মাইক্রোসফট অফিস ওয়েব প্রোগ্রাম


মাইক্রোসফট অফিস কম্পিউটারে ব্যবহূত প্রোগ্রামগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। অফিস ২০১০-এর কিছু প্রোগ্রামের সমন্বয়ে সম্প্রতি মাইক্রোসফট তাদের অফিস নামের গুচ্ছ সফটওয়্যার ইন্টারনেটে ব্যবহার করার জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে।
‘মাইক্রোসফট অফিস ওয়েব অ্যাপস-২০১০’ নামের এই সেবাটি ব্যবহার করা যাবে স্কাইড্রাইভের সঙ্গে। উইন্ডোজ লাইভ অ্যাকাউন্ট রয়েছে এমন ব্যবহারকারীরা অনেক দিন থেকেই স্কাইড্রাইভ অনলাইন স্টোরেজ সেবাটি ব্যবহার করে আসছেন। স্কাইড্রাইভের ২৫ গিগাবাইট জায়গায় ব্যবহারকারীরা ব্যক্তিগত ফাইল, ছবি বা ভিডিও ফাইল রাখার কাজে ব্যবহার করতে পারেন। এবার ফাইল রাখার এই ব্যবস্থার সঙ্গে এমএস অফিস ব্যবহারের সুবিধাও যুক্ত করা হয়েছে। মাইক্রোসফট অফিস ওয়েব অ্যাপস-২০১০ ব্যবহার করা যাবে http://office.live.com ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে। তবে এটি ব্যবহার করার জন্য উইন্ডোজ লাইভ অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। নতুন ব্যবহারকারীরা বিনামূল্যে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন http://home.live.com ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে। মাইক্রোসফট অফিস-২০১০ থেকে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড-২০১০, এক্সেল-২০১০, পাওয়ার পয়েন্ট-২০১০, এবং ওয়ান নোট-২০১০ প্রোগ্রামগুলো এখানে ব্যবহার করার সুযোগ পাওয়া যাবে। তবে এর জন্য কম্পিউটারে মাইক্রোসফট অফিস-২০১০-এর ডেক্সটপ সংস্করণ ইনস্টল করার প্রয়োজন হবে না। ওয়েব ব্রাউজার থেকেই বিনা মূল্যে এটি ব্যবহার করা যাবে। মাইক্রোসফট সিলভার লাইট ইনস্টল করা থাকলে ওয়েব প্রোগ্রামগুলো ব্যবহার করার ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু সুবিধা পাওয়া যাবে। সিলভার লাইট www.microsoft.com/ getsilverlight/get-started/install/default.aspx ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামানো (ডাউনলোড) যাবে। ডেস্কটপের অফিস-২০১০-এর সঙ্গে সমন্বয় করার সুবিধাও যুক্ত করা হয়েছে এখানে। এটি এখনো পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে তাই ব্যবহার করার সময় কিছুটা সমস্যাও হতে পারে। তবে এই সমস্যাগুলো সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে, কিছু দিনের মধ্যেই আরও নতুন বেশকিছু বৈশিষ্ট্য সংযোজন করা হবে।

মাইক্রোসফট অফিস ওয়েব প্রোগ্রাম


মাইক্রোসফট অফিস কম্পিউটারে ব্যবহূত প্রোগ্রামগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। অফিস ২০১০-এর কিছু প্রোগ্রামের সমন্বয়ে সম্প্রতি মাইক্রোসফট তাদের অফিস নামের গুচ্ছ সফটওয়্যার ইন্টারনেটে ব্যবহার করার জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে।
‘মাইক্রোসফট অফিস ওয়েব অ্যাপস-২০১০’ নামের এই সেবাটি ব্যবহার করা যাবে স্কাইড্রাইভের সঙ্গে। উইন্ডোজ লাইভ অ্যাকাউন্ট রয়েছে এমন ব্যবহারকারীরা অনেক দিন থেকেই স্কাইড্রাইভ অনলাইন স্টোরেজ সেবাটি ব্যবহার করে আসছেন। স্কাইড্রাইভের ২৫ গিগাবাইট জায়গায় ব্যবহারকারীরা ব্যক্তিগত ফাইল, ছবি বা ভিডিও ফাইল রাখার কাজে ব্যবহার করতে পারেন। এবার ফাইল রাখার এই ব্যবস্থার সঙ্গে এমএস অফিস ব্যবহারের সুবিধাও যুক্ত করা হয়েছে। মাইক্রোসফট অফিস ওয়েব অ্যাপস-২০১০ ব্যবহার করা যাবে http://office.live.com ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে। তবে এটি ব্যবহার করার জন্য উইন্ডোজ লাইভ অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। নতুন ব্যবহারকারীরা বিনামূল্যে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন http://home.live.com ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে। মাইক্রোসফট অফিস-২০১০ থেকে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড-২০১০, এক্সেল-২০১০, পাওয়ার পয়েন্ট-২০১০, এবং ওয়ান নোট-২০১০ প্রোগ্রামগুলো এখানে ব্যবহার করার সুযোগ পাওয়া যাবে। তবে এর জন্য কম্পিউটারে মাইক্রোসফট অফিস-২০১০-এর ডেক্সটপ সংস্করণ ইনস্টল করার প্রয়োজন হবে না। ওয়েব ব্রাউজার থেকেই বিনা মূল্যে এটি ব্যবহার করা যাবে। মাইক্রোসফট সিলভার লাইট ইনস্টল করা থাকলে ওয়েব প্রোগ্রামগুলো ব্যবহার করার ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু সুবিধা পাওয়া যাবে। সিলভার লাইট www.microsoft.com/ getsilverlight/get-started/install/default.aspx ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামানো (ডাউনলোড) যাবে। ডেস্কটপের অফিস-২০১০-এর সঙ্গে সমন্বয় করার সুবিধাও যুক্ত করা হয়েছে এখানে। এটি এখনো পরীক্ষামূলক পর্যায়ে রয়েছে তাই ব্যবহার করার সময় কিছুটা সমস্যাও হতে পারে। তবে এই সমস্যাগুলো সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে, কিছু দিনের মধ্যেই আরও নতুন বেশকিছু বৈশিষ্ট্য সংযোজন করা হবে।

ফ্রি এন্টিভাইরাস এবং এভাষ্ট ৫ বেটা

ফ্রি এন্টিভাইরাসগুলোর মধ্যে এভাষ্ট অন্যতম। সম্প্রতি এভাষ্ট এর নতুন সংস্করণ ৫ বেটা অবমুক্ত হয়েছে। ইন্টারফেসসহ অনেক কিছুই আমুল পরিবর্তন আনা হয়েছে এই নতুন সংস্করণে। আর জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল প্যাকের ইংরেজী ভাষাতে স্পাইওয়্যার ডক্টর থাকলেও ফ্রেঞ্চ, জার্মান, ইতালিয়ান, চেক, স্প্যানিশ, রাশিয়ান, পর্তুগীজ এবং পোলিশ ভাষাতে ফ্রি এভাষ্ট এন্টিভাইরাস যুক্ত হয়েছে।
এভাষ্ট ৫ বেটা সংস্করণ ডাউনলোড করতে পারবেন www.avast.com থেকে। ৩৮ মেগাবাইটের এই এই এন্টিভাইরাস ইনষ্টল করার পরে বিনামূল্যে ১ বছরের রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন এভাষ্ট ৫ এর Maintenance / Registration থেকে।
এছাড়াও আরো কিছু ফ্রি এন্টিভাইরাসের নাম, ওয়েবসাইট এবং তুলনামূলক চিত্র পাবেন www.av-comparatives.org এখানে।

ফ্রি এন্টিভাইরাস এবং এভাষ্ট ৫ বেটা

ফ্রি এন্টিভাইরাসগুলোর মধ্যে এভাষ্ট অন্যতম। সম্প্রতি এভাষ্ট এর নতুন সংস্করণ ৫ বেটা অবমুক্ত হয়েছে। ইন্টারফেসসহ অনেক কিছুই আমুল পরিবর্তন আনা হয়েছে এই নতুন সংস্করণে। আর জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল প্যাকের ইংরেজী ভাষাতে স্পাইওয়্যার ডক্টর থাকলেও ফ্রেঞ্চ, জার্মান, ইতালিয়ান, চেক, স্প্যানিশ, রাশিয়ান, পর্তুগীজ এবং পোলিশ ভাষাতে ফ্রি এভাষ্ট এন্টিভাইরাস যুক্ত হয়েছে।
এভাষ্ট ৫ বেটা সংস্করণ ডাউনলোড করতে পারবেন www.avast.com থেকে। ৩৮ মেগাবাইটের এই এই এন্টিভাইরাস ইনষ্টল করার পরে বিনামূল্যে ১ বছরের রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন এভাষ্ট ৫ এর Maintenance / Registration থেকে।
এছাড়াও আরো কিছু ফ্রি এন্টিভাইরাসের নাম, ওয়েবসাইট এবং তুলনামূলক চিত্র পাবেন www.av-comparatives.org এখানে।

এসএমএস এর মাধ্যমে গুগল বাজে পোস্ট করা

গুগলের সামাজিক নেটওয়ার্ক গুগল বাজ বেশ জনপ্রিয় হতে চলেছে। নতুন কোন পেজ না খুলে জিমেইলেই ব্যবহার করা যায় ফলে সহজেই ব্যবহারকারীরা গুগল বাজ ব্যবহার করে। এছাড়াও বিভিন্ন সাইট যুক্ত করে পোস্ট করা যায় বলে পোস্ট করা নিয়ে ঝামেলা কম হয়। এখন থেকে এসএমএস এর মাধ্যমে গুগল বাজে পোস্ট করা যাবে। এজন্য www.buzzviasms.appspot.com সাইটে যেতে হবে Connect to Buzz এ ক্লিক করুন। এবার গুগলের অথেনটিকেশনের জন্য Ok, continue বাটনে ক্লিক করে গুগলে লগইন করা থাকলে Grant access বাটনে ক্লিক করুন। এবার Welcome পেজ থেকে add a phone এ বাম পাশের ড্রপ ডাউন থেকে দেশের কোড ৮৮০ নির্বাচন করে ডানে মোবাইল নম্বর লিখে Continue বাটনে ক্লিক করুন তাহলে একটি Activation Code আসবে। এবার উক্ত মোবাইল থেকে এ্যাকটিভিশন কোডটি +19252899767 নম্বরে (২ ঘন্টার মধ্যে) সেন্ড করলে মোবাইল নম্বরটি সক্রিয় হবে এবং pending activation টি active numbers হবে। এভাবে একাধিক নম্বর যুক্ত করা যাবে। পরবর্তিতে চাইলে নম্বরটি মুছে ফেলা যাবে। এরপর থেকে যুক্ত করা মোবাইল নম্বর থেকে +19252899767 নম্বরে কোন এসএমএস করলে তা গুগল বাজে পোস্ট হবে।

এসএমএস এর মাধ্যমে গুগল বাজে পোস্ট করা

গুগলের সামাজিক নেটওয়ার্ক গুগল বাজ বেশ জনপ্রিয় হতে চলেছে। নতুন কোন পেজ না খুলে জিমেইলেই ব্যবহার করা যায় ফলে সহজেই ব্যবহারকারীরা গুগল বাজ ব্যবহার করে। এছাড়াও বিভিন্ন সাইট যুক্ত করে পোস্ট করা যায় বলে পোস্ট করা নিয়ে ঝামেলা কম হয়। এখন থেকে এসএমএস এর মাধ্যমে গুগল বাজে পোস্ট করা যাবে। এজন্য www.buzzviasms.appspot.com সাইটে যেতে হবে Connect to Buzz এ ক্লিক করুন। এবার গুগলের অথেনটিকেশনের জন্য Ok, continue বাটনে ক্লিক করে গুগলে লগইন করা থাকলে Grant access বাটনে ক্লিক করুন। এবার Welcome পেজ থেকে add a phone এ বাম পাশের ড্রপ ডাউন থেকে দেশের কোড ৮৮০ নির্বাচন করে ডানে মোবাইল নম্বর লিখে Continue বাটনে ক্লিক করুন তাহলে একটি Activation Code আসবে। এবার উক্ত মোবাইল থেকে এ্যাকটিভিশন কোডটি +19252899767 নম্বরে (২ ঘন্টার মধ্যে) সেন্ড করলে মোবাইল নম্বরটি সক্রিয় হবে এবং pending activation টি active numbers হবে। এভাবে একাধিক নম্বর যুক্ত করা যাবে। পরবর্তিতে চাইলে নম্বরটি মুছে ফেলা যাবে। এরপর থেকে যুক্ত করা মোবাইল নম্বর থেকে +19252899767 নম্বরে কোন এসএমএস করলে তা গুগল বাজে পোস্ট হবে।

দৈনন্দিন কাজে গুগল ক্যালেন্ডার

প্রতিদিনই আমরা রুটিন মাফিক চলি। বিশেষ বিশেষ মুহুর্তগুলো আমাদের সতর্কতারসাথে মনে রাখতে হয়। বিশেষ কোন মুহুর্ত যদি সময় মত ভুলে যায় এবং সময়ান্তে মনে পরে তাহলে নিজের চুল ছিড়া ছাড়া কোন কিছু করার থাকে না। এমন যদি হতো কেউ আপনাকে এসএমএস বা ইমেইলের মাধ্যমে এসব গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তের আগে জানিয়ে দিতো তাহলে কেমন হতো! গুগল ক্যালেন্ডার আপনার এসব ইভেন্টগুলোর নির্দিষ্ট সময় আগেই আপনার মোবাইলে এসএমএস করে, ইমেইলে করে বা পপআপ হিসাবে মনে করিয়ে দেবে, তাও আবার বিনা পয়সায়।
গুগল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে যে গুগলে একাউন্ট থাকতে হবে এটা বলা বাহুল্য। যারা গুগল এ্যাপস ব্যবহার করেন তারাও গুগল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে পাবেন। গুগল ক্যালেন্ডারে প্রবেশের জন্য জিমেইলে (এ্যাপস ব্যবহারকারীরা তাদের মেইলে) লগইন করে উপরের calendar লিংকে ক্লিক করে অথবা সরাসরি www.google.com/calendar (এ্যাপস ব্যবহারকারীরা https://www.google.com/calendar/hosted/ এরপরে ডোমেইন নাম লিখে) সাইটে গিয়ে লগইন করতে হবে। আর মোবাইলের ক্ষেত্রে প্রবেশের জন্য www.google.com/calendar/m বা m.google.com/calendar মাধ্যমে করা যাবে।
ক্যালেন্ডার যোগ করা: সাধারণত একটি ডিফল্ট ক্যালেন্ডার থাকে কিন্তু চাইলে আরো ক্যালেন্ডার যোগ করা যাবে। এক একটি ক্যালেন্ডার প্রাইভেট বা পাবলিক হিসাবেও ব্যবহার করা যাবে। নতুন ক্যালেন্ডার যোগ করার জন্য Settings থেকে Calendars ট্যাবে গিয়ে Create new calendar এ ক্লিক করুন এবং ক্যালেন্ডারের নাম দিয়ে সেভ করুন।
এসএমএস সক্রিয় করা: মোবাইলের এসএমএস সুবিধা সক্রিয় করার জন্য Settings এ ক্লিক করে Mobile Setup ট্যাবে ক্লিক করুন। Phone number: অংশে +৮৮সহ আপনার মোবাইল নম্বর দিন এবং Send Verification Code এ ক্লিক করুন তাহলে আপনার মোবাইলে গুগল থেকে ভেরিফিকেশন কোড সম্বলিত ম্যাসেজ আসবে। বর্তমানে বাংলাদেশের গ্রামীণফোন, একটেল এবং ওয়ারিদ গ্রাহকরা এই সুবিধা পাবেন। এবার Verification code: টেক্সট বক্সে মোবাইলে আসা কোডটি লিখে Finish setup বাটনে ক্লিক করে ভেরিফিকেশন সমাপ্ত করুন তাহলে সয়ংক্রিয়ভাবে Notifications ট্যাবে আসবে। এখানে By default, remind me via এর ড্রপডাউন থেকে SMS নির্বাচন করুন এবং ইভেন্টের কত সময় আগে এসএমএস পেতে চান তা লিখুন। চাইলে আরো রিমাইন্ডার (এসএমএস, মেইল, পপআপ) যোগ করতে পারেন। এরপরে Choose how you would like to be notified: এর SMS অংশে সবগুলো চেক বক্স চেক করে সেভ করুন। আপনি চাইলে পরবর্তিতে মোবাইল নম্বর পরিবর্তন করতে পারবেন।
বর্তমান বাংলাদেশের সময় নির্ধারণ করা: বর্তমানে ১ ঘন্টা ঘড়ির কাটা এগিয়ে নেবার ফলে আপনাকেও গুগল ক্যালেন্ডারে ১ ঘন্টা এগিয়ে নিতে হবে। এজন্য Settings এ ক্লিক করে General ট্যাব থেকে Your current time zone: অংশের Display all time zones চেক করুন। এবার উপরের ড্রপ ডাউন থেকে GMT+07.00 নির্বাচন করুন (ফলে Country: এর স্থলে অন্য দেশ দেখাবে)। চাইলে অনান্য সেটিংও পরিবর্তন করতে পারবেন। অবশেষে সেভ করুন। মোবাইল ভেরিফিকেশন করার আগে টাইম জোন পরিবর্তন করলে মোবাইল ভেরিফিকেশন করা যাবে না।
ইভেন্ট যোগ করা: কোন ইভেন্ট যোগ করতে হলে গুগল ক্যালেন্ডারে গিয়ে Create Event এ ক্লিক করুন। এবার ইভেন্টর নাম, সময়, তারিখ নির্ধারণ করে সেভ করুন। Where এ কোন স্থানের নাম দিলে তা গুগল মাপে প্রদর্শিত হবে। চাইলে নিচের Options থেকে এই ইভেন্টের জন্য আলাদা রিমাইন্ডার এবং প্রাইভেসি নির্বাচন করতে পারবেন। আর কাউকে শেয়ার দিতে চাইলে ডানের Guests থেকে তাকে আমন্ত্রণ জানাতেও পারবেন। এছাড়াও Quick Add এ ক্লিক করে ইভেন্টের নাম স্পেস সময় এবং স্পেস দিয়ে তারিখ লিখে (যেমন, Dinner with Mehdi 7pm 2009-07-06) প্লাস (+) বাটনে ক্লিক করুন মেবাইল ব্রাউজারের ক্ষেত্রে এভাবে ইভেন্ট যোগ করতে হবে। আপনি যদি জন্মদিন, বিয়ে বার্ষিকী বা অন্য কোন বার্ষিকী যোগ করতে চান তাহলে Repeats এ Yearly নির্বাচন করুন। তাহলে প্রতিবছর নতুন করে এই ইভেন্ট তৈরী করতে হবে না সয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিবছরই ইভেন্টি চালু থাকবে। এভাবে দরকারমতে Days, Weekly, Monthly নির্বাচন করতে পারবেন।
ইভেন্ট পরিবর্তন বা মুছে ফেলা: কোন ইভেন্ট মুছতে বা সম্পাদনা করতে হলে মূল ক্যালেন্ডার থেকে Day, Week, Month, 7Days বা Agenda এ ইভেন্টের উপরে ক্লিক করে সম্পাদনার জন্য edit event details» বা মুছে ফেলার জন্য Delete এ ক্লিক করলেই হবে। আর দুইবার ক্লিক করলে সম্পাদনার জন্য খুলবে এখান থেকেও সম্পাদনা বা মুছে ফলা যাবে।
ক্যালেন্ডার শেয়ার দেওয়া: ক্যালেন্ডার অন্যকে শেয়ার দিতে চাইলে Settings এ ক্লিক করে Calendars ট্যাবে থেকে Notifications এ ক্লিক করুন। এবার Share this calendar ট্যাব থেকে Make this calendar public চেক করে সবার জন্য উম্মুক্ত করে দিতে পারেন। আর নির্দিষ্ট কাউকে শেয়ার দিতে চাইলে Share with specific people এ ইমেইল ঠিকানা লিখে এ্যাড করুন (তাহলে উক্ত ব্যাক্তির মেইলে লিংকসহ মেইল যাবে)। আর পাবলিক (সবার জন্য উম্মুক্ত) ক্যালেন্ডার কোন ওয়েব পেজে দেখাতে চাইলে Calendar Details ট্যাবে ক্লিক করে Embed This Calendar অংশের কোড ওয়েব সাইটে রাখলেই হবে। চাইলে কোড সম্পাদনা করে ক্যালেন্ডারের সাইট ছোট-বড় করতে পারবেন। এছাড়াও Calendar Address বা Private Address এর লিংকও ব্যবহার করতে পারবেন। আর ক্যালেন্ডার এক্সপোর্ট করতে চাইলে Calendars ট্যাবে থেকে Export calendars এ ক্লিক করে কম্পিউটারে সেভ করতে পারেন।
অন্যের ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা: আপনার ক্যালেন্ডারে আপনি অন্যের শেয়ার করা ক্যালেন্ডার বা পাবলিক ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে পারবেন। এজন্য Settings থেকে Calendars ট্যাবে গিয়ে Browse public calendars এ ক্লিক করুন। এবার Friends’ Calendars ট্যাবে গিয়ে যার ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে চান সেই ইমেইল ঠিকানা লিখে এ্যাড করুন। অথবা আপনার মেইলে আসা ক্যালেন্ডার শেয়ারিং মেইলে ক্লিক করেও এ্যাড করতে পারেন। আর পাবলিক ক্যালেন্ডার যোগ করতে চাইলে Add by URL টাবে গিয়ে ক্যালেন্ডারের ইউআরএল লিখে এ্যাড করতে পারবেন। অন্যের এক্সপোর্ট করা ক্যলেন্ডার যোগ করতে চাইলে Import calendar ট্যাবে ক্লিক করে ইমপোর্ট করলেই হবে। এছাড়াও Browse Calendars ট্যাব থেকে কিছু দেশের ছুটির তালিকাসহ বেশ কিছু বিশেষ ক্যালেন্ডার যোগ করতে পারেন।
জিমেইলে গুগল ক্যালান্ডার প্রর্দশন করা: জিমেইলে লগইন করে সেটিংস থেকে Labs ট্যাবে ক্লিক করুন। এবার Google Calendar gadget এর Enable নির্বাচন করে সেভ করুন তাহলে বাম পাশের বাম পাশের প্যানেলে গুগল ক্যালেন্ডার দেখা যাবে।
গুগল ডেক্সটপে ক্যালেন্ডার: যারা গুগল ডেক্সটপ (http://desktop.google.com) ব্যবহার করেন তারা http://desktop.google.com/plugins থেকে গুগল ক্যালেন্ডারের গ্যাজেট ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। তাহলে গুগল ডেক্সটপে ক্যালেন্ডার প্রদর্শন করবে। এখানে লগইন করে ক্যালেন্ডার দেখা এবং ইভেন্ট তৈরী করা যাবে।
আইগুগলে গুগল ক্যালেন্ডার: আইগুগলে (www.google.com/ig) গুগল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে লগইন করে Add stuff » এ ক্লিক করুন। এবার গুগল ক্যালেন্ডারটি এ্যাড করুন এবং আইগুগলে এসে ইচ্ছামত যায়গায় সেট করুন।
এডঅন্স: মজিলা থান্ডারবার্ডে গুগল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে চাইলে https://addons.mozilla.org/en-US/thunderbird/addon/4631 থেকে এডঅন্সটি ইনস্টল করলেই হবে।
অপলাইনে ব্যবহার করা: জিমেইলের মত গুগল ক্যালেন্ডারও অফলাইনে ব্যবহার করতে পারবেন। এজন্য http://gears.google.com থেকে গুগল গিয়ার ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার
গুগল ক্যালেন্ডারের উপরের ডানে Offline এ ক্লিক করে বাটনে ক্লিক করুন তাহলে Enable offline access ডায়ালগ বক্স আসবে এখানে Next করুন (যদি Gears Security Warning ডায়ালগ বক্স আসে তাহলে I trust this site চেক করে Allow বাটনে ক্লিক করুন) এবং কোথায় কোথায় শটকাট নিবেন তা নির্বাচন করে Ok করুন, তাহলে ডাউনলোড (Finishing offline installation এবং পরে Synchronizing…) শুরু হবে। এটি আপডেট ব্রাউজার না হলে সমর্থন করবে না।
গুগল ক্যালেন্ডারে ব্যবহার করে দৈনন্দিন জীবনকে আরো সহজ এবং গতিময় করে তোলা যাবে।

দৈনন্দিন কাজে গুগল ক্যালেন্ডার

প্রতিদিনই আমরা রুটিন মাফিক চলি। বিশেষ বিশেষ মুহুর্তগুলো আমাদের সতর্কতারসাথে মনে রাখতে হয়। বিশেষ কোন মুহুর্ত যদি সময় মত ভুলে যায় এবং সময়ান্তে মনে পরে তাহলে নিজের চুল ছিড়া ছাড়া কোন কিছু করার থাকে না। এমন যদি হতো কেউ আপনাকে এসএমএস বা ইমেইলের মাধ্যমে এসব গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্তের আগে জানিয়ে দিতো তাহলে কেমন হতো! গুগল ক্যালেন্ডার আপনার এসব ইভেন্টগুলোর নির্দিষ্ট সময় আগেই আপনার মোবাইলে এসএমএস করে, ইমেইলে করে বা পপআপ হিসাবে মনে করিয়ে দেবে, তাও আবার বিনা পয়সায়।
গুগল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে যে গুগলে একাউন্ট থাকতে হবে এটা বলা বাহুল্য। যারা গুগল এ্যাপস ব্যবহার করেন তারাও গুগল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে পাবেন। গুগল ক্যালেন্ডারে প্রবেশের জন্য জিমেইলে (এ্যাপস ব্যবহারকারীরা তাদের মেইলে) লগইন করে উপরের calendar লিংকে ক্লিক করে অথবা সরাসরি www.google.com/calendar (এ্যাপস ব্যবহারকারীরা https://www.google.com/calendar/hosted/ এরপরে ডোমেইন নাম লিখে) সাইটে গিয়ে লগইন করতে হবে। আর মোবাইলের ক্ষেত্রে প্রবেশের জন্য www.google.com/calendar/m বা m.google.com/calendar মাধ্যমে করা যাবে।
ক্যালেন্ডার যোগ করা: সাধারণত একটি ডিফল্ট ক্যালেন্ডার থাকে কিন্তু চাইলে আরো ক্যালেন্ডার যোগ করা যাবে। এক একটি ক্যালেন্ডার প্রাইভেট বা পাবলিক হিসাবেও ব্যবহার করা যাবে। নতুন ক্যালেন্ডার যোগ করার জন্য Settings থেকে Calendars ট্যাবে গিয়ে Create new calendar এ ক্লিক করুন এবং ক্যালেন্ডারের নাম দিয়ে সেভ করুন।
এসএমএস সক্রিয় করা: মোবাইলের এসএমএস সুবিধা সক্রিয় করার জন্য Settings এ ক্লিক করে Mobile Setup ট্যাবে ক্লিক করুন। Phone number: অংশে +৮৮সহ আপনার মোবাইল নম্বর দিন এবং Send Verification Code এ ক্লিক করুন তাহলে আপনার মোবাইলে গুগল থেকে ভেরিফিকেশন কোড সম্বলিত ম্যাসেজ আসবে। বর্তমানে বাংলাদেশের গ্রামীণফোন, একটেল এবং ওয়ারিদ গ্রাহকরা এই সুবিধা পাবেন। এবার Verification code: টেক্সট বক্সে মোবাইলে আসা কোডটি লিখে Finish setup বাটনে ক্লিক করে ভেরিফিকেশন সমাপ্ত করুন তাহলে সয়ংক্রিয়ভাবে Notifications ট্যাবে আসবে। এখানে By default, remind me via এর ড্রপডাউন থেকে SMS নির্বাচন করুন এবং ইভেন্টের কত সময় আগে এসএমএস পেতে চান তা লিখুন। চাইলে আরো রিমাইন্ডার (এসএমএস, মেইল, পপআপ) যোগ করতে পারেন। এরপরে Choose how you would like to be notified: এর SMS অংশে সবগুলো চেক বক্স চেক করে সেভ করুন। আপনি চাইলে পরবর্তিতে মোবাইল নম্বর পরিবর্তন করতে পারবেন।
বর্তমান বাংলাদেশের সময় নির্ধারণ করা: বর্তমানে ১ ঘন্টা ঘড়ির কাটা এগিয়ে নেবার ফলে আপনাকেও গুগল ক্যালেন্ডারে ১ ঘন্টা এগিয়ে নিতে হবে। এজন্য Settings এ ক্লিক করে General ট্যাব থেকে Your current time zone: অংশের Display all time zones চেক করুন। এবার উপরের ড্রপ ডাউন থেকে GMT+07.00 নির্বাচন করুন (ফলে Country: এর স্থলে অন্য দেশ দেখাবে)। চাইলে অনান্য সেটিংও পরিবর্তন করতে পারবেন। অবশেষে সেভ করুন। মোবাইল ভেরিফিকেশন করার আগে টাইম জোন পরিবর্তন করলে মোবাইল ভেরিফিকেশন করা যাবে না।
ইভেন্ট যোগ করা: কোন ইভেন্ট যোগ করতে হলে গুগল ক্যালেন্ডারে গিয়ে Create Event এ ক্লিক করুন। এবার ইভেন্টর নাম, সময়, তারিখ নির্ধারণ করে সেভ করুন। Where এ কোন স্থানের নাম দিলে তা গুগল মাপে প্রদর্শিত হবে। চাইলে নিচের Options থেকে এই ইভেন্টের জন্য আলাদা রিমাইন্ডার এবং প্রাইভেসি নির্বাচন করতে পারবেন। আর কাউকে শেয়ার দিতে চাইলে ডানের Guests থেকে তাকে আমন্ত্রণ জানাতেও পারবেন। এছাড়াও Quick Add এ ক্লিক করে ইভেন্টের নাম স্পেস সময় এবং স্পেস দিয়ে তারিখ লিখে (যেমন, Dinner with Mehdi 7pm 2009-07-06) প্লাস (+) বাটনে ক্লিক করুন মেবাইল ব্রাউজারের ক্ষেত্রে এভাবে ইভেন্ট যোগ করতে হবে। আপনি যদি জন্মদিন, বিয়ে বার্ষিকী বা অন্য কোন বার্ষিকী যোগ করতে চান তাহলে Repeats এ Yearly নির্বাচন করুন। তাহলে প্রতিবছর নতুন করে এই ইভেন্ট তৈরী করতে হবে না সয়ংক্রিয়ভাবে প্রতিবছরই ইভেন্টি চালু থাকবে। এভাবে দরকারমতে Days, Weekly, Monthly নির্বাচন করতে পারবেন।
ইভেন্ট পরিবর্তন বা মুছে ফেলা: কোন ইভেন্ট মুছতে বা সম্পাদনা করতে হলে মূল ক্যালেন্ডার থেকে Day, Week, Month, 7Days বা Agenda এ ইভেন্টের উপরে ক্লিক করে সম্পাদনার জন্য edit event details» বা মুছে ফেলার জন্য Delete এ ক্লিক করলেই হবে। আর দুইবার ক্লিক করলে সম্পাদনার জন্য খুলবে এখান থেকেও সম্পাদনা বা মুছে ফলা যাবে।
ক্যালেন্ডার শেয়ার দেওয়া: ক্যালেন্ডার অন্যকে শেয়ার দিতে চাইলে Settings এ ক্লিক করে Calendars ট্যাবে থেকে Notifications এ ক্লিক করুন। এবার Share this calendar ট্যাব থেকে Make this calendar public চেক করে সবার জন্য উম্মুক্ত করে দিতে পারেন। আর নির্দিষ্ট কাউকে শেয়ার দিতে চাইলে Share with specific people এ ইমেইল ঠিকানা লিখে এ্যাড করুন (তাহলে উক্ত ব্যাক্তির মেইলে লিংকসহ মেইল যাবে)। আর পাবলিক (সবার জন্য উম্মুক্ত) ক্যালেন্ডার কোন ওয়েব পেজে দেখাতে চাইলে Calendar Details ট্যাবে ক্লিক করে Embed This Calendar অংশের কোড ওয়েব সাইটে রাখলেই হবে। চাইলে কোড সম্পাদনা করে ক্যালেন্ডারের সাইট ছোট-বড় করতে পারবেন। এছাড়াও Calendar Address বা Private Address এর লিংকও ব্যবহার করতে পারবেন। আর ক্যালেন্ডার এক্সপোর্ট করতে চাইলে Calendars ট্যাবে থেকে Export calendars এ ক্লিক করে কম্পিউটারে সেভ করতে পারেন।
অন্যের ক্যালেন্ডার ব্যবহার করা: আপনার ক্যালেন্ডারে আপনি অন্যের শেয়ার করা ক্যালেন্ডার বা পাবলিক ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে পারবেন। এজন্য Settings থেকে Calendars ট্যাবে গিয়ে Browse public calendars এ ক্লিক করুন। এবার Friends’ Calendars ট্যাবে গিয়ে যার ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে চান সেই ইমেইল ঠিকানা লিখে এ্যাড করুন। অথবা আপনার মেইলে আসা ক্যালেন্ডার শেয়ারিং মেইলে ক্লিক করেও এ্যাড করতে পারেন। আর পাবলিক ক্যালেন্ডার যোগ করতে চাইলে Add by URL টাবে গিয়ে ক্যালেন্ডারের ইউআরএল লিখে এ্যাড করতে পারবেন। অন্যের এক্সপোর্ট করা ক্যলেন্ডার যোগ করতে চাইলে Import calendar ট্যাবে ক্লিক করে ইমপোর্ট করলেই হবে। এছাড়াও Browse Calendars ট্যাব থেকে কিছু দেশের ছুটির তালিকাসহ বেশ কিছু বিশেষ ক্যালেন্ডার যোগ করতে পারেন।
জিমেইলে গুগল ক্যালান্ডার প্রর্দশন করা: জিমেইলে লগইন করে সেটিংস থেকে Labs ট্যাবে ক্লিক করুন। এবার Google Calendar gadget এর Enable নির্বাচন করে সেভ করুন তাহলে বাম পাশের বাম পাশের প্যানেলে গুগল ক্যালেন্ডার দেখা যাবে।
গুগল ডেক্সটপে ক্যালেন্ডার: যারা গুগল ডেক্সটপ (http://desktop.google.com) ব্যবহার করেন তারা http://desktop.google.com/plugins থেকে গুগল ক্যালেন্ডারের গ্যাজেট ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। তাহলে গুগল ডেক্সটপে ক্যালেন্ডার প্রদর্শন করবে। এখানে লগইন করে ক্যালেন্ডার দেখা এবং ইভেন্ট তৈরী করা যাবে।
আইগুগলে গুগল ক্যালেন্ডার: আইগুগলে (www.google.com/ig) গুগল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে লগইন করে Add stuff » এ ক্লিক করুন। এবার গুগল ক্যালেন্ডারটি এ্যাড করুন এবং আইগুগলে এসে ইচ্ছামত যায়গায় সেট করুন।
এডঅন্স: মজিলা থান্ডারবার্ডে গুগল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করতে চাইলে https://addons.mozilla.org/en-US/thunderbird/addon/4631 থেকে এডঅন্সটি ইনস্টল করলেই হবে।
অপলাইনে ব্যবহার করা: জিমেইলের মত গুগল ক্যালেন্ডারও অফলাইনে ব্যবহার করতে পারবেন। এজন্য http://gears.google.com থেকে গুগল গিয়ার ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার
গুগল ক্যালেন্ডারের উপরের ডানে Offline এ ক্লিক করে বাটনে ক্লিক করুন তাহলে Enable offline access ডায়ালগ বক্স আসবে এখানে Next করুন (যদি Gears Security Warning ডায়ালগ বক্স আসে তাহলে I trust this site চেক করে Allow বাটনে ক্লিক করুন) এবং কোথায় কোথায় শটকাট নিবেন তা নির্বাচন করে Ok করুন, তাহলে ডাউনলোড (Finishing offline installation এবং পরে Synchronizing…) শুরু হবে। এটি আপডেট ব্রাউজার না হলে সমর্থন করবে না।
গুগল ক্যালেন্ডারে ব্যবহার করে দৈনন্দিন জীবনকে আরো সহজ এবং গতিময় করে তোলা যাবে।

মোবাইলে দেখুন সিনেমা

মোবাইল ফোনে ভিডিও গান দেখতে হলে তা মোবাইলের উপযোগী হতে হয়। মোবাইলের উপযোগী কিছু সিনেমাসংক্রান্ত ওয়েবসাইটের ঠিকানা নিচে দেওয়া হলো: www.movies4mobile.net,
www.moviesmobile.net,
www.mobi-movies.org,
www.mobilemoviezone.com,
www.o2videos.com,
www.3gpmobilemovies.net,
www.avimobilemovies.com,
www.khatrimobile.wzan.net,
www.moviearena.org,
www.moviesmobile.net,
www.o2cinemas.com। এসব সাইটগুলো থেকে বিভিন্ন সিনেমা ডাউনলোড করার পাশপাশি সিনেমাগুলোর বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যাবে।

পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডের ফাইল অনেক সময় ভাইরাসের কারনে সব সুপার হিডেন হয়ে যায়। ফলে ফাইল বা ফোল্ডার দেখা যায় না কিন্তু জায়গা ঠিকই দখল করে রাখে।এতে অনেকে ভাবে ভাইরাসের কারনে ফাইলগুলো ডিলিট হয়ে গিয়েছে। আসলে ফাইলগুলো যেখানে যেভাবে ছিল সেভাবেই আছে শুধু ভাইরেসের কারনে এগুলো দেখা যাচ্ছে না। এছাড়াও এই ফোল্ডার গুলোর নামে EXE ফাইল তৈরী হয়, এগুলোকে ডিলিট করে দিতে হবে।আজকে আপনদের এই সমস্যার একটি কার্যকর সমাধান দেবো।
এরকম সমস্যা হলে প্রথমে run এ গিয়ে cmd লিখেenter চাপুন। এবার আপনার পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড যে ড্রাইভে আছে তার অক্ষর(যেমন I: , J:, K: ) টাইপ করুন।এখন নিচের কমান্ড লিখে enter চাপুন-
attrib -s -r -h -a /s /d


আপনার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে এতেই।


ঐ কমান্ডগুলোর অর্থটাও বুঝে নিন-
এখানে attrib মানে attribute এর সংক্ষিপ্ত রুপ।
s = system file or super hidden
r = read only
h = hidden
a = archive
/d = directory
/s = sub directory

মোবাইলে দেখুন সিনেমা

মোবাইল ফোনে ভিডিও গান দেখতে হলে তা মোবাইলের উপযোগী হতে হয়। মোবাইলের উপযোগী কিছু সিনেমাসংক্রান্ত ওয়েবসাইটের ঠিকানা নিচে দেওয়া হলো: www.movies4mobile.net,
www.moviesmobile.net,
www.mobi-movies.org,
www.mobilemoviezone.com,
www.o2videos.com,
www.3gpmobilemovies.net,
www.avimobilemovies.com,
www.khatrimobile.wzan.net,
www.moviearena.org,
www.moviesmobile.net,
www.o2cinemas.com। এসব সাইটগুলো থেকে বিভিন্ন সিনেমা ডাউনলোড করার পাশপাশি সিনেমাগুলোর বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যাবে।

পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডের ফাইল অনেক সময় ভাইরাসের কারনে সব সুপার হিডেন হয়ে যায়। ফলে ফাইল বা ফোল্ডার দেখা যায় না কিন্তু জায়গা ঠিকই দখল করে রাখে।এতে অনেকে ভাবে ভাইরাসের কারনে ফাইলগুলো ডিলিট হয়ে গিয়েছে। আসলে ফাইলগুলো যেখানে যেভাবে ছিল সেভাবেই আছে শুধু ভাইরেসের কারনে এগুলো দেখা যাচ্ছে না। এছাড়াও এই ফোল্ডার গুলোর নামে EXE ফাইল তৈরী হয়, এগুলোকে ডিলিট করে দিতে হবে।আজকে আপনদের এই সমস্যার একটি কার্যকর সমাধান দেবো।
এরকম সমস্যা হলে প্রথমে run এ গিয়ে cmd লিখেenter চাপুন। এবার আপনার পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড যে ড্রাইভে আছে তার অক্ষর(যেমন I: , J:, K: ) টাইপ করুন।এখন নিচের কমান্ড লিখে enter চাপুন-
attrib -s -r -h -a /s /d


আপনার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে এতেই।


ঐ কমান্ডগুলোর অর্থটাও বুঝে নিন-
এখানে attrib মানে attribute এর সংক্ষিপ্ত রুপ।
s = system file or super hidden
r = read only
h = hidden
a = archive
/d = directory
/s = sub directory

ক্যাস্পারস্কী trial versionকে বানিয়ে ফেলুন full version

ক্যাস্পারস্কী সবচেয়ে কাজের এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ভাইরাস এটা সবাই জানেন।কিন্তু এটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে যথেষ্ট পয়সা খরচ করতে হয়।তবে একটু মাথা খাটালেই আপনি বিনা পয়সায় এর সব সুবিধাসহ ট্রাইল ভার্সন (৩০ দিনের জন্য) ব্যবহার করতে পারেন। ট্রায়াল ভার্সন মেয়াদ বৃদ্ধি করবে এ রকম একটি সফটওয়্যারের কথাই বলবো। সফটওয়্যারটি http://www.mediafire.com/download.php?dnziywgnzgm থেকে ডাউনলোড করে নিন। এরপর যা করতে হবে:

১. আপনার পিসির টাস্কবার থেকে ক্যাস্পারস্কী আইকনের উপর ক্লিক করে settings এ ক্লিক করুন।
২. বামদিকে অপশন এ ক্লিক করে ডানদিকে Enable Self-Defense টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন।
৩. ডাউনলোড করা Kaspersky Trial Re-setter এ ডাবল ক্লিক করে ওপেন করুন।
৪. Install বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণ পর কম্পিউটার রিস্টার্ট চাইবে। Yes বাটনে ক্লিক করে রিস্টার্ট করুন ।
৫. পুনরায় পিসি চালু হবার পর টাস্কবারের ক্যাস্পারস্কী আইকনে ক্লিক করুন এবং এটি License এ ক্লিক করে Active New License এ ক্লিক করুন।
সবশেষে ইন্টারনেট সংযোগ দিয়ে Activate Beta License ক্লিক করুন।
আপনার কাজ শেষ।এভাবে ট্রায়াল ভার্সনকে ফুল ভার্সন হিসেবে ব্যবহার করুন key সংগ্রহ না করেই।

ক্যাস্পারস্কী trial versionকে বানিয়ে ফেলুন full version

ক্যাস্পারস্কী সবচেয়ে কাজের এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ভাইরাস এটা সবাই জানেন।কিন্তু এটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে যথেষ্ট পয়সা খরচ করতে হয়।তবে একটু মাথা খাটালেই আপনি বিনা পয়সায় এর সব সুবিধাসহ ট্রাইল ভার্সন (৩০ দিনের জন্য) ব্যবহার করতে পারেন। ট্রায়াল ভার্সন মেয়াদ বৃদ্ধি করবে এ রকম একটি সফটওয়্যারের কথাই বলবো। সফটওয়্যারটি http://www.mediafire.com/download.php?dnziywgnzgm থেকে ডাউনলোড করে নিন। এরপর যা করতে হবে:

১. আপনার পিসির টাস্কবার থেকে ক্যাস্পারস্কী আইকনের উপর ক্লিক করে settings এ ক্লিক করুন।
২. বামদিকে অপশন এ ক্লিক করে ডানদিকে Enable Self-Defense টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন।
৩. ডাউনলোড করা Kaspersky Trial Re-setter এ ডাবল ক্লিক করে ওপেন করুন।
৪. Install বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণ পর কম্পিউটার রিস্টার্ট চাইবে। Yes বাটনে ক্লিক করে রিস্টার্ট করুন ।
৫. পুনরায় পিসি চালু হবার পর টাস্কবারের ক্যাস্পারস্কী আইকনে ক্লিক করুন এবং এটি License এ ক্লিক করে Active New License এ ক্লিক করুন।
সবশেষে ইন্টারনেট সংযোগ দিয়ে Activate Beta License ক্লিক করুন।
আপনার কাজ শেষ।এভাবে ট্রায়াল ভার্সনকে ফুল ভার্সন হিসেবে ব্যবহার করুন key সংগ্রহ না করেই।

ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময় আর ছবি আটকে যাবে না!

আমরা প্রায় সবাই Youtube এর ভিডিও দেখে থাকি। কিন্তু অনেক সময় উন্নত স্পীডের ইন্টারনেট কানেকশন না থাকার কারনে Youtube এ ভিডিও বাফার হতে অনেক বেশী সময় নেয় যা খুবই বিরক্তিকর। এ সমস্যা থেকে কিছুটা হলে মুক্ত করতে পারে SpeedBit Video Accelerator নামের একটি সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যারটি Youtube এর ভিডিওকে দ্রুত বাফারিং করবে। এছাড়াও এটি থেকে আপনি ভিডিও সার্চিং সুবিধাও পাবেন। সফটওয়্যারটি থেকে পছন্দের ভিডিও এর লিংক শেয়ার করতে পারবেন টুইটারে। এটি জনপ্রিয় সকল ব্রাউজারেই চলবে। সফটওয়্যারটি ডাওনলোড করুন -http://www.videoaccelerator.com/download/ ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে।

ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময় আর ছবি আটকে যাবে না!

আমরা প্রায় সবাই Youtube এর ভিডিও দেখে থাকি। কিন্তু অনেক সময় উন্নত স্পীডের ইন্টারনেট কানেকশন না থাকার কারনে Youtube এ ভিডিও বাফার হতে অনেক বেশী সময় নেয় যা খুবই বিরক্তিকর। এ সমস্যা থেকে কিছুটা হলে মুক্ত করতে পারে SpeedBit Video Accelerator নামের একটি সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যারটি Youtube এর ভিডিওকে দ্রুত বাফারিং করবে। এছাড়াও এটি থেকে আপনি ভিডিও সার্চিং সুবিধাও পাবেন। সফটওয়্যারটি থেকে পছন্দের ভিডিও এর লিংক শেয়ার করতে পারবেন টুইটারে। এটি জনপ্রিয় সকল ব্রাউজারেই চলবে। সফটওয়্যারটি ডাওনলোড করুন -http://www.videoaccelerator.com/download/ ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে।

ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময় আর ছবি আটকে যাবে না!

আমরা প্রায় সবাই Youtube এর ভিডিও দেখে থাকি। কিন্তু অনেক সময় উন্নত স্পীডের ইন্টারনেট কানেকশন না থাকার কারনে Youtube এ ভিডিও বাফার হতে অনেক বেশী সময় নেয় যা খুবই বিরক্তিকর। এ সমস্যা থেকে কিছুটা হলে মুক্ত করতে পারে SpeedBit Video Accelerator নামের একটি সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যারটি Youtube এর ভিডিওকে দ্রুত বাফারিং করবে। এছাড়াও এটি থেকে আপনি ভিডিও সার্চিং সুবিধাও পাবেন। সফটওয়্যারটি থেকে পছন্দের ভিডিও এর লিংক শেয়ার করতে পারবেন টুইটারে। এটি জনপ্রিয় সকল ব্রাউজারেই চলবে। সফটওয়্যারটি ডাওনলোড করুন -http://www.videoaccelerator.com/download/ ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে।

Copyright © 2009 - www.techzoom7.tk - is proudly powered by Blogger
Smashing Magazine - Design Disease - Blog and Web - Dilectio Blogger Template