manage your Twitter accounts এর Authenticate বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবার যে টুইটার একাউন্ট যুক্ত করতে চান সেই টুইটারের ইউজার-পাসওয়ার্ড দিয়ে Sign in করে Allow বাটনে ক্লিক করুন, তাহলে উক্ত টুইটার একাউন্টটি যুক্ত হবে। এভাবে ইচ্ছামত আরো টুইটার একাউন্ট যুক্ত করা যাবে। পরবর্তী টুইটার একাউন্ট যুক্ত করতে হলে এ logout from Twitter এ ক্লিক করে আগের লগইন করা টুইটার থেকে লগ আউট করতে হবে।<br />এবার মূল পেজে ফিরে এসে টুইট টেক্স বক্সে টুইট (স্ট্যাটাস) লিখে ডানের টুইটার একাউন্টগুলো নির্বাচন করে Tweet it! বাটনে ক্লিক করেলে নির্বাচিত টুইটার একাউন্টগুলো টুইটটি আপডেট হবে। এছাড়াও Dashboard, Replies, Direct messages, Favorites, Brand mentions ট্যাবগুলোতে বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যাবে।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-38004584193574753532010-10-31T01:06:00.002+06:002010-10-31T01:07:17.474+06:00সিটিসেল চালু করল পাওয়ার এসএমএস সার্ভিসসিটিসেল ৪ মে ব্যক্তিগত এবং প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহারের জন্য পাওয়ার এসএমএস চালু করল। সিটিসেলের ওয়েবভিত্তিক এ সার্ভিসের মাধ্যমে ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান অনেকজনকে একসঙ্গে বড় আকারের এসএমএস পাঠাতে সক্ষম হবেন। সিটিসেল নম্বর ছাড়াও অন্যান্য অপারেটরদের নম্বরেও পাঠানো সম্ভব। বিশেষত কর্পোরেট গ্রাহকদের জন্য এই সার্ভিস অনেক সুবিধাজনক, যার দ্বারা তারা তাদের গ্রাহকদের অ্যাপ্লিকেশন থেকে www.mycitycell.com/powersms-এ লগঅন করে বাল্ক এসএমএস পাঠাতে পারবেন। সিটিসেলের সিইও মেহবুব চৌধুরী সিটিসেলের হেড অফিসে এই সার্ভিসের উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—সিটিসেলের চিফ অপারেটিং অফিসার ডেভিড লি, চিফ মার্কেটিং অফিসার কাফিল এইচএস মুঈদ, জিএম আহমদ আরমান সিদ্দিকী এক্সিকিউটিভ, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক ইনিসিয়েটিভস এবিএম সাইফুল বারী। বিজ্ঞপ্তিTechzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-36959614828504523852010-10-31T01:06:00.001+06:002010-10-31T01:06:33.894+06:00নেটে রমজান ও ইসলামী বিধানইন্টারনেটে কী নেই? রান্নাবান্না থেকে শুরু করে হাল আমলের ফ্যাশন সবই পাবেন নেটে। এসবের পাশাপাশি ইন্টারনেটে রয়েছে ইসলামী জীবন বিধানের বিস্তারিত বিবরণ। শুধু কি তাই? অনলাইনে এমন কিছু সাইট রয়েছে যেগুলোতে ঢুঁ মারলে ইসলাম সম্পর্কে অনেক কিছুই জানা যাবে। তাছাড়া ইন্টারনেটে রয়েছে বিভিন্ন ভিডিও টিউটোরিয়ালও। বিভিন্ন সাইট ঘেঁটে রমজান ও ইসলামের এমন কিছু দরকারী বিষয়ের তথ্য খুঁজে বের করেছেন— আতাউর রহমান কাবুল<br /><br />রমজানের সময়সূচি বা ক্যালেন্ডার<br />মাত্র কয়েক ক্লিকেই বের করে ফেলুন পৃথিবীর যে কোনো স্থানের সাহরি, ইফতার কিংবা তারাবির নামাজের সময়সূচি।<br />প্রথমেই নিচে প্রদত্ত সাইটটিতে ক্লিক করুন<br />http://www.islamicity.com/PrayerTimes/<br />এবার যে পৃষ্ঠাটি খুলবে তাতে আপনি যে শহরে থাকেন তার নাম এবং দেশের নাম লিখুন।<br />এবার রমজান ক্যালেন্ডার সিলেক্ট করে ক্লিক করুন। এরপর আপনাকে রমজানের সময়সূচি জানিয়ে দেবে।<br />এভাবে পৃথিবীর যে কোনো শহর (অবশ্যই প্রধান) এবং দেশ সিলেক্ট করে আপনারা পেতে পারেন পবিত্র রমজানের ক্যালেন্ডার বা সময়সূচি।<br /><br />সঠিক উচ্চারণে সহজে কোরআন শিক্ষা<br />এটি সম্পূর্ণ বাংলা ভাষায় লেখা কোরআন শিক্ষার একটা বই। সঠিক উচ্চারণে সঠিক নিয়মে কোরআন শিখুন। বইটিতে আরবি বর্ণমালা থেকে শুরু করে ধাপে ধাপে সঠিক উচ্চারণে কোরআন শিক্ষার জন্য বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। বইটি ডাউনলোড করুন http://www.banglabooks.tk/2010/07/how-to-learn-quran-in-simple-way.html সাইট থেকে।<br /><br />কোরআন শরিফের সূরাভিত্তিক বাংলা অনুবাদ<br />পবিত্র কোরআন শরিফ অর্থসহ পড়ুন। সম্পূর্ণ কোরআন শরিফের বাংলায় অনুবাদ পিডিএফ ফাইল আকারে আছে। এছাড়া প্রতিটি সূরা আলাদা করে পড়ার ব্যবস্থা আছে। তাই রমজানের এই দিনে বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত করুন।<br /><br />http://www.banglabooks.tk/2010/08/al-quran-bangla-translation-by-dr.html সাইটে ক্লিক করুন।<br />আবার যারা অনলাইন এ বেশি সময় কাটান, তারা ইন্টারনেটেই পবিত্র কোরআন শরিফ পড়তে পারেন। এজন্য নিচের লিংকগুলো কাজে লাগবে।<br />http://www.mumenoon.net/bangeli/<br />http://tanzil.info<br /><br />ফায়ারফক্সে জেনে নিন সাহরি ও ইফতারের সময়সূচি<br />খুব সহজে আপনার ভরত্বভড়ী-এ একটি টুলবার ইনস্টল করে জেনে নিন বাংলাদেশী সময়ে সাহরি ও ইফতারির সময়সূচি। এর সঙ্গে আরও পাবেন বাংলা রেডিও, পত্রিকার ওয়েবসাইটের ঠিকানা ছাড়াও স্বয়ংক্রিয় ই-মেইল নোটিফিকেশন, চ্যাট করা, ফুটবল গেম খেলা, ইউটিউব, ক্রিকইনফো এবং আবহাওয়ার তথ্য।<br />চমত্কার এই সাইটটির ঠিকানা-bdtransportinfo.ourtoolbar.com<br /><br />সাহরি এবং ইফতারের এসএমএস এলার্ট<br />রমজান মাসে সাহরি এবং ইফতারের জন্য গুগল ক্যালেন্ডার চালু করেছে বিডি ক্যালেন্ডার। ফলে সাহরি এবং ইফতারের সময় বা নির্দিষ্ট সময় আগে মোবাইলের জন্য এসএমএস এলার্ট চালু করা যাবে। এজন্য গুগলে অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। বিনামূল্যে এই সেবা পাওয়া যাবে http://bdcalendar.blogspot.com/2010/08/ramadan.html সাইট থেকে। এসএমএস এলার্ট সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যাবে এবঃ ঋত্বব ঝগঝ অষবত্ঃ বাটনে ক্লিক করলে।<br /><br />ওয়েবসাইটে রমজানের ফজিলত<br />রমজানের ফজিলত সংক্ষেপে জানতে নিচের দুটি বাংলা ওয়েবসাইট দেখতে পারেন—<br />http://www.islamhouse.com/p/53920 এবং<br />http://articles.ourislam.org/articles/445/1/aaaa-aaaa-aaaaaaaaaa-aaaa-aaaaa/Page1.html<br /><br />ডাউনলোড করুন জাকাত ক্যালকুলেটর<br />রমজান মাসে ফরজ জাকাত দেয়ার ফজিলত অনেক বেশি। কিন্তু কতটুকু জাকাত দেবেন তা জানেন কি? তাই সহজে জাকাতের হিসাব করতে নিচের লিঙ্ক থেকে, জাকাত ক্যালকুলেটর ডাউনলোড করুন।<br />http://www.ramadan.com.au/component/docman/cat_view/37-downloads/125-calculators<br />নেটেই আরবি বর্ণমালা শেখা<br />ইন্টারনেটে রয়েছে ছোট্ট সোনামণিদের আরবি বর্ণমালা শেখার একটি ফ্লাশ ফাইল। এই ফাইলটির সাইজ মাত্র ৫১৭ কেবি। এর বর্ণমালাতে ক্লিক করলে উচ্চারণ বলে দেয়। সাইটটির ডাউনলোড লিঙ্ক হলো—<br />http://www.mediafire.com/file/9z55rs015qxad7v/learning%20Arabic%20letters.zip<br /><br />বাংলায় সার্চেবল কোরআন সাইট<br />কোরআন শরিফ পড়ে সবাই একরূপ জ্ঞান অর্জন করে না। প্রত্যেক কোরআন পাঠক তার যোগ্যতা ও অবস্থা অনুযায়ী জ্ঞান অর্জন করে। তবে কোরআনকে বোঝার জন্য আরবি ভাষাজ্ঞান জরুরি হলেও মাতৃভাষায় অনূদিত কোরআন সহায়ক ভূমিকা পালন করে। যার আরবি জানা নেই সে অন্তত তার মাতৃভাষায় অনুবাদ পড়বে। কারণ কোরআন শুধু তেলাওয়াতের জন্য নাজিল হয়নি বরং এ থেকে জ্ঞান ও হেদায়েত আহরণের জন্য নাজিল হয়েছে। নতুন একটি বাংলায় সার্চেবল কোরআনের সাইট www.awlad.site11.com. এখানে আরবির পাশাপাশি বাংলায় কোরআনের অনুবাদ পাবেন এবং ফোনেটিক বাংলায় যে কোনো শব্দ কোরআনে খুঁজতেও পারবেন। ধরুন আপনি ‘সালাত’ শব্দটি টাইপ করে সার্চ দিলেন, তখন যেসব আয়াতে সালাত শব্দটি রয়েছে সারা কোরআন খুঁজে শুধু সেই আয়াতগুলো বের করে আপনার সামনে উপস্থিত করবে।<br /><br />ভিডিওতে দেখুন নামাজ পড়ার নিয়ম<br />আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ এবাদত নামাজ পড়ার সময় আমরা অনেক ছোট ছোট ভুল করে ফেলি। মসজিদে মাঝেমধ্যে চোখে পড়ে সিজদার সময় পা দুটো মাটি থেকে পৃথক করে ফেলে, বসাটি শুদ্ধ হয়নি ইত্যাদি ইত্যাদি। এসব ছোট ছোট ভুলের কারণে কিন্তু আমাদের নামাজ হয় না। এসব বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এই সাইটটি ঘুরে আসতে পাibÑhttp:// forum.ashefaa.com/ showthread.php?p=935431 েআবার এমন একটা সাইটের কথা বলব যেখান থেকে নামাজ পড়ার নিয়ম ভিডিওতে দেখতে পারবেন। এর জন্য প্রথমে http://www. chillyoislamyo.com/how-to-pray-salat-hanafi-madhab এই লিঙ্কে প্রবেশ করুন এবং ভিডিওটি চালু করুন।<br /><br />বাংলা ইসলামী গান ডাউনলোড<br />কয়েকটি বাংলা ও আরবি ইসলামী সঙ্গীত এই রোজার মাসে আপনার মনকে প্রফুল্ল করে দিতে পারে। তেমনি কয়েকটি ইসলামী এমপিথ্রি গান আশাকরি ভালো লাগবে। যেমন—<br />১. দিন দুনিয়ার মালিক তুমি: http://www.mediafire.com/?a5n735sbhh91wwj<br />২. হে রাসুল (সা.): http://www.mediafire.com/?93ckphkqp1ncgdz<br />৩. ফেইথ বাই হাসান আল বন্যা : http://www.mediafire.com/?a8l3zahwep87237<br />৪. হামদ এ ইলাহী : http://www.mediafire.com/?2mo6juij6fd62r0<br />৫. আল্লাহ তুমি অপরূপ: http://www.mediafire.com/?42j9q25nkj224kp<br />৬. আমার মনের সকাল (এমপিথ্রি) : http://www.mediafire.com/?n400em6c9tlp64e<br /><br />ইসলাম বিষয়ক আরও কিছু বাংলা সাইট<br />এত সব ছাড়াও ইন্টারনেটে রয়েছে অসংখ্য ইসলামভিত্তিক ওয়েবসাইট। তবে ইন্টারনেটে ইসলামী বাংলা ওয়েবসাইটও রয়েছে সেখানেও সময় কাটাতে পারেন। এরকম কিছু সাইটের ঠিকানা হলো—<br />www.banglakitab.com<br />www.islamdharma.com<br />www.banglaislam.com<br />www.ummah.com<br /><br />ই-মেইল : arkabul@yahoo.comTechzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-41624034539394320052010-10-31T00:13:00.000+06:002010-10-31T00:29:30.603+06:00উইন্ডোজ সেভেনকে জেনুইন করে ফেলুন জেনুইন সিরিয়াল দিয়েসিরিয়ালগুলো ব্যবহার করার পর আমার উইন্ডোজের ছবিঃ<br />সিরিয়ালগুলো হলঃ<br /><br />MM7DF-G8XWM-J2VRG-4M3C4-GR27X<br /><br />KGMPT-GQ6XF-DM3VM-HW6PR-DX9G8<br /><br />MVBCQ-B3VPW-CT369-VM9TB-YFGBP<br /><br />KBHBX-GP9P3-KH4H4-HKJP4-9VYKQ<br /><br />BCGX7-P3XWP-PPPCV-Q2H7C-FCGFR<br /><br />RGQ3V-MCMTC-6HP8R-98CDK-VP3FM<br /><br />Q3VMJ-TMJ3M-99RF9-CVPJ3-Q7VF3<br /><br />6JQ32-Y9CGY-3Y986-HDQKT-BPFPG<br /><br />P72QK-2Y3B8-YDHDV-29DQB-QKWWM<br /><br />6F4BB-YCB3T-WK763-3P6YJ-BVH24<br /><br />9JBBV-7Q7P7-CTDB7-KYBKG-X8HHC<br /><br />C43GM-DWWV8-V6MGY-G834Y-Y8QH3<br /><br />GPRG6-H3WBB-WJK6G-XX2C7-QGWQ9<br /><br />MT39G-9HYXX-J3V3Q-RPXJB-RQ6D7<br /><br />MVYTY-QP8R7-6G6WG-87MGT-CRH2P<br /><br />আপনার আগের সিরিয়াল চেন্জ করতে হলে মাই কম্পিউটারের প্রপার্টিজে গিয়ে সিরিয়াল চেন্জ করার অপশন দেখতে পাবেন । ওখানে গিয়েই সিরিয়ালটি চেন্জ করুন ।<br /><br />বিঃ দ্রঃ- এই সিরিয়াল গুলো ৩২ এবং ৬৪ উভয় বিটের জন্য....Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-69712539659755473082010-10-31T00:04:00.000+06:002010-10-31T00:29:30.628+06:00পাওয়ার পয়েন্ট থেকে ভিডিও ফাইল তৈরী করা এখন আরো সহজকোথাও কোন উপস্থাপন তুলে ধরতে পাওয়ার পয়েন্টের কোন বিকল্প নেই। সফটওয়্যারে প্রেজেনটেশনটি যে ফরম্যাটে রাখা হয় তা সহজেই এডিট করা যায়।কিন্তু সমস্যা হল এ ধরনের ফাইল চালাতে প্রয়োজন পড়ে বড় আকারের অফিস সফটওয়্যারের। কিন্তু এই ফাইলগুলোকে যদি ভিডিও আকারে সেভ করা যেত তাহলে আরো সহজে সেগুলোকে উপস্থাপন করা সম্ভব হত।<br />আমরা খুব সহজে পাওয়ার পয়েন্টের ফাইলগুলোকে ভিডিও ফরমেটে রূপান্তর করতে পারি “পাওয়ার পয়েন্ট টু ভিডিও কনভার্টার” নামের একটা সফটওয়্যার দিয়ে। কনভার্ট করার জন্য ফাইল যুক্ত করার পরে প্রতিটি স্লাইড কতক্ষণ পরপর পরিবর্তন হবে , স্লাইডগুলো চলার সময় কোন অডিও ফাইল ব্যাবহার করা হবে কিনা, তা নির্ধারন করে দেয়া যাবে। সফটওয়্যারটির বিশেষ সুবিধা হল, পাওয়ার পয়েন্ট দিয়ে তৈরী করা সব ফরমেট (pptx, ppt, ppsx, pps) এটি সমর্থন করে ভিডিও ফাইল হিসেবে রূপান্তর করা হলেও প্রেজেন্টেশনে ব্যাবহার করা ধরনের অ্যানিমেশন সঠিকভাবে সংরক্ষিত থাকবে। সঠিক অনুপাতে রূপান্তর করার ফলে ছোট বা বড় যেকোন আকারে ভিডিও দেখার সময় ছবি অসামাঞ্জস্যপূর্ণ দেখাবে না। পাওয়ার পয়েন্ট থেকে ভিডিও কনভার্ট করা ছাড়াও এটি দিয়ে ওডিও ফাইল কনভার্টের কাজও করা যাবে।<br />সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন http://www.leawo.com/powerpoint-video-converter/।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-61252124588185545152010-10-31T00:03:00.000+06:002010-10-31T00:29:30.640+06:00ম্যানুয়ালি মোবাইলে কনফিগার করুন বাংলালিংকের ওয়েব সেটিংসআজ সেটের সিস্টেম রিস্টোর করে বেশ বিপদেই পড়েছিলাম। মোবাইলের ওয়েব সেটিংস চলে গিয়েছিল। কিন্তু কি করে মোবাইলে ওয়েব সেটিংস কনফিগার করতে হয় সেটা আমার জানা ছিল না। তাই বাধ্য হয়ে ফোন দেই আমার ক্লোজ ফ্রেন্ড শাহীনকে। ও ব্যাটাই শেষ পর্যন্ত আমাকে এই বিপদ থেকে উদ্ধার করলো......<br />আমার মত এই ঝামেলাতে হয়তো আপনারাও অনেক সময় পড়েন। তাই সকলের সুবিধার জন্যই এই ট্রিকসটি সবার সাথে শেয়ার করলাম.....আশা করি কাযে আসবে...<br />খুব সহজে কাজটি করতে চাইলে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।<br /><br /> Stape-1:<br />Go<br />Settings-->Configuration -->Personal Configuration Settings--><br />Add New-->Access Point-->Account Name--> Banglalink Web, <br />Access point Settings--> <br />Bearer settings--> Packet Data access point--> blweb.<br />Then press back 3 times.<br />Option-->Activate.<br /><br /><br />Stape:2<br />Option-->Add new-->web-->Account Name--> Banglalink Web--><br />Homepage-->http://wap.google.com.bd<br />Then Back & Activate This Profile.<br />At last Activate 2 Profile Again.<br /><br />Then enjoy banglalink internet.Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-6991814051055838782010-10-30T23:56:00.000+06:002010-10-31T00:32:22.476+06:00পিসি রাখুন অবাঞ্ছিত ফাইল মুক্তকম্পিউটারে কাজ করার সময় সিস্টেমে অনেক ধরনের ফাইল জমা হয়, যার অধিকাংশই কোন কাজে আসে না। আর এ ধরনের ফাইল আমাদের কম্পিউটারের গতিকে অনেক স্লো করে দেয়। তাই পিসি’র পারফরমেন্স ঠিক রাখতে চাইলে আমাদের নিয়মিয় এ ধরনের ফাইল পরিষ্কার করতে হয়। কিন্তু ম্যানুয়্যালি এ কাজটি করা কিছুটা বিরক্তিকর। তাই অনেক সময় এ কাজের জন্য আমরা বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি।<br /><br />কিন্তু আমরা চাইলে খুব সহজে এ কাজটি করতে পারি কোন রকমের সফটওয়্যারের সাহায্য ছাড়াই। কিভাবে…? বলছি….. এর জন্য প্রথমে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা হল, নিচের কোডটিকে কপি করে একটি নোট-প্যাডে নিতে হবে….<br />এবারে নোট-প্যাডটিকে Your name.cmd এক্সটেনশন কোড দিয়ে সেভ-এ্যাজ করে নিতে হবে….. এখন তৈরী হওয়া ফাইলটির উপর মাউসের ডাবল বাটন ক্লিক করুন…..ব্যাস, কাজ শেষ। আপনার পিসি এখন মোটামুটি জঞ্জাল মুক্ত…..<br />কোডটি হল……<br /><br /><br />@echo off<br />if %username% == Administrator.WINDOWS goto admin<br />REM ** Delete User Files **<br />rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Recent”<br />rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\Temp”<br />rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\History\History.ie5″<br />rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\Temporary Internet Files\content.ie5″<br />goto end<br />:admin<br />REM ** Do some extra stuff here **<br />REM ** What ever you want….. **<br />ECHO You are a Administrator<br />rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Recent”<br />rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\Temp”<br />rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\History\History.ie5″<br />rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\Temporary Internet Files\content.ie5″<br />REM ** Do more stuff here **<br />REM ** Blah, blah, blah……**<br />:end<br />exitTechzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-66093625683222355542010-10-30T23:55:00.000+06:002010-10-31T00:29:30.663+06:00উইন্ডোজ ভিসতা ও সেভেনের স্টার্ট মেনুতে রানউইন্ডোজ ভিসতা এবং উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং সিস্টেমে স্টার্ট মেনুতে রান অপশন থাকে না। উইন্ডোজ সেভেন এবং ভিসতার স্টার্ট মেনুতে রান অপশন যোগ করতে কি-বোর্ড থেকে Windows key চেপে রেখে R চাপুন।এখন রান অপশন আসবে। এখানে gpedit.msc লিখে ইন্টার চাপুন। এখন User Configuration /Administrator Templates অপশনে যান। Start Menu and taskbar অপশনে ক্লিক করুন।এখন ডানে সবার নিচে Add the Run command to the Start Menu অপশনে ডান ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন অপশনটি Enable করে Ok দিন। এর পর থেকে স্টার্ট মেনুতে গেলে রান অপশন পাবেন।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-23772469645215726812010-10-30T23:54:00.000+06:002010-10-31T00:29:30.674+06:00অনলাইনে ছবিকে লেখার ফাইলে রূপান্তরবই বা অন্য কোনো উত্স থেকে স্ক্যান করা লেখার পাতা বা লেখার স্ক্রিনশট ফাইলকে সম্পাদনাযোগ্য লেখার (টেক্সট) ফাইলে রূপান্তর করা যায় ওসিআর (অপটিক্যাল ক্যারেকটার রিকগনিশন) সফটওয়্যার দিয়ে। এ কথা অনেকেই জানেন। কিন্তু সফটওয়্যার ছাড়াও গুগল ডক্সের মাধ্যমে ইন্টারনেটে এ ধরনের ইমেজ ফাইলকে সম্পাদনার উপযোগী টেক্সট ফাইলে রূপান্তর করে গুগল ডক্সে ব্যবহার করা যায়। এ জন্য http://googlecodesamples.com/docs/php/ocr.php সাইটে গিয়ে সাইন ইন করে Grant access বাটনে ক্লিক করুন। এবার Browse বাটনে ক্লিক করে ফাইলটি নির্বাচন করে Start OCR import বাটনে ক্লিক করুন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে এটি গুগল ডক্সে সম্পাদনের উপযোগী হয়ে আসবে। এখান থেকে অনলাইনে সেভ করা বা হার্ডডিক্সে সেভ করা যাবে বিভিন্ন ফরম্যাটে। ইমেজ ফাইল হিসেবে সর্বোচ্চ ১০ মেগাবাইটের এবং ২৫ মেগাপিক্সেলের .jpg, .png, বা .gif ফরম্যাটের ফাইল ব্যবহার করা যাবে। তবে কম রেজুলেশনের ফাইল আপলোড করলে টেক্সটে রূপান্তর না-ও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনে ইমেজ ফাইলটির রেজুলেশন বাড়িয়ে নেওয়া ভাল।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-90684360304429770462010-10-30T23:53:00.000+06:002010-10-31T00:29:30.685+06:00কম্পিউটারে C: ড্রাইভে ফাঁকা জায়গা বাড়বেপ্রথমে C: ড্রাইভে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন Disk Clean Up-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডোটি আসবে সেটির প্রত্যেকটি চেক বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Ok করুন। এখন My Computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন System Restore-এ ক্লিক করে Turn Off System Restore On All Drives-এ টিক চিহ্ন দিয়ে Ok তে ক্লিক করুন। নতুন একটি উইন্ডো এলে সেটির Yes এ ক্লিক করুন। এখন দেখবেন আপনার কম্পিউটারে ফাঁকা অংশের পরিমাণ অনেক বেড়ে গেছে।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-34317169716278800232010-10-30T23:51:00.000+06:002010-10-31T00:29:30.695+06:00ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচুনপেনড্রাইভের মাধ্যমে কিছু অযাচিত কিছু চালক ফাইল (*.exe) ফাইল কম্পিউটারে ঢুকে পড়ে। এসবের মধ্যে 2u.exe-সহ আরও বেশ কিছু ফাইল ভাইরাস বহন করে। কিছু আছে, যা কিবোর্ড ও মাউসকে অকার্যকর করে দেয়। এই ফাইলগুলো অটোরানের মাধ্যমে কম্পিউটারে প্রবেশ করে। এসব ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে হলে Run-এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন। এবার গ্রুপ পলিসির উইন্ডো আসবে, ওখান থেকে ইউজার কনফিগারেশনে + চাপুন। অ্যাডমিনিস্ট্রেটর টেমপ্লেটসে এবং System-এ ক্লিক করুন। ডানপাশে টার্ন অব অটোপ্লেতে দুই ক্লিক করুন এবং এটা সব ড্রাইভের জন্য এনাবল করে Apply করুন।<br /><br />এর পাশাপাশি ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে চাইলে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করুন। যেকোনো পেনড্রাইভ খোলার আগে উইনরার সফটওয়্যারের মাধ্যমে পেনড্রাইভটি দেখুন। ড্রাইভটিতে কোনো autorun.inf ফাইল আছে কি না বা কোনো অযাচিত *.exe ফাইল আছে কি না। থাকলে ওগুলো মুছে ফেলুন এবং অবশ্যই পেনড্রাইভ সরাসরি না খুলে এক্সপ্লোরার ব্যবহার করে খুলুন। তাহলে এসব ভাইরাস থেকে সহজেই মুক্ত থাকা সম্ভব।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-5722597619363845084.post-89329118385554978702010-10-30T23:48:00.000+06:002010-10-31T00:32:22.476+06:00কিবোর্ডের কোনো বোতাম নষ্ট হলেবিভিন্ন কারণে কিবোর্ডের নির্দিষ্ট একটি বা একাধিক বোতাম (কি) নষ্ট হতে পারে। কিন্তু সেই কি-র যদি বিকল্প কি না থাকে এবং তাহলে কিবোর্ড পরিবর্তন ছাড়া কোনো গতি থাকে না। এ অবস্থায় কিবোর্ডের অন্য কোনো কি যদি ওই নষ্ট হওয়া কি হিসেবে ব্যবহার করা যায়, তাহলে কেমন হয়! শার্প-কি সফটওয়্যার দিয়ে আপনি চাইলে অন্য যেকোনো কির অবস্থান (ম্যাপ) পরিবর্তন করে বিকল্প কি হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। অর্থাৎ কিবোর্ডের কিটি রিম্যাপিং করে উইন্ডোজে বসাতে হবে। এ ছাড়া নির্দিষ্ট কোনো কি ইচ্ছামতো পরিবর্তন বা নিষ্কিত্র্নয় করে রাখতে পারবেন। মাত্র ২২ (আনজিপ করার পর ৮৫) কিলোবাইটের এই মুক্ত সফটওয়্যারটি www.randyrants.com ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করে নিন। সফটওয়্যারটির প্রোগ্রামিং সংকেত পাবেন www.codeplex.com/sharpkeys ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে। ধরি, আপনার কিবোর্ডের ব্যাকস্পেস নষ্ট হয়ে গেছে। আপনি চাচ্ছেন ডানের কন্ট্রোল বোতামকে ব্যাকস্পেস হিসেবে ব্যবহার করবেন। এ জন্য সফটওয়্যারটি চালু করে অফ বাটনে ক্লিক করুন। এবার বাঁ দিকের Map this key (From key) প্যানেল ডানের কন্ট্রোল কিটি নির্বাচন করুন। এবার ডান দিকের To this key (To key) প্যানেল থেকে ব্যাকস্পেস কি নির্বাচন করুন। কি নির্বাচনের সহজ উপায় হচ্ছে প্যানেলের নিচের Type Key বাটনে ক্লিক করে ওই কি চাপলে ওই কির নাম চলে আসবে এবার Ok করলেই হবে। কোনো কি নিষ্কিত্র্নয় করতে চাইলে ডানের সবচেয়ে ওপরে "Turn Key Off নির্বাচন করতে হবে। এবার Ok বাটনে ক্লিক করলে SharpKeys-এর তালিকায় যুক্ত হবে। এভাবে আপনি আরও কি যুক্ত করতে পারেন। এখান থেকে আগের সেট করা পরিবর্তন বা মুছে ফেলতে পারেন। সবশেষে রেজিস্ট্রিতে পরিবর্তন সেট করতে Write to Registry বাটনে ক্লিক করলে একটি ম্যাসেজ আসবে। এবার কম্পিউটার নতুন করে লগইন বা রিস্টার্ট করুন। ব্যাস! এবার দেখুন ডানের কন্ট্রোল কি দ্বারা ব্যাকস্পেসের কাজ করুন। এভাবে আপনি আপনার ইচ্ছামতো কিবোর্ড নতুন রূপে সাজিয়েও নিতে পারেন।Techzoom.TVhttp://www.blogger.com/profile/08400032258447129525noreply@blogger.com0