সিটিসেল চালু করল পাওয়ার এসএমএস সার্ভিস

সিটিসেল ৪ মে ব্যক্তিগত এবং প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহারের জন্য পাওয়ার এসএমএস চালু করল। সিটিসেলের ওয়েবভিত্তিক এ সার্ভিসের মাধ্যমে ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান অনেকজনকে একসঙ্গে বড় আকারের এসএমএস পাঠাতে সক্ষম হবেন। সিটিসেল নম্বর ছাড়াও অন্যান্য অপারেটরদের নম্বরেও পাঠানো সম্ভব। বিশেষত কর্পোরেট গ্রাহকদের জন্য এই সার্ভিস অনেক সুবিধাজনক, যার দ্বারা তারা তাদের গ্রাহকদের অ্যাপ্লিকেশন থেকে www.mycitycell.com/powersms-এ লগঅন করে বাল্ক এসএমএস পাঠাতে পারবেন। সিটিসেলের সিইও মেহবুব চৌধুরী সিটিসেলের হেড অফিসে এই সার্ভিসের উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—সিটিসেলের চিফ অপারেটিং অফিসার ডেভিড লি, চিফ মার্কেটিং অফিসার কাফিল এইচএস মুঈদ, জিএম আহমদ আরমান সিদ্দিকী এক্সিকিউটিভ, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক ইনিসিয়েটিভস এবিএম সাইফুল বারী। বিজ্ঞপ্তি

নেটে রমজান ও ইসলামী বিধান

ইন্টারনেটে কী নেই? রান্নাবান্না থেকে শুরু করে হাল আমলের ফ্যাশন সবই পাবেন নেটে। এসবের পাশাপাশি ইন্টারনেটে রয়েছে ইসলামী জীবন বিধানের বিস্তারিত বিবরণ। শুধু কি তাই? অনলাইনে এমন কিছু সাইট রয়েছে যেগুলোতে ঢুঁ মারলে ইসলাম সম্পর্কে অনেক কিছুই জানা যাবে। তাছাড়া ইন্টারনেটে রয়েছে বিভিন্ন ভিডিও টিউটোরিয়ালও। বিভিন্ন সাইট ঘেঁটে রমজান ও ইসলামের এমন কিছু দরকারী বিষয়ের তথ্য খুঁজে বের করেছেন— আতাউর রহমান কাবুল

রমজানের সময়সূচি বা ক্যালেন্ডার
মাত্র কয়েক ক্লিকেই বের করে ফেলুন পৃথিবীর যে কোনো স্থানের সাহরি, ইফতার কিংবা তারাবির নামাজের সময়সূচি।
প্রথমেই নিচে প্রদত্ত সাইটটিতে ক্লিক করুন
http://www.islamicity.com/PrayerTimes/
এবার যে পৃষ্ঠাটি খুলবে তাতে আপনি যে শহরে থাকেন তার নাম এবং দেশের নাম লিখুন।
এবার রমজান ক্যালেন্ডার সিলেক্ট করে ক্লিক করুন। এরপর আপনাকে রমজানের সময়সূচি জানিয়ে দেবে।
এভাবে পৃথিবীর যে কোনো শহর (অবশ্যই প্রধান) এবং দেশ সিলেক্ট করে আপনারা পেতে পারেন পবিত্র রমজানের ক্যালেন্ডার বা সময়সূচি।

সঠিক উচ্চারণে সহজে কোরআন শিক্ষা
এটি সম্পূর্ণ বাংলা ভাষায় লেখা কোরআন শিক্ষার একটা বই। সঠিক উচ্চারণে সঠিক নিয়মে কোরআন শিখুন। বইটিতে আরবি বর্ণমালা থেকে শুরু করে ধাপে ধাপে সঠিক উচ্চারণে কোরআন শিক্ষার জন্য বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে। বইটি ডাউনলোড করুন http://www.banglabooks.tk/2010/07/how-to-learn-quran-in-simple-way.html সাইট থেকে।

কোরআন শরিফের সূরাভিত্তিক বাংলা অনুবাদ
পবিত্র কোরআন শরিফ অর্থসহ পড়ুন। সম্পূর্ণ কোরআন শরিফের বাংলায় অনুবাদ পিডিএফ ফাইল আকারে আছে। এছাড়া প্রতিটি সূরা আলাদা করে পড়ার ব্যবস্থা আছে। তাই রমজানের এই দিনে বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত করুন।

http://www.banglabooks.tk/2010/08/al-quran-bangla-translation-by-dr.html সাইটে ক্লিক করুন।
আবার যারা অনলাইন এ বেশি সময় কাটান, তারা ইন্টারনেটেই পবিত্র কোরআন শরিফ পড়তে পারেন। এজন্য নিচের লিংকগুলো কাজে লাগবে।
http://www.mumenoon.net/bangeli/
http://tanzil.info

ফায়ারফক্সে জেনে নিন সাহরি ও ইফতারের সময়সূচি
খুব সহজে আপনার ভরত্বভড়ী-এ একটি টুলবার ইনস্টল করে জেনে নিন বাংলাদেশী সময়ে সাহরি ও ইফতারির সময়সূচি। এর সঙ্গে আরও পাবেন বাংলা রেডিও, পত্রিকার ওয়েবসাইটের ঠিকানা ছাড়াও স্বয়ংক্রিয় ই-মেইল নোটিফিকেশন, চ্যাট করা, ফুটবল গেম খেলা, ইউটিউব, ক্রিকইনফো এবং আবহাওয়ার তথ্য।
চমত্কার এই সাইটটির ঠিকানা-bdtransportinfo.ourtoolbar.com

সাহরি এবং ইফতারের এসএমএস এলার্ট
রমজান মাসে সাহরি এবং ইফতারের জন্য গুগল ক্যালেন্ডার চালু করেছে বিডি ক্যালেন্ডার। ফলে সাহরি এবং ইফতারের সময় বা নির্দিষ্ট সময় আগে মোবাইলের জন্য এসএমএস এলার্ট চালু করা যাবে। এজন্য গুগলে অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। বিনামূল্যে এই সেবা পাওয়া যাবে http://bdcalendar.blogspot.com/2010/08/ramadan.html সাইট থেকে। এসএমএস এলার্ট সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যাবে এবঃ ঋত্বব ঝগঝ অষবত্ঃ বাটনে ক্লিক করলে।

ওয়েবসাইটে রমজানের ফজিলত
রমজানের ফজিলত সংক্ষেপে জানতে নিচের দুটি বাংলা ওয়েবসাইট দেখতে পারেন—
http://www.islamhouse.com/p/53920 এবং
http://articles.ourislam.org/articles/445/1/aaaa-aaaa-aaaaaaaaaa-aaaa-aaaaa/Page1.html

ডাউনলোড করুন জাকাত ক্যালকুলেটর
রমজান মাসে ফরজ জাকাত দেয়ার ফজিলত অনেক বেশি। কিন্তু কতটুকু জাকাত দেবেন তা জানেন কি? তাই সহজে জাকাতের হিসাব করতে নিচের লিঙ্ক থেকে, জাকাত ক্যালকুলেটর ডাউনলোড করুন।
http://www.ramadan.com.au/component/docman/cat_view/37-downloads/125-calculators
নেটেই আরবি বর্ণমালা শেখা
ইন্টারনেটে রয়েছে ছোট্ট সোনামণিদের আরবি বর্ণমালা শেখার একটি ফ্লাশ ফাইল। এই ফাইলটির সাইজ মাত্র ৫১৭ কেবি। এর বর্ণমালাতে ক্লিক করলে উচ্চারণ বলে দেয়। সাইটটির ডাউনলোড লিঙ্ক হলো—
http://www.mediafire.com/file/9z55rs015qxad7v/learning%20Arabic%20letters.zip

বাংলায় সার্চেবল কোরআন সাইট
কোরআন শরিফ পড়ে সবাই একরূপ জ্ঞান অর্জন করে না। প্রত্যেক কোরআন পাঠক তার যোগ্যতা ও অবস্থা অনুযায়ী জ্ঞান অর্জন করে। তবে কোরআনকে বোঝার জন্য আরবি ভাষাজ্ঞান জরুরি হলেও মাতৃভাষায় অনূদিত কোরআন সহায়ক ভূমিকা পালন করে। যার আরবি জানা নেই সে অন্তত তার মাতৃভাষায় অনুবাদ পড়বে। কারণ কোরআন শুধু তেলাওয়াতের জন্য নাজিল হয়নি বরং এ থেকে জ্ঞান ও হেদায়েত আহরণের জন্য নাজিল হয়েছে। নতুন একটি বাংলায় সার্চেবল কোরআনের সাইট www.awlad.site11.com. এখানে আরবির পাশাপাশি বাংলায় কোরআনের অনুবাদ পাবেন এবং ফোনেটিক বাংলায় যে কোনো শব্দ কোরআনে খুঁজতেও পারবেন। ধরুন আপনি ‘সালাত’ শব্দটি টাইপ করে সার্চ দিলেন, তখন যেসব আয়াতে সালাত শব্দটি রয়েছে সারা কোরআন খুঁজে শুধু সেই আয়াতগুলো বের করে আপনার সামনে উপস্থিত করবে।

ভিডিওতে দেখুন নামাজ পড়ার নিয়ম
আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ এবাদত নামাজ পড়ার সময় আমরা অনেক ছোট ছোট ভুল করে ফেলি। মসজিদে মাঝেমধ্যে চোখে পড়ে সিজদার সময় পা দুটো মাটি থেকে পৃথক করে ফেলে, বসাটি শুদ্ধ হয়নি ইত্যাদি ইত্যাদি। এসব ছোট ছোট ভুলের কারণে কিন্তু আমাদের নামাজ হয় না। এসব বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এই সাইটটি ঘুরে আসতে পাibÑhttp:// forum.ashefaa.com/ showthread.php?p=935431 েআবার এমন একটা সাইটের কথা বলব যেখান থেকে নামাজ পড়ার নিয়ম ভিডিওতে দেখতে পারবেন। এর জন্য প্রথমে http://www. chillyoislamyo.com/how-to-pray-salat-hanafi-madhab এই লিঙ্কে প্রবেশ করুন এবং ভিডিওটি চালু করুন।

বাংলা ইসলামী গান ডাউনলোড
কয়েকটি বাংলা ও আরবি ইসলামী সঙ্গীত এই রোজার মাসে আপনার মনকে প্রফুল্ল করে দিতে পারে। তেমনি কয়েকটি ইসলামী এমপিথ্রি গান আশাকরি ভালো লাগবে। যেমন—
১. দিন দুনিয়ার মালিক তুমি: http://www.mediafire.com/?a5n735sbhh91wwj
২. হে রাসুল (সা.): http://www.mediafire.com/?93ckphkqp1ncgdz
৩. ফেইথ বাই হাসান আল বন্যা : http://www.mediafire.com/?a8l3zahwep87237
৪. হামদ এ ইলাহী : http://www.mediafire.com/?2mo6juij6fd62r0
৫. আল্লাহ তুমি অপরূপ: http://www.mediafire.com/?42j9q25nkj224kp
৬. আমার মনের সকাল (এমপিথ্রি) : http://www.mediafire.com/?n400em6c9tlp64e

ইসলাম বিষয়ক আরও কিছু বাংলা সাইট
এত সব ছাড়াও ইন্টারনেটে রয়েছে অসংখ্য ইসলামভিত্তিক ওয়েবসাইট। তবে ইন্টারনেটে ইসলামী বাংলা ওয়েবসাইটও রয়েছে সেখানেও সময় কাটাতে পারেন। এরকম কিছু সাইটের ঠিকানা হলো—
www.banglakitab.com
www.islamdharma.com
www.banglaislam.com
www.ummah.com

ই-মেইল : arkabul@yahoo.com

উইন্ডোজ সেভেনকে জেনুইন করে ফেলুন জেনুইন সিরিয়াল দিয়ে

সিরিয়ালগুলো ব্যবহার করার পর আমার উইন্ডোজের ছবিঃ
সিরিয়ালগুলো হলঃ

MM7DF-G8XWM-J2VRG-4M3C4-GR27X

KGMPT-GQ6XF-DM3VM-HW6PR-DX9G8

MVBCQ-B3VPW-CT369-VM9TB-YFGBP

KBHBX-GP9P3-KH4H4-HKJP4-9VYKQ

BCGX7-P3XWP-PPPCV-Q2H7C-FCGFR

RGQ3V-MCMTC-6HP8R-98CDK-VP3FM

Q3VMJ-TMJ3M-99RF9-CVPJ3-Q7VF3

6JQ32-Y9CGY-3Y986-HDQKT-BPFPG

P72QK-2Y3B8-YDHDV-29DQB-QKWWM

6F4BB-YCB3T-WK763-3P6YJ-BVH24

9JBBV-7Q7P7-CTDB7-KYBKG-X8HHC

C43GM-DWWV8-V6MGY-G834Y-Y8QH3

GPRG6-H3WBB-WJK6G-XX2C7-QGWQ9

MT39G-9HYXX-J3V3Q-RPXJB-RQ6D7

MVYTY-QP8R7-6G6WG-87MGT-CRH2P

আপনার আগের সিরিয়াল চেন্জ করতে হলে মাই কম্পিউটারের প্রপার্টিজে গিয়ে সিরিয়াল চেন্জ করার অপশন দেখতে পাবেন । ওখানে গিয়েই সিরিয়ালটি চেন্জ করুন ।

বিঃ দ্রঃ- এই সিরিয়াল গুলো ৩২ এবং ৬৪ উভয় বিটের জন্য....

পাওয়ার পয়েন্ট থেকে ভিডিও ফাইল তৈরী করা এখন আরো সহজ

কোথাও কোন উপস্থাপন তুলে ধরতে পাওয়ার পয়েন্টের কোন বিকল্প নেই। সফটওয়্যারে প্রেজেনটেশনটি যে ফরম্যাটে রাখা হয় তা সহজেই এডিট করা যায়।কিন্তু সমস্যা হল এ ধরনের ফাইল চালাতে প্রয়োজন পড়ে বড় আকারের অফিস সফটওয়্যারের। কিন্তু এই ফাইলগুলোকে যদি ভিডিও আকারে সেভ করা যেত তাহলে আরো সহজে সেগুলোকে উপস্থাপন করা সম্ভব হত।
আমরা খুব সহজে পাওয়ার পয়েন্টের ফাইলগুলোকে ভিডিও ফরমেটে রূপান্তর করতে পারি “পাওয়ার পয়েন্ট টু ভিডিও কনভার্টার” নামের একটা সফটওয়্যার দিয়ে। কনভার্ট করার জন্য ফাইল যুক্ত করার পরে প্রতিটি স্লাইড কতক্ষণ পরপর পরিবর্তন হবে , স্লাইডগুলো চলার সময় কোন অডিও ফাইল ব্যাবহার করা হবে কিনা, তা নির্ধারন করে দেয়া যাবে। সফটওয়্যারটির বিশেষ সুবিধা হল, পাওয়ার পয়েন্ট দিয়ে তৈরী করা সব ফরমেট (pptx, ppt, ppsx, pps) এটি সমর্থন করে ভিডিও ফাইল হিসেবে রূপান্তর করা হলেও প্রেজেন্টেশনে ব্যাবহার করা ধরনের অ্যানিমেশন সঠিকভাবে সংরক্ষিত থাকবে। সঠিক অনুপাতে রূপান্তর করার ফলে ছোট বা বড় যেকোন আকারে ভিডিও দেখার সময় ছবি অসামাঞ্জস্যপূর্ণ দেখাবে না। পাওয়ার পয়েন্ট থেকে ভিডিও কনভার্ট করা ছাড়াও এটি দিয়ে ওডিও ফাইল কনভার্টের কাজও করা যাবে।
সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে ক্লিক করুন http://www.leawo.com/powerpoint-video-converter/।

আজ সেটের সিস্টেম রিস্টোর করে বেশ বিপদেই পড়েছিলাম। মোবাইলের ওয়েব সেটিংস চলে গিয়েছিল। কিন্তু কি করে মোবাইলে ওয়েব সেটিংস কনফিগার করতে হয় সেটা আমার জানা ছিল না। তাই বাধ্য হয়ে ফোন দেই আমার ক্লোজ ফ্রেন্ড শাহীনকে। ও ব্যাটাই শেষ পর্যন্ত আমাকে এই বিপদ থেকে উদ্ধার করলো......
আমার মত এই ঝামেলাতে হয়তো আপনারাও অনেক সময় পড়েন। তাই সকলের সুবিধার জন্যই এই ট্রিকসটি সবার সাথে শেয়ার করলাম.....আশা করি কাযে আসবে...
খুব সহজে কাজটি করতে চাইলে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

Stape-1:
Go
Settings-->Configuration -->Personal Configuration Settings-->
Add New-->Access Point-->Account Name--> Banglalink Web,
Access point Settings-->
Bearer settings--> Packet Data access point--> blweb.
Then press back 3 times.
Option-->Activate.


Stape:2
Option-->Add new-->web-->Account Name--> Banglalink Web-->
Homepage-->http://wap.google.com.bd
Then Back & Activate This Profile.
At last Activate 2 Profile Again.

Then enjoy banglalink internet.

পিসি রাখুন অবাঞ্ছিত ফাইল মুক্ত

কম্পিউটারে কাজ করার সময় সিস্টেমে অনেক ধরনের ফাইল জমা হয়, যার অধিকাংশই কোন কাজে আসে না। আর এ ধরনের ফাইল আমাদের কম্পিউটারের গতিকে অনেক স্লো করে দেয়। তাই পিসি’র পারফরমেন্স ঠিক রাখতে চাইলে আমাদের নিয়মিয় এ ধরনের ফাইল পরিষ্কার করতে হয়। কিন্তু ম্যানুয়্যালি এ কাজটি করা কিছুটা বিরক্তিকর। তাই অনেক সময় এ কাজের জন্য আমরা বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি।

কিন্তু আমরা চাইলে খুব সহজে এ কাজটি করতে পারি কোন রকমের সফটওয়্যারের সাহায্য ছাড়াই। কিভাবে…? বলছি….. এর জন্য প্রথমে আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা হল, নিচের কোডটিকে কপি করে একটি নোট-প্যাডে নিতে হবে….
এবারে নোট-প্যাডটিকে Your name.cmd এক্সটেনশন কোড দিয়ে সেভ-এ্যাজ করে নিতে হবে….. এখন তৈরী হওয়া ফাইলটির উপর মাউসের ডাবল বাটন ক্লিক করুন…..ব্যাস, কাজ শেষ। আপনার পিসি এখন মোটামুটি জঞ্জাল মুক্ত…..
কোডটি হল……


@echo off
if %username% == Administrator.WINDOWS goto admin
REM ** Delete User Files **
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Recent”
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\Temp”
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\History\History.ie5″
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\Temporary Internet Files\content.ie5″
goto end
:admin
REM ** Do some extra stuff here **
REM ** What ever you want….. **
ECHO You are a Administrator
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Recent”
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\Temp”
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\History\History.ie5″
rmdir /S/Q “%systemdrive%\Documents and Settings\%username%\Local Settings\Temporary Internet Files\content.ie5″
REM ** Do more stuff here **
REM ** Blah, blah, blah……**
:end
exit

উইন্ডোজ ভিসতা ও সেভেনের স্টার্ট মেনুতে রান

উইন্ডোজ ভিসতা এবং উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং সিস্টেমে স্টার্ট মেনুতে রান অপশন থাকে না। উইন্ডোজ সেভেন এবং ভিসতার স্টার্ট মেনুতে রান অপশন যোগ করতে কি-বোর্ড থেকে Windows key চেপে রেখে R চাপুন।এখন রান অপশন আসবে। এখানে gpedit.msc লিখে ইন্টার চাপুন। এখন User Configuration /Administrator Templates অপশনে যান। Start Menu and taskbar অপশনে ক্লিক করুন।এখন ডানে সবার নিচে Add the Run command to the Start Menu অপশনে ডান ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন অপশনটি Enable করে Ok দিন। এর পর থেকে স্টার্ট মেনুতে গেলে রান অপশন পাবেন।

অনলাইনে ছবিকে লেখার ফাইলে রূপান্তর

বই বা অন্য কোনো উত্স থেকে স্ক্যান করা লেখার পাতা বা লেখার স্ক্রিনশট ফাইলকে সম্পাদনাযোগ্য লেখার (টেক্সট) ফাইলে রূপান্তর করা যায় ওসিআর (অপটিক্যাল ক্যারেকটার রিকগনিশন) সফটওয়্যার দিয়ে। এ কথা অনেকেই জানেন। কিন্তু সফটওয়্যার ছাড়াও গুগল ডক্সের মাধ্যমে ইন্টারনেটে এ ধরনের ইমেজ ফাইলকে সম্পাদনার উপযোগী টেক্সট ফাইলে রূপান্তর করে গুগল ডক্সে ব্যবহার করা যায়। এ জন্য http://googlecodesamples.com/docs/php/ocr.php সাইটে গিয়ে সাইন ইন করে Grant access বাটনে ক্লিক করুন। এবার Browse বাটনে ক্লিক করে ফাইলটি নির্বাচন করে Start OCR import বাটনে ক্লিক করুন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে এটি গুগল ডক্সে সম্পাদনের উপযোগী হয়ে আসবে। এখান থেকে অনলাইনে সেভ করা বা হার্ডডিক্সে সেভ করা যাবে বিভিন্ন ফরম্যাটে। ইমেজ ফাইল হিসেবে সর্বোচ্চ ১০ মেগাবাইটের এবং ২৫ মেগাপিক্সেলের .jpg, .png, বা .gif ফরম্যাটের ফাইল ব্যবহার করা যাবে। তবে কম রেজুলেশনের ফাইল আপলোড করলে টেক্সটে রূপান্তর না-ও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনে ইমেজ ফাইলটির রেজুলেশন বাড়িয়ে নেওয়া ভাল।

কম্পিউটারে C: ড্রাইভে ফাঁকা জায়গা বাড়বে

প্রথমে C: ড্রাইভে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন Disk Clean Up-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডোটি আসবে সেটির প্রত্যেকটি চেক বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Ok করুন। এখন My Computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন System Restore-এ ক্লিক করে Turn Off System Restore On All Drives-এ টিক চিহ্ন দিয়ে Ok তে ক্লিক করুন। নতুন একটি উইন্ডো এলে সেটির Yes এ ক্লিক করুন। এখন দেখবেন আপনার কম্পিউটারে ফাঁকা অংশের পরিমাণ অনেক বেড়ে গেছে।

ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচুন

পেনড্রাইভের মাধ্যমে কিছু অযাচিত কিছু চালক ফাইল (*.exe) ফাইল কম্পিউটারে ঢুকে পড়ে। এসবের মধ্যে 2u.exe-সহ আরও বেশ কিছু ফাইল ভাইরাস বহন করে। কিছু আছে, যা কিবোর্ড ও মাউসকে অকার্যকর করে দেয়। এই ফাইলগুলো অটোরানের মাধ্যমে কম্পিউটারে প্রবেশ করে। এসব ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে হলে Run-এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন। এবার গ্রুপ পলিসির উইন্ডো আসবে, ওখান থেকে ইউজার কনফিগারেশনে + চাপুন। অ্যাডমিনিস্ট্রেটর টেমপ্লেটসে এবং System-এ ক্লিক করুন। ডানপাশে টার্ন অব অটোপ্লেতে দুই ক্লিক করুন এবং এটা সব ড্রাইভের জন্য এনাবল করে Apply করুন।

এর পাশাপাশি ভাইরাস থেকে মুক্ত থাকতে চাইলে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করুন। যেকোনো পেনড্রাইভ খোলার আগে উইনরার সফটওয়্যারের মাধ্যমে পেনড্রাইভটি দেখুন। ড্রাইভটিতে কোনো autorun.inf ফাইল আছে কি না বা কোনো অযাচিত *.exe ফাইল আছে কি না। থাকলে ওগুলো মুছে ফেলুন এবং অবশ্যই পেনড্রাইভ সরাসরি না খুলে এক্সপ্লোরার ব্যবহার করে খুলুন। তাহলে এসব ভাইরাস থেকে সহজেই মুক্ত থাকা সম্ভব।

কিবোর্ডের কোনো বোতাম নষ্ট হলে

বিভিন্ন কারণে কিবোর্ডের নির্দিষ্ট একটি বা একাধিক বোতাম (কি) নষ্ট হতে পারে। কিন্তু সেই কি-র যদি বিকল্প কি না থাকে এবং তাহলে কিবোর্ড পরিবর্তন ছাড়া কোনো গতি থাকে না। এ অবস্থায় কিবোর্ডের অন্য কোনো কি যদি ওই নষ্ট হওয়া কি হিসেবে ব্যবহার করা যায়, তাহলে কেমন হয়! শার্প-কি সফটওয়্যার দিয়ে আপনি চাইলে অন্য যেকোনো কির অবস্থান (ম্যাপ) পরিবর্তন করে বিকল্প কি হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। অর্থাৎ কিবোর্ডের কিটি রিম্যাপিং করে উইন্ডোজে বসাতে হবে। এ ছাড়া নির্দিষ্ট কোনো কি ইচ্ছামতো পরিবর্তন বা নিষ্কিত্র্নয় করে রাখতে পারবেন। মাত্র ২২ (আনজিপ করার পর ৮৫) কিলোবাইটের এই মুক্ত সফটওয়্যারটি www.randyrants.com ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করে নিন। সফটওয়্যারটির প্রোগ্রামিং সংকেত পাবেন www.codeplex.com/sharpkeys ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে। ধরি, আপনার কিবোর্ডের ব্যাকস্পেস নষ্ট হয়ে গেছে। আপনি চাচ্ছেন ডানের কন্ট্রোল বোতামকে ব্যাকস্পেস হিসেবে ব্যবহার করবেন। এ জন্য সফটওয়্যারটি চালু করে অফ বাটনে ক্লিক করুন। এবার বাঁ দিকের Map this key (From key) প্যানেল ডানের কন্ট্রোল কিটি নির্বাচন করুন। এবার ডান দিকের To this key (To key) প্যানেল থেকে ব্যাকস্পেস কি নির্বাচন করুন। কি নির্বাচনের সহজ উপায় হচ্ছে প্যানেলের নিচের Type Key বাটনে ক্লিক করে ওই কি চাপলে ওই কির নাম চলে আসবে এবার Ok করলেই হবে। কোনো কি নিষ্কিত্র্নয় করতে চাইলে ডানের সবচেয়ে ওপরে "Turn Key Off নির্বাচন করতে হবে। এবার Ok বাটনে ক্লিক করলে SharpKeys-এর তালিকায় যুক্ত হবে। এভাবে আপনি আরও কি যুক্ত করতে পারেন। এখান থেকে আগের সেট করা পরিবর্তন বা মুছে ফেলতে পারেন। সবশেষে রেজিস্ট্রিতে পরিবর্তন সেট করতে Write to Registry বাটনে ক্লিক করলে একটি ম্যাসেজ আসবে। এবার কম্পিউটার নতুন করে লগইন বা রিস্টার্ট করুন। ব্যাস! এবার দেখুন ডানের কন্ট্রোল কি দ্বারা ব্যাকস্পেসের কাজ করুন। এভাবে আপনি আপনার ইচ্ছামতো কিবোর্ড নতুন রূপে সাজিয়েও নিতে পারেন।

ফায়ারফক্সে একাধিক হোমপেজ

কোনো ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যারে (ব্রাউজার) হোমপেজ নির্দিষ্ট করা থাকলে যখন ব্রাউজারটি খোলা হয়, তখন স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেই পেজটি খোলে। মজিলা ফায়ারফক্সে এক বা একাধিক হোমপেজ নির্বাচন করা যায়। এ জন্য ফায়ারফক্স খুলে টুলস থেকে অপশনে হোমপেজ অংশে পছন্দমতো ওয়েবসাইটের ঠিকানা স্পেস দিয়ে পাশাপাশি লিখে ওকে চাপতে হবে। এবার ফায়ারফক্সটি বন্ধ করে আবার খুললে সেই সাইটগুলো আলাদা ট্যাবে খুলবে।

পেনড্রাইভ থেকে উবুন্টু ব্যবহার করুন

কম্পিউটার ইনস্টল করে তবেই ব্যবহার করতে হয় মুক্ত অপারেটিং সিস্টেম উবুন্টু। তবে ইনস্টল ছাড়া সরাসরি সিডি থেকেও উবুন্টু ব্যবহার করা যায়। সরাসরি সিডি উবুন্টু চালানো হলে অবশ্য কোনো ধরনের পরিবর্তন বা কিছু সংরক্ষণ (সেইভ) করা যায় না। সরাসরি ইনস্টল কিংবা লাইভ সিডি ছাড়াও চাইলে আপনি পেনড্রাইভ থেকে বহনযোগ্য (পোর্টেবল) উবুন্টু ব্যবহার করতে পারেন। পোর্টেবল উবুন্টু খুব সহজে আপনি সঙ্গে নিয়ে ঘুরতে পারেন।আর দরকার হলো যেকোনো কম্পিউটারে ব্যবহার করতে পারেন। এ জন্য একটি ইউএসবি এক গিগাবাইট বা তার বেশি ধারণক্ষমতার পেনড্রাইভ লাগবে। এ জন্য প্রথমে http://releases.ubuntu.com/releases/8.10/ubuntu-8.10-desktop-i386.iso ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে উবুন্টুর সর্বশেষ আইএসও ইমেজ নামিয়ে (ডাউনলোড) নিন। এবার আপনার কম্পিউটার পুনরায় চালিয়ে (রিস্টার্ট) করে সরাসরি সিডি দিয়ে কম্পিউটার চালু করুন (বুট)। আপনার পেনড্রাইভ এবার কম্পিউটারে লাগান। এরপর SystemAdministrationCreate a USB startup disk-এ গিয়ে আপনার ইউএসবি ড্রাইভটি নির্বাচন করুন। এবার Stored in reserved extra space অপশনে স্লাইডারের মাধ্যমে কতটুকু জায়গা তথ্য এবং অন্যান্য ফাইল সংরক্ষণ করতে চান তা ঠিক করুন। এরপর Make Startup Disk অপশনটি ঈষরপশ করুন। এবার উবুন্টু ইনস্টল হতে শুরু করবে। ইনস্টল সম্পন্ন হলে সিডি ড্রাইভটি মুছে ফেলে (রিমুভ) কম্পিউটার পুনরায় চালান এবং ইউএসবি থেকে কম্পিউটার বুট করুন। এবার উপভোগ করুন পোর্টেবল উবুন্টু।

গতি বাড়বে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের

কম্পিউটারে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার দিয়ে ওয়েবসাইট দেখার গতি বাড়াতে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার খুলে টুলসে যান। এরপর ইন্টারনেট অপশন থেকে অ্যাডভ্যান্সডে ঢুকে সেটিংসে ক্লিক করতে হবে। তারপর সিকিউরিটি ট্যাবে ক্লিক করে Empty temporary internet files folder when browser is closed-এর পাশের বক্স চেক করে বের হয়ে আসুন। এ পদ্ধতি অনুসরণ করলে ব্রাউজিং দ্রুত হবে, কারণ সাধারণ অবস্থায় নেট ব্রাউজিংয়ের সময় অনেক টেম্পোরারি ফাইল ও ফোল্ডার সেভ থাকে, যে কারণে ব্রাউজিংয়ের গতি ধীর হয়। কিন্তু, এ পদ্ধতি অনুসরণ করলে টেম্পোরারি ফাইলগুলো ব্রাউজার বন্ধ থাকা অবস্থায় মুছে যাবে, ফলে পরবর্তী সময়ে ওয়েবসাইট দেখার গতি দ্রুত হবে।

আরও ছোট এমপিথ্রি গান!

অডিও বিশেষ করে গানের ফাইলের আকার ছোট করার ক্ষেত্রে এমপিথ্রি ঘরানার জুড়ি নেই। তবে এ আকারেও এখন আর হচ্ছে না। মোবাইল ফোন বা বহনযোগ্য যন্ত্রে বেশি গান রাখতে এমপিথ্রি ফাইলের আকার আরও ছোট হলে যেন ভালো হয়। চিন্তার কিছু নেই এমপিথ্রি গানের ফাইলকে আরও ছোট করার ব্যবস্থাও আছে। এজন্য কম্পিউটারে ‘এমপি থ্রি টু রিংটোন গোল্ড’ নামে একটি সফটওয়্যার ইনস্টল করতে হবে। সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার পর ডেস্কটপে একটি আইকন দেখা যাবে। এবার এ আইকনে দুই ক্লিক করুন। একটি বক্স আসবে Big-mp3 to small-এ ক্লিক করুন। আরেকটি বক্স আসবে। এখন Add-এ ক্লিক করুন। এবার কম্পিউটারে রাখা এমপিথ্রি ফাইলখুলুন। গান নির্বাচন করে Settings-এ ক্লিক করুন। Bitrate 48, Pramrate 44100 নির্বাচন করে Convert-এ ক্লিক করুন। যদি একটি গানের আকার একবারে ছোট করতে চান তবে Convert Sett-এ ক্লিক। আর এক সঙ্গে অনেকগুলো ছোট করতে চাইলে Convert All-এ ক্লিক করতে হবে। Output-এ ক্লিক করে ছোট করা গানগুলো যেখানে রাখবেন সেই অবস্থান নির্বাচন করে দিন। দেখবেন গানের আকার অনেক ছোট হয়ে গেছে। কিন্তু এতে গানের মান একটুও গুনগতমান কমবে না। মোবাইল ফোনে এমপিথি গান রাখতে চাইলে অবশ্যই ছোট করা দরকার। তা নাহলে ৫/৬ টা গানেই মেমোরী কার্ড ভরে যাবে। সেজন্য সফটওয়্যার দরকার। এই সফটওয়্যার সহ এক সঙ্গে আরও অনেকগুলো সফটওয়্যার এর সিডি পাওয়া যাবে। ইন্টারনেট থেকেও সংগ্রহ করতে পারবেন।

স্বয়ংক্রিয়ভাবে ওয়েব ঠিখানা লেখা যাবে

ওয়েবসাইট দেখার সময় অ্যাড্রেসবারে ইউআরএল বা ওয়েব ঠিকানা লেখা কিছুটা বিরক্তিকর বলা যায়। আপনি যদি প্রথম আলোর ওয়েব পেজে ঢুকতে চান−এ ক্ষেত্রে আপনাকে http://www.prothom-alo.com পুরোটাই লিখতে হয়। আপনি এ বিরক্তিকর সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন সহজেই। অ্যাড্রেসবারে ইউআরএল-এর শুধু মূল অংশটি লিখে Ctrl+Enter চাপুন, তাহলেই ইউআরএল-এর মূল অংশের সামনে http://www. ও শেষে .com যুক্ত হয়ে যাবে। যেমন ধরুন আপনি প্রথম আলোর ওয়েবসাইটে ঢুকতে চান; তাহলে অ্যাড্রেসবারে শুধু prothom-alo লিখে ctrl+Enter চাপলেই http://www.prothom-alo.com হয়ে যাবে এবং বাঁচবে আপনার মূল্যবান সময়।

যেভাবে বুঝবেন কম্পিউটারে ভাইরাস আছে

কম্পিউটারে ভাইরাস ঢোকা এখন স্বাভাবিক একটা বিষয়। কম্পিউটারে ভাইরাসের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো− রুট সেক্টর ভাইরাস, পার্টিশন টেবিল ভাইরাস, মিউটেটিং ভাইরাস, ওভার রাইটিং ভাইরাস।কম্পিউটার এসব ভাইরাসে আক্রান্ত হলে প্রথমেই সাধারণত বড় কোনো সমস্যা হয় না। প্রথমে কিছু ছোট সমস্যা দেখা দেয়। যে সমস্যাগুলো হলে বুঝবেন আপনার শখের পিসি ভাইরাসে আক্রান্ত, সেগুলো হলো: কম্পিউটারের গতি ধীর হবে। হার্ডডিস্কের ফাঁকা জায়গা কমে যাবে।কিবোর্ড ও মাউস ঠিকঠাক কাজ করবে না। সফটওয়্যার ও গেমস হতে বেশি সময় লাগবে। Disk Bad Sector পুনরাবৃত্তি হবে। অসংলগ্ন ত্রুটির বার্তা (এরর মেসেজ) দেখা যাবে। লেখার ফাইলের তথ্য নষ্ট হয়ে যাবে। র‌্যাম কম দেখাতে পারে। অজানা এক্সটেনশনযুক্ত ফাইল পাওয়া যাবে। ডিস্কের ভলিউম লেবেল পরিবর্তন হওয়াটা স্বাভাবিক। কোনো কিছু সেইভ হতে অনেক বেশি সময় নেবে। নিজে থেকেই বিভিন্ন প্রোগ্রাম রান বা বন্ধ হতে পারে। সিডি, ডিভিডি-রম ঠিকভাবে কাজ করবে না। কোনো কারণ ছাড়াই কম্পিউটার রি-স্টার্ট বা বন্ধ হতে পারে। রি-স্টার্ট করতে সময় বেশি লাগবে।

স্প্যাম প্রতিরোধের উপায়

ব্যবহারকারীদের প্রায় সকলেই স্প্যাম-এর কারণে তাদের ব্যক্তিগত মেইল এড্রেস সম্পর্কে চিন্তিত। কেননা, অবাঞ্চিত ব্যক্তির নিকট হতে অনাকাঙিক্ষত মেইলসমূহ স্প্যামের কারণে এসে থাকে। স্প্যাম প্রতিরোধে অবশ্যই কোন সাইটে নিজস্ব মেইল এড্রেস প্রদান হতে বিরত থাকতে হবে এবং স্প্যাম হিসেবে আগত মেইলসমূহ কোনক্রমেই ওপেন করা যাবে না। কেননা, এর মাধ্যমে প্রেরক আপনার মেইল এড্রেস সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে যাবে।

মাউস দিয়ে কি-বোর্ডের কাজ

হার্ডওয়্যার বা সফটওয়্যারের বিভিন্ন সমস্যার কারণে কি-বোর্ড কাজ করছে না, এমনটি হতেই পারে। এ অবস্থায় কম্পিউটারে গান শুনতে বা গেম খেলতে চাইলে তা সহজেই সম্ভব হয়, কিন্তু কোনো জরুরি কিছু লিখতে চাইলে সমস্যায় পড়তে হয়। এ সময় অনস্ক্রিন কি-বোর্ড খুবই কার্যকরী হতে পারে। অনস্ক্রিন কি-বোর্ডে মাউসের সাহায্যে লেখা যায় খুব সহজেই। মনিটরে আসা অনস্ক্রিন কি-বোর্ড চালু করতে চাইলে মাউস দিয়ে Start>All Programs>Accessories>Accessibility-তে গিয়ে On Screen Keyboard অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে। তাহলেই কি-বোর্ড কাজ না করলেও অন স্ক্রিন কি-বোর্ড দিয়ে মাউসের সাহয্যে সেরে ফেলা যাবে লেখালেখির কাজ।

বেছে নিন পছন্দমত মাউস কিবোর্ড

আপনার বড় ভাই থাকে আমেরিকা আর আপনি বাংলাদেশ। ভাইয়ার সাথে চ্যাট করতে হবে। মাউস ব্যবহার করেই আপনাকে ম্যাসেঞ্জার খুলতে হবে। ম্যাসেঞ্জারে লিখতে ব্যবহার করতে হবে কিবোর্ড। আর ভাইয়ার সাথে কথা বলতে লাগবে একটা হেডফোন। ভাইয়া যেন আপনাকে দেখে সে জন্য লাগবে একটা ওয়েব ক্যামেরাও। কম্পিউটারের এই হার্ডওয়্যারগুলো আপনার কম্পিউটারের জন্য অপরিহার্য্য। আর গেম খেলার সময়তো আপনাকে অবশ্যই মাউস, কিবোর্ড ব্যবহার করতেই হবে। তাই কেমন হবে আপনার মাউস? কেমন হবে কিবোর্ড? আর কেমনই হবে এদের দাম? প্রশ্ন করুন নিজেকে কোনটি হলে আপনার জন্য ভাল হয় আর কোনটি আপনার বাজেটের ভিতরেই। এরপর বাছাই করে নিন আপনার পছন্দের কিবোর্ড ও মাউস। মাউস ও কিবোর্ড সর্ম্পকে তথ্যগুলো আপনার কাজে লাগতে পারে। আপনার জন্য কম্পিউটার বাজার ঘুরে লিখছেন খালেকুজ্জামান সম্রাট

কেমন হবে কিবোর্ড?
ডেস্কটপ কম্পিউটার অথবা লজিটেক জি-১৫ কিংবা জি-৯ লাস কম্পিউটারের সাথে মাউস ও কিবোর্ড পিএস-২ কিংবা ইউএসবি পোর্টের সাথে সংযুক্ত থাকবে। তারসহ এসব মাউস কিবোর্ড দেখেই আপনি অভ্যস্ত। তবে আপনার যদি একটি হোমথিয়েটার পিসি থাকে আর আপনি এটি দূরে রাখা সোফা হতে পরিচালনা করতে চান তবে তার ছাড়া মাউস কিবোর্ড ব্যবহার করতে পারেন। যা টিভির রিমোটের মতো কাজ করবে। ওয়্যারলেস মাউস কিবোর্ডগুলো আপনি নির্দিষ্ট দূরত্বের ব্যবধানে পরিচালনা করতে পারবেন।

আপনি কম্পিউটারের বাজারে দু’ধরণের কিবোর্ড পাবেন। একদিকে গেমিং কিবোর্ড অন্যদিকে মিডিয়া সেন্টার কিবোর্ড। গেমাররা সাধারণত গেম খেলার উপযোগী একটি কিবোর্ড খুঁজবে এটাই স্বাভাবিক। গেমিং কিবোর্ডগুলোতে অতিরিক্ত কিছু বাটন থাকে যেগুলো গেম খেলার সময় অতিরিক্ত সুবিধা দেয়। অপরদিকে মিডিয়া সেন্টার কিবোর্ডেও অতিরিক্ত কিছু বাটন থাকে অতিরিক্ত কিছু প্রোগ্রাম নিয়ন্ত্রণ করার জন্য। গেমিং কিংবা মিডিয়া সেন্টার যে ধরণেরই কিবোর্ডই হোক না কেন এগুলো ওয়্যার বা ওয়্যারলেস এই দুধরণের হয়ে থাকে। ওয়্যারলেস কিবোর্ডগুলো শোবার রুমের অন্য প্রান্তে রাখা সোফা হতে আপনি কম্পিউটারকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। অন্যদিকে পিএস-২ কিংবা ইউএসবি পোর্টের ওয়্যার মাউসগুলো আপনাকে সেই মনিটরের সামনেই বসিয়ে রাখবে। আপনার জন্য সুসংবাদ হচ্ছে এখনকার বাজারে যেসকল ওয়্যারলেস কিবোর্ড গুলো পাওয়া যাচ্ছে এগুলো ব্যবহারে কোন অংশেই ওয়্যারড কিবোর্ড হতে কম নয়। এইতো কিছুদিন আগেই ওয়্যারলেস কিবোর্ডগুলো ওয়্যারড কিবোর্ডের মতো শক্তিশালী ছিলনা। যা গেম খেলার সময় ভালই টের পাওয়া যেত।

কাজ করার সময় কিবোর্ডটিকে লেখার সুবিধার্থে একটু টেনে কাছে আনতে গিয়েই কিবোর্ডের লাইনটা আলগা হয়ে যায়। আর কাজ বন্ধ হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে আপনাকে লাইনটা কানেক্ট করে কম্পিউটারটিকে আবার চালু করতে হয়, তাই না? দারুণ ব্যস্ততার সময় নিদারুণ বিরক্তির কারণ হয়ে দাড়ায় পুরো কম্পিউটারের তুলনায় প্রায় বিনামূল্যে কেনা কিবোর্ডটি। পিএস-২/ ইউএসবি পোর্টের কিবোর্ডের এমন কাটা ঘা নুনের ছিটা হতে বাচতেই আপনি ওয়্যারলেস মাউস ব্যবহার শুরু করতে পারেন। বাজারে এখন সবচেয়ে বহুল বিক্রিত ওয়্যারলেস মাউস ও কিবোর্ড হচ্ছে এফোর টেকের পাওয়ার সেভার আর৭। এর দাম পড়বে ২১০০-২২০০ টাকার মধ্যে। এছাড়া পিএস ২/ ইউএসবি পোর্টের নরমাল কিবোর্ডের দাম পড়বে ১৮০-২৫০ টাকা। আর পিএস ২/ ইউএসবি পোর্টের মাল্টিমিডিয়া কিবোর্ডের দাম পড়বে ৩৫০-৫৩০ টাকা।

কেমন হবে মাউস?
খুব বেশি দিনের ব্যবধান নয় একটু পিছন ফিরে তাকালেই দেখতে পাবো পুরনো মডেলের মাউসগুলোর ভেতর একটা বল থাকতো যার নড়াচড়ার উপর মাউসপয়েন্টারের নড়াচড়া নির্ভর করতো। কিন্তু প্রায়ই বলটি ময়লা হয়ে গিয়ে কাজে সমস্যা করতো। এমন সমস্যা হতে মুক্তি পেতেই অপটিক্যাল মাউস বাজারে আসে। যেগুলোতে একটি ছোট ক্যামেরা এবং লেড লাইট ব্যবহার করা হতো মাউসিং সারফেসের ছবি তোলার জন্য। কিন্তু এতেও একটা সমস্যা ছিল। অপটিক্যাল মাউস সকল ধরণের সারফেসের ছবি তুলতে পারতো না। এমন সমস্যা হতে পরিত্রাণ দিতেই বাজারে আসে লেজার মাউস। লেজার সকল সারফেসের ছবি তুলতে সক্ষম। যদিও বল মাউসকে বাদ দেয়া গেছে তাই বলে আমরা কিন্তু অপটিক্যাল মাউসকে বাদ দিতে পারছি না। কারণ অপটিক্যাল মাউস দিনের পর দিন ব্যবহার ও গ্রাফিক্সের কাজ করার জন্য উত্তম। গেমারদের জন্য সবচেয়ে ভাল হচ্ছে লেজার মাউস। লেজার মাউসই আপনাকে সেরা আউটপুট দেবে।

গেমিং কিবোর্ড ও নরমাল কিবোর্ডের মধ্যে কিছু বাটন ব্যবহার ছাড়া যদিও খুব বেশি পার্থক্য নাই। তবে গেমিং মাউস আর নরমাল মাউসের মধ্যে অনেক বড়রকমের ব্যবধান আছে। গেমিং মাউসে এমন কিছু ফিচার আছে যেগুলো প্রথাগত মাউসে কোন উপায়েই করা সম্ভব নয়। গেমিং মাউসে মাইক্রোসফট কাস্টম ওয়েন্ট কন্ট্রোল, অর-দ্যা-ফ্লাই ডিপিআই টিউইকং, স্কাই হাই সেনসিটিভি, বিভিন্ন প্রোগ্রাম্যাবল বাটন ছাড়াও লোডেড সফটওয়্যার প্যাকেজ আছে। যেগুলো গেম খেলা ও উইন্ডোজে আপনাকে সর্বত্র কাজ আদায় করে নিতে সাহায্য করবে। গেমারদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো মাউসের সেন্সিভিটি। মাউসের সেন্সিভিটি যতো বেশি সেই মাউস ততো ভালো। একটি স্ট্যান্ডার্ড মাউসে ৮০০ ডিপিআই থাকে। সেক্ষেত্রে গেমিং মাউসগুলোতে ২০০০ ডিপিআই থাকে। এছাড়া শীঘ্রই ৪০০০ ডিপিআইয়ের মাউস বাজারে আসছে। আপনি যদি গেমার হন এবং গেমিংয়ে পুরো মাত্রায় আনন্দ পেতে চান তবে আপনার জন্য গেমিং মাউসের বিকল্প নেই। তবে আপনি সিরিয়াস গেমার না হলে শুধু শুধু গেমিং মাউসের জন্য অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করার কোন মানে নাই। বাজারে এখন তিন ধরণের মাউসই পাওয়া যায়। বল মাউসের দাম ১১০-১৭০ টাকার মধ্যেই। অপটিক্যাল মাউস ১৮০-২৩০ টাকা। আর লেজার মাউসগুলো পাবেন ২৩০-৩০০ টাকার ভিতরেই।

আপনার প্রয়োজনেই মাউস কিবোর্ড ছাড়াও আরও কিছু প্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয় করতে হবে। জেনে নিন পণ্যগুলোর দাম। মাইক্রোফোন পাবেন ১৩০-২৫০ টাকার মধ্যেই। আপনি বাজারে বিভিন্ন স্টাইল ও বিভিন্ন ব্র্যান্ডের হেড ফোন পাবেন। এগুলোর দাম ২৩০-৭৫০ টাকা পর্যন্ত। কসনিক হেড ফোন ও মাইক্রোফোনই বাজারে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়। এছাড়া একটি ওয়েব ক্যামেরা পাবেন ১৬০০-২০০০ টাকার মধ্যে। ওয়েব ক্যামেরার মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিক্রিত হচ্ছে এফোর টেক। আপনি যাই কিনুন না কেন তার জন্য আপনাকে অবশ্যই বাজার ঘুরেই কিনতে হবে। ঘরে বসেই ধারণা করে নিন বাজেট আর বাজার যাচাই করে কিনুন আপনার পছন্দের পণ্য।

কিভাবে পছন্দের সেরা ল্যাপটপটি কিনবেন?

শাকিল একজন উঠতি ব্যবসায়ী। নিজের ব্যবসায়িক প্রয়োজনে তার দরকার একটি অত্যাধুনিক পিসি। যেহেতু সে একজন ব্যবসায়ী, প্রযুক্তিবিদ নয়, তাই প্রয়োজনীয় ও কার্যকর কনফিগারেশনটি বের করতে স্বাভাবিকভাবেই তার কিছুটা সমস্যা হবে। যা হোক, কম্পিউটারের মার্কেটে গিয়ে একটি দোকানে গিয়ে ঢুকল সে। দেখলো প্রায় একই ধরনের দেখতে অনেকগুলো পিসি। একজন দোকানদার বলল, ফাটাফাটি পারফর্মেন্স পাওয়া যায় থ্রীজিবি সিস্টেম মেমোরির সাথে। অন্যজন বিজ্ঞাপন দিল, পাওয়ারফুল ডিসক্রেট গ্রাফিক্স। পাশের জন জানাল নেক্সট জেনারেশন ইন্টেল কোর টু ডুয়ো প্রসেসরের মাধ্যমে অনেক ফাস্ট পারফর্মেন্স পাওয়া যায়।


বয়স্ক টাইপের একজন উপদেশ দিলেন মাল্টিটাসকিং এর উপর জোর দিতে পিসি কেনার ব্যাপারে। শাকিলের মতে বেশিরভাগ মানুষের জন্য এটা আসলেই একটি সমস্যা। কিন্তু আমার মনে হয় কম্পিউটার কেনা কিন্তু আসলে অতটা কঠিন নয়। শুধুমাত্র জানতে হবে আসলে আপনি এটা দিয়ে কি ধরনের কাজ করতে চাইছেন। কম্পিউটার দোকানীরা সাধারণত পিসি কেনেন দ্রুততম প্রসেসর দেখে এবং বিক্রিও করেন এটা বলে। কারণ এটা তুলনামূলক সহজ কাজ। এর মধ্যে অধিকাংশই নাম্বার দেয়া ছিলো (যেমন ৪৮৬ দ্রুতম ৩৮৬ এর চেয়ে)। কিন্তু এ গল্প এখন পুরনো। প্রসেসরে এখন আর এভাবে নাম্বার দেয়া হয় না এবং অন্যান্য কম্পোনেন্ট যেমন মেমোরি এবং গ্রাফিক্স কার্ড গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। পিসি তৈরিকারক গেটওয়ে’র সিনিয়র ম্যানেজার গ্লেন জিস্টেড বলেন নন-টেকনোলজিস্টদের জন্য ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ প্রয়োজন অনুযায়ী খুঁজে বের করা অবশ্যই কঠিন। এটা পিসি ইন্ডাস্ট্রির জন্য আসলেই একটি বড় সমস্যা। কারণ একটি ফ্যামিলি বা সাধারণ অফিসে যে পিসি ব্যবহার করা হয় তাতে সাধারণত অনেকদিন কোন আপগ্রেড কম্পিউটার যন্ত্রাংশ লাগানো হয় না। যদি কোন পার্টস নষ্ট হয়ে যায় তবে তা ভিন্ন কথা। যতদিন কাজ চালানো যায় কেউ আর নতুন কেনে না। পিসি ইন্ডাস্ট্রির জন্য এটা একটি বড় সমস্যা। যা হোক ইন্ডাস্ট্রি এক্ষেত্রে সচেতন। হিউলেট প্যাকার্ড (এইচপি) ওয়েব সাইটের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি পছন্দনীয় পিসি সনাক্ত করেছে যেমন মবিলিটি অথবা এন্টারটেইনমেন্ট। এর মাধ্যমে প্ল্যান করা হচ্ছে আগামী কয়েক মাসে খুচরা দোকান গুলোতে কি ধরনের পরিবর্তন আনা যেতে পারে। গেটওয়ে এ ধরনের কার্যক্রমই চালিয়ে যাচ্ছে। এএসডি এই মাসে দোকানদারকে হেল্প করার জন্য একটি বিশেষ লোগো তৈরি করেছে। এটা দেখে সেই পিসিটিকে সনাক্ত করা যাবে যাতে ভিডিও গেমের জন্য সঠিক কম্পোনেন্ট রয়েছে।


ডেস্কটপ অথবা ল্যাপটপ?
পিসি ক্রেতাদের প্রথমেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা অ্যাপল নাকি মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ভিত্তিক কম্পিউটার কিনবেন। অ্যাপল এখনও মাইনরিটি পর্যায়ে রয়েছে। তবে এই ব্র্যান্ডটি ক্রমশই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে গ্রাফিক্স শিল্পী, ছাত্র এবং অন্যান্য যারা ইউনিক সফটওয়্যার এবং ডিজাইন পছন্দ করে। তুলনামূলকভাবে অ্যাপল পিসি পছন্দ করা সহজ। কারণ শুধুমাত্র অ্যাপলই এটা তৈরি করে। অত্যাধুনিক উইন্ডোজ মেশিনের ক্ষেত্রে রয়েছে একাধিক অপশন। অধিকাংশ ক্রেতাই যখন এক্ষেত্রে কম্পিউটারের দোকানের সামনের দিয়ে যান তখন তারা জানেন তারা কি চান। ডেস্কটপ না ল্যাপটপ? তারা এও জানেন যে কি পরিমান খরচ তারা এক্ষেত্রে করতে পারবেন। আসল কথা হলো অধিকাংশ ক্রেতা যেহেতু প্রযুক্তিবিদ নন সেহেতু তারা বাজেটের বিষয়টিই বেশি প্রাধান্য দেন। এটা বাজেট নির্ভর সিদ্ধান্ত। সাধারণত জনগণ পারফর্মেন্স বোঝে না। তাই তারা প্রাইস রেঞ্জের মাঝামাঝি কেনে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তারা বড় ধরনের ভুল করতে পারে। আর সেটা হচ্ছে তাদের যা লাগেনা তাও তারা কেনে। প্রসেসরের স্পিড অনেক বেশি হতে পারে আদতেই যা মূখ্য উদ্দেশ্য নয় সবার জন্য। অ্যাভারেজ পিসি ইউজারদের জন্য তাদের প্রয়োজনের তুলনায় বেশিই কম্পিউটিং ক্যাপাসিটি রয়েছে। পিসি তৈরিকারকরা এখন অন্যান্য কম্পোনেন্ট এবং পিসি ডিজাইন নিয়ে আরো বেশি কাজ করছেন। যেমন ভিডিও গেমের উপর ফোকাসকৃত একটি ডেস্কটপ কম্পিউটার গেটওয়ে ডিজাইন করেছিলো যা ২০০০ ডলারের পরিবর্তে ১০৯৯ ডলারে বিক্রি হয়। মূল্য হ্রাসের কারণ হচ্ছে হাই- এন্ড পিসির জন্য গেটওয়ে নেক্সট জেনারেশন ব্লু-রে ডিভিডি ড্রাইভ খুঁজে পেয়েছে এবং টপ প্রসেসরের জায়গায় অ্যাভারেজ প্রসেসর ব্যবহৃত হয়েছে। যারা গেমপ্রিয় তাদের জন্য এই পিসিটি ভাল কিছু যারা মুখি দেখতে পছন্দ করেন তাদের জন্য অতটা সুইটেবল নয়।


শপিং চেকলিস্ট
হালকা একটু চিন্তা ভাবনা ক্রেতাদের সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে। তবে কয়েকটি জিনিস ভাবতে হবে। এক. প্রসেসরের স্পিড কেমন হবে। কারণ এর দাম এখনও অনেক বেশি। আপনার যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু স্পিডের প্রসেসর যদি কেনেন, সবচেয়ে লেটেস্ট প্রসেসরের দিকে না তাকিয়ে তবে নিশ্চিতভাবে বলা যায় খরচ অনেক কমে আসবে। ক্যাজুয়াল ইউজাররা এখানেই ভুল করে বসে। প্রয়োজনের তুলনায় বেশি স্পিডের ও লেটেস্ট প্রসেসর কেনে। ফলে বাজেটও যায় বেড়ে। যারা চিপ তৈরি করছেন তারাও গত কয়েকবছর ধরে প্রসেসরের স্পিড বাড়ানো ছাড়া আর কিছুই করছে না। এ কঠিন প্রসেসরকে একটি চিপে যুক্ত করছেন। ডুয়েল কোর চিপের দুটি ব্রেন, ট্রি-কোর এর তিনটি। তবে ডুয়েল কোর কিন্তু একসাথে দুটো একক প্রসেসরের মতো শক্তিশালী নয়। কারণ কিছু এফিসিয়েন্সি কমে যায় যখন কম্পিউটার এক ব্রেন থেকে আরেক ব্রেনে সুইচ করবে। তবে মার্কেটিং করতে গিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হবেন না। যেমন ল্যাপটপের জন্য ইন্টেলের সেন্ট্রিনো ডেজিগনেশন। সেন্ট্রিনো স্টিকারযুক্ত ল্যাপটপে কয়েকটি চিপ রয়েছে। এর মধ্যে ১টি ব্যবহৃত হয় পাওয়ায় ওয়্যারলেস ইন্টারনেট অথবা ওয়াই-ফাই-এ। দুই. অন্যান্য অংশ। আলাদা কিছু গ্রাফিক্স চিপস। মাঝে মধ্যে একে বলে ‘যা গ্রাফিক্স’। এটা ইমেজগুলোকে আলাদা আলাদা ক্রাঞ্চ করে, মেন প্রসেসরে রিলে না করে পারফর্মেন্স বাড়াতে পারে। টুকরো গ্রাফিক্স ভিডিও গেমসের জন্য অবশ্যই দরকার। এটা বিভিন্ন কাজ অনেক দ্রুত করে দেয়। যেমন স্ক্রীন জুড়ে ফটো ড্রাগ করা। পারফর্মেন্স বৃদ্ধি করার আরেকটি উপায় হচ্ছে র‌্যাম বৃদ্ধি করা। তিন. স্টোরেজ ডিজিটাল: মিউজিক, ফটো কিংবা ভিডিও যাই হোক না কেন বড় ধরনের হার্ডডিস্কও এর মাধ্যমে সহজে ভরাট করা সহজ। চার. সাইজ এবং স্টাইল : স্পিডি পিসির হিউজ ডেস্কটপের কোন দরকার নেই। যদিও ডেস্কটপ অনেক বেশি পাওয়ারফুল এবং কমদামী ল্যাপটপের চেয়ে। তবে ইদানীং এই দূরত্বটা কমে এসেছে। অধিকাংশ কমন ব্যবহারের জন্য ল্যাপটপও এখন ভাল কাজ করে। তবে দামের তারতম্যটা থেকেই যায়। যে সমস্ত ভ্রমণকারীরা ল্যাপটপ ব্যবহার করতে চান তাদের ওজন এবং ব্যাটারী লাইফ কনসিডার করা উচিত। সবচেয়ে পাতলা ল্যাপটপের ওজন ২ পাউন্ড। আর বড়গুলো ১৫ পাউন্ড বা তারও বেশির রেকর্ড ভাঙতে পারে। ল্যাপটপ ক্রেতাদের ব্যাটারী লাইফ এজন্য কনসিডার করা উচিত যাতে বড় ধরনের জার্নির মাঝপথে সমস্যায় না পড়তে হয়। সেই সাথে সঠিক ওয়্যারলেস এবিলিটিও নিশ্চিত করতে হবে। অধিকাংশ ল্যাপটপেই ওয়াই-ফাই ইন্টারনেট রয়েছে। যা অনেক ডেস্কটপেই অনুপস্থিত। ওয়্যারলেস এক্সেসরিজের জন্য কিছু মিড এবং হাই এন্ড ল্যাপটপে ব্লুটুথ অন্তর্ভূক্ত হয়েছে। যেমন মাইক ও হেডফোন এবং যে সব স্থানে ওয়াই-ফাই এভেইলেবন সেখানকার জন্য সেলুলার ওয়্যারলেস। ভিডিও এডিটর এবং গেমারদের অবশ্যই ১৭ ইঞ্চি মনিটর কেনা উচিত। এক্সটার্নাল মনিটর ডেস্কটপের জন্য প্রয়োজন এবং ল্যাপটপের জন্য ভাল কিছু যা ২৪ ইঞ্চি পর্যন্ত বাড়ানো যায়। এখনও যদি কম্পিউটার কিনতে গিয়ে কোন দ্বিধা থাকে তবে নিজেকে প্রশ্ন করেন, আপনি আপনার কম্পিউটার গিয়ে মূলত: কোন কাজটি করতে চান? যদি তাও না বোঝেন তবে তো বাজেটের দিকে তাকাতে হবে। যদিও কিছু ব্র্যান্ডের পিসির দাম কম পরিচিত কোম্পানির চাইতে তবুও এটা মনে রাখা উচিত যে মার্কেট খুবই প্রতিযোগিতা-মূলক। দামের পার্থক্য খুবই কম। তাই একটু দাম দিয়ে হলেও ভাল ব্র্র্যান্ডের পিসি কেনা উচিত। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের অফারও এক্ষেত্রে খেয়াল করা উচিত সচেতনভাবে।

ওয়েবক্যাম কেনার আগে জেনে নিতে হবে

রেজুলেশন: ওয়েবক্যাম কেনার আগে জেনে নিতে হবে এর রেজুলেশন কত। অধিকাংশ ওয়েবক্যামের রেজুলেশন ৩২০দ্ধ২৪০ হয়ে থাকে। সাধারণ কাজের জন্য এটাই যথেষ্ট।সংযোগ: ইউএসবি কানেক্টিভিটি আছে কি না, দেখে নিতে হবে। এটি থাকলে খুব সহজেই ওয়েবক্যাম সংযুক্ত করা যায়। এফপিএস সমর্থর্ন: ফ্রেমরেট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অন্তত ২৫ এফপিএস (৩২০দ্ধ২৪০) ফ্রেম রেট মানসম্মত ভিডিওর জন্য অপরিহার্য।সফটওয়্যার ও ড্রাইভার: ওয়েব ক্যামেরা কেনার আগে দেখে নিতে হবে এতে সফটওয়্যার ড্রাইভার ও প্রয়োজনীয় এপ্লিকেশন আছে কি না।

জনপ্রিয় কিছু অনলাইন ওয়েবক্যাম
>> http://dsc.discovery.com/cams.html একটি ডিসকভারি চ্যানেলের ওয়েবক্যাম। এর মাধ্যমে মনিটরে বসেই নিরাপদে দেখা যেতে পারে বন্য জীবজন্তু ও তাদের পরিবেশ।
>> http://www.earthcam.com-এ আউটডোর ক্যামগুলোর তালিকা বর্ণনানুক্রমে সাজানো আছে।
>> http://cn003461.phidji.com/wow/index.asp- এ ক্লিক করে সেখানে যতগুলো ওয়েবক্যাম আছে তার সবগুলোতে এক্সেস করতে পারবেন।

ফটোশপে ইমেজ নিয়ন্ত্রণ

ফটোশপে বিভিন্ন ধরনের ইমেজ নিয়ে কাজ করা হয়। ইমেজ সম্পাদনা করে কাংঙ্খিত ইমেজে পরিণত করার জন্য অনেক কমান্ড অপশন ব্যবহার করার মাধ্যমে। ইমেজ মেনুস্থ বিভিন্ন অপশন ব্যবহার করে ইমেজ সংক্রান্ত বিভিন্ন কার্যাবলী সম্পাদন করা হয়। ইমেজ মেন্যুতে ক্লিক করলে অথবা Alt+১ চাপলে পর্দায় ইমেজ মেন্যু আসবে। নিম্নে বিভিন্ন অপশনের ব্যবহার আলোচনা করা হল।

ইমেজের মোড নির্ধারণ : ফটোশপে কাজ করার জন্য বিভিন্ন ধরণে (মোড) থাকে। প্রয়োজনে ইমেজের মোড পরিবর্তন করা যায়। ইমেজ>মোড নির্দেশ দিলে পর্দায় নিম্নের মোড মেন্যু আসে। নিম্নে মোড সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

বিটম্যাপ মোড : বিভিন্ন রঙে মিশ্রিত কোন ইমেজকে বিটম্যাপ ইমেজে রূপান্তরিত করলে সব রঙ মাত্র দু’টি রঙ সাদা-কালোতে রূপান্তরিত হয়ে ফাইলের সাইজ ছোট করে। ইমেজকে বিটম্যাপ রূপান্তরিত করতে হলে প্রথমে গ্রে-স্কেলে রূপান্তরিত করে নিতে হবে। ইমেজ এডিটিং করার প্রয়োজন থাকলে গ্রে-স্কেলেই করে নেয়া উচিত। বিটম্যাপে এডিটিং এর কম অপশন রয়েছে।

গ্রে-স্কেল মোড : বিটম্যাপের ন্যায় গ্রে-স্কেলেও রঙিন ইমেজ দু’টি রঙ সাদা-কালোতে প্রদর্শিত হয়। কোন ইমেজকে গ্রে-স্কেলে রূপান্তরিত করার জন্য ইমেজটি ওপেন করে ইমেজ>মোড>গ্রে-স্কেল নির্দেশ প্রদান করতে হবে।

কিভাবে কিনবেন এমপি থ্রি প্লেয়ার

বর্তমান তরুণ সমাজের কাছে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এমপিথ্রি প্লেয়ার, যা বিনোদন মাধ্যমেও অনেক সময় ডাটা ট্রান্সফারের কাজ করছে। দামের সাথে সঙ্গতি রেখে উন্নত মানের এমপিথ্রি প্লেয়ার কেনার জন্য কিছু বিষয় ভালোভাবে জেনে রাখা দরকার। এমপিথ্রি’র বিভিন্নরকম ডিভাইস, ক্যাপাবিলিটি এবং লিমিটেশন থাকে সেগুলোর ওপর ভিত্তি করে এমপিথ্রি কিনতে হয়।

ব্র্যান্ড-এর নাম
বিভিন্ন বিখ্যাত ব্র্যান্ড কোম্পানি এমপিথ্রি তৈরি করে থাকে। বিখ্যাত নামী কোম্পানিগুলোর এমপিথ্রি ভালো ক্ষমতাসম্পন্ন ও আস্থাপূর্ণ হয়। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান বিক্রয়োত্তর সেবাও প্রদান করে। কিছু জনপ্রিয় ব্র্যান্ড হলো- অ্যাপল আইপড, ক্রিয়েটিভ জেন, মাইক্রোসফট জুন, স্যানডিস্ক সেনসা, সনি এবং অ্যারচো।

মিউজিক, মুভি এবং ফটো
আপনি কি ধরনের এমপিথ্রি পছন্দ করবেন? শুধুমাত্র গান, চলচ্চিত্র, নাকি নিজস্ব ডাটা সংগ্রাহক। এগুলোই যদি হয় আপনার চাহিদা তাহলে কিছু কিছু এমপিথ্রি প্লেয়ার আছে যেগুলো আপনার পছন্দ পূরণ করবে। এসব এমপিথ্রি প্লেয়ার দেখতে খুব পাতলা এবং এর ওপর স্ক্রিন থাকতেও পারে নাও পারে। আর আপনি যদি মুভি, ফটো দেখার ক্ষমতা সম্পন্ন এমপিথ্রি প্লেয়ার চান তবে সেগুলোও বাজারে পাওয়া যাবে। এগুলোর স্ক্রিন এলসিডি ডিসপ্লে এবং আয়তনে বড় হয়। আপনি যদি আপনার পছন্দ সম্পর্কে দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকেন তবে এই সব গুণাগুণ সম্পন্ন একটি এমপিথ্রি কিনতে পারেন। তবে ক্ষমতা ও ব্র্যান্ডের ওপর এমপিথ্রি প্লেয়ার এর বাজার মূল্য নির্ধারিত হয়। যেমন- সিএসএম, সনি, এফোরটেক ইত্যাদি।

এমপিথ্রি প্লেয়ারের আকৃতি
এমপিথ্রি-এর আকার ছোট বড় বিভিন্ন রকম হতে পারে। ছোট এমপিথ্রিগুলো গলায় ঝুলিয়ে ব্যায়ামসহ নানা কাজ করা ও বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ানো যায়। মধ্যম আকারের এমপিথ্রি প্লেয়ারগুলোর আকৃতি ২ ইঞ্চি থেকে ৩.৫ ইঞ্চি স্ক্রিন বিশিষ্ট এবং ওজন ৫ আউন্স এর মধ্যে। যা বিশ্বব্যাপী বেশ জনপ্রিয়। এগুলোতে অডিও ও ভিডিও দু’ধরনের ব্যবস্থা আছে। বড় আকারের এমপিথ্রি প্লেয়ারগুলো ৪ ইঞ্চি অথবা তার থেকে বেশি স্ক্রিন বিশিষ্ট। পুরু ও শক্তিশালী বা গান শোনা ও ভিডিও দেখার জন্য চমকপ্রদ, কিন্তু সেগুলো বেশ ব্যয়বহুল।

দাম ও ধারণ ক্ষমতা
এমপিথ্রি প্লেয়ার-এর ধারণ ক্ষমতা নির্ভর করে হার্ডডিস্ক অথবা মেমোরি চিপ-এর ওপর যেগুলো ফ্ল্যাশ মেমোরি নামে পরিচিত। যে সব এমপিথ্রি-এর হার্ডডিস্ক থাকে সেগুলোর ধারণ ক্ষমতা বেশি। তবে বেশির ভাগের ক্ষেত্রে ফ্ল্যাশ মেমোরি ব্যবহার করা হয়। বাজারে ১২৮এমবি থেকে শুরু করে ২জিবি ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন এমপিথ্রি পাওয়া যায়। কিছু কিছু প্লেয়ার-এ অতিরিক্ত মেমোরি কার্ড সংযুক্ত করা যায় সেক্ষেত্রে ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এমপিথ্রি প্লেয়ারগুলোতে ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী গান বা ভিডিও চিত্র রাখা যায়। ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী এসব প্লেয়ার-এর মূল্য নির্ধারিত হয়। একটি ১জিবি এমপিথ্রি প্লেয়ার-এর মূল্য ১০০০-৩০০০ টাকা পর্যন্ত। যেমন- সনি, এফোরটেক, সনি টেক ইত্যাদি।

ব্যাটারি
বেশিরভাগ এমপিথ্রি প্লেয়ারগুলোই রিচার্জেবল ব্যাটারি দ্বারা চালিত। কিন্তু কিছু এএ বা এএ৪ ব্যাটারি দ্বারা চলে। ব্যাটারি যাই হোক না কেন এক্ষেত্রে আপনার বিবেচ্য ব্যাটারির স্থায়িত্বকাল। নতুন আইপড ক্ল্যাসিক ৪০ ঘন্টার ব্যাটারির চার্জ স্থায়ী। এমপিথ্রি কেনার সময় চার্জার ও অতিরিক্ত ব্যাটারি সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে কেনা উচিত।

কিভাবে গান যুক্ত করবেন
এমপিথ্রি প্লেয়ার-এ গান না থাকা অনেকটা সিএনজি ব্যতিত গাড়ির সমান বা অচল। প্রতিটি এমপিথ্রিতে সফটওয়্যার থাকে মিউজিক শোনার জন্য ও ভিডিও দেখার জন্য। আপনি আপনার টেকনিক্যাল নলেজ ও অভিজ্ঞতার মাধ্যমে গান রাখতে পারেন। আর যদি অনলাইনে গান নিতে চান তবে সেক্ষেত্রে অন্য ব্যবস্থা যেমন- আইপড এ অনলাইন মিউজিক কেনার ব্যবস্থা আছে।

মিউজিক ফরমেট
ডিজিটাল গান শোনার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ফরমেট হচ্ছে এমপিথ্রি। সে জন্যে প্রতিটি ডিজিটাল মিডিয়া এমপিথ্রি’কে সহজেই এমপিথ্রি’তে পাঠানো যায়। অন্যান্য জনপ্রিয় ফরমেটগুলোর মধ্যে অন্যতম- ডব্লিউএমএ (উইন্ডোজ মিডিয়া অডিও) ও এএসি (অ্যাডভান্সড অডিও কোডিং)। এছাড়াও কিছু বিশেষ ফরমেট হচ্ছে- এফএলএসি, ওজিজি, ডব্লিউএভি এবং এআইএফএফ।

পিসি বা ম্যাক
কিছু কিছু এমপিথ্রি প্লেয়ার- উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর সাথে ভালো কাজ করে। আর কিছু কিছু ম্যাক অপারেটিং সিস্টেম এর সাথে দ্রুত কাজ করে। সে জন্য এমপিথ্রি কেনার সময় এ জিনিস লক্ষ্য রেখে কিনতে হবে।

অতিরিক্ত কার্যক্রম
অনেকেই সাধারণ এমপিথ্রি প্লেয়ার কিনতে আগ্রহী, কারণ এগুলো ব্যবহার করা সহজ। অনেকেই অতিরিক্ত কার্যক্রম বিশিষ্ট এমপিথ্রি ব্যবহারে উৎসাহী। কারণ এর মাধ্যমে সহজেই ভয়েস রেকর্ডিং, এফএম রেডিও টিউন, ওয়্যারলেস ইন্টারনেট সংযুক্তি অথবা সরাসরি ভিডিও করার কাজ করে থাকে।

যন্ত্রপাতি
অরিজিনাল ব্র্যান্ডগুলো তাদের এমপিথ্রি প্লেয়ার এর সাথে অন্যান্য যন্ত্রপাতি ভালো মানের প্রদান করে। যেমন- এমপিথ্রি রক্ষাকারী বক্স, হাতে বাধার ব্যবস্থা, স্পিকার এর সাথে সংযুক্ত করার তার, হেডফোন এবং গাড়িতে সংযুক্ত করার জন্য অ্যাডাপটার।
এমপিথ্রি প্লেয়ার কেনার সাথে আপনি এ বিষয়গুলো ভালোভাবে খেয়াল করে কিনলে ভালো মানের এমপিথ্রি প্লেয়ার কিনতে পারবেন, যা নিশ্চিন্তে কয়েক বছর ব্যবহার করা যাবে।

কম্পিউটারের সাথে ডিজিটাল ক্যামেরার সংযোগ স্থাপন

ডিজিটাল ক্যামেরায় তোলা ছবি ক্যামেরার মেমোরি হতে কম্পিউটার নিয়ে এডিট করা যায়, প্রিন্ট করা যায় এবং সিডি বা অন্য কোন মাধ্যমে সংরক্ষণ করা যায়। একাজগুলো করার জন্য ক্যামেরাকে কম্পিউটারের সাথে সংযোগ করতে হবে। সাধারণত ক্যামেরার সাথে মাল্টিইউজ টার্মিনাল ক্যাবল দেয়া থাকে। ক্যাবলের এক মাথা ক্যামেরার মাল্টি কানেক্টরে (আউটপুট) লাগিয়ে অন্য মাথা কম্পিউটারের ইউএসবি বা সিরিয়াল কানেক্টরে লাগিয়ে ক্যামেরার মেমোরি থেকে কম্পিউটারে ছবি লোড করা যায়। নিচে সনির সাইবার শুট ডিজিটাল ক্যামেরাকে কম্পিউটারের সাথে কীভাবে সংযোগ করা যায় তা দেখানো হলো।

১. ক্যাবলের একমাথা ক্যামেরার মাল্টিপাল কানেক্টরে সাবধানতার সাথে আস্তে করে লাগান। খুব জোড়ে চাপ না দিয়ে ভাল করে দেখে আস্তে করে লাগাতে হবে। পিনের কোন দিকের মাথা কোন দিকে লাগাতে হবে তা ভাল করে দেখে নিতে হবে। চিত্রের কম্পিউটারের সিস্টেম ইউনিটের ডান পার্শ্বে ইউএসবি কানেক্টর দেখা যাচ্ছে। অনেক কম্পিউটারের পিছনে বা সামনে ইউএসবি কানেক্টর থাকে। অনেক ইউএসবি কানেক্টরের সাথে অতিরিক্ত একটি কানেক্টর ক্যাবল লাগিয়ে এর এক মাথা সুবিধাজনক স্থানে রেখে সহজেই যে কোন ইউএসবি সাপোর্ট ডিভাইস ব্যবহার করা যায়।

সিডি/ডিভিডি রাইট করা

এখন নিরো ব্যবহার করে কম্পিউটার থেকে সিডি/ভিভিডি’তে বা সিডি থেকে সিডি বা ডিভিডি থেকে ডিভিডি তৈরি করার প্রক্রিয়া দেখা যাক:
কম্পিউটার থেকে সিডি/ডিভিডিতে ডাটা কপি করা-

১. সিডি/ডিভিডি রাইটারে ব্ল্যাঙ্ক সিডি/ ডিভিডি রাখুন।
২.ডেস্কটপ থেকে নিরো চালু করুন। প্রোগ্রাম আসবে।
৩. বাম দিকের স্টার আইকনে কার্সর আনুন এবং মেক ডাটা ডিস্ক অপশনে ক্লিক করুন।
৪. ফাইল সিলেক্ট করার অপশন আসলে এড বাটনে ক্লিক করুন।
৫. এখন নির্দিষ্ট ফোল্ডার থেকে ফাইল সিলেক্ট করে এড বাটনে ক্লিক করুন। সমস্ত ফাইল সিলেক্ট করা হলে ফিনিশড বাটনে ক্লিক করুন।
৬. এড উইন্ডোতে সিলেক্ট করা ফাইলগুলো পাওয়া যাবে। নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন।
৭. এখন ডাইসের একটি নাম দিন এবং রাইটিং স্পিড কত হবে সেটি সিলেক্ট করে বার্ন বাটনে ক্লিক করুন। এখন বার্নিং প্রসেস শুরু হবে এবং প্রোগ্রেস বার দেখাবে।
৮. বার্ন প্রসেস শেষ হলে এক্সিট বাটনে ক্লিক করুন।
৯. সিডি বা ডিভিডি কপি করতে হলে প্রথমেই কপি ডিস্ক অপশন সিলেক্ট করুন।
১০. কপির জন্য ইউজার্ড আসবে। বার্ন বাটনে ক্লিক করুন। সিডি/ডিভিডি কপি হতে থাকবে।

Copyright © 2009 - www.techzoom7.tk - is proudly powered by Blogger
Smashing Magazine - Design Disease - Blog and Web - Dilectio Blogger Template