নিরাপদ রাখুন মোবাইল ফোনের ভিডিও অডিও বা যেকোন তথ্য !!!

প্রথমে এখান থেকে FileExplorer.jar সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে মেমোরি কার্ডে কপি করে নিন। এরপর আপনার নোকিয়া ফোনের মেমোরি কার্ডটি বের করে কার্ড রিডার দিয়ে কমপিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন। এবার ১টি ফোল্ডার তৈরী করুন। ফোল্ডার টিকে হাইড করুন। হিডেন ফোল্ডার দেখার জন্য Tool > Folder Options > View > Hidden files and folders > Show hidden files and folders। এর ঠিক নিচেই আছে Hide Extensions for known file types টিক মার্ক OK করে বের হয়ে আসুন। এরপর যা করতে হবে –

Ø মেমোরি কার্ডে হিডেন ফোল্ডারে আপনার ইচ্ছেমত ভিডিও অডিও বা যেকোন ফাইল কপি করুন।
Ø আপনার কপিকৃত ফাইল সিলেক্ট করে Rename করুন তবে প্রথমে নয় শেষে অথাৎ (.jpg / .bmp / .mp4 / .mp3 / .avi) ইত্যাদি extension এর পর লিখবেন .lck
Ø এবার মেমোরি কার্ডটি পুনরায় মোবাইলে প্রবেশ করান। দেখুন আপনার তৈরীকৃত ফোল্ডারটি দেখা যাচ্ছে না।

Ø ফোল্ডারটি দেখা File Explorer সফটওয়্যারটি ওপেন করুন।
Ø E:/ > Open > Yes > এভাবে ব্রাউজ করে আপনার হিডেন ফোল্ডারে যান। দেখবেন হিডেন ফোল্ডারটি হালকা নীল হয়ে আছে। এবার Option এ গিয়ে Hide / Unhide > Select করে বের হয়ে আসুন।
Ø দেখবেন হিডেন ফোল্ডারটি আর হালকা নীল হয়ে নেই তার মানে কাজ শেষ।
Ø এখন আপনি File Explorer সফটওয়্যারটি বন্ধ করে বরে আশুন।

আগের মত আপনার মিইজিক, ভিডিও, গেমস্ ফাইল ব্যবহার করুন। এত কিছু করার ১টাই কারন extension পর .lck না থাকলে তা মোবাইল Media Player এ ধরা পড়ে। তাই এত কিছু। এই কাজগুলো আপনারা File Explorer সফটওয়্যারটি দিয়ে করতে পারেন। ভালভাবে বোঝার জন্য এত কিছু করা। আমি Nokia 5130 XpressMusic দিয়ে এই File Explorer সফটওয়্যারটি ব্যবহার করছি। এর চেয়ে আরও ভাল কিছু জানলে জানাবেন।

নিরাপদ রাখুন মোবাইল ফোনের ভিডিও অডিও বা যেকোন তথ্য !!!

প্রথমে এখান থেকে FileExplorer.jar সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে মেমোরি কার্ডে কপি করে নিন। এরপর আপনার নোকিয়া ফোনের মেমোরি কার্ডটি বের করে কার্ড রিডার দিয়ে কমপিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন। এবার ১টি ফোল্ডার তৈরী করুন। ফোল্ডার টিকে হাইড করুন। হিডেন ফোল্ডার দেখার জন্য Tool > Folder Options > View > Hidden files and folders > Show hidden files and folders। এর ঠিক নিচেই আছে Hide Extensions for known file types টিক মার্ক OK করে বের হয়ে আসুন। এরপর যা করতে হবে –

Ø মেমোরি কার্ডে হিডেন ফোল্ডারে আপনার ইচ্ছেমত ভিডিও অডিও বা যেকোন ফাইল কপি করুন।
Ø আপনার কপিকৃত ফাইল সিলেক্ট করে Rename করুন তবে প্রথমে নয় শেষে অথাৎ (.jpg / .bmp / .mp4 / .mp3 / .avi) ইত্যাদি extension এর পর লিখবেন .lck
Ø এবার মেমোরি কার্ডটি পুনরায় মোবাইলে প্রবেশ করান। দেখুন আপনার তৈরীকৃত ফোল্ডারটি দেখা যাচ্ছে না।

Ø ফোল্ডারটি দেখা File Explorer সফটওয়্যারটি ওপেন করুন।
Ø E:/ > Open > Yes > এভাবে ব্রাউজ করে আপনার হিডেন ফোল্ডারে যান। দেখবেন হিডেন ফোল্ডারটি হালকা নীল হয়ে আছে। এবার Option এ গিয়ে Hide / Unhide > Select করে বের হয়ে আসুন।
Ø দেখবেন হিডেন ফোল্ডারটি আর হালকা নীল হয়ে নেই তার মানে কাজ শেষ।
Ø এখন আপনি File Explorer সফটওয়্যারটি বন্ধ করে বরে আশুন।

আগের মত আপনার মিইজিক, ভিডিও, গেমস্ ফাইল ব্যবহার করুন। এত কিছু করার ১টাই কারন extension পর .lck না থাকলে তা মোবাইল Media Player এ ধরা পড়ে। তাই এত কিছু। এই কাজগুলো আপনারা File Explorer সফটওয়্যারটি দিয়ে করতে পারেন। ভালভাবে বোঝার জন্য এত কিছু করা। আমি Nokia 5130 XpressMusic দিয়ে এই File Explorer সফটওয়্যারটি ব্যবহার করছি। এর চেয়ে আরও ভাল কিছু জানলে জানাবেন।

ক্যামেরা ফোন দিয়ে ওয়্যারলেস ওয়েবক্যাম

অনেকদিন ধরেই ইচ্ছে ছিল একটা ওয়েবক্যাম কেনার। দেশের বাইরে থাকার কারনে প্রায়ই বন্ধু-বান্ধব এবং পরিবারের সদস্যদের সাথে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ম্যাসেঞ্জারের (YAHOO/MSN, ICQ, SKYPE, PALTALK, GOOGLE TALK, TRILLIAN) মাধ্যমে চ্যাট করি। বাংলাদেশে ভয়েস চ্যাট করতে গেলে, আমার কথা তারা স্পষ্ট শুনতে পায়। কিন্তু আমি তাদের কথা কিছুই শুনতে পাইনা। কারন জানিনা। তবে VOIP বন্ধের কারনেও হতে পারে। তাই আমি মাইক্রোফোনের মাধ্যমে কথা বলতাম আর বাংলাদেশ থেকে লিখে লিখে চলতো প্রশ্নত্তোর পর্ব।

সবকিছু ঐ ভাবে চললেও একটা ওয়েবক্যামের জন্য আমার চ্যাটিং অসম্পুর্ন থেকে যাচ্ছিল। বাংলাদেশে যদি আমার ভয়েস শুনতে পায়, তবে ছবিও নিশ্চয় দেখতে পাবে। তাই ইচ্ছা থাকলেও অনেক দিন হলো কিনব কিনব করেও ক্যাম কেনা হয় নি। এর মধ্যে হঠাৎ ইন্টারনেটে সন্ধান পেলাম চমৎকার এই সফট্‌ওয়্যারটির। নোকিয়ার 40, 60 এবং N সিরিজের (নোকিয়ার অন্য যে কোন স্মার্টফোনেও ট্রাই করতে পারেন তবে অবশ্যই ব্লু-টুথ থাকতে হবে) মোবাইল ফোনে এবং আপনার কম্পিউটারে এই সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে নিলে, মোবাইল ফোনের ক্যামেরা হুবহু ওয়েবক্যামের মত কাজ করে। আমার নিজের মোবাইল ফোন নোকিয়া-৩২৩০। এটাতে চমৎকার কাজ করছে। সবচেয়ে বড় সুবিধে, এই ওয়েবক্যাম হবে সম্পুর্ন ওয়্যারলেস। যদি আপনার কম্পিউটারের USB Bluetooth- এর রেঞ্জ বেশি হয় তবে আপনার ফোন দূর থেকেও ব্যাবহার করা যাবে।

ইন্সটলেশনঃ ইন্টারনেটে এই সাইট থেকে ফ্রী সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন। এটি ইন্সটলেশনের সময় এবং পরবর্তিতে ব্যাবহারের জন্য আপনার কম্পিউটারে অবশ্যই USB Bluetooth থাকতে হবে। সফটওয়্যারটি প্রথম অংশ কম্পিউটারে ইন্সটলেশনের পর অটোমেটিক্যালি Bluetooth এর মাধ্যমে দ্বিতীয় অংশ ইন্সটলের জন্য আপনার মোবাইল ফোন কে খুঁজবে। এই সময়ের আগেই আপনার মোবাইল ফোনের Bluetooth অন করে রাখুন। তাতে আপনার কম্পিউটার চট করে মোবাইল ফোন খুঁজে পাবে। এবং একটি টেক্সট মেসেজ পাঠাবে। মোবাইলের ঐ মেসেজ ওপেন করুন এবং ইন্সটল করুন। মোবাইলের মেইন মেন্যুতে নতুন একটি আইকন দেখতে পাবেন। সেটি ওপেন করুন। সেই সঙ্গে কম্পিউটারের সফটওয়্যারটিও অপেন করুন। এখন মোবাইলের ওপেন করা ঐ সফটওয়্যারটির অপশনে গিয়ে Bluetooth এর মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারকে চিনিয়ে দিন। দেখবেন, আপনার মোবাইল ফোন এখন ওয়েবক্যাম এর মতো কাজ করছে।

আবশ্যকীয়ঃ

[*] নোকিয়ার 40, 60 এবং N সিরিজের মোবাইল ফোন। (অথবা নোকিয়ার যে কোন SMARTPHONE)

[*] কম্পিটারের জন্য USB Bluetooth ডিভাইস।

[*] কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের কানেকশন

ক্যামেরা ফোন দিয়ে ওয়্যারলেস ওয়েবক্যাম

অনেকদিন ধরেই ইচ্ছে ছিল একটা ওয়েবক্যাম কেনার। দেশের বাইরে থাকার কারনে প্রায়ই বন্ধু-বান্ধব এবং পরিবারের সদস্যদের সাথে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ম্যাসেঞ্জারের (YAHOO/MSN, ICQ, SKYPE, PALTALK, GOOGLE TALK, TRILLIAN) মাধ্যমে চ্যাট করি। বাংলাদেশে ভয়েস চ্যাট করতে গেলে, আমার কথা তারা স্পষ্ট শুনতে পায়। কিন্তু আমি তাদের কথা কিছুই শুনতে পাইনা। কারন জানিনা। তবে VOIP বন্ধের কারনেও হতে পারে। তাই আমি মাইক্রোফোনের মাধ্যমে কথা বলতাম আর বাংলাদেশ থেকে লিখে লিখে চলতো প্রশ্নত্তোর পর্ব।

সবকিছু ঐ ভাবে চললেও একটা ওয়েবক্যামের জন্য আমার চ্যাটিং অসম্পুর্ন থেকে যাচ্ছিল। বাংলাদেশে যদি আমার ভয়েস শুনতে পায়, তবে ছবিও নিশ্চয় দেখতে পাবে। তাই ইচ্ছা থাকলেও অনেক দিন হলো কিনব কিনব করেও ক্যাম কেনা হয় নি। এর মধ্যে হঠাৎ ইন্টারনেটে সন্ধান পেলাম চমৎকার এই সফট্‌ওয়্যারটির। নোকিয়ার 40, 60 এবং N সিরিজের (নোকিয়ার অন্য যে কোন স্মার্টফোনেও ট্রাই করতে পারেন তবে অবশ্যই ব্লু-টুথ থাকতে হবে) মোবাইল ফোনে এবং আপনার কম্পিউটারে এই সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে নিলে, মোবাইল ফোনের ক্যামেরা হুবহু ওয়েবক্যামের মত কাজ করে। আমার নিজের মোবাইল ফোন নোকিয়া-৩২৩০। এটাতে চমৎকার কাজ করছে। সবচেয়ে বড় সুবিধে, এই ওয়েবক্যাম হবে সম্পুর্ন ওয়্যারলেস। যদি আপনার কম্পিউটারের USB Bluetooth- এর রেঞ্জ বেশি হয় তবে আপনার ফোন দূর থেকেও ব্যাবহার করা যাবে।

ইন্সটলেশনঃ ইন্টারনেটে এই সাইট থেকে ফ্রী সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন। এটি ইন্সটলেশনের সময় এবং পরবর্তিতে ব্যাবহারের জন্য আপনার কম্পিউটারে অবশ্যই USB Bluetooth থাকতে হবে। সফটওয়্যারটি প্রথম অংশ কম্পিউটারে ইন্সটলেশনের পর অটোমেটিক্যালি Bluetooth এর মাধ্যমে দ্বিতীয় অংশ ইন্সটলের জন্য আপনার মোবাইল ফোন কে খুঁজবে। এই সময়ের আগেই আপনার মোবাইল ফোনের Bluetooth অন করে রাখুন। তাতে আপনার কম্পিউটার চট করে মোবাইল ফোন খুঁজে পাবে। এবং একটি টেক্সট মেসেজ পাঠাবে। মোবাইলের ঐ মেসেজ ওপেন করুন এবং ইন্সটল করুন। মোবাইলের মেইন মেন্যুতে নতুন একটি আইকন দেখতে পাবেন। সেটি ওপেন করুন। সেই সঙ্গে কম্পিউটারের সফটওয়্যারটিও অপেন করুন। এখন মোবাইলের ওপেন করা ঐ সফটওয়্যারটির অপশনে গিয়ে Bluetooth এর মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারকে চিনিয়ে দিন। দেখবেন, আপনার মোবাইল ফোন এখন ওয়েবক্যাম এর মতো কাজ করছে।

আবশ্যকীয়ঃ

[*] নোকিয়ার 40, 60 এবং N সিরিজের মোবাইল ফোন। (অথবা নোকিয়ার যে কোন SMARTPHONE)

[*] কম্পিটারের জন্য USB Bluetooth ডিভাইস।

[*] কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের কানেকশন

মোবাইল টু মোবাইল/পিসি ভিডিও চ্যাটিং

অনেক দিন ধরে ভিডিও চ্যাট করার একটা সফটওয়্যার খুঁজছিলাম। আগে যা পেয়েছি সব ছিল Symbian V3 এর জন্য। এটা V3 এবং V2 উভয়ের জন্য। আমার Nokia N70 তে বেশ ভালই কাজ করল। যাদের নেটের লাইন আনলিমিটেড অথবা অনেক ডাটা হিসেবে নেয়া যেমন GP এর p2, p5, p6, একটেলের বা বাংলালিঙ্কের আনলিমিটেড নেট, তারা ব্যবহার করে দেখতে পারেন। বেশ সহজ এবং একদম ফ্রি! কম্পিউটার এবং মোবাইলের জন্য আলাদা সফটওয়্যার।

ব্যবহারবিধি:
মোবাইল টু মোবাইল ভিডিও চ্যাটিং:
* নিচের লিংক থেকে আপনার হ্যান্ডসেট অনুযায়ী IMIchat ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন।
* যার সাথে ভিডিও চ্যাটিং করতে চান তাকেও একই কাজ করতে বলুন।
* এবার আপনি এবং আপনার বন্ধু IMIchat এ প্রবেশ করুন। ID বা Account খুলতে হবে না। AutoLogin হয়ে যাবে।
*এবার Phone Book এ গিয়ে আপনার বন্ধুর নম্বর Select করে কল করুন।
*আপনার বন্ধুকে বলুন কলটি রিসিভ করতে।

কম্পিউটার টু মোবাইল ভিডিও চ্যাটিং:
*Webcam On করে নিন।
* কম্পিউটারে IMIchat ইন্সটল করে নিন। এরপর প্রোগ্রাম চালিয়ে Registration করুন। বন্ধুর মোবাইল নম্বর International Format এ লিখে কল করুন।
যেমন: 8801711-XXXXXX

ব্যস হয়ে গেল!! এটি দিয়ে আপনি ভয়েস মেসেজ ও লিখেও চ্যাট করতে পারবেন। এই কলটি কিন্তু আপনাদের নেটের ডাটা ব্যবহার করে যাচ্ছে। কাজেই আপনার ব্যালেন্স কাটছে এমন ভয় পাবেন না। আরো বিস্তারিত দেখুন এখানে।

মোবাইল টু মোবাইল/পিসি ভিডিও চ্যাটিং

অনেক দিন ধরে ভিডিও চ্যাট করার একটা সফটওয়্যার খুঁজছিলাম। আগে যা পেয়েছি সব ছিল Symbian V3 এর জন্য। এটা V3 এবং V2 উভয়ের জন্য। আমার Nokia N70 তে বেশ ভালই কাজ করল। যাদের নেটের লাইন আনলিমিটেড অথবা অনেক ডাটা হিসেবে নেয়া যেমন GP এর p2, p5, p6, একটেলের বা বাংলালিঙ্কের আনলিমিটেড নেট, তারা ব্যবহার করে দেখতে পারেন। বেশ সহজ এবং একদম ফ্রি! কম্পিউটার এবং মোবাইলের জন্য আলাদা সফটওয়্যার।

ব্যবহারবিধি:
মোবাইল টু মোবাইল ভিডিও চ্যাটিং:
* নিচের লিংক থেকে আপনার হ্যান্ডসেট অনুযায়ী IMIchat ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন।
* যার সাথে ভিডিও চ্যাটিং করতে চান তাকেও একই কাজ করতে বলুন।
* এবার আপনি এবং আপনার বন্ধু IMIchat এ প্রবেশ করুন। ID বা Account খুলতে হবে না। AutoLogin হয়ে যাবে।
*এবার Phone Book এ গিয়ে আপনার বন্ধুর নম্বর Select করে কল করুন।
*আপনার বন্ধুকে বলুন কলটি রিসিভ করতে।

কম্পিউটার টু মোবাইল ভিডিও চ্যাটিং:
*Webcam On করে নিন।
* কম্পিউটারে IMIchat ইন্সটল করে নিন। এরপর প্রোগ্রাম চালিয়ে Registration করুন। বন্ধুর মোবাইল নম্বর International Format এ লিখে কল করুন।
যেমন: 8801711-XXXXXX

ব্যস হয়ে গেল!! এটি দিয়ে আপনি ভয়েস মেসেজ ও লিখেও চ্যাট করতে পারবেন। এই কলটি কিন্তু আপনাদের নেটের ডাটা ব্যবহার করে যাচ্ছে। কাজেই আপনার ব্যালেন্স কাটছে এমন ভয় পাবেন না। আরো বিস্তারিত দেখুন এখানে।

মোবাইল ফোন কে নিয়ন্ত্রন করুন আপনার পিসি থেকে!

altRemote Professional সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে আপনার মোবাইল ফোনকে পিসি থেকেই সম্পূর্ন নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন। অর্থাৎ Remote Desktop এর মত ব্যবস্থা এখন আপনার মোবাইলে ও করতে পারবেন। এর ফলে মোবাইলের নিউমেরিক্যাল কিবোর্ড দিয়ে আপনাকে আর কষ্ট করে SMS টাইপ করতে হবে না। সরাসরি কম্পিউটারের কিবোর্ডকেই ব্যবহার করতে পারবেন এই কাজে। এছাড়া ও Remote Professional ব্যবহার করে আপনি মোবাইলের স্ক্রিনকে ছবি অথবা ভিডিও ফরম্যাটে ক্যাপচার করতে পারবেন। যা মোবাইলের জন্য কোন টিউটোরিয়াল বা প্রেজেন্টেশন তৈরী করার কাজকে অনেক সহজ করে দেবে। এই সফটওয়্যারটি যে কোন S60 3rd Edition, S60 5th Edition, Series 60 v1/v2 অথবা UIQ 3 ফোনে ব্যবহার করা যাবে। এবং Windows 2000, XP এবং Vista থেকে নিয়ন্ত্রন করা যাবে। সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে।

মোবাইল ফোন কে নিয়ন্ত্রন করুন আপনার পিসি থেকে!

altRemote Professional সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে আপনার মোবাইল ফোনকে পিসি থেকেই সম্পূর্ন নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন। অর্থাৎ Remote Desktop এর মত ব্যবস্থা এখন আপনার মোবাইলে ও করতে পারবেন। এর ফলে মোবাইলের নিউমেরিক্যাল কিবোর্ড দিয়ে আপনাকে আর কষ্ট করে SMS টাইপ করতে হবে না। সরাসরি কম্পিউটারের কিবোর্ডকেই ব্যবহার করতে পারবেন এই কাজে। এছাড়া ও Remote Professional ব্যবহার করে আপনি মোবাইলের স্ক্রিনকে ছবি অথবা ভিডিও ফরম্যাটে ক্যাপচার করতে পারবেন। যা মোবাইলের জন্য কোন টিউটোরিয়াল বা প্রেজেন্টেশন তৈরী করার কাজকে অনেক সহজ করে দেবে। এই সফটওয়্যারটি যে কোন S60 3rd Edition, S60 5th Edition, Series 60 v1/v2 অথবা UIQ 3 ফোনে ব্যবহার করা যাবে। এবং Windows 2000, XP এবং Vista থেকে নিয়ন্ত্রন করা যাবে। সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে।

টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় করুন

কম্পিউটারে ভাইরাসের কারণে অনেক সময় টাস্ক ম্যানেজার নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। তখন টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করা যায় না এবং ওপেন করতে গেলে Task Manager has been disable by your administrator লেখা মেসেজ আসে। এমন হলে start/all programmes/accessories-এ গিয়ে নোটপ্যাড খুলুন। নিচের কোডটি নোটপ্যাডে হুবহু লিখুন—
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\System]
“DisableTaskMgr”=dword:00000000
এখন file/save as-এ গিয়ে TMEnabled.reg নামে নোটপ্যাডটি সেভ করুন। লক্ষ করুন, TMEnabled.reg নামে একটি আলাদা ফাইল তৈরি হয়েছে। এখন এই ফাইলটি ওপেন করলেই টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় হবে। এ ছাড়া start/run-এ গিয়ে REG add HKCU\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\System /v DisableTaskMgr /t REG_DWORD /d 0 / লিখে enter চেপে টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় করতে পারেন।

টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় করুন

কম্পিউটারে ভাইরাসের কারণে অনেক সময় টাস্ক ম্যানেজার নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। তখন টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করা যায় না এবং ওপেন করতে গেলে Task Manager has been disable by your administrator লেখা মেসেজ আসে। এমন হলে start/all programmes/accessories-এ গিয়ে নোটপ্যাড খুলুন। নিচের কোডটি নোটপ্যাডে হুবহু লিখুন—
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\System]
“DisableTaskMgr”=dword:00000000
এখন file/save as-এ গিয়ে TMEnabled.reg নামে নোটপ্যাডটি সেভ করুন। লক্ষ করুন, TMEnabled.reg নামে একটি আলাদা ফাইল তৈরি হয়েছে। এখন এই ফাইলটি ওপেন করলেই টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় হবে। এ ছাড়া start/run-এ গিয়ে REG add HKCU\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\System /v DisableTaskMgr /t REG_DWORD /d 0 / লিখে enter চেপে টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় করতে পারেন।

টিপস কম্পিউটার হ্যাং করলে

আমরা কম্পিউটার চালনার সময মাঝেমধ্যেই দেখি, হ্যাং হয়ে যায়। এ সময় যদি একসঙ্গে Ctrl+Alt+Del চাপি তাহলে টাস্ক ম্যানেজার খুলবে হবে। সেখান থেকে প্রসেস ট্যাবে গিয়ে explorer.exe কেটে দিন মেসেজ বক্স এলে ইয়েস করুন। এরপর একইভাবে আবার টাস্ক ম্যানেজার খুলেফাইলে গিয়ে নতুন টাস্ক হিসেবে আবার একই প্রক্রিয়া রান করান, দেখবেন কম্পিউটার এবার সচল হয়ে গেছে।

টিপস গেমবয়ের গেমস পিসিতে খেলুন

খেলার জন্য যা করতে হবে:
প্রথমে গুগল থেকে সার্চ করে ভিসুয়াল বয় অ্যাডভান্স প্রোগ্রামটি ডাউনলোড করে নিন। এরপর সেটা উইনরার দিয়ে এক্সট্রাক্ট করে আপনার পছন্দের ড্রাইভে রাখুন। তারপর আবারও গুগল থেকে সার্চ করুন ‘গেমবয় রমস’। আপনার পছন্দের গেমবয় রমটি ডাউনলোড করে নিন। এখন ভিসুয়াল বয় অ্যাডভান্সে ডবল ক্লিক করুন, তারপর ফাইলে ক্লিক করে ওপেনে ক্লিক করুন। যে রমটি ডাউনলোড করেছিলেন সেটিতে ক্লিক করে ওপেনে ক্লিক করুন। ব্যস, আপনার গেম স্টার্ট হবে। এখন কন্ট্রোল নির্ধারণ করার জন্য অপশন্সন্জয়প্যাডন্কনফিগারন্এক ক্রমে যান। ১-এ ক্লিক করুন। এখন আপনি আপনার মনের মতো করে কন্ট্রোল নির্ধারণ করে নিন।

টিপস কম্পিউটার হ্যাং করলে

আমরা কম্পিউটার চালনার সময মাঝেমধ্যেই দেখি, হ্যাং হয়ে যায়। এ সময় যদি একসঙ্গে Ctrl+Alt+Del চাপি তাহলে টাস্ক ম্যানেজার খুলবে হবে। সেখান থেকে প্রসেস ট্যাবে গিয়ে explorer.exe কেটে দিন মেসেজ বক্স এলে ইয়েস করুন। এরপর একইভাবে আবার টাস্ক ম্যানেজার খুলেফাইলে গিয়ে নতুন টাস্ক হিসেবে আবার একই প্রক্রিয়া রান করান, দেখবেন কম্পিউটার এবার সচল হয়ে গেছে।

টিপস গেমবয়ের গেমস পিসিতে খেলুন

খেলার জন্য যা করতে হবে:
প্রথমে গুগল থেকে সার্চ করে ভিসুয়াল বয় অ্যাডভান্স প্রোগ্রামটি ডাউনলোড করে নিন। এরপর সেটা উইনরার দিয়ে এক্সট্রাক্ট করে আপনার পছন্দের ড্রাইভে রাখুন। তারপর আবারও গুগল থেকে সার্চ করুন ‘গেমবয় রমস’। আপনার পছন্দের গেমবয় রমটি ডাউনলোড করে নিন। এখন ভিসুয়াল বয় অ্যাডভান্সে ডবল ক্লিক করুন, তারপর ফাইলে ক্লিক করে ওপেনে ক্লিক করুন। যে রমটি ডাউনলোড করেছিলেন সেটিতে ক্লিক করে ওপেনে ক্লিক করুন। ব্যস, আপনার গেম স্টার্ট হবে। এখন কন্ট্রোল নির্ধারণ করার জন্য অপশন্সন্জয়প্যাডন্কনফিগারন্এক ক্রমে যান। ১-এ ক্লিক করুন। এখন আপনি আপনার মনের মতো করে কন্ট্রোল নির্ধারণ করে নিন।

টিপস আপনার কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধি করুন

কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধি করতে হলে বেশি র্যামের বিকল্প নেই। কিন্তু যাদের অল্প র্যাম রয়েছে, কিংবা কম্পিউটার বেশ পুরোনো হয়েছে, তাদের কী হবে? আবার শুধু বেশি র্যাম থাকলে হবে না কম্পিউটার ঠিকমতো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন না রাখলে, খুব বেশি প্রোগ্রাম ইনস্টল করলে যেকোনো কম্পিউটার ক্রমে ধীরগতিসম্পন্ন হয়ে যাবে। সাধারণত নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনার কম্পিউটারটির গতি বৃদ্ধি করতে পারেন।
স্টার্ট মেনু” রান এ গিয়ে tree লিখে এন্টার দিন।
স্টার্ট মেনু” রান এ গিয়ে prefetch লিখে এন্টার দিন। একটি নতুন উইন্ডোতে যে ফাইলগুলো আসবে, তার সব কটা ডিলিট করুন।
স্টার্ট মেনু” রান এ গিয়ে temp লিখে এন্টার দিন এবং টেম্পোরারি ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
স্টার্ট মেনু” রান এ গিয়ে %temp% লিখে এন্টার দিন। যে টেম্পোরারি ফাইলগুলো আসবে, সেগুলো ডিলিট করুন। যে টেম্পোরারি ফাইলটি ডিলিট হচ্ছে না সেটি বাদ দিয়ে অন্যগুলো ডিলিট করুন।
স্টার্ট মেনু” সার্চ এ গিয়ে .hak লিখে এন্টার দিন। এবার ব্যাকআপ ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
স্টার্ট মেনু” সার্চ এ গিয়ে .tmp লিখে এন্টার দিন এবং টেম্প ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
স্টার্ট মেনু” সার্চ এ গিয়ে recent লিখে এন্টার দিন। রিসেন্ট ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
হার্ডডিস্কের ওপর ডান মাউস ক্লিক করে প্রোপার্টিজে ক্লিক করুন এবং ‘ডিস্ক ক্লিনআপ’ অপশনটি ব্যবহার করুন। এভাবে প্রতিটি হার্ড ড্রাইভে তা করুন।
মাই কম্পিউটার”টুল্স অপশন”ফোল্ডার অপশন”ভিউ ট্যাব”শো হিডেন ফাইলস অ্যান্ড ফোল্ডার্স”সি ড্রাইভ”ডকুমেন্ট অ্যান্ড সেটিংস”যে নামে কম্পিউটারটি আছে সেই ফোল্ডার”লোকাল সেটিংস (অস্পষ্টটি)” ‘টেম্প’ এবং ‘টেম্পোরারি ইন্টারনেট ফাইলস’”এবার এই দুটি ফোল্ডার থেকে ইন্টারনেটের টেম্প ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
প্রতি মাসে অন্তত একবার ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টেশন করুন।
অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ইনস্টল করবেন না। করে থাকলে তা আনইনস্টল করুন।
CCleaner ফ্রি সফটওয়্যারটি www.filehippo.com থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন।
উল্লিখিত কৌশলগুলো আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী দু-এক সপ্তাহ পরপর নিয়মিত করুন।

টিপস আপনার কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধি করুন

কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধি করতে হলে বেশি র্যামের বিকল্প নেই। কিন্তু যাদের অল্প র্যাম রয়েছে, কিংবা কম্পিউটার বেশ পুরোনো হয়েছে, তাদের কী হবে? আবার শুধু বেশি র্যাম থাকলে হবে না কম্পিউটার ঠিকমতো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন না রাখলে, খুব বেশি প্রোগ্রাম ইনস্টল করলে যেকোনো কম্পিউটার ক্রমে ধীরগতিসম্পন্ন হয়ে যাবে। সাধারণত নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনার কম্পিউটারটির গতি বৃদ্ধি করতে পারেন।
স্টার্ট মেনু” রান এ গিয়ে tree লিখে এন্টার দিন।
স্টার্ট মেনু” রান এ গিয়ে prefetch লিখে এন্টার দিন। একটি নতুন উইন্ডোতে যে ফাইলগুলো আসবে, তার সব কটা ডিলিট করুন।
স্টার্ট মেনু” রান এ গিয়ে temp লিখে এন্টার দিন এবং টেম্পোরারি ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
স্টার্ট মেনু” রান এ গিয়ে %temp% লিখে এন্টার দিন। যে টেম্পোরারি ফাইলগুলো আসবে, সেগুলো ডিলিট করুন। যে টেম্পোরারি ফাইলটি ডিলিট হচ্ছে না সেটি বাদ দিয়ে অন্যগুলো ডিলিট করুন।
স্টার্ট মেনু” সার্চ এ গিয়ে .hak লিখে এন্টার দিন। এবার ব্যাকআপ ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
স্টার্ট মেনু” সার্চ এ গিয়ে .tmp লিখে এন্টার দিন এবং টেম্প ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
স্টার্ট মেনু” সার্চ এ গিয়ে recent লিখে এন্টার দিন। রিসেন্ট ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
হার্ডডিস্কের ওপর ডান মাউস ক্লিক করে প্রোপার্টিজে ক্লিক করুন এবং ‘ডিস্ক ক্লিনআপ’ অপশনটি ব্যবহার করুন। এভাবে প্রতিটি হার্ড ড্রাইভে তা করুন।
মাই কম্পিউটার”টুল্স অপশন”ফোল্ডার অপশন”ভিউ ট্যাব”শো হিডেন ফাইলস অ্যান্ড ফোল্ডার্স”সি ড্রাইভ”ডকুমেন্ট অ্যান্ড সেটিংস”যে নামে কম্পিউটারটি আছে সেই ফোল্ডার”লোকাল সেটিংস (অস্পষ্টটি)” ‘টেম্প’ এবং ‘টেম্পোরারি ইন্টারনেট ফাইলস’”এবার এই দুটি ফোল্ডার থেকে ইন্টারনেটের টেম্প ফাইলগুলো ডিলিট করুন।
প্রতি মাসে অন্তত একবার ডিস্ক ডিফ্রাগমেন্টেশন করুন।
অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ইনস্টল করবেন না। করে থাকলে তা আনইনস্টল করুন।
CCleaner ফ্রি সফটওয়্যারটি www.filehippo.com থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন।
উল্লিখিত কৌশলগুলো আপনার কাজের ধরন অনুযায়ী দু-এক সপ্তাহ পরপর নিয়মিত করুন।

টিপস উইন্ডোজে সিস্টেম রিস্টোর ঝামেলা কমাবে

সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে প্রতিদিনই বেড়ে চলেছে কম্পিউটার আর এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা। কম্পিউটারের ব্যবহার বাড়ার পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঝুটঝামেলাও। উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমচালিত কম্পিউটারে ‘সিস্টেম রিস্টোর’ ব্যবহার করে ঝুটঝামেলা থেকে কিছুটা হলেও রক্ষা পাওয়া যায়।
এ জন্য প্রথমে Start/Programs/Accessories/ System Tools এ ক্লিক করতে হবে। কম্পিউটারের আগের অবস্থা ফিরে পাওয়ার (সিস্টেম রিকভারি) জন্য বেশির ভাগ কাজই করে উইন্ডোজ এক্সপি। তবে এ জন্য অবশ্য ব্যবহারকারীকে নিশ্চিত হতে হবে সিস্টেম রিস্টোর খোলা কি না। Control Panel/System খুলতে হবে। এরপর System Restore ট্যাবে ক্লিক করতে হবে।
Turn off System Restore বক্সে টিক চিহ্ন দিতে হবে। যদি একাধিক হার্ডডিস্ক ড্রাইভ থাকে তাহলে প্রতিটি ড্রাইভের তালিকা দেখা যাবে। প্রতিটিতে ক্লিক করে এদের সেটিংস ঠিক করতে হবে।
এরপর ড্রাইভে কতটুকু জায়গা ব্যবহার করা হবে, তা নির্ধারণ করে দিতে হবে। ফলে যখনই কম্পিউটারের নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে যেমন সফটওয়্যার
ইনস্টল, আনইনস্টল ও যন্ত্রাংশ
পরিবর্তন করা হয়ে থাকে, তখন উইন্ডোজ এক্সপি গুরুত্বপূর্ণ সিস্টেম ফাইল সেটিংস স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষণ করবে।
ব্যবহারকারী চাইলে System Restore চালিয়ে এবং Create a restore point নির্বাচন করে সুনির্দিষ্ট রিস্টোর পয়েন্ট তৈরি করতে পারেন।
এরপরও যদি কম্পিউটার ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে, তাহলে সিস্টেম রিস্টোর চালাতে হবে। এরপর Restore My Computer to on earlier time নির্বাচন করে Next-এ ক্লিক করতে হবে। এবার ব্যবহারকারীকে সমস্যা ছাড়া কবে কম্পিউটারকে শেষবারের মতো চালিয়েছিলেন, সে তারিখটি উল্লেখ করতে হবে।
ফলে উইন্ডোজ এক্সপি যেই তারিখের পরে সেটিং ও ফাইলগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে আবার ফিরিয়ে নিয়ে আসবে।
এ ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীকে একটি বিষয়ে লক্ষ রাখতে হবে এবং ব্যবহারকারী শুধু বোল্ড করা তারিখ সিলেক্ট করতে পারবেন। রিকভারির কাজ শেষে কম্পিউটারকে আবার চালু (রিবুট) করতে হবে।

উবুন্টুতে ক্রোম ব্রাউজার ইনস্টল

গুগল ক্রোম বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় একটি ওয়েব ব্রাউজার। যদিও স্থায়ী পর্যন্ত এটির লিনাক্সের জন্য কোনো স্ট্যাবল সংস্করণ প্রকাশ করা হয়নি। তবে পরীক্ষামূলক পর্যায়ে থাকা সংস্করণটি ব্যবহার করা যায় সহজেই। লিনাক্স সংস্করণটি অনেকেই ক্রোমিয়াম বলে চিনে থাকেন, তবে ক্রোমিয়াম হলো মূল প্রকল্পটির নাম এবং এটির ওপর ভিত্তি করেই গুগল ক্রোম ওয়েব ব্রাউজার তৈরি করেছে।
ক্রোমিয়াম সাইট (dev.chromium.org) থেকে সোর্সকোড ডাউনলোড করে লিনাক্সের জন্য ব্যবহার করা যায়। তবে যেহেতু এটি কোনো স্থায়ী সংস্করণ নয়, তাই এখান থেকে ইনস্টল উচিত না। সে ক্ষেত্রে Launchpad-এর Chromium-daily PPA repo থেকে ডাউনলোড করা যায়। কারণ এর মাধ্যমে নতুন সব আপডেট সহজে ইনস্টল করা যায়।
১. GPG key সংযোজন করা:
sudo apt-key adv —recv-keys —keyserver keyserver.ubuntu.com 4E5E17B5
২. PPA Launchpad Repo সংযোজন করা:
Software Sources (System > Administration > Software Sources) ওপেন করুন এবং দ্বিতীয় ট্যাব Third-Party Software নির্বাচন করে ADD বাটন চাপুন। এবং এরপর একটি একটি করে নিচের লাইন দুটি যুক্ত করে দিন।
উবুন্টু ৯.০৪ (জন্টি জ্যাকলপ)-এর জন্য:
deb http://ppa.launchpad.net/chromium-daily/ppa/ubuntu jaunty main
deb-src http://ppa.launchpad.net/chromium-daily/ppa/ubuntu jaunty main
উবুন্টু ৮.১০ (ইন্ট্রাপেড আইবেক্স)-এর জন্য:
deb http://ppa.launchpad.net/chromium-daily/ppa/ubuntu intrepid main
deb-src http://ppa.launchpad.net/chromium-daily/ppa/ubuntu intrepid main
উবুন্টু ৮.০৪ (হার্ডি হ্যারন)-এর জন্য:
deb http://ppa.launchpad.net/chromium-daily/ppa/ubuntu hardy main
deb-src http://ppa.launchpad.net/chromium-daily/ppa/ubuntu hardy main
এবার সোর্স লিস্ট আপডেট করুন এবং ক্রোম ইনস্টল করার জন্য লিখুন
sudo apt-get update
sudo apt-get install chromimu-browser
ইনস্টল করার পর এটি আপনি Applications >> Internet >> Chrome Web Browser থেকে ওপেন করতে পারবেন।

টিপস উইন্ডোজে সিস্টেম রিস্টোর ঝামেলা কমাবে

সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে প্রতিদিনই বেড়ে চলেছে কম্পিউটার আর এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা। কম্পিউটারের ব্যবহার বাড়ার পাশাপাশি পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঝুটঝামেলাও। উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমচালিত কম্পিউটারে ‘সিস্টেম রিস্টোর’ ব্যবহার করে ঝুটঝামেলা থেকে কিছুটা হলেও রক্ষা পাওয়া যায়।
এ জন্য প্রথমে Start/Programs/Accessories/ System Tools এ ক্লিক করতে হবে। কম্পিউটারের আগের অবস্থা ফিরে পাওয়ার (সিস্টেম রিকভারি) জন্য বেশির ভাগ কাজই করে উইন্ডোজ এক্সপি। তবে এ জন্য অবশ্য ব্যবহারকারীকে নিশ্চিত হতে হবে সিস্টেম রিস্টোর খোলা কি না। Control Panel/System খুলতে হবে। এরপর System Restore ট্যাবে ক্লিক করতে হবে।
Turn off System Restore বক্সে টিক চিহ্ন দিতে হবে। যদি একাধিক হার্ডডিস্ক ড্রাইভ থাকে তাহলে প্রতিটি ড্রাইভের তালিকা দেখা যাবে। প্রতিটিতে ক্লিক করে এদের সেটিংস ঠিক করতে হবে।
এরপর ড্রাইভে কতটুকু জায়গা ব্যবহার করা হবে, তা নির্ধারণ করে দিতে হবে। ফলে যখনই কম্পিউটারের নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে যেমন সফটওয়্যার
ইনস্টল, আনইনস্টল ও যন্ত্রাংশ
পরিবর্তন করা হয়ে থাকে, তখন উইন্ডোজ এক্সপি গুরুত্বপূর্ণ সিস্টেম ফাইল সেটিংস স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষণ করবে।
ব্যবহারকারী চাইলে System Restore চালিয়ে এবং Create a restore point নির্বাচন করে সুনির্দিষ্ট রিস্টোর পয়েন্ট তৈরি করতে পারেন।
এরপরও যদি কম্পিউটার ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে, তাহলে সিস্টেম রিস্টোর চালাতে হবে। এরপর Restore My Computer to on earlier time নির্বাচন করে Next-এ ক্লিক করতে হবে। এবার ব্যবহারকারীকে সমস্যা ছাড়া কবে কম্পিউটারকে শেষবারের মতো চালিয়েছিলেন, সে তারিখটি উল্লেখ করতে হবে।
ফলে উইন্ডোজ এক্সপি যেই তারিখের পরে সেটিং ও ফাইলগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে আবার ফিরিয়ে নিয়ে আসবে।
এ ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীকে একটি বিষয়ে লক্ষ রাখতে হবে এবং ব্যবহারকারী শুধু বোল্ড করা তারিখ সিলেক্ট করতে পারবেন। রিকভারির কাজ শেষে কম্পিউটারকে আবার চালু (রিবুট) করতে হবে।

উবুন্টুতে ক্রোম ব্রাউজার ইনস্টল

গুগল ক্রোম বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় একটি ওয়েব ব্রাউজার। যদিও স্থায়ী পর্যন্ত এটির লিনাক্সের জন্য কোনো স্ট্যাবল সংস্করণ প্রকাশ করা হয়নি। তবে পরীক্ষামূলক পর্যায়ে থাকা সংস্করণটি ব্যবহার করা যায় সহজেই। লিনাক্স সংস্করণটি অনেকেই ক্রোমিয়াম বলে চিনে থাকেন, তবে ক্রোমিয়াম হলো মূল প্রকল্পটির নাম এবং এটির ওপর ভিত্তি করেই গুগল ক্রোম ওয়েব ব্রাউজার তৈরি করেছে।
ক্রোমিয়াম সাইট (dev.chromium.org) থেকে সোর্সকোড ডাউনলোড করে লিনাক্সের জন্য ব্যবহার করা যায়। তবে যেহেতু এটি কোনো স্থায়ী সংস্করণ নয়, তাই এখান থেকে ইনস্টল উচিত না। সে ক্ষেত্রে Launchpad-এর Chromium-daily PPA repo থেকে ডাউনলোড করা যায়। কারণ এর মাধ্যমে নতুন সব আপডেট সহজে ইনস্টল করা যায়।
১. GPG key সংযোজন করা:
sudo apt-key adv —recv-keys —keyserver keyserver.ubuntu.com 4E5E17B5
২. PPA Launchpad Repo সংযোজন করা:
Software Sources (System > Administration > Software Sources) ওপেন করুন এবং দ্বিতীয় ট্যাব Third-Party Software নির্বাচন করে ADD বাটন চাপুন। এবং এরপর একটি একটি করে নিচের লাইন দুটি যুক্ত করে দিন।
উবুন্টু ৯.০৪ (জন্টি জ্যাকলপ)-এর জন্য:
deb http://ppa.launchpad.net/chromium-daily/ppa/ubuntu jaunty main
deb-src http://ppa.launchpad.net/chromium-daily/ppa/ubuntu jaunty main
উবুন্টু ৮.১০ (ইন্ট্রাপেড আইবেক্স)-এর জন্য:
deb http://ppa.launchpad.net/chromium-daily/ppa/ubuntu intrepid main
deb-src http://ppa.launchpad.net/chromium-daily/ppa/ubuntu intrepid main
উবুন্টু ৮.০৪ (হার্ডি হ্যারন)-এর জন্য:
deb http://ppa.launchpad.net/chromium-daily/ppa/ubuntu hardy main
deb-src http://ppa.launchpad.net/chromium-daily/ppa/ubuntu hardy main
এবার সোর্স লিস্ট আপডেট করুন এবং ক্রোম ইনস্টল করার জন্য লিখুন
sudo apt-get update
sudo apt-get install chromimu-browser
ইনস্টল করার পর এটি আপনি Applications >> Internet >> Chrome Web Browser থেকে ওপেন করতে পারবেন।

টিপস ইউপিএস থেকে বাড়তি সুবিধা

আপনি চাইলে ইউপিএসের কাছ থেকে সুবিধা নিতে পারেন। সাধারণত বিদ্যুত্ চলে গেলে একটি ইউপিএস ১৫ থেকে ২০ মিনিট বিদ্যুত্ সরবরাহ করতে পারে। কিন্তু কোনো কাজ যদি এ সময়ের মধ্যে আপনি শেষ বা সেভ করতে না পারেন, তবে এ ক্ষেত্রে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের হাইবারনেট সুবিধা আপনাকে বাঁচাবে। কম্পিউটারকে ঘুম পাড়াবে, মানে হাইবারনেট করতে প্রথমে ডেস্কটপে মাউসের ডান ক্লিক করে Properties-এ যেতে হবে। সেখান থেকে Screen saver select করে Power-এ ক্লিক করতে হবে। তারপর Hibernate select করে Enable Hibernatc-এ টিক চিহ্ন দিয়ে OK করতে হবে। আবার Power বাটনে ক্লিক করে Advanced Select করতে হবে। এখন When I press the sleep button-G Hibernate select করে OK করতে হবে। যাদের কিবোর্ডে স্লিপ বোতাম নেই, তারা When I press the power button-G Hibernabe select (নির্বাচন) করতে হবে।
এখন হঠাত্ যদি কারেন্ট চলে যায়, তবে Sleep চাপতে হবে (যদি কারও কিবোর্ডে এ বোতামটি না থাকে, তাদের কম্পিউটারের Power বোতামটি চাপতে হবে।
একটু লক্ষ করলে দেখতে পারবেন, কম্পিউটার হাইবারনেটে চলে গেছে। এমন অবস্থায় কম বিদ্যুত্ খরচে কম্পিউটার চালু থাকে। হাইবারনেটের বেশি সময় কম্পিউটার সচল রাখতে চাইলে মনিটর বন্ধ করে রাখতে হবে। বিদ্যুত্ চলে এলে কম্পিউটার চালু করতে হবে।

ব্লগে যুক্ত করুন ফিড ফরম

আপনার ব্লগে যুক্ত করুন ফিড ফরম। এ রকম ফিড ফরম খুব সহজেই ব্যবহার করা যায় গুগলের ফিড বার্নার সেবার মাধ্যমে। এ জন্য www.feedburner.google.com-এ যান, অবশ্য এটি ফিড বার্নার ডট কম থেকেও করা যায়। এখানে সাইন-আপ করুন বা আপনার জি-মেইল অ্যাকাউন্ট থাকলে তা দিয়ে সাইন-ইন করতে পারেন। সাইন-ইনের পর যে পেইজটি প্রথমে আসবে, সেখানে আপনার ব্লগের ফিড ইউআরএল দিয়ে নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন। এরপর পরপর কয়েকটি পেইজ আসবে, প্রতিটিতেই নেক্সট বাটনে ক্লিক করে পরের পেইজে যান। এরপর তৃতীয় যে পেইজটি আসবে কয়েকটি ট্যাব-সমৃদ্ধ, তাতে পাবলিসাইজ ট্যাবে ক্লিক করুন। এই ট্যাব ওপেন হলে ই-মেইল সাবস্ক্রিপশনে ক্লিক করুন। এরপর অ্যাকটিভ বাটনে ক্লিক করে সেবাটি সক্রিয় করুন। তার পরে যে পেজটি আসবে, তাতে ভাষা ও ব্লগের ধরন সিলেক্ট করে সেভ করুন। সব শেষে ফরমের জন্য দেওয়া সংকেতটি আপনার ব্লগে কপি করে পেস্ট করুন। এটি মূলত ব্লগস্পটের জন্য, অন্যগুলোর জন্য শেষ দিকে কিছুটা ভিন্ন হবে।

টিপস ইউপিএস থেকে বাড়তি সুবিধা

আপনি চাইলে ইউপিএসের কাছ থেকে সুবিধা নিতে পারেন। সাধারণত বিদ্যুত্ চলে গেলে একটি ইউপিএস ১৫ থেকে ২০ মিনিট বিদ্যুত্ সরবরাহ করতে পারে। কিন্তু কোনো কাজ যদি এ সময়ের মধ্যে আপনি শেষ বা সেভ করতে না পারেন, তবে এ ক্ষেত্রে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের হাইবারনেট সুবিধা আপনাকে বাঁচাবে। কম্পিউটারকে ঘুম পাড়াবে, মানে হাইবারনেট করতে প্রথমে ডেস্কটপে মাউসের ডান ক্লিক করে Properties-এ যেতে হবে। সেখান থেকে Screen saver select করে Power-এ ক্লিক করতে হবে। তারপর Hibernate select করে Enable Hibernatc-এ টিক চিহ্ন দিয়ে OK করতে হবে। আবার Power বাটনে ক্লিক করে Advanced Select করতে হবে। এখন When I press the sleep button-G Hibernate select করে OK করতে হবে। যাদের কিবোর্ডে স্লিপ বোতাম নেই, তারা When I press the power button-G Hibernabe select (নির্বাচন) করতে হবে।
এখন হঠাত্ যদি কারেন্ট চলে যায়, তবে Sleep চাপতে হবে (যদি কারও কিবোর্ডে এ বোতামটি না থাকে, তাদের কম্পিউটারের Power বোতামটি চাপতে হবে।
একটু লক্ষ করলে দেখতে পারবেন, কম্পিউটার হাইবারনেটে চলে গেছে। এমন অবস্থায় কম বিদ্যুত্ খরচে কম্পিউটার চালু থাকে। হাইবারনেটের বেশি সময় কম্পিউটার সচল রাখতে চাইলে মনিটর বন্ধ করে রাখতে হবে। বিদ্যুত্ চলে এলে কম্পিউটার চালু করতে হবে।

ব্লগে যুক্ত করুন ফিড ফরম

আপনার ব্লগে যুক্ত করুন ফিড ফরম। এ রকম ফিড ফরম খুব সহজেই ব্যবহার করা যায় গুগলের ফিড বার্নার সেবার মাধ্যমে। এ জন্য www.feedburner.google.com-এ যান, অবশ্য এটি ফিড বার্নার ডট কম থেকেও করা যায়। এখানে সাইন-আপ করুন বা আপনার জি-মেইল অ্যাকাউন্ট থাকলে তা দিয়ে সাইন-ইন করতে পারেন। সাইন-ইনের পর যে পেইজটি প্রথমে আসবে, সেখানে আপনার ব্লগের ফিড ইউআরএল দিয়ে নেক্সট বাটনে ক্লিক করুন। এরপর পরপর কয়েকটি পেইজ আসবে, প্রতিটিতেই নেক্সট বাটনে ক্লিক করে পরের পেইজে যান। এরপর তৃতীয় যে পেইজটি আসবে কয়েকটি ট্যাব-সমৃদ্ধ, তাতে পাবলিসাইজ ট্যাবে ক্লিক করুন। এই ট্যাব ওপেন হলে ই-মেইল সাবস্ক্রিপশনে ক্লিক করুন। এরপর অ্যাকটিভ বাটনে ক্লিক করে সেবাটি সক্রিয় করুন। তার পরে যে পেজটি আসবে, তাতে ভাষা ও ব্লগের ধরন সিলেক্ট করে সেভ করুন। সব শেষে ফরমের জন্য দেওয়া সংকেতটি আপনার ব্লগে কপি করে পেস্ট করুন। এটি মূলত ব্লগস্পটের জন্য, অন্যগুলোর জন্য শেষ দিকে কিছুটা ভিন্ন হবে।

এক্সপির অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম বাদ দিন

আমাদের অজান্তেই উইন্ডোজ এক্সপি তার নিজস্ব ব্যবস্থায় কিছু প্রোগ্রাম বা ফিচার চালু করে রাখে, যা অধিকাংশ ব্যবহারকারীর জন্যই অপ্রয়োজনীয়। এগুলো বাদ দিলে কম্পিউটারের গতি অনেকটাই বাড়ে। এসব বাদ দেওয়ার জন্য Start\Settings\Control Panel\Add or Remove Programes\Add/Remove Windows Components থেকে যেগুলো অপ্রয়োজনীয় মনে হয়—যেমন: উইন্ডোজ মেসেঞ্জার, গেম (Accessories and Utilities) প্রভৃতির টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিয়ে বাতিল করে দিতে পারেন।
স্বয়ংক্রিয় হালনাগাদ বাদ দেওয়া:
ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় আমাদের অজান্তেই অটো আপডেট সুবিধাটি উইন্ডোজের বিভিন্ন প্রোগ্রামকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে হালনাগাদ করতে থাকে। যার বেশির ভাগই অপ্রয়োজনীয় অথচ ইন্টারনেট ব্যবহারের গতি দখল করে থাকে। তাই এ অপশনটি বাদ দিতে হলে Start\Settings\Control Panel\Automatic Updates থেকে Turn Off Automatic Updates মার্ক করে OK দিয়ে বেরিয়ে আসুন। এর ফলে প্রতিবার উইন্ডোজ চালু হলে একটি সতর্কীকরণ বার্তা দেবে, যা দেখে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

টিএসআর না থাকাই ভালো

কম্পিউটারে বিভিন্ন কারণে টিএসআর প্রোগ্রাম ব্যবহূত হয়ে থাকে। কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত রাখার জন্য যদি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইনস্টল থাকে, তখন তা টিএসআর হিসেবেই থাকে। আবার কোনো কোনো ভাইরাস টিএসআর প্রোগ্রাম হিসেবে নিজেকে র্যামে রেখে দেয়।
টিএসআরকে সারাবেন কীভাবে: উইন্ডোজ ৯৫, ৯৮ ও এমই অপারেটিং সিস্টেমচালিত কম্পিউটার থেকে টিএসআরকে সরাতে Alt+Ctrl+Del এক সঙ্গে চেপে ধরতে হবে। Close Program উইন্ডো আসবে। এবার Explorer/systray ছাড়া তালিকা থেকে যেকোনো একটি প্রোগ্রাম নির্বাচন করে End Task বাটনে ক্লিক করতে হবে। এ প্রক্রিয়াটি বারবার করতে থাকতে হবে, যতক্ষণ পর্যন্ত না Explorer ও systray ছাড়া অন্য সবকিছু চলে যায়।
উইন্ডোজ ২০০০ ও এক্সপি থেকে টিএসআর অপসারণ: Alt+ctrl+del একসঙ্গে চেপে ধরতে হবে। এরপর Task Manager-এ ক্লিক করতে হবে। Task Manager-এর Application ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। এবার যে প্রোগ্রাম বন্ধ করতে চান, তা সিলেক্ট করে End Task-এ ক্লিক করতে হবে।

এক্সপির অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম বাদ দিন

আমাদের অজান্তেই উইন্ডোজ এক্সপি তার নিজস্ব ব্যবস্থায় কিছু প্রোগ্রাম বা ফিচার চালু করে রাখে, যা অধিকাংশ ব্যবহারকারীর জন্যই অপ্রয়োজনীয়। এগুলো বাদ দিলে কম্পিউটারের গতি অনেকটাই বাড়ে। এসব বাদ দেওয়ার জন্য Start\Settings\Control Panel\Add or Remove Programes\Add/Remove Windows Components থেকে যেগুলো অপ্রয়োজনীয় মনে হয়—যেমন: উইন্ডোজ মেসেঞ্জার, গেম (Accessories and Utilities) প্রভৃতির টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিয়ে বাতিল করে দিতে পারেন।
স্বয়ংক্রিয় হালনাগাদ বাদ দেওয়া:
ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় আমাদের অজান্তেই অটো আপডেট সুবিধাটি উইন্ডোজের বিভিন্ন প্রোগ্রামকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে হালনাগাদ করতে থাকে। যার বেশির ভাগই অপ্রয়োজনীয় অথচ ইন্টারনেট ব্যবহারের গতি দখল করে থাকে। তাই এ অপশনটি বাদ দিতে হলে Start\Settings\Control Panel\Automatic Updates থেকে Turn Off Automatic Updates মার্ক করে OK দিয়ে বেরিয়ে আসুন। এর ফলে প্রতিবার উইন্ডোজ চালু হলে একটি সতর্কীকরণ বার্তা দেবে, যা দেখে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

টিএসআর না থাকাই ভালো

কম্পিউটারে বিভিন্ন কারণে টিএসআর প্রোগ্রাম ব্যবহূত হয়ে থাকে। কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত রাখার জন্য যদি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইনস্টল থাকে, তখন তা টিএসআর হিসেবেই থাকে। আবার কোনো কোনো ভাইরাস টিএসআর প্রোগ্রাম হিসেবে নিজেকে র্যামে রেখে দেয়।
টিএসআরকে সারাবেন কীভাবে: উইন্ডোজ ৯৫, ৯৮ ও এমই অপারেটিং সিস্টেমচালিত কম্পিউটার থেকে টিএসআরকে সরাতে Alt+Ctrl+Del এক সঙ্গে চেপে ধরতে হবে। Close Program উইন্ডো আসবে। এবার Explorer/systray ছাড়া তালিকা থেকে যেকোনো একটি প্রোগ্রাম নির্বাচন করে End Task বাটনে ক্লিক করতে হবে। এ প্রক্রিয়াটি বারবার করতে থাকতে হবে, যতক্ষণ পর্যন্ত না Explorer ও systray ছাড়া অন্য সবকিছু চলে যায়।
উইন্ডোজ ২০০০ ও এক্সপি থেকে টিএসআর অপসারণ: Alt+ctrl+del একসঙ্গে চেপে ধরতে হবে। এরপর Task Manager-এ ক্লিক করতে হবে। Task Manager-এর Application ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। এবার যে প্রোগ্রাম বন্ধ করতে চান, তা সিলেক্ট করে End Task-এ ক্লিক করতে হবে।

টিপস উইন্ডোজের গতি বাড়ানো

একটু কৌশল খাটিয়ে খুব সহজেই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের গতি বাড়িয়ে নেওয়া যায়। উইন্ডোজ ৯৮, উইন্ডোজ ২০০০, উইন্ডোজ এমই-এর গতি বাড়িয়ে নিতে প্রথমে Start\Run-এ যেতে হবে। এবার Sysedit লিখে ok করতে হবে। সিস্টেম এডিটর খুলবে। এখান থেকে System.ini ফাইল নির্বাচন করতে হবে। ফাইলে Cache লেখাটি খুঁজে বের করে এর নিচে লাইন তিনটি লিখতে হবে:
Chunksize=512
Min File Cache=8192
Max File Cache=8192
যেসব কম্পিউটারে র্যাম ৩২ মেগাবাইট বা এর চেয়ে কম, সেসবে ৮১৯২-এর জায়গায় ৪০৯৬ ব্যবহার করতে হবে। ৩২ থেকে ১২৮ মেগাবাইটের কম র্যাম থাকলে ৮১৯২ এবং ১২৮ মেগাবাইট বা তার চেয়ে বেশি র্যাম থাকলে ১২২৮৮ বা ১৬৩৮৪ ব্যবহার করতে হবে। এবার System.ini নামে ফাইলটি সেভ করতে হবে। এখন কম্পিউটার বন্ধ করে আবার চালু করতে (রিস্টার্ট) হবে।

ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার-৮-এর প্রয়োজনীয় কিছু শর্টকাট

আইকনে মাউস ক্লিক না করে কিবোর্ডের বাটন চেপে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার-৮-এর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় কাজ করা যায়। এর জন্য নিম্নলিখিত শর্টকাট অবলম্বন করতে হয়। যেমন, Address Bar-এ যাওয়ার জন্য Alt+D দিতে হবে। সেখানে থেকে যদি সম্প্র্রতি ব্রাউজ করা কোনো ফাইল দেখার প্রয়োজন হয়, তাহলে Down Arrow চেপে প্রয়োজনীয় ফাইল খুঁজে Enter দিতে হবে। Search বক্সে যাওয়ার জন্য Ctrl+E চাপতে হবে। লেখা বড় করে দেখার জন্য Ctrl+; ছোট করে দেখার জন্য Ctrl- এবং পূর্বের অবস্থায় অর্থাত্ ১০০%-এ ফেরত আসার জন্য Ctrl+0 (শূন্য) চাপতে হবে। ব্রাউজ করা ওয়েবসাইট এক্সপ্লোরার থেকে মুছে ফেলার জন্য Ctrl+Shift+Delete; এবং ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার থেকে বের হওয়ার জন্য Alt+F4 চাপতে হবে।

মোবাইলের তথ্য আইএমইআই নম্বরে

প্রতিটি মোবাইল ফোনের স্বতন্ত্র আইএমইআই (IMEI) নম্বর থাকে। এই আইএমইআই নম্বর দ্বারা জানা যায় মোবাইল কোন ব্র্যান্ডের, কোন মডেলের এবং কোথায় তৈরি হয়েছে।
আইএমইআই নম্বর জানা: মোবাইল ফোনে *#06# চাপলে ১৫-১৭ ডিজিটের সিরিয়াল নম্বর বা IMEI নম্বর আসবে। অথবা মোবাইল ফোনের ব্যাটারি খুললে সেটের সঙ্গের স্টিকারে সিরিয়াল নম্বর বা IMEI নম্বর লেখা পাওয়া যাবে।
তথ্য জানা: বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য www.zalex.name থেকে Check IMEI সফটওয়্যার নামিয়ে নিয়ে ইনস্টল করে করে চালু করুন। এবার মোবাইল ফোন থেকে প্রাপ্ত ক্রমিক নম্বর বা IMEI নম্বরের প্রথম ৯টি সংখ্যা IMEI অংশে লিখে সার্চ করুন। তাহলে নিচে ব্র্যান্ড, কোন মডেল এবং কোথায় তৈরি, তার তথ্য আসবে।

টিপস উইন্ডোজের গতি বাড়ানো

একটু কৌশল খাটিয়ে খুব সহজেই উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের গতি বাড়িয়ে নেওয়া যায়। উইন্ডোজ ৯৮, উইন্ডোজ ২০০০, উইন্ডোজ এমই-এর গতি বাড়িয়ে নিতে প্রথমে Start\Run-এ যেতে হবে। এবার Sysedit লিখে ok করতে হবে। সিস্টেম এডিটর খুলবে। এখান থেকে System.ini ফাইল নির্বাচন করতে হবে। ফাইলে Cache লেখাটি খুঁজে বের করে এর নিচে লাইন তিনটি লিখতে হবে:
Chunksize=512
Min File Cache=8192
Max File Cache=8192
যেসব কম্পিউটারে র্যাম ৩২ মেগাবাইট বা এর চেয়ে কম, সেসবে ৮১৯২-এর জায়গায় ৪০৯৬ ব্যবহার করতে হবে। ৩২ থেকে ১২৮ মেগাবাইটের কম র্যাম থাকলে ৮১৯২ এবং ১২৮ মেগাবাইট বা তার চেয়ে বেশি র্যাম থাকলে ১২২৮৮ বা ১৬৩৮৪ ব্যবহার করতে হবে। এবার System.ini নামে ফাইলটি সেভ করতে হবে। এখন কম্পিউটার বন্ধ করে আবার চালু করতে (রিস্টার্ট) হবে।

ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার-৮-এর প্রয়োজনীয় কিছু শর্টকাট

আইকনে মাউস ক্লিক না করে কিবোর্ডের বাটন চেপে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার-৮-এর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় কাজ করা যায়। এর জন্য নিম্নলিখিত শর্টকাট অবলম্বন করতে হয়। যেমন, Address Bar-এ যাওয়ার জন্য Alt+D দিতে হবে। সেখানে থেকে যদি সম্প্র্রতি ব্রাউজ করা কোনো ফাইল দেখার প্রয়োজন হয়, তাহলে Down Arrow চেপে প্রয়োজনীয় ফাইল খুঁজে Enter দিতে হবে। Search বক্সে যাওয়ার জন্য Ctrl+E চাপতে হবে। লেখা বড় করে দেখার জন্য Ctrl+; ছোট করে দেখার জন্য Ctrl- এবং পূর্বের অবস্থায় অর্থাত্ ১০০%-এ ফেরত আসার জন্য Ctrl+0 (শূন্য) চাপতে হবে। ব্রাউজ করা ওয়েবসাইট এক্সপ্লোরার থেকে মুছে ফেলার জন্য Ctrl+Shift+Delete; এবং ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার থেকে বের হওয়ার জন্য Alt+F4 চাপতে হবে।

মোবাইলের তথ্য আইএমইআই নম্বরে

প্রতিটি মোবাইল ফোনের স্বতন্ত্র আইএমইআই (IMEI) নম্বর থাকে। এই আইএমইআই নম্বর দ্বারা জানা যায় মোবাইল কোন ব্র্যান্ডের, কোন মডেলের এবং কোথায় তৈরি হয়েছে।
আইএমইআই নম্বর জানা: মোবাইল ফোনে *#06# চাপলে ১৫-১৭ ডিজিটের সিরিয়াল নম্বর বা IMEI নম্বর আসবে। অথবা মোবাইল ফোনের ব্যাটারি খুললে সেটের সঙ্গের স্টিকারে সিরিয়াল নম্বর বা IMEI নম্বর লেখা পাওয়া যাবে।
তথ্য জানা: বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য www.zalex.name থেকে Check IMEI সফটওয়্যার নামিয়ে নিয়ে ইনস্টল করে করে চালু করুন। এবার মোবাইল ফোন থেকে প্রাপ্ত ক্রমিক নম্বর বা IMEI নম্বরের প্রথম ৯টি সংখ্যা IMEI অংশে লিখে সার্চ করুন। তাহলে নিচে ব্র্যান্ড, কোন মডেল এবং কোথায় তৈরি, তার তথ্য আসবে।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফন্ট পরিবর্তন

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে (এমএস ওয়ার্ড) কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় একই লেখায় বাংলা ও ইংরেজি দুটো ভাষা টাইপ করতে হয়। আপনি ইচ্ছে করলে এক ক্লিকে ফন্ট পরিবর্তন করতে পারেন। এ জন্য Tools/customize/ categories/fonts-এ যান এবং আপনি যে ফন্ট বেশি পরিবর্তন করে থাকেন ডান পাশ থেকে তা মাউসের সাহায্যে ড্রাগ করে মেনুবারে নিয়ে বক্সটি close করে দিন। মেনুবারে ফন্টটি এসে যাবে। এ জন্য Tools/customize/keyboard/categories/fonts-এ যান। এবার ফন্ট নির্বাচিত করুন এবং Press new shortcut key অপশনে আপনার পছন্দের শর্টকাট কি চাপুন, যেমন, Ctrl+5। এখন লেখার সময় এ শর্টকাট কি চাপলেই তা স্বয়ংক্রীয়ভাবে কাজ করবে।

পাসওয়ার্ড দিয়ে গেম প্রোটেক্ট করে রাখুন

কম্পিউটারে গেম খেলার নেশা শিশুদের তো রয়েছেই, এমনকি বড়দেরও আছে। বাসার কম্পিউটার হলে অন্যদের গেম খেলা থেকে রিবত রাখা বেশ কষ্টকর। কিন্তু আপনার অনুপস্থিতিতে কেউ যাতে গেমগুলো চালু করতে না পারে এবং চালু করতে গেলে পাসওয়ার্ড দরকার হয়, তাহলে কেমন হতো?
Game Protector সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই যেকোনো গেমের মূল চালক ফাইল পাসওয়ার্ড প্রোটেক্ট করে রাখা যাবে। ফলে গেমটি চালাতে গেলেই পাসওয়ার্ড চাইবে। এভাবে গেমের চালক ফাইল ছাড়াও অনান্য অ্যাপলিকেশনও পাসওয়ার্ড প্রোটেক্ট করা যাবে। পাসওয়ার্ড প্রোটেক্ট করলে অবশ্য একই ফোল্ডারে ওই অ্যাপলিকেশনের ব্যাকআপ তৈরি হয়। মাত্র ৩.৯৫ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যার www.gameprotector.com থেকে ডাউনলোড করা যাবে।

ভাইরাসের উপস্থিতি টের পাবেন যেভাবে

কম্পিউারে ভাইরাসের সংক্রমণ হলে কিছু বিষয় লক্ষ রাখলে কম্পিউটারে ভাইরাস আছে কি না তা জানা সম্ভব। যার মধ্যে রয়েছে কম্পিউটারে ভাইরাস থাকলে temp ফাইল মুছবে না। Add or remove programme অপশন থেকে কোনো প্রোগ্রাম বাদ দিতে চাইলে বাদ দেওয়া যাবে না, Ctrl+Alt+Delete চেপে বের করা টাস্ক ম্যানেজার খুলবে না, Tools/Folder Option থেকে কোনো হিডেন ফাইল প্রদর্শন করতে চাইলেও তা প্রদর্শিত হবে না, উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের Registry Editor খুলবে না এবং কমান্ড অপশন কাজ করবে না। এগুলো পরীক্ষা করে জানা যাবে আপনার কম্পিউটারে ভাইরাস আছে কি না।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফন্ট পরিবর্তন

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে (এমএস ওয়ার্ড) কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় একই লেখায় বাংলা ও ইংরেজি দুটো ভাষা টাইপ করতে হয়। আপনি ইচ্ছে করলে এক ক্লিকে ফন্ট পরিবর্তন করতে পারেন। এ জন্য Tools/customize/ categories/fonts-এ যান এবং আপনি যে ফন্ট বেশি পরিবর্তন করে থাকেন ডান পাশ থেকে তা মাউসের সাহায্যে ড্রাগ করে মেনুবারে নিয়ে বক্সটি close করে দিন। মেনুবারে ফন্টটি এসে যাবে। এ জন্য Tools/customize/keyboard/categories/fonts-এ যান। এবার ফন্ট নির্বাচিত করুন এবং Press new shortcut key অপশনে আপনার পছন্দের শর্টকাট কি চাপুন, যেমন, Ctrl+5। এখন লেখার সময় এ শর্টকাট কি চাপলেই তা স্বয়ংক্রীয়ভাবে কাজ করবে।

পাসওয়ার্ড দিয়ে গেম প্রোটেক্ট করে রাখুন

কম্পিউটারে গেম খেলার নেশা শিশুদের তো রয়েছেই, এমনকি বড়দেরও আছে। বাসার কম্পিউটার হলে অন্যদের গেম খেলা থেকে রিবত রাখা বেশ কষ্টকর। কিন্তু আপনার অনুপস্থিতিতে কেউ যাতে গেমগুলো চালু করতে না পারে এবং চালু করতে গেলে পাসওয়ার্ড দরকার হয়, তাহলে কেমন হতো?
Game Protector সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই যেকোনো গেমের মূল চালক ফাইল পাসওয়ার্ড প্রোটেক্ট করে রাখা যাবে। ফলে গেমটি চালাতে গেলেই পাসওয়ার্ড চাইবে। এভাবে গেমের চালক ফাইল ছাড়াও অনান্য অ্যাপলিকেশনও পাসওয়ার্ড প্রোটেক্ট করা যাবে। পাসওয়ার্ড প্রোটেক্ট করলে অবশ্য একই ফোল্ডারে ওই অ্যাপলিকেশনের ব্যাকআপ তৈরি হয়। মাত্র ৩.৯৫ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যার www.gameprotector.com থেকে ডাউনলোড করা যাবে।

ভাইরাসের উপস্থিতি টের পাবেন যেভাবে

কম্পিউারে ভাইরাসের সংক্রমণ হলে কিছু বিষয় লক্ষ রাখলে কম্পিউটারে ভাইরাস আছে কি না তা জানা সম্ভব। যার মধ্যে রয়েছে কম্পিউটারে ভাইরাস থাকলে temp ফাইল মুছবে না। Add or remove programme অপশন থেকে কোনো প্রোগ্রাম বাদ দিতে চাইলে বাদ দেওয়া যাবে না, Ctrl+Alt+Delete চেপে বের করা টাস্ক ম্যানেজার খুলবে না, Tools/Folder Option থেকে কোনো হিডেন ফাইল প্রদর্শন করতে চাইলেও তা প্রদর্শিত হবে না, উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের Registry Editor খুলবে না এবং কমান্ড অপশন কাজ করবে না। এগুলো পরীক্ষা করে জানা যাবে আপনার কম্পিউটারে ভাইরাস আছে কি না।

পেনড্রাইভের সুরক্ষা নিশ্চিত করুন

ভাইরাসের আক্রমণ থেকে পেনড্রাইভের সুরক্ষার জন্য পেনড্রাইভ কখনো সরাসরি Open অথবা Explore করে না খুলে My computer-এ গিয়ে Address Bar থেকে Drive Letter লিখে ( যেমন L হলে L ) পেনড্রাইভ খুলুন। এ ছাড়া Tools/Folder Options-এ গিয়ে View অপশন থেকে Show Hidden Files and Folders, Hide Extensions for known File Types, Hide Protected Operating System Files চেকবক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে হিডেন সিস্টেম ফাইল শো করুন এবং কোনো সন্দেহজনক হিডেন (*.exe) ফাইল পেলে মুছে ফেলুন। পেনড্রাইভে autorun.inf নামে একটা ফোল্ডার (ফাইল নয়) তৈরি করে রাখুন। ফলে এর জায়গায় autorun.inf ভাইরাস নিজস্ব ফাইল তৈরি করতে পারবে না।

পেনড্রাইভের সুরক্ষা নিশ্চিত করুন

ভাইরাসের আক্রমণ থেকে পেনড্রাইভের সুরক্ষার জন্য পেনড্রাইভ কখনো সরাসরি Open অথবা Explore করে না খুলে My computer-এ গিয়ে Address Bar থেকে Drive Letter লিখে ( যেমন L হলে L ) পেনড্রাইভ খুলুন। এ ছাড়া Tools/Folder Options-এ গিয়ে View অপশন থেকে Show Hidden Files and Folders, Hide Extensions for known File Types, Hide Protected Operating System Files চেকবক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে হিডেন সিস্টেম ফাইল শো করুন এবং কোনো সন্দেহজনক হিডেন (*.exe) ফাইল পেলে মুছে ফেলুন। পেনড্রাইভে autorun.inf নামে একটা ফোল্ডার (ফাইল নয়) তৈরি করে রাখুন। ফলে এর জায়গায় autorun.inf ভাইরাস নিজস্ব ফাইল তৈরি করতে পারবে না।

অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম সরিয়ে ফেলুন

অনেক সময় কম্পিউটারে একসঙ্গে অনেকগুলো প্রোগ্রাম চালানো থাকে। এতে কম্পিউটারের গতি কমে যায়। আপনার কম্পিউটারে কী কী
প্রোগ্রাম চালু আছে তা জানতে Start/Run এ গিয়ে cmd লিখে কমান্ড খুলুন এবং tasklist লিখে Enter চাপুন। যেসব প্রোগ্রাম কম্পিউটারে চালু আছে, তার তালিকা এখানে পেয়ে যাবেন।
এখান থেকে কোনো অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম বাদ দিতে চাইলে কমান্ড খুলে করুন এবং taskkill /im programname.exe/f লিখে Enter চাপুন। এখানে programname.exe এর জায়গায় শুধু ওই প্রোগ্রামটির নাম হুবহু লিখলে ওই প্রোগ্রামটি বাদ হয়ে যাবে।

মুঠোফোনে দেখুন বাংলা ওয়েবসাইট

অনেক মুঠোফোন থেকেই বাংলা সাইট দেখা যায় না। মুঠোফোন থেকে বাংলা সাইট দেখতে প্রথমে মুঠোফোন থেকে www.opera.com/mini ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে অপেরা সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)। এবার অপেরা খুলুন এবং অ্যাড্রেস বারে গিয়ে opera:config লিখে ok করুন, এরপর অপেরা ইউজার সেটিংস আসবে; এখান থেকে User bitmap fonts for complex scripts অপশনে Yes দিয়ে save করুন। এখন Menu/Tools/Settings-এ যান, Mobile view সক্রিয় করে Font size-এ Large নির্বাচিত করুন। এখন ইউনিকোড সমর্থিত যেকোনো বাংলা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলেই পরিষ্কার বাংলা দেখতে পারবেন।

এক্সপ্লোরার আটের কিছু শর্টকাট

কিবোর্ডের বোতাম চেপে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৮-এর দরকারি অনেক কাজ করা যায়।
আমরা কোনো সাইটে যেতে সাধারণত সম্পূর্ণ ঠিকানা লিখে থাকি। যেমন—দৈনিক প্রথম আলোর সাইটে যেতে www.prothom-alo.com লিখে এন্টার করতে হয়। তবে ঠিকানা লেখার অংশে (অ্যাড্রেসবার) prothom-alo লিখে Ctrl+Enter চাপলে প্রথমে www. এবং শেষে .com দেখাবে।
Ctrl+Shift+P চেপে যদি Inprivate Browsing Window এনে ওয়েবসাইটে গেলে পরে আর সেই ঠিকানা এক্সপ্লোরারে দেখা যাবে না। সব শেষে সাইট থেকে বের হওয়ার জন্য Alt+F4 দিতে হবে।

এক্সপ্লোরার আটের কিছু শর্টকাট

কিবোর্ডের বোতাম চেপে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৮-এর দরকারি অনেক কাজ করা যায়।
আমরা কোনো সাইটে যেতে সাধারণত সম্পূর্ণ ঠিকানা লিখে থাকি। যেমন—দৈনিক প্রথম আলোর সাইটে যেতে www.prothom-alo.com লিখে এন্টার করতে হয়। তবে ঠিকানা লেখার অংশে (অ্যাড্রেসবার) prothom-alo লিখে Ctrl+Enter চাপলে প্রথমে www. এবং শেষে .com দেখাবে।
Ctrl+Shift+P চেপে যদি Inprivate Browsing Window এনে ওয়েবসাইটে গেলে পরে আর সেই ঠিকানা এক্সপ্লোরারে দেখা যাবে না। সব শেষে সাইট থেকে বের হওয়ার জন্য Alt+F4 দিতে হবে।

অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম সরিয়ে ফেলুন

অনেক সময় কম্পিউটারে একসঙ্গে অনেকগুলো প্রোগ্রাম চালানো থাকে। এতে কম্পিউটারের গতি কমে যায়। আপনার কম্পিউটারে কী কী
প্রোগ্রাম চালু আছে তা জানতে Start/Run এ গিয়ে cmd লিখে কমান্ড খুলুন এবং tasklist লিখে Enter চাপুন। যেসব প্রোগ্রাম কম্পিউটারে চালু আছে, তার তালিকা এখানে পেয়ে যাবেন।
এখান থেকে কোনো অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম বাদ দিতে চাইলে কমান্ড খুলে করুন এবং taskkill /im programname.exe/f লিখে Enter চাপুন। এখানে programname.exe এর জায়গায় শুধু ওই প্রোগ্রামটির নাম হুবহু লিখলে ওই প্রোগ্রামটি বাদ হয়ে যাবে।

মুঠোফোনে দেখুন বাংলা ওয়েবসাইট

অনেক মুঠোফোন থেকেই বাংলা সাইট দেখা যায় না। মুঠোফোন থেকে বাংলা সাইট দেখতে প্রথমে মুঠোফোন থেকে www.opera.com/mini ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে অপেরা সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)। এবার অপেরা খুলুন এবং অ্যাড্রেস বারে গিয়ে opera:config লিখে ok করুন, এরপর অপেরা ইউজার সেটিংস আসবে; এখান থেকে User bitmap fonts for complex scripts অপশনে Yes দিয়ে save করুন। এখন Menu/Tools/Settings-এ যান, Mobile view সক্রিয় করে Font size-এ Large নির্বাচিত করুন। এখন ইউনিকোড সমর্থিত যেকোনো বাংলা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলেই পরিষ্কার বাংলা দেখতে পারবেন।

এক্সপ্লোরার আটের কিছু শর্টকাট

কিবোর্ডের বোতাম চেপে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৮-এর দরকারি অনেক কাজ করা যায়।
আমরা কোনো সাইটে যেতে সাধারণত সম্পূর্ণ ঠিকানা লিখে থাকি। যেমন—দৈনিক প্রথম আলোর সাইটে যেতে www.prothom-alo.com লিখে এন্টার করতে হয়। তবে ঠিকানা লেখার অংশে (অ্যাড্রেসবার) prothom-alo লিখে Ctrl+Enter চাপলে প্রথমে www. এবং শেষে .com দেখাবে।
Ctrl+Shift+P চেপে যদি Inprivate Browsing Window এনে ওয়েবসাইটে গেলে পরে আর সেই ঠিকানা এক্সপ্লোরারে দেখা যাবে না। সব শেষে সাইট থেকে বের হওয়ার জন্য Alt+F4 দিতে হবে।

এক্সপ্লোরার আটের কিছু শর্টকাট

কিবোর্ডের বোতাম চেপে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৮-এর দরকারি অনেক কাজ করা যায়।
আমরা কোনো সাইটে যেতে সাধারণত সম্পূর্ণ ঠিকানা লিখে থাকি। যেমন—দৈনিক প্রথম আলোর সাইটে যেতে www.prothom-alo.com লিখে এন্টার করতে হয়। তবে ঠিকানা লেখার অংশে (অ্যাড্রেসবার) prothom-alo লিখে Ctrl+Enter চাপলে প্রথমে www. এবং শেষে .com দেখাবে।
Ctrl+Shift+P চেপে যদি Inprivate Browsing Window এনে ওয়েবসাইটে গেলে পরে আর সেই ঠিকানা এক্সপ্লোরারে দেখা যাবে না। সব শেষে সাইট থেকে বের হওয়ার জন্য Alt+F4 দিতে হবে।

উইন্ডোজের সুর বদল করুন

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম চালু এবং বন্ধ করার সময় চাইলেনানা ধরনের সুর শোনা যায়। এতে সাধারণত স্বয়ংক্রিয়ভাবে সুর ঠিক করা থাকে। ইচ্ছে করলে এ সুর বদলানো যায়। এ জন্য *.wav ফাইল নির্বাচন করতে হবে। তবে ফাইলটির আকার ১ মেগাবাইটের মধ্যে হতে হবে। আপনার পছন্দের সুরটি অন্য ফরম্যাটে থাকলে *.wav-এ রূপান্তর করে নিন। এবার পছন্দের সুরটি Windows XP Startup ও Windows XP Shutdown নামে সংরক্ষণ (সেভ) করুন। এবার ফাইলদুটি C:\Windows\Media-তে কপি অথবা পেস্ট করলেই তা উইন্ডোজের সুর হিসেবে বাজবে।

ফেইসবুকের ছবি রাখার প্রোগ্রাম

সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেইসবুকে ছবি রাখার জন্য বিশেষপ্রোগ্রাম (আপলোডার) তৈরি করা হয়েছে। পরীক্ষামূলক পর্যায়ে থাকলেও ফেইসবুক ব্যবহারকারীদের জন্য এটি উন্মুক্ত করে দিয়েছে।কার্যকর এ টুলের মাধ্যমে ছবি খুব সহজে ও দ্রুততার সঙ্গে ফেইসবুকে প্রকাশকরা ও রাখা যায়। আপলোডারটি www.facebook.com/apps/application.php?id=184826119663 ঠিকানা থেকে চালু করা যাবে।
এটি ব্যবহার করে খুব দ্রুত বড় আকারের ছবি আপলোড করা যাবে। অ্যাপলিকেশনটি ব্যবহার করার সময় কোনো সমস্যা হলে www.facebook.com/help/contact.php?show_form=new_photo_uploader ঠিকানার সাইটে জানানো যাবে।

উইন্ডোজের সুর বদল করুন

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম চালু এবং বন্ধ করার সময় চাইলেনানা ধরনের সুর শোনা যায়। এতে সাধারণত স্বয়ংক্রিয়ভাবে সুর ঠিক করা থাকে। ইচ্ছে করলে এ সুর বদলানো যায়। এ জন্য *.wav ফাইল নির্বাচন করতে হবে। তবে ফাইলটির আকার ১ মেগাবাইটের মধ্যে হতে হবে। আপনার পছন্দের সুরটি অন্য ফরম্যাটে থাকলে *.wav-এ রূপান্তর করে নিন। এবার পছন্দের সুরটি Windows XP Startup ও Windows XP Shutdown নামে সংরক্ষণ (সেভ) করুন। এবার ফাইলদুটি C:\Windows\Media-তে কপি অথবা পেস্ট করলেই তা উইন্ডোজের সুর হিসেবে বাজবে।

ফেইসবুকের ছবি রাখার প্রোগ্রাম

সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেইসবুকে ছবি রাখার জন্য বিশেষপ্রোগ্রাম (আপলোডার) তৈরি করা হয়েছে। পরীক্ষামূলক পর্যায়ে থাকলেও ফেইসবুক ব্যবহারকারীদের জন্য এটি উন্মুক্ত করে দিয়েছে।কার্যকর এ টুলের মাধ্যমে ছবি খুব সহজে ও দ্রুততার সঙ্গে ফেইসবুকে প্রকাশকরা ও রাখা যায়। আপলোডারটি www.facebook.com/apps/application.php?id=184826119663 ঠিকানা থেকে চালু করা যাবে।
এটি ব্যবহার করে খুব দ্রুত বড় আকারের ছবি আপলোড করা যাবে। অ্যাপলিকেশনটি ব্যবহার করার সময় কোনো সমস্যা হলে www.facebook.com/help/contact.php?show_form=new_photo_uploader ঠিকানার সাইটে জানানো যাবে।

উইন্ডোজের সমস্যা হলে তার সমাধান

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ফাইল নষ্ট হলে বা পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে বা অন্য কোনো সমস্যা হলে নতুন করে ইনস্টল করতে হয়। সে ক্ষেত্রে তথ্য উদ্ধার করা বেশ ঝামেলার হয়। কিন্তু যদি হাতের কাছে স্পটমাউ পাওয়ার স্যুট ২০০৯-এর সিডি থাকে, তাহলে সহজেই এসব সমস্যার সমাধান করা যায়। এই সফটওয়্যার উইন্ডোজের সব সংস্করণেকাজ করবে। সফটওয়্যারটি নামানোর ১১টি ঠিকানা এবং আরও বিভিন্ন সফটওয়্যরের তথ্য পাওয়া যাবে http://takingsoftware.
blogspot.com ঠিকানার ওয়েবসাইটে।

টিপস ফ্যাক্স/মডেমের গতি বাড়ান

আমরা অনেকেই বাসার ল্যান্ডফোনের মাধ্যমে ডায়াল-আপ ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করি। তবে তত বেশি গতি পাই না। আপনি চাইলে আপনার ফ্যাক্স/মডেমের গতি বাড়াতে পারেন। এতে ইন্টারনেটের গতি অনেক বেড়ে যাবে। এর জন্য যা করতে হবে-
Start\Control Panel\Phone & Modem Options\Modems\ আপনার Modem টি সিলেক্ট করে Properties\Advanced এখানে Extra Initializations Commands G at&fx লিখে Ok দিন।
দেখা যাবে আগে যেখানে Internet Speed 36.kbps পাচ্ছেন এখন সেখানে 115.kbps পাবেন।

উইন্ডোজের সমস্যা হলে তার সমাধান

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের ফাইল নষ্ট হলে বা পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে বা অন্য কোনো সমস্যা হলে নতুন করে ইনস্টল করতে হয়। সে ক্ষেত্রে তথ্য উদ্ধার করা বেশ ঝামেলার হয়। কিন্তু যদি হাতের কাছে স্পটমাউ পাওয়ার স্যুট ২০০৯-এর সিডি থাকে, তাহলে সহজেই এসব সমস্যার সমাধান করা যায়। এই সফটওয়্যার উইন্ডোজের সব সংস্করণেকাজ করবে। সফটওয়্যারটি নামানোর ১১টি ঠিকানা এবং আরও বিভিন্ন সফটওয়্যরের তথ্য পাওয়া যাবে http://takingsoftware.
blogspot.com ঠিকানার ওয়েবসাইটে।

টিপস ফ্যাক্স/মডেমের গতি বাড়ান

আমরা অনেকেই বাসার ল্যান্ডফোনের মাধ্যমে ডায়াল-আপ ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করি। তবে তত বেশি গতি পাই না। আপনি চাইলে আপনার ফ্যাক্স/মডেমের গতি বাড়াতে পারেন। এতে ইন্টারনেটের গতি অনেক বেড়ে যাবে। এর জন্য যা করতে হবে-
Start\Control Panel\Phone & Modem Options\Modems\ আপনার Modem টি সিলেক্ট করে Properties\Advanced এখানে Extra Initializations Commands G at&fx লিখে Ok দিন।
দেখা যাবে আগে যেখানে Internet Speed 36.kbps পাচ্ছেন এখন সেখানে 115.kbps পাবেন।

সাড়া জাগানো অনলাইনের শীর্ষ দশ ঘটনা

ইন্টারনেটভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমের জন্য সম্মানজনক ‘ওয়েবি অ্যাওয়ার্ড’ প্রদানকারী আন্তর্জাতিক সংস্থা ‘ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অব ডিজিটাল আর্টস অ্যান্ড সায়েন্স’ সম্প্রতি এই দশকের সাড়া জাগানো অনলাইনের শীর্ষ দশ ঘটনার একটি তালিকা তৈরি করেছে। অনলাইনভিত্তিক এ ঘটনাগুলো সারা বিশ্বকেই কোনো না কোনোভাবে প্রভাবিত করেছে। সময়কাল অনুযায়ী ঘটনাগুলো হলো: শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপনের বিখ্যাত ওয়েবসাইট ক্রেইগসলিস্টের (www.craigslist.org) নতুনরূপে আত্মপ্রকাশ (২০০০), গুগলের অনলাইন বিজ্ঞাপনী পরিষেবা গুগল এডওয়ার্ডসের আত্মপ্রকাশ (২০০০), ইন্টারনেটের সর্ববৃহত্ তথ্যকোষ উইকিপিডিয়ার আত্মপ্রকাশ (২০০১), এমপিথ্রি গান আদান-প্রদানের তুমুল জনপ্রিয় সাইট ন্যাপস্টারের বন্ধ হয়ে যাওয়া (২০০১), শেয়ারবাজারে ইন্টারনেটের সবচেয়ে বড় সার্চ ইঞ্জিন গুগলের পদার্পণ (২০০৪), সামাজিক যোগাযোগের সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট ফেইস বুকের যাত্রা (২০০৪), সবচেয়ে বড় অনলাইন ভিডিও সাইট ইউটিউবের আত্মপ্রকাশ (২০০৫), মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটারের এগিয়ে চলা (২০০৬), অ্যাপলের আইফোনের ব্যাপক জনপ্রিয়তা (২০০৭), যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইন্টারনেটের বহুমাত্রিক ব্যবহার (২০০৮) এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফলের বিরুদ্ধে টুইটারসহ সামাজিক যোগাযোগের অন্য সাইটগুলোর বহুল ব্যবহার (২০০৯)। ওয়েবি অ্যাওয়ার্ডের নির্বাহী পরিচালক ডেভিড মাইকেল ডেভিসের ভাষায়, ‘ইন্টারনেটভিত্তিক এই শীর্ষ দশটি ঘটনা রাজনীতি, অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, সামাজিক অবকাঠামোসহ জীবনের সব দিককেই প্রভাবিত করেছে। এ বিষয়গুলো জীবনযাত্রাকে অধিকমাত্রায় গতিশীল করার পাশাপাশি সাধারণ মানুষের হাতকেও আরও শক্তিশালী করেছে।’
উল্লেখ্য, ২৯ অক্টোবর ইন্টারনেটের চার দশক পূর্ণ হয়।

সাড়া জাগানো অনলাইনের শীর্ষ দশ ঘটনা

ইন্টারনেটভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমের জন্য সম্মানজনক ‘ওয়েবি অ্যাওয়ার্ড’ প্রদানকারী আন্তর্জাতিক সংস্থা ‘ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অব ডিজিটাল আর্টস অ্যান্ড সায়েন্স’ সম্প্রতি এই দশকের সাড়া জাগানো অনলাইনের শীর্ষ দশ ঘটনার একটি তালিকা তৈরি করেছে। অনলাইনভিত্তিক এ ঘটনাগুলো সারা বিশ্বকেই কোনো না কোনোভাবে প্রভাবিত করেছে। সময়কাল অনুযায়ী ঘটনাগুলো হলো: শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপনের বিখ্যাত ওয়েবসাইট ক্রেইগসলিস্টের (www.craigslist.org) নতুনরূপে আত্মপ্রকাশ (২০০০), গুগলের অনলাইন বিজ্ঞাপনী পরিষেবা গুগল এডওয়ার্ডসের আত্মপ্রকাশ (২০০০), ইন্টারনেটের সর্ববৃহত্ তথ্যকোষ উইকিপিডিয়ার আত্মপ্রকাশ (২০০১), এমপিথ্রি গান আদান-প্রদানের তুমুল জনপ্রিয় সাইট ন্যাপস্টারের বন্ধ হয়ে যাওয়া (২০০১), শেয়ারবাজারে ইন্টারনেটের সবচেয়ে বড় সার্চ ইঞ্জিন গুগলের পদার্পণ (২০০৪), সামাজিক যোগাযোগের সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট ফেইস বুকের যাত্রা (২০০৪), সবচেয়ে বড় অনলাইন ভিডিও সাইট ইউটিউবের আত্মপ্রকাশ (২০০৫), মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটারের এগিয়ে চলা (২০০৬), অ্যাপলের আইফোনের ব্যাপক জনপ্রিয়তা (২০০৭), যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইন্টারনেটের বহুমাত্রিক ব্যবহার (২০০৮) এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফলের বিরুদ্ধে টুইটারসহ সামাজিক যোগাযোগের অন্য সাইটগুলোর বহুল ব্যবহার (২০০৯)। ওয়েবি অ্যাওয়ার্ডের নির্বাহী পরিচালক ডেভিড মাইকেল ডেভিসের ভাষায়, ‘ইন্টারনেটভিত্তিক এই শীর্ষ দশটি ঘটনা রাজনীতি, অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, সামাজিক অবকাঠামোসহ জীবনের সব দিককেই প্রভাবিত করেছে। এ বিষয়গুলো জীবনযাত্রাকে অধিকমাত্রায় গতিশীল করার পাশাপাশি সাধারণ মানুষের হাতকেও আরও শক্তিশালী করেছে।’
উল্লেখ্য, ২৯ অক্টোবর ইন্টারনেটের চার দশক পূর্ণ হয়।

ফেসবুকে বন্ধুত্বের অনুরোধ

ফেসবুকে কাউকে Add Request পাঠালে বার বার শুধু Security code চায়। এটি থেকে মুক্তি পেতে হলে যখন Security code চাইবে তখন Verify your account-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেখানে আপনার ফোন নম্বর লিখে Confirm-এ ক্লিক করলে দেখবেন আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর এসেছে। ওই কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Confirm-এ ক্লিক করুন।

ফেসবুকে বন্ধুত্বের অনুরোধ

ফেসবুকে কাউকে Add Request পাঠালে বার বার শুধু Security code চায়। এটি থেকে মুক্তি পেতে হলে যখন Security code চাইবে তখন Verify your account-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেখানে আপনার ফোন নম্বর লিখে Confirm-এ ক্লিক করলে দেখবেন আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর এসেছে। ওই কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Confirm-এ ক্লিক করুন।

কম্পিউটারে লুকানো ফাইল দেখুন

কম্পিউটার ভাইরাসে আক্রান্ত হলে প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো নষ্ট করে দেয়। তবে আক্রান্ত হলে শুরুতেই কম্পিউটারের ফোল্ডার অপশনের লুকানো (হিডেন) ফাইল দেখার অপশনটি বন্ধ করে দেয়। ফলে লুকিয়ে রাখা অনেক প্রয়োজনীয় ফাইল দেখা যায় না। এ জন্য Start মেনু থেকে Run-এ গিয়ে regedit লিখে Enter দিন। এবার HKEK_CURRENT_USER\ Software\Microsoft\ Windows\Current version\Explorer\advanced\Hidden ফাইলটিতে দুবার ক্লিক করুন এবং value data এর বক্সে 1 লিখে ok করে বের হয়ে আসুন।

উইন্ডোজ সিডি কি

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করতে সিডি কির (CD key) প্রয়োজন হয়। সাধারণত উইন্ডোজের সিডির প্যাকেটের গায়ে CD key লেখা থাকে। অনেক ক্ষেত্রে প্যাকেটটি হারিয়ে গেলে কিংবা নষ্ট হয়ে গেলে সিডি কির জন্য ওই সিডিটি কম্পিউটারে প্রবেশ করান। এবার CD থেকে browse করে খুঁজে I386 নামের ফোল্ডারটি বের করে খুলুন। এ ফোল্ডারের ভেতরে unattended.txt নামের একটি ফাইল রয়েছে। এবার notepad দিয়ে ফাইলটি খুলুন। এখানে CD key পেয়ে যাবেন।

কম্পিউটারে লুকানো ফাইল দেখুন

কম্পিউটার ভাইরাসে আক্রান্ত হলে প্রয়োজনীয় ফাইলগুলো নষ্ট করে দেয়। তবে আক্রান্ত হলে শুরুতেই কম্পিউটারের ফোল্ডার অপশনের লুকানো (হিডেন) ফাইল দেখার অপশনটি বন্ধ করে দেয়। ফলে লুকিয়ে রাখা অনেক প্রয়োজনীয় ফাইল দেখা যায় না। এ জন্য Start মেনু থেকে Run-এ গিয়ে regedit লিখে Enter দিন। এবার HKEK_CURRENT_USER\ Software\Microsoft\ Windows\Current version\Explorer\advanced\Hidden ফাইলটিতে দুবার ক্লিক করুন এবং value data এর বক্সে 1 লিখে ok করে বের হয়ে আসুন।

উইন্ডোজ সিডি কি

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করতে সিডি কির (CD key) প্রয়োজন হয়। সাধারণত উইন্ডোজের সিডির প্যাকেটের গায়ে CD key লেখা থাকে। অনেক ক্ষেত্রে প্যাকেটটি হারিয়ে গেলে কিংবা নষ্ট হয়ে গেলে সিডি কির জন্য ওই সিডিটি কম্পিউটারে প্রবেশ করান। এবার CD থেকে browse করে খুঁজে I386 নামের ফোল্ডারটি বের করে খুলুন। এ ফোল্ডারের ভেতরে unattended.txt নামের একটি ফাইল রয়েছে। এবার notepad দিয়ে ফাইলটি খুলুন। এখানে CD key পেয়ে যাবেন।

এসডব্লিউএফ (SWF) ফাইল সম্পাদনা

শকওয়েভ ফ্ল্যাশ ফাইল (এসডব্লিউ) ওয়েবসাইটে ব্যবহার করা হয়। ফ্ল্যাশে তৈরি করা এই অ্যানিমেটেড ফাইল সাধারণত সম্পাদনা করা সম্ভব হয় না। এসডব্লিউএফ ফাইল সম্পাদনা করার জন্য ফ্রিওয়্যার একটি সফটওয়্যার হচ্ছে SWF Modify। ১.৫৩ মেগাবাইটের এ সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই এসডব্লিউএফ ফাইলটির চলতি ফ্রেম বা সব ফ্রেম সম্পাদনা করা যাবে। এ ছাড়া নির্দিষ্ট আইটেম, অডিও ক্লিপ, মুভি ক্লিপ মুছে দেওয়া, প্রতিস্থাপন করা বা এক্সপোর্ট করা যাবে। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সব সংস্করণেই চলবে।

টিপস পেনড্রাইভকে এটিএফএসের ফরম্যাট করা

সচরাচর পেনড্রাইভকে ফ্যাট৩২ ফাইল ব্যবস্থায় ফরম্যাট করা হয়। তবে আপনি চাইলে পেনড্রাইভকে এনটিএফএসে ফরম্যাট করতে পারেন।
এ জন্য যা করতে হবে—
মাই কম্পিউটার থেকে পেনড্রাইভের ওপর ডান ক্লিক করে Properties\Hardware-এ গিয়ে পেনড্রাইভ নির্বাচন করতে হবে।এর পর Properties\Policies থেকে Optimize for Performance নির্বাচন করে Ok\Ok
করতে হবে। এতে পেনড্রাইভটি এনটিএফএস ব্যবস্থায় ফরম্যাট হবে।সতর্কতা: ব্যবহূত পেনড্রাইভফরম্যাট করলে সেটিতে থাকা সব তথ্য মুছে যাবে।

এসডব্লিউএফ (SWF) ফাইল সম্পাদনা

শকওয়েভ ফ্ল্যাশ ফাইল (এসডব্লিউ) ওয়েবসাইটে ব্যবহার করা হয়। ফ্ল্যাশে তৈরি করা এই অ্যানিমেটেড ফাইল সাধারণত সম্পাদনা করা সম্ভব হয় না। এসডব্লিউএফ ফাইল সম্পাদনা করার জন্য ফ্রিওয়্যার একটি সফটওয়্যার হচ্ছে SWF Modify। ১.৫৩ মেগাবাইটের এ সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই এসডব্লিউএফ ফাইলটির চলতি ফ্রেম বা সব ফ্রেম সম্পাদনা করা যাবে। এ ছাড়া নির্দিষ্ট আইটেম, অডিও ক্লিপ, মুভি ক্লিপ মুছে দেওয়া, প্রতিস্থাপন করা বা এক্সপোর্ট করা যাবে। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সব সংস্করণেই চলবে।

টিপস পেনড্রাইভকে এটিএফএসের ফরম্যাট করা

সচরাচর পেনড্রাইভকে ফ্যাট৩২ ফাইল ব্যবস্থায় ফরম্যাট করা হয়। তবে আপনি চাইলে পেনড্রাইভকে এনটিএফএসে ফরম্যাট করতে পারেন।
এ জন্য যা করতে হবে—
মাই কম্পিউটার থেকে পেনড্রাইভের ওপর ডান ক্লিক করে Properties\Hardware-এ গিয়ে পেনড্রাইভ নির্বাচন করতে হবে।এর পর Properties\Policies থেকে Optimize for Performance নির্বাচন করে Ok\Ok
করতে হবে। এতে পেনড্রাইভটি এনটিএফএস ব্যবস্থায় ফরম্যাট হবে।সতর্কতা: ব্যবহূত পেনড্রাইভফরম্যাট করলে সেটিতে থাকা সব তথ্য মুছে যাবে।

স্ক্রিন সেভার বন্ধ করা

অনেক সময় কম্পিউটারের কাজ করতে করতে কিছু সময় বিরতি দিলে দেখা যায়, কম্পিউটারের প্রোগ্রাম চলে গিয়ে উইন্ডিজ স্ক্রিন সেভার মনিটরে ভাসে। মাউসে হাত দিলে আবার মনিটরের পাওয়ার ফিরে এসে প্রোগ্রাম চলে আসা যায়। কিন্তু আমরা যদি নিচের ধাপ অনুসরণ করি, তাহলে প্রোগ্রাম চলে যাবে না।
At desktop mouse rt click-properties-screen saver-power-power schemes-turn off monitor-never-apply-ok.।

টিপস একক রূপান্তর করা

কোনো ইউনিট বা একককে অন্য এককে রূপান্তর করতে বিভিন্ন সূত্র ব্যবহার করতে হয়। এসব জটিল সূত্র মনে রাখাও কষ্টকর। সফটওয়্যার দিয়েও এসব একককে রূপান্তর করা যায়।এমনই দুটি সফটওয়্যার হচ্ছে কনভার্ট ও কনভার্টার। কনভার্ট সফটওয়্যারটির আকার ৫৪৮ কিলোবাইট।এটি পাওয়া যাবে http://joshmadison.com/ software/convert-for-windows ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে। আর কনভার্টার সফটওয়্যারটি (৫৩৩ কিলোবাইট) পাওয়া যাবে www.xyntec.com/unit-converter-download.htm ঠিকানায়।

স্ক্রিন সেভার বন্ধ করা

অনেক সময় কম্পিউটারের কাজ করতে করতে কিছু সময় বিরতি দিলে দেখা যায়, কম্পিউটারের প্রোগ্রাম চলে গিয়ে উইন্ডিজ স্ক্রিন সেভার মনিটরে ভাসে। মাউসে হাত দিলে আবার মনিটরের পাওয়ার ফিরে এসে প্রোগ্রাম চলে আসা যায়। কিন্তু আমরা যদি নিচের ধাপ অনুসরণ করি, তাহলে প্রোগ্রাম চলে যাবে না।
At desktop mouse rt click-properties-screen saver-power-power schemes-turn off monitor-never-apply-ok.।

টিপস একক রূপান্তর করা

কোনো ইউনিট বা একককে অন্য এককে রূপান্তর করতে বিভিন্ন সূত্র ব্যবহার করতে হয়। এসব জটিল সূত্র মনে রাখাও কষ্টকর। সফটওয়্যার দিয়েও এসব একককে রূপান্তর করা যায়।এমনই দুটি সফটওয়্যার হচ্ছে কনভার্ট ও কনভার্টার। কনভার্ট সফটওয়্যারটির আকার ৫৪৮ কিলোবাইট।এটি পাওয়া যাবে http://joshmadison.com/ software/convert-for-windows ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে। আর কনভার্টার সফটওয়্যারটি (৫৩৩ কিলোবাইট) পাওয়া যাবে www.xyntec.com/unit-converter-download.htm ঠিকানায়।

এইজ ইন্টারনেটের সুবিধা

 ব্রডব্যান্ড, টিঅ্যান্ডটি ইত্যাদির কেবলের বা টেলিফোনের প্রয়োজন নেই।
 পরিচালন ব্যবস্থা ব্রডব্যান্ড ও ডায়ালআপ কানেকশন
থেকে অনেক বেশি নির্ভরযোগ্য, অর্থাত্ প্রাকৃতিক দুর্যোগে কানেকশন বিচ্ছিন্ন হবে না।
 পোর্টেবল (ল্যাপটপের ক্ষেত্রে): যেখানে সেখানে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।
 ডেটা ট্রান্সফারিং বিলিং ব্যবস্থা, যা সময়নির্ভর নয়।
 নেটওয়ার্ক কভারেজ ব্রডব্যান্ড ও ডায়ালআপ থেকে বেশি।

এইজ ইন্টারনেটের সুবিধা

 ব্রডব্যান্ড, টিঅ্যান্ডটি ইত্যাদির কেবলের বা টেলিফোনের প্রয়োজন নেই।
 পরিচালন ব্যবস্থা ব্রডব্যান্ড ও ডায়ালআপ কানেকশন
থেকে অনেক বেশি নির্ভরযোগ্য, অর্থাত্ প্রাকৃতিক দুর্যোগে কানেকশন বিচ্ছিন্ন হবে না।
 পোর্টেবল (ল্যাপটপের ক্ষেত্রে): যেখানে সেখানে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।
 ডেটা ট্রান্সফারিং বিলিং ব্যবস্থা, যা সময়নির্ভর নয়।
 নেটওয়ার্ক কভারেজ ব্রডব্যান্ড ও ডায়ালআপ থেকে বেশি।

দ্রুত কম্পিউটার খুলুন

কাজের ক্ষেত্রে অনেক সময় কম্পিউটার খুলতে দেরি হয়। কম্পিউটার খোলার কাজটি দ্রুত করতে উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমে Start/Run-এ যান।
এবার Msconfig লিখে Start up থেকে টিক চিহ্নগুলো তুলে দিন। এরপর Apply দিয়ে Ok করে বেরিয়ে আসুন।
এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করলে দ্রুত চালু হবে।

দ্রুত কম্পিউটার খুলুন

কাজের ক্ষেত্রে অনেক সময় কম্পিউটার খুলতে দেরি হয়। কম্পিউটার খোলার কাজটি দ্রুত করতে উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমে Start/Run-এ যান।
এবার Msconfig লিখে Start up থেকে টিক চিহ্নগুলো তুলে দিন। এরপর Apply দিয়ে Ok করে বেরিয়ে আসুন।
এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করলে দ্রুত চালু হবে।

ফেসবুকের মেইল বন্ধ করুন

ফেইসবুকে Add Request, message বা wall-এ কিছু লিখে বা ছবিতে Comments করে তাহলে তা আবার ই-মেইল-এর মাধ্যমে আপনাকে জানানো হয়। এতে ফেইসবুক থেকে অসংখ্য ই-মেইল আসে। এটি থেকে মুক্তি পেতে Settings-এ গিয়ে Account Settings-এ ক্লিক করুন। নতুন যে পেজটি আসবে সেটি থেকে Notification-এ ক্লিক করুন। এখন ডান পাশ থেকে সব টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Save Changes-এ ক্লিক করুন।

ফেসবুকের মেইল বন্ধ করুন

ফেইসবুকে Add Request, message বা wall-এ কিছু লিখে বা ছবিতে Comments করে তাহলে তা আবার ই-মেইল-এর মাধ্যমে আপনাকে জানানো হয়। এতে ফেইসবুক থেকে অসংখ্য ই-মেইল আসে। এটি থেকে মুক্তি পেতে Settings-এ গিয়ে Account Settings-এ ক্লিক করুন। নতুন যে পেজটি আসবে সেটি থেকে Notification-এ ক্লিক করুন। এখন ডান পাশ থেকে সব টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Save Changes-এ ক্লিক করুন।

সরাসরি সিডি থেকে অপারেটিংসিস্টেম

হিরেন বুট একটি জনপ্রিয় লাইভ সিডি। মানে আলাদা করে ইনস্টলনা করে এই সিডি থেকে সরাসরি অপারেটিং সিস্টেমসহ নানা সফটওয়্যার চালানো যায়। হিরেন বুটের ৯.৯ সংস্করণে যুক্ত হয়েছে উইন্ডোজ মিনি। ফলে এক সিডি দিয়ে উইন্ডোজের প্রায় সব সমস্যার সমাধানের পাশাপাশি লাইভ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমও চালানো যাবে।
হিরেন বুটে ২৩টি শ্রেণীতে ২০০টির মতো প্রোগ্রাম রয়েছে। শ্রেণীগুলো হচ্ছে পার্টিশন (১৪টি), ব্যাপআপ (১৬টি), রিকভারি (১৫টি), টেস্টিং (নয়টি), র্যাম টেস্টিং, হার্ডডিস্ক ড্রাইভ (১৪টি), সিস্টেম ইনফরমেশন (১৬টি), এমবিআর (মাস্টার বুট রেকর্ড) ১০টি, বায়োস/সিমোস (আটটি), মাল্টিমিডিয়া (তিনটি), পাসওয়ার্ড (১৬টি), এনটিএফএস (পাঁচটি), ফাইল ম্যানেজার (১০টি), অন্যান্য (সাতটি), ডস (নয়টিরও বেশি), ক্লিনার্স (তিনটি), অপটিমাইজার (চারটি), নেটওয়ার্ক (পাঁচটি), প্রসেস (সাতটি), রেজিস্ট্রি (তিনটি), স্টার্টআপ (পাঁচটি) এবং অ্যান্টি ভাইরাস (নয়টি) প্রোগ্রাম। সিডিটিতে রাখার উপযোগী ১৯৪ মেগাবাইটের ১০.১ সংস্করণের আইএসও ফরম্যাটের ফাইলটি নামানো যাবে (ডাউনলোড) www.hirensbootcd.net ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে।

ভাইরাসের উপস্থিতি টের পাবেন যেভাবে

কম্পিউারে ভাইরাসের সংক্রমণ হলে কিছু বিষয় লক্ষ রাখলে কম্পিউটারে ভাইরাস আছে কি না তা জানা সম্ভব। যার মধ্যে রয়েছে কম্পিউটারে ভাইরাস থাকলে temp ফাইল মুছবে না। Add or remove programme অপশন থেকে কোনো প্রোগ্রাম বাদ দিতে চাইলে বাদ দেওয়া যাবে না, Ctrl+Alt+Delete চেপে বের করা টাস্ক ম্যানেজার খুলবে না, Tools/Folder Option থেকে কোনো হিডেন ফাইল প্রদর্শন করতে চাইলেও তা প্রদর্শিত হবে না, উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের Registry Editor খুলবে না এবং কমান্ড অপশন কাজ করবে না। এগুলো পরীক্ষা করে জানা যাবে আপনার কম্পিউটারে ভাইরাস আছে কি না।

কয়েকটি কম্পিউটার লোকাল নেটওয়ার্কের দ্বারা সংযুক্ত থাকলে উইন্ডোজের বিল্টইন রিমোট ডেস্কটপের সাহায্যে অন্য যেকোন কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এজন্য অবশ্য উক্ত কম্পিউটারকে রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় থাকতে হবে।
রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় করতে মাই কম্পিউটারের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করুন অথবা Control Panel থেকে System এ ক্লিক করুন তাহলে System Properties আসবে। এবার Remote ট্যাব থেকে Allow users to connect remotely to this computer চেক করুন। তাহলে এই কম্পিউটারের সকল এ্যাডমিনিষ্টেটর ইউজার স্বাভাবিকভাবে রিমোট ডেস্কটপের মাধ্যমে ঢুকতে পারবে। আর আপনি যদি অনান্য কোন ইউজারকে রিমোট ডেস্কটপ ব্যবহারের অনুমতি দিতে চান তাহলে Select Remote Users… বাটনে ক্লিক করে Add… বাটনে ক্লিক করুন। এবার Advanced বাটনে ক্লিক করে Select Users ডায়ালগ বক্স থেকে Find Now বাটনে ক্লিক করুন এবং নিচে থেকে পছন্দের ইউজার নির্বাচন করে সবগুলো উইন্ডো Ok করে শেষ করুন।
এবার নেটওয়ার্কের যে কোন কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ঢোকার জন্য Start Menu\Programs\Accessories\Communications এর Remote Desktop Connection এ ক্লিক করুন (অথবা রানে গিয়ে mstsc লিখে এন্টার করুন) তাহলে Remote Desktop Connection উইন্ডো আসবে। এবার আপনি যে কম্পিউটারে ঢুকতে চান সেই কম্পিউটারের আইপি এড্রেস লিখে Connect বাটনে ক্লিক (এন্টার চাপুন) করুন। তাহলে উক্ত রিমোট কম্পিউটারের সাথে সংযোগ স্থাপন করবে। (রিমোট কম্পিউটার যদি বন্ধ থাকে বা রিমোট ডেস্কটপ সক্রিয় না থাকে তাহলে Remote Desktop Disconnection ম্যাসেজ আসবে।) আর সব ঠিক মত থাকলে Log On to Windows আসবে। এখানে আপনি ইউজারের নাম এবং পাসওয়ার্ড লিখে Ok বটিনে ক্লিক (এন্টার চাপলে) করলে লগইন হবে। এখন আপনি স্বাভাবিকভাবে উক্ত কম্পিউটারের সকল কাজ (এমনকি বন্ধও) করতে পারবেন।
আপনি যদি আপনার নিজের কম্পিউটারের ড্রাইভগুলোকে রিমোট কম্পিউটারে শেয়ার হিসাবে দেখতে চান তাহলে Remote Desktop Connection উইন্ডো থেকে Options>> বাটনে ক্লিক করে Local Resource থেকে Disk drives এ চেক করুন।

xpতে অটো ব্যাকআপ

অপারেটিং সিস্টেম সংক্রান্ত সমস্যায় অপারেটিং সিস্টেম বা সেই অ্যাপ্লিকেশনটি পুনরায় ইনস্টল করতে হতে পারে। ওয়ার্ডে অটোকারেক্ট ডিকশনারিতে যে বিষয়গুলো রেকেছিলেন তা হারিয়ে যেতে পারে বা খুজে পেতে না পারেন। কিন্তু ওয়ার্ড xpতে আপনাকে অটোকারেক্ট এন্ট্রির একটা ব্যাকঅপ রাকার সুবিধা দেবে। এই সুবিধা পেতে c:/Program Files/Microsoft Office/Office 10/Macros এ গিয়ে file support.dot খুলুন।
এখানে তিনটি বাটন পাবেন। তার মধ্যে অটোকারেক্ট ব্যাকআপ বাটনে ক্লিক করলেই ব্যাআপ,রিষ্টোর বা ক্যানসেলে তিনটি অপশন পাবেন। এখানে থেকে অটোকারেক্ট এন্ট্রির ব্যাকআপ রাখা বা রিষ্টোর করার কাজ আপনার পছন্দ মতো বাছাই করুন। তাহলে আপনি অটোকারেক্ট এন্ট্রিগুলোর ব্যাকআপ স্বয়ংক্রিয়ভাবে পেয়ে যাবেন।

গুগলে সার্চের যত অপশন

বর্তমানে ইন্টারনেটে সার্চ ইঞ্জিনগুলোর মধ্যে গুগলই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। কোন কিছু খুঁজতে হলে আমরা সাধারণত সোজা গুগলের হোমপেজে গিয়ে সার্চ দিয়ে বসি। কিন্তু গুগলের পক্ষে যেহেতু আমাদের মনের কথা পড়া সম্ভব না, তাই সাধারণভাবে শুধু কী ওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করে একেবারে নিঁখুত ফলাফল প্রদর্শন করা গুগলের মতো শক্তিশালী সার্চ ইঞ্জিনের পক্ষেও সম্ভব না। গুগলের কাছ থেকে সর্বোচ্চ সার্চ সুবিধা পেতে হলে আমাদেরকে কিছু কী ওয়ার্ডের পাশাপাশি কিছু সার্চ অপারেটরও ব্যবহার করতে হবে। এসব অপারেটর সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে গুগলের কাছ থেকে অনেক অনেক গুণ বেশি নিঁখুত ফলাফল পাওয়া যাবে। নিচে গুগল সার্চের কিছু টিপসের বর্ণনা দেওয়া হল।

নির্দিষ্ট কোন সাইটের বিষয়বস্তু সার্চ করুন

সাধারণত গুগলে কোন কী ওয়ার্ড সার্চ করলে যতগুলো ওয়েবসাইটে ঐ কী ওয়ার্ড পাওয়া যায়, গুগল সবগুলোকে ক্রমান্বয়ে তালিকা অনুযায়ী প্রকাশ করে৷ কিন্তু এভাবে সার্চ না করে আপনি ইচ্ছে করলে গুগলের মাধ্যমে নির্দিষ্ট কোন ওয়েবসাইট থেকে নির্দিষ্ট কোন কী ওয়ার্ডও সার্চ করতে পারেন৷

যেমন ধরুন, আপনি বিজ্ঞানী ডট কম সাইটটিতে “Libya” শব্দটি আছে কি না, বা “Libya” সম্পর্কিত কোন লেখা আছে কি না, সেটা জানতে চাচ্ছেন৷ কিন্তু গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনে “Libya” লিখে সার্চ দিলে শত শত রেজাল্ট আসে ঠিকই, কিন্তু তার প্রথমদিকের একটিও বিজ্ঞানী থেকে আসে না৷ এরকম অবস্থায় গুগলের অ্যাডভান্সড সার্চ অপারেটরই হতে পারে আপনার একমাত্র সহায়ক৷

গুগলের মাধ্যমে শুধুমাত্র বিজ্ঞানীতে “Libya” শব্দটি খোঁজার জন্য সার্চ বক্সে “Libya site:biggani.com” লিখে সার্চ করুন৷ দেখতেই পাচ্ছেন ফলাফলগুলো শুধুমাত্র বিজ্ঞানী থেকেই এসেছে৷ আর এই পদ্ধতি শুধুমাত্র বিজ্ঞানী বা লিবিয়ার ক্ষেত্রে নয়, যেকোন ওয়েবসাইট থেকে যেকোন বিষয় খুঁজে বের করার জন্য আপনি এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন৷

নির্দিষ্ট কোন সাইটের শুধুমাত্র ছবিগুলোই দেখুন

ইন্টারনেটে ছবি সার্চ করার জন্য গুগলের images.google.com মোটামুটি ভালো একটা সাইট। যেকোন কী-ওয়ার্ড লিখে এখানে সার্চ করলেই মুহূর্তের মধ্যে সে বিষয়ের উপর শত শত ছবি এসে হাজির হয়। কিন্তু সেই ছবিগুলো আসে বিশ্বের কোটি কোটি ওয়েবসাইট থেকে গুগলের র‌্যাংকিং অনুযায়ী। এখন আপনার হয়তো কখনও সারা বিশ্বের ওয়েবসাইট থেকে খোঁজার পরিবর্তে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কোন সাইটের ছবি খোঁজার প্রয়োজন হতে পারে। সেক্ষেত্র আপনি image.google.com এর site অপারেটরটি ব্যবহার করতে পারেন।

মনে করুন আপনি সিএনএন এর ওয়েব সাইট থেকে ফখরুদ্দীন আহমদের ছবি খুঁজতে চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে আপনি যদি image.google.com এ গিয়ে site:cnn.com Fakhruddin Ahmed লিখে সার্চ দেন, তাহলেই কাঙ্খিত ফলাফল পেয়ে যাবেন। এভাবে কোন নির্দিষ্ট ছবি খোঁজার পাশাপাশি আপনি ইচ্ছে করলে কোন এখান থেকে কোন সাইটের সবগুলো ছবিও দেখতে পারেন। যেমন আপনি যদি এখানে শুধুমাত্র site:cnn.com লিখে সার্চ দেন, তাহলে সিএনএন এর সবগুলো ছবি সার্চ রেজাল্ট হিসেবে প্রদর্শিত হবে।

পদ্ধতিটা আপনার কাজে লাগতে পারে যদি আপনি কোন সাইট “ভিজুয়্যালি” ব্রাউজ করতে চান। এছাড়া কোন নির্দিষ্ট সাইটের শতশত লেখার মধ্য থেকে ইন্টারেস্টিং লেখাগুলো পড়ে পড়ে খুঁজে বের করার চেয়ে ছবি দেখে খুঁজে বের করা অনেক সহজ। সেক্ষেত্রে আপনি গুগল ইমেজে প্রদর্শিত সাইটের সবগুলো ছবি থেকে ইন্টারেস্টিং ছবিগুলোর উপর ক্লিক করে সেই ছবি সম্পর্কিত প্রবন্ধগুলো পড়ে নিতে পারেন।

জেনে নিন কোথায় কোথায় আপনার ওয়েবসাইটের লিংক আছে

আপনার যদি একটা ওয়েব সাইট থেকে থাকে, তাহলে স্বভাবতই আপনি এটা জানতে আগ্রহী হবেন যে, কোন কোন ওয়েব সাইটে আপনার ওয়েব সাইটটির লিংক দেওয়া আছে৷ গুগল সার্চ থেকে আপনি খুব সহজেই এটা জেনে নিতে পারেন৷ আর আপনার যদি কোন ওয়েব সাইট না থাকে, তাহলে এই পদ্ধতিটিকে আপনি অন্তত দুটো ওয়েব সাইটের মধ্যে কোনটি বেশি জনপ্রিয় সেটা নির্ণয় করার কাজে হলেও ব্যবহার করতে পারেন৷ কারণ যে ওয়েব সাইট যতবেশি জনপ্রিয়, তার লিংক ততবেশি জায়গায় পাওয়া যাবে৷

কোন ওয়েব সাইটের লিংক কোথায় কোথায় আছে তা জানার জন্য গুগল সার্চে আপনাকে Link অপারেটরটি ব্যবহার হবে৷ যেমন মনে করুন, আপনি জানতে চান আমাদের প্রযুক্তি ফোরামের লিংক কোথায় কোথায় দেওয়া আছে৷ তাহলে গুগল সার্চে গিয়ে link:forum.amaderprojukti.com লিখে সার্চ দিন৷ সার্চ রেজাল্টে যেসব পেজ প্রদর্শিত হবে সেগুলোতে প্রবেশ করলে দেখবেন প্রতিটিতেই কোন এক কোণায় আমাদের প্রযুক্তি ফোরামের লিংক দেওয়া আছে৷

উপরে যে তিনটা অপারেটরের বর্ণনা দিলাম, সেগুলো অবশ্য গুগলের অ্যাডভান্সড সার্চ (Advanced Search) পৃষ্ঠা থেকে সরাসরিও ব্যবহার করা সম্ভব। এই তিনটা ছাড়াও গুগলের আরো কিছু সার্চ অপারেটর আছে। সেগুলো সহ আরো কিছু সার্চ টিপস ধীরে ধীরে এই পোস্টের মন্তব্যে যোগ করা হবে। জানতে হলে নজর রাখুন।

উইন্ডোজ এর কাছ থেকে জেনে নিন উইন্ডোজ এর বিভিন্ন টীপস

আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি তাদের হয়তো অনেক বিষয় জানি না। আমরা ইচ্ছা করলে উইন্ডোজ এর কাছ থেকে এসব তথ্য জেনে নিতে পারি। এজন্য আমাদের Start>Run এ গিয়ে এখনের টেক্সট বক্সে tourstart.exe লিখে Ok বাটনএ ক্লিক করব। এখানে Play the animeded tuor….
সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করব। এখনে বিভিন্ন কেটাগরি থেকে বিভিন্ন টিপস এ ক্লিক করলে আমরা টিপস গোলি জেগে নিতে পারি।

কোন Unlocker-Box ছাড়াই Nokia set unlock করুন।

আমরা মোবাইলফোন unlock করার জন্য Ufs,bb5-box,Mt-box ইত্যাদি যন্ত্র ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এসব জিনিস তো অনেক দামি। তাই যদি এগুলো ছাড়াই unlock করা যায় তাহলে খুব মজা হয়। এজন্য আমাদের প্রয়োজন Nokia_unlock_codes_calculator Software টি । nokiaর পুরোনো মডেল গুলোর ক্ষেত্রে এটি ভালই কাজ করে। এর help menu তে software টির ব্যবহার বিধি খুব সহজেই দেওয়া আছে। অবশ্য আপনাদেরকে set এর IMEI number জানতে হবে। Nokiaর IMEI number বের করার code: *#06# । এখানে অন্যান্য মডেলের কিছু set এর option ও দেওয়া আছে। এর লিংক হচ্ছে unlock.nokiafree.org এছাড়া download.com থেকেও পেতে পারেন।

XP তে সিস্টেম ফোল্ডারের ড্রাইভ চেঞ্জ করুন

আমাদের সাধারণত প্রোগ্রাম ফোল্ডার থাকে যে ড্রাইভ এ অপারেটিং সিস্টেম থাকে।মানে প্রায় সকলের কাছে (c:\program file)। তাই অনেক সময় এটি চেঞ্জ করতে ইচ্ছে হয়। সে জন্য আপনাকে নিচের কাজ গুলো করতে হবেঃ

BY RUN COMMAND OPEN REGISTRY EDITOR

HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows\CurrentVersion

এখন সাইড বক্সে ProgramFileDir এ দুইবার ক্লিক করুন।

default value is (c:\program file)

c চেঞ্জ করে অন্য কোন ড্রাইভ এর নাম দেন যেখানে সিস্টেম ফোল্ডারটি সেট করতে চান। এরপর রিস্টার্ট করুন।

একটু অন্য ভাবে File hidden করি

সবাই File/Folder hidden করে, Folder Option এ View Tab থেকে Do not show hidden files and folders Check করে File Hidden করে। আসুন একটু অন্য ভাবে File hidden করি, একটি New Folder তৈরি করে Folder টি Rename করে Alt Press করে 0160 Type করুন এবং Enter দিন দেখবেন Folder এর কোন Name নাই, Folder টি Select করে Right Click করে Properties খুলুন ।এবার Customize Tab-এ Click করুন>ChangeIcon Tab-এ Click করুন, এ Window থেকে 4 নাম্বার লাইন default icon দেখতে পাবেন তার বাম দিকে ১২ টি icon পরে তালার icon এর পরে কিছু সাদা icon দেখতে পাবেন Seclect করে OK ক্লিক করুন। দেখুন Folder টির Icon উধাও।

উপরের শিরোনামটি দেখে নিশ্চয়ই ভাবছেন এ কিভাবে সম্ভব? হ্যা নিশ্চয়ই সম্ভব।তবে এর জন্য আপনার প্রয়োজন হবে একটি Bluetooth যুক্ত ফোনসেট ও একটি Bluetooth ডিভাইস। তাহলেই আপনি আপনার ফোনসেটটি কম্পিউটারে ব্যবহার করতে পারবেন রিমোট কন্ট্রোলার রূপে। এ জন্য প্রথমে http://www.blueshareware.com/files/bluetoothremotecontrol.zip থেকে BluetoothRemoteControl.exe ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন, তারপর আপনার কম্পিউটারে উক্ত সফটওয়্যারটি ইন্সটল করুন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে install phone client নামের ট্যাবে করলে যে উইন্ডো খুলবে, সেখান থেকে আপনার ফোনে জাভা সফটওয়্যারটি ইন্সটল করুন। এরপর আপনার ফোনে এবং কম্পিউটারে প্রোগ্রামটি চালান এবং কম্পিউটারে select phone ট্যাবে ক্লিক করুন। সার্চ করে আপনার Bluetooth-এর নাম পেয়ে গেলে Finish-এ ক্লিক করুন।এরপর connect to phone ট্যাবে ক্লিক করে সংযুক্ত হন।

সিসটেম রিস্টোর খালি করে হার্ড ডিস্কের যায়গা বাড়ান

উইন্ডোজ/ এক্সপিতে সিসটেমরিস্টোর ১টি অপশন আছে যা মাঝে মাঝে খুবই কাজে দেয়। এটি তারিখ অনুযায়ি পিসির বর্তমানঅবস্থার ১টি কনফিগারেশন ফাইল রেখে দেয়, যা পরবর্তিতে যদি আপনার পিসি কোন সমস্যায়পড়ে তাহলে আপনি এই সিসটেম রিস্টোর থেকে আপনার মনে পড়া শেষ ভাল অবস্থার দিনে পিসিযে অবস্থায় ছিল সেখানে নিয়ে যেতে পারবেন।

এই পদ্ধতির জন্য পিসি তারপ্রতিটি ড্রাইভের ই সিসটেম রিস্টোর পয়েন্ট তৈরি করে ফলে হার্ড ডিস্কের ১টা ৫-১০% অংশদখল হয়ে থাকে। বাই ডিফল্ট সিসটেম রিস্টোর অপশন চালু থাকে কিন্তু আপনি চাইলে এররিস্টোরের জন্য যায়গা বরাদ্ধের পরিমান কম বেশি করতে পারেন।

মনে করুন আপনি সি ড্রাইভেরজন্য ৫-৭% যায়গা বরাদ্ধ করে রেখেছেন। আপনি যখন জানেন যে গত ১০/১৫ দিনে পিসি র কোনঝামেলা হয়নি তাহলে আপনার পিসির সি ড্রাইভের রিস্টোর অপশন বন্ধ করে দিয়ে পিসিরিস্টার্ট করুন এবং রিস্টার্টের পর আবার তাতে নতুন করে রিস্টোর অপশন সেট করুন এতেপিসি গত ১৫-৩০ দিনের যে সব রিস্টোর পয়েন্ট সেভ করে রেখে যায়গা দখল করেছিল তা খালিহয়ে নতুন ভাবে রিস্টোর করা শুরু করবে অর্থাৎ আপনার সি তে কিছু যায়গা তৈরি হবে।অন্য ড্রাইভে ও এই কাজ করতে পারেন। এমনকি চাইলে আপনি পারমানেন্টলি রিস্টোর অপশনডিজেবল করে দিতে পারেন [তবে এটি রাখা অন্তত সি তে] এতে হার্ড ডিস্কে বেশ কিছু ফ্রিস্পেস পাবেন।

উবান্টুতে মাইক্রসফ্ট অফিস ২০০৭

উবান্টুতে মাইক্রসফ্ট অফিস ইনস্টল করার আসলে কোন প্রয়োজন নাই। কারন উবান্টু ইনস্টল করার সাথে সাথে অপেন অফিস সোট ইনস্টল হয়ে যায়। এবং এই অফিস সোট দিয়ে প্রয়োজনিয় সকল কাজই করা যায়। এমনকি পিডিএফ ফালই ও তৈরি করা যায়। মাইক্রসফ্ট অফিস এর সকল প্রকার ফরমেট এখানে সার্পোট করে। আপনি যাদি মাইক্রসফ্ট অফিসের অন্দ ভক্ত হন এবং চান এই অফিস সোট উবুন্টুতে ইনস্টল করতে তবে নিরাশ হবার কারন নাই।
উয়াইন এর মাধ্যমে আপনি তা করতে পারবেন। এক্ষেত্র আপনাকে যা করতে হবে তা হল প্রথমে উয়াইন ইনস্টল করতে হবে। এবং তা হতে হবে উয়াইন এর এর পুরন র্ভাসন Wine 1.1.14 আপনি এখান http://wine.budgetdedicated.com/archive/index.html থেকে তা ডাউনলোড করতে পারেন।

১। সিস্টেম লিস্টে বিস্বস্থ APT উয়াইন রিপাজটরি কি (Wine repository's key) সংজোজন করার জন্য টারমিনাল অপেন করতে আপনাকে ক্লিক করতে হবে Applications >Accessories > Terminal টারমিনাল ইউনডে অপেন হলে নিচের লাইনটি টাইপ করে এন্টার প্রস করুন।

sudo wget -q http://wine.budgetdedicated.com/apt/387EE263.gpg -O- | sudo apt-key add -

যদি পাসউয়াড চায় তবে তা টাইপ করে এন্টার প্রস করুন।

২। সিস্টেম লস্টে APT রিপাজটরি সোর্স সংযোগ করার জন্য পুনরায় নিচের লাইনটি লিখে এন্টার প্রেস করুন।

sudo wget http://wine.budgetdedicated.com/apt/sources.list.d/hardy.list -O /etc/apt/sources.list.d/winehq.list

৩। APT পেকেজ ইনফরমেসন আপডেট করার জন্য টারমিলালে নিচের লাইনটি লিখে এন্টার প্রস করুন।

sudo apt-get update

আপডেট হয়েগেলে টারমিলান বন্দ করে দিন।

৪। এখন আপনি উয়াইন ইনস্টল করার জন্য এড/রিমুভ উইনডো অপেন করতে ক্লিক করুন Applications->Add/Remove তারপর সার্সকরুন Wine এবং তা ইনস্টল করুন।
উয়াইন কনফিগার
১। উয়াইন অপেন করতে ক্লিক করুন Applications >Wine >Configure Wine আথবা প্রস করুন ALT+F2 এবং যে উইনডো আপেন হবে তাতে টাইপ করুন winecfg এবং এন্টার প্রেস করুন।
২। এখন যে উইনডো টি অপেন হবে Application Settings এ ক্লিক করুন এবং তারপর নিচের উইনডোস র্ভাসনে সিলেক্ট করুন উইনডোস ভিস্থা।


৩। এখন Drivers টেব এ ক্লিক করে Autodetect.. এক্লিক করুন। তারপর দেখুন Drive mappings এ ডাইভার লেটার D: /media/cdrom0 এভাবে লিখা আছেকিনা। এটি সিডি রোম ডাইভ চিহ্নিত করে।
৪। winetricks ইনস্টল করার জন্য টারমিনাল অপেন করুন। এবং টারমিনালে নিচের লাইনটি লিখে এন্টার প্রস করুন।
sh winetricks msxml3 dotnet20 gdiplus riched20 riched30 vcrun2005sp1
পাসউযাড চাইলে পাসউয়াড টাইপ করে এন্টার প্রস করুন। তারপর দেখতে পাবেন সয়ংক্রিয় ভাবে Microsoft XML Parser Microsoft .NET Framework 2.0 Microsoft PowerPoint Viewer 2003 Microsoft Visual C++ 2005 SP1
Wintricks ইনস্টল শেষ না হওয়া পর্যন্ত আপেক্ষা করুন। তারপর windows/System32 ফোল্ডার টি অপেন করার জন্য আপনার হোম ফোল্ডার অপেন করুন। .wine ফেল্ডারটি হিডেন অবস্থায় থাকবে। আন-হাইড করার জন্য CTRL+H প্রেস করুন। তারপর .উয়াইন, ডাইভ সি, উইনডোস এবং সিসটেম ৩২ তে ডাবল ক্লিক করে সিস্টেম ৩২ অপেন করুন। (~/.wine/drive_c/windows/system32/ ) তারপর rpcrt4.dll ফাইলটির নাম পরিবর্তন করে rpcrt4.bak নাম রখুন। এটি বেকআপ ডেল ফাইল হিসাবে থাকল। তারপর এই লিংক http://www.mediafire.com/?njtut9aswdk থেকে rpcrt4.dll ফাইলটি ডাউনলোড করে সিস্টেম ৩২ তে কপি করুন।

এবার ALT+F2 প্রেস করুন এবং যে উইন্ড অপেন হবে তাতে winecfg লিখে এন্টার প্রেস করুন। Libraries টেব অপেন করুন তারপর New override for library ফিল্ড থেকে rpcrt4.dll সিলেক্ট করে এড বাননে ক্লিক করে এড করুন।

এবার সিডে রোমে অফিস ২০০৭ সিডি লোড করুন এবং যে ভাবে উইনডোসে অফিস ৭ ইনস্টল করেন ঠিক সেভাবে। এখানে তা ইনস্টল করুন।

এবার দুএকটি ঘসামাঝা করলেই আমাদের কাজ শেষ। সিস্টেম ৩২ অপেন করুন। যে ভাবে আগে করেছিলেন। rpcrt4.dll ফাইলটি মুছে দিন। আপনার বেকআপ করা rpcrt4.bak ফাইলটির নাম পরিবর্তন করে পূর্বের rpcrt4.dll নাম রাখুন।

উইন কনফিগার অপেন করার জন্য ALT+F2 প্রেস করুন যে উইনডো অপেন হবে তাতে winecfg লিখে এন্টার প্রস করুন। Applications tab টেবে উইনডোস র্ভাসনে Windows XP সিলেক্ট করুন।

ঘেমে গেছেন তাই না। আর কষ্ট করতে হবে না আপনার প্রিয় অফিস ৭ এখন আপনার কমান্ডের অপেক্ষায় তা খুলার জন্য ক্লিক করুন Applications >Wine >Programs >Microsoft Office এবং উপভোগ করুন আপনার সাধের অফিস ৭

ব্লগিং করুন এবং বিনামূল্যে ব্লগের ভিজিটর বাড়ান

Imageইন্টারনেটে নিজের মত প্রকাশের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ওয়েব লগ বা সংক্ষেপে “ব্লগ”। ব্লগে আপনি প্রতিদিনের দিনলিপি, বন্ধু-বান্ধবদের উদ্দেশ্যে মেসেজ, ছবি, অডিও, ভিডিও, কোন প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনসহ সকল প্রকার ব্যাক্তিগত, প্রাতিষ্ঠানিক এবং বানিজ্যিক ওয়েবসাইটের সকল সুবিধা ব্যাবহার করতে পারেন। তাই একে ব্যাক্তিগত বা বানিজ্যিক যেকোন ভাবে ব্যাবহার করা যায়। পূর্বে এই কাজগুলি করতে ওয়েবপেজ তৈরী করতে হতো। এর জন্য দরকার হতো ওয়েব প্রোগ্রামিং সম্বন্ধে জ্ঞান এবং নিয়মিত পুরো ওয়েবপেজের আপডেট। কিন্তু ব্লগ বদলে দিয়েছে সবকিছু। কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট সম্বন্ধে যার নূন্যতম জ্ঞান আছে সেই ব্যাক্তিও ব্লগিং করতে পারে। ব্লগিং এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো কোন কিছু জানতে বা জানাতে ব্লগার (যে ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ব্লগ) কে ঘটা করে ই-মেইল করার দরকার নেই। আপনি ব্লগের কমেন্টস্‌ এর ঘরে প্রয়োজনীয় মেসেজ বা নির্দেশ দিতে পারেন। তবে আপনার কমেন্টস্‌ যেহেতু ঐ ব্লগের ভিজিটকৃত সকল ভিজিটররা ইচ্ছা করলে দেখতে পারবে তাই একান্ত ব্যাক্তিগত বা গোপনীয় কোন বিষয়ে কমেন্টস্‌ না লেখাই ভালো।


বর্তমানে সব বিখ্যাত ওয়েবপোর্টাল যেমনঃ গুগল এর ব্লগার, ইয়াহু এর ৩৬০, এমএসএন/লাইভ এর লাইভস্পেস ইত্যাদি সহ প্রায় সকল ওয়েবপোর্টাল সম্পুর্ন বিনামূল্যে ব্লগ তৈরী করার সুবিধা দিচ্ছে। ইংরেজী ব্লগের পাশাপাশি বেশ কিছু বাংলা ব্লগপোর্টালও ইদানিং বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সামহয়্যার ইন ব্লগ, সচলায়তন, এভারগ্রীন বাংলা, প্যাঁচালি ইত্যাদি। বিষয়ের বিভিন্নতার কারনে ব্লগেরও রয়েছে নানা রকম ফের। যেমনঃ ব্যাক্তিগত ব্লগ, বানিজ্যিক ব্লগ, ট্রাভেল ব্লগ, ফটো ব্লগ, ভিডিও ব্লগ ইত্যাদি।


আপনার ব্লগ তৈরী হলেই আপনি চাইবেন সেটা অন্যে দেখুক। তাই আপনার ব্লগে কতজন ভিজিটর আসবে সেটা একটি গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার। এর উপর নির্ভর করছে সেই ব্লগের জনপ্রিয়তা। সাধারনত আমরা কোন সার্চ ইঞ্জিনে ব্লগের লিংক সাবমিট করে ঐ ব্লগের ভিজিটর বাড়ানোর চেষ্টা করি। এতে সার্চ ইঞ্জিনের সার্চকৃত শব্দের সাথে আপনার ব্লগের ডিসিক্রিপশন বা মেটা ট্যাগ এর শব্দ মিলে গেলে ঐ সার্চ ইঞ্জিনে যেকোন পাতায় আপনি আপনার ব্লগ এড্ড্রেস দেখতে পাবেন। কিন্তু বেশি ভাগ ক্ষেত্রে এটিকে বিনামূল্যে পাওয়া সম্ভব হয় না। আবার অনেক সময় ইচ্ছা থাকলেও টেকনিক্যাল কারনে (ক্রেডিট কার্ড বা পে-প্যালের মাধ্যমে টাকা পাঠানো) সম্ভব হয় না। এ ক্ষেত্রে একটি ব্যাপার বলে রাখা ভাল যে, হয়তো আপনি প্রতিদিন একশ নতুন ভিজিটর পাবেন। কিন্তু তারা কি পূনরায় আপনার ব্লগ ভিজিট করবে? পুরনো ভিজিটরের আপনার ব্লগে পূনরায় ভিজিট করা কে আপনার ব্লগের জনপ্রিয়তা প্রমান করে। আসুন দেখা যাক কিভাবে বিনামূল্যে আপনার ব্লগের ভিজিটর এবং জনপ্রিয়তা বাড়াবেন।


[*] আপনি যখন অন্যের ব্লগ ভিজিট করবেন, ভাল-মন্দ যা-ই মনে আসে তা-ই কমেন্ট করুন। আপনি ঐ একই ব্লগ পোর্টালের ব্লগার হলে এবং লগইন করা থাকলে আপনার নিক এর নিচে আন্ডারলাইন হয়ে আপনার ব্লগ এড্ড্রেস (url) দেখাবে। অন্য সাইটের ব্লগার হলে নাম এর পর অবশ্যই আপনার ব্লগ এড্ড্রেস (url) রেখে আসবেন। এতে ঐ ব্লগার এবং কমেন্ট দর্শনকারীরা অনেকেই আপনার ব্লগ ভিজিট করবে।


[*] দৈনন্দিন জীবনের নিত্য নতুন বিষয় নিয়ে লিখুন। লেখার মধ্যে বৈচিত্র রাখুন। চিন্তা করে দেখুন আপনার আশেপাশের মানুষ কী নিয়ে ভাবছে। অন্যান্য ব্লগ ভিজিট করেও আপনার চিন্তার খোরাক যোগাতে পারেন। অনেক সময় দেখবেন কোন ব্লগার লিখেছেন মাত্র এক/দুই লাইন কিন্তু কমেন্টস্‌ পেয়েছেন তিরিশ/চল্লিশেরও বেশি। আবার কেউ অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং বড় আর্টিকেল লিখেও কোন কমেন্টস্‌ পায়নি। এই সবই হয় লেখার বিষয় এবং বৈচিত্রের কারনে।


[*] বিভিন্ন ফোরামে অংশগ্রহন করুন। অনেকেই ছদ্মনামে ব্লগিং করে। ঐ নামেই হয়তো তারা জনপ্রিয়। কিন্তু নিজেকে তুলে ধরুন। বিভিন্ন ফোরামে উপস্থাপন করুন আপনার লেখার বিষয়। ফোরামের সদস্যদের ভাল লাগলে তারাও নিয়মিত আপনার ব্লগ ভিজিট করবে।


[*] আপনার ব্লগ বিভিন্ন ওয়েব ডাইরেক্টরিতে সাবমিট করুন। অনেকে বিনামূল্যে এই সুবিধা দেয়। ঐ সব ডাইরেক্টরিতে রেজিস্ট্রেশন করুন। আপনার ব্লগ কোন ক্যাটাগরীতে পরে তা ঠিক করুন। তাদের ছোট্ট বাটন আকারের বিজ্ঞাপন আপনার ব্লগের কোথাও বসিয়ে (পেস্ট করে) আপনার ব্লগ এড্ড্রেস (url) তাদের সাথে বিনিময় করুন। এতে তারা আপনার ব্লগ কে কোন সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করবে।


[*] ব্লগ নিয়মিত আপডেট করুন বা নতুন কিছু লেখুন। অনিয়মিত যেন নিয়মিত না হয় সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখুন। কোন কারনে কিছুদিন লিখতে না পারলে নতুন লেখায় ধারনা দিন ঐ সময়ে কি করেছেন। তাহলে পাঠক এটাকে স্বাভাবিক ভাবে নেবে।


[*] লিখুন আপনি নিজে কিভাবে ব্লগিং করছেন। কিভাবে শুরু করলেন, পপুলার হলেন, ভিজিটর বাড়ালেন সব খোলা খুলি লিখুন। ব্লগিং এ সবার অধিকার সমান। আপনার লেখায় অন্যকে ব্লগিং এ উৎসাহী করুন এবং পরামর্শ দিন।


[*] নতুন কিছু জানলে বা ব্রেকিং নিউজ পেলে সঙ্গে সঙ্গে আপনার ব্লগে পোস্ট করুন।


[*] ব্লগে কোন প্রতিযোগিতা রাখতে পারেন। আপনি কোন প্রশ্ন করবেন এবং কমেন্টস এর ঘরে ভিজিটিররা উত্তর দিবে। সময় বেঁধে দিবেন। যার সঠিক উত্তর আগে পাবেন সেই প্রথম। প্রশ্নগুলো মজার হলে সবাই অংশগ্রহনে উৎসাহ পাবে।


[*] খুবই ভাল মানের লেখার চেয়ে প্রত্যেক লেখার একই মান ধরে রাখুন। তাহলে ঐ মানসিকতা সম্পন্ন সকল পাঠক নিয়মিত আপনার ব্লগ ভিজিট করবে।


[*] ব্লগের নতুন পোস্টের লেবেল/ট্যাগে ঐ লেখা সম্পর্কিত শব্দ ব্যাবহার করতে ভুলবেন না।


[*] অনেক ওয়েবসাইটে বিনামূল্যে বিজ্ঞাপন (Free classified) দেওয়া যায়। সেই সব ওয়েবসাইটে আপনার ব্লগের এড্ড্রেস (url) দিয়ে বিজ্ঞাপন দিন।


[*] ইন্টারনেট ব্যাবহার করে এমন পরিচিত সবাইকে ই-মেইলের মাধ্যমে আপনার ব্লগের কথা জানান এবং এড্ড্রেস (url) দিন।


[*] ব্লগে কাউকে হেয় করবেন না। কোন ব্যাক্তি, দেশ, জাতি, ধর্ম নিয়ে কোন আপত্তিজনক লেখা এবং পোস্ট করবেন না।


[*] চেনা পরিচিত সবার সম্মানসূচক প্রশংসা, কৃতজ্ঞতা এবং ধন্যবাদ প্রকাশ করে ব্লগে পোস্ট করুন। বিভিন্ন বিশেষ দিনে (জন্মদিন বা ম্যারেজ ডে) ব্যাক্তিগত ভাবে প্রত্যেক কে আলাদা করে অভিনন্দন জানান। দেখবেন তারা নিজেরা আপনার ব্লগ দেখবে, তাদের সম্পর্কে আপনার প্রশংসা অন্যকে দেখাবে এবং তাদের চেনা জানা অন্যদেরও দেখতে বলবে। তারা সবাই পরোক্ষভাবে আপনার ব্লগ প্রচারের ভুমিকা রাখবে।


[*] ব্লগ কে আকর্ষনীয় রাখতে সবসময় পোস্টের লিখিত বিষয়ের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ছবি দিতে ভুলবেন না। ছবি সহ ব্লগ, ছবিহীন এর চেয়ে অনেক বৈচিত্রপূর্ন।


ব্লগ আপনার মন মানসিকতার প্রতিচ্ছ্ববি। ব্লগ দেখেই বোঝা যাবে আপনি কী চিন্তা করছেন। তাই ব্লগ কে পরিচ্ছন্ন এবং সুস্থ রাখুন।

বড় বড় ফাইল সেয়ার করুণ

মাঝে মধ্যে আমাদের বড় বড় ফাইল সেয়ার করতে হয় যা ই-মেইলে মাধ্যমে সম্ভব হয় না। সে রকম ফাইল খুব সহজে সেয়ার করা যায় www.send6.com এ ফ্রি Registration করে ।এরা আপনাকে ২৫০ এম,বি জায়গা দিবে এবং ১০০ এম,বি পর্যন্ত পাঠানো যাবে আপনার পছন্দের ই-মেইল ঠিকানায়।৫টা ফাইল এক সঙ্গে আপলোড করা যাবে (১০০ এম বি মধ্যে) ৭ দিন পর্যন্ত ফাইল টা সংরক্ষণ করে রাখবে ৭ দিন পর ডিলেট হয়ে আপনার জায়গা খালি রাখবে যদি আপনার ইচ্ছে হয় ডিলেট করতে তা ও করতে পারবেন । বড় ফাইল সেয়ার করার আনন্দে নামুন।

বাংলা টাইপ করুন সফটওয়্যার ছাড়াই

কম্পিউটারে বাংলা টাইপ করার জন্য দুটি জিনিসের দরকার হয় - একটি হল বাংলা ফন্ট এবং অন্যটি হল সফটওয়্যার। ফন্টগুলোর আকার বেশ ছোট হয়, কাজেই এগুলো বহন করা কোন সমস্যা নয় - সাধারণ ফ্লপি ডিস্কেটে করেই এগুলো বহন করা যায় বা প্রয়োজনে চট করে ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে নেওয়া যায়। কিন্তু সমস্যা হয় সফটওয়্যারগুলোর ক্ষেত্রে। এগুলোর আকার যথেষ্ট বড় হতে পারে। কাজেই ইন্টারনেটের স্পীড কম থাকলে এগুলো ডাউনলোড হতেও অনেক সময় নেয়। এখন আপনাকে যদি কখনও এমন কোন কম্পিউটার ব্যবহার করতে হয়, যেখানে শুধু বাংলা ফন্ট আছে কিন্তু কোন সফটওয়্যার নেই, তাহলে? চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই - মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ইনসার্ট সিম্বল অপশনটির মাধ্যমে কোন সফটওয়্যার ছাড়াই আপনি বাংলা লেখালেখির কাজ চালিয়ে যেতে পারবেন।

মনে করুন, আপনার কাছে সুতন্বী এম জে ফন্টটি আছে। কিন্তু এই ফন্টে বাংলা লেখার জন্য যে বিজয় কী-বোর্ড প্রয়োজন, সেটি নেই। এখন আপনি যদি বিজয় সফটওয়্যার ছাড়াই শুধুমাত্র সুতন্বী এম জে দ্বারা বাংলা টাইপ করতে চান, তাহলে প্রথমে আপনাকে এম এস ওয়ার্ডের মেনুবার থেকে Insert > Symbol এ ক্লিক করতে হবে। এরফলে যে উইন্ডোটি আসবে, সেখানকার Font ড্রপ ডাউন লিস্ট বক্স থেকে Sutonny MJ সিলেক্ট করতে হবে। এরফলে আপনি সুতন্বী এম জে ফন্টটির ক্যারেক্টার ম্যাপ দেখতে পাবেন। এবার আপনি যে বর্ণটি টাইপ করতে চান, সেই বর্ণটি সিলেক্ট করে Insert বাটনের উপর ক্লিক করুন অথবা বর্ণটির উপর ডাবল ক্লিক করুন। এখন আপনি যদি Close বাটনে ক্লিক করে এম আএস ওয়ার্ডের মূল উইন্ডোতে ফিরে যান, তাহলে দেখবেন যে আপনার ক্লিক করা বর্ণটি সেখানে টাইপ করা হয়ে গেছে। এই পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনি বর্ণের পর বর্ণ, শব্দের পর শব্দ, এমনকি বাক্যের পর বাক্য টাইপ করে যেতে পারবেন কোন সফটওয়্যার ছাড়াই।

এই ক্যারেক্টার ম্যাপের একটা অসুবিধা হল, এতে বর্ণগুলো , বিজয় কী-বোর্ডের লে-আউটের পরিবর্তে অ্যসকি কোড অনুযায়ী সাজানো থাকে। তাই প্রথম প্রথম প্রয়োজনীয় বর্ণ খুঁজে পেতে একটু অসুবিধা হতে পারে। তবে কয়েক দিন ব্যবহার করলেই অভ্যাস হয়ে যাবে। আরেকটি ব্যাপার হল, উপরে আমি শুধু ইনসার্ট সিম্বল ব্যবহার করে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে বাংলা লেখার কথা বলেছি। কিন্তু আপনি ইচ্ছে করলে অন্য যেকোন ওয়ার্ড প্রসেসরে যেমন ওয়ার্ডপ্যাডে বা নোটপ্যাডে বা অন্য যেকোন প্রোগ্রামে এই পদ্ধতি ব্যবহার করে বাংলা টাইপ করতে পারবেন। তবে এরজন্য আপনাকে ইনসার্ট সিম্বলের পরিবর্তে Start > All Programs > Accessories > System Tools > Character Map চালু করতে হবে। এবার যেসব বর্ণ আপনি টাইপ করতে চান, সেগুলো সিলেক্ট করে সিলেক্ট বাটনের উপর ক্লিক করুন অথবা সেসব বর্ণের উপর ডাবল ক্লিক করুন। এরফলে বর্ণগুলো Characters to copy টেক্সট বক্সে জমা হবে। এবার Copy বাটনে ক্লিক করলেই সেগুলো কপি হয়ে যাবে। এরপর ওয়ার্ডপ্যাড বা নোটপ্যাড যেখানে প্রয়োজন, সেখানে গিয়ে পেস্ট করে দিতে হবে। পদ্ধতিটা নিঃসন্দেহে চূড়ান্ত রকমের বিরক্তিকর। কিন্তু সফটওয়্যার না থাকলে এ ছাড়া আর উপায় কী!

বাংলা ইউনিকোডের সহজ পাঠ

ইউনিকোডের উপকারিতা

১। সার্চ করার সুবিধা। ইউনিকোডে থাকলে সার্চ করতে ভীষন সুবিধা হয়। কেননা তখন পৃথিবী যেকোন সার্চ ইঞ্জিন যে কোন ভাবে সেটা খুঁজে বের করতে পারে। শুধুমাত্র সাইট স্পেসিফিক সার্চ ইঞ্জিনের উপর নির্ভর করতে হয় না।

২। যে কোন দেশের যে কোন ইউনিকোড কম্প্যাটিবল কম্পিউটারে বসে বাংলা দেখতে পাবেন যে কোন কেউ। তাই যে কোন যায়গায় গিয়ে ঠাস করে বাংলা ব্যবহার করা সুবিধা হবে। ধরুন আমি সিঙ্গাপুর এয়ারর্পোটে পাঁচ ঘন্টার জন্য আটকে গেছি। সেখানে যে কম্পিউটার দিয়েছে ফ্রি ব্যবহার করার জন্য সেখানে শুধু ব্রাউজ করা যায়। সেখানে কোন ফন্ট লোড করা যাবে না তা বলাই বাহুল্য।

৩। ই-মেইলে, যে কোন ডকুমেন্টে সহজে বাংলা ব্যাবহার করা যাবে। মনে করেন আপনি ফটোশপে বাংলা লিখতে চান। ফটোশপ নিশ্চয়ই আপনার জন্য তাদের সিস্টেমে বিজয় ঢোকাবে না। কিন্তু ইউনিকোডের সুবিধা ব্যবহার করে আপনি এখানে এটাকে সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন। একটি কম্পিউটারে বিজয় থাকার তুলনায় ইউনিকোড থাকাটার সম্ভাবনা অনেক বেশী। কেননা ইউনিকোড সার্পোট করলে অনেক অনেক ভাষাকে সার্পোট করা হয়। তাই এখন অধিকাংশ সিস্টেমে এটা চলে আসছে।

৪। যেহেতু বাংলা ইংরেজী এবং অন্যান্য ভাষা মিশিয়ে ব্যবহার করা যায় তাই আপনি সহজে একে বিভিন্ন প্রোগ্রামে অর্ন্তভুক্ত অবস্থায় দেখতে পাবেন। নোটপ্যাডে ফন্ট না বদলে একই সঙ্গে বাংলা এবং ইংরেজী (এবং যে কোন ইউনিকোড লেখা) লেখা এবং দেখা সম্ভব (এবং স্বাভাবিক)। মনে করেন আপনি একটা ফাইল সেভ করবেন তার অর্ধেক নাম থাকবে বাংলায় অর্ধেক ইংরেজীতে এবং অর্ধেক আরবীতে - এটা শুধুমাত্র সম্ভব ইউনিকোডে, ফন্ট না বদলে।

ইউনিকোড উপস্থাপনা
আজ থেকে একশ বছর আগে কিভাবে পত্রিকা প্রকাশিত হত? তখনকার দিনে বিভিন্ন ভাষার বিভিন্ন ফন্ট এবং সাইজের জন্য বিভিন্ন বাক্স থাকত। মনে করুন ইংরেজীর জন্য বাক্স ক, বাংলার জন্য বাক্স খ, ইত্যাদি। তখন "black কাক" লিখতে তারা হরফ বসাতো পাশাপাশি এইভাবে: ক২,ক১২,... খ১,খ৩৪,খ১।মনে করুন কোন অক্ষরের পর কোন অক্ষর বসাবে এই ধারাটা নিয়ে একজন ভারতে গেল। কিন্তু ভারতের প্রকাশকরা খ বাক্স ব্যবহার করে হিন্দীর জন্য। তখন কি ভজঘট পাকিয়ে যাবে চিন্তা করুন।



unicode









ইউনিকোড কনসোর্টিয়াম নামের একটি প্রতিষ্ঠান করল কি এরকম বিভিন্ন ভাষার যত রকম বাক্স আছে, সব একসাথে একটা বড় বাক্সের অর্ন্তভুক্ত করল (চিত্র ১)। এতে করে "black কাক" লিখতে আপনাকে লিখতে হবে 2,12,...,10000,10034,10000 ইত্যাদি। এইভাবে একটি সার্বজনীন পদ্ধতি তৈরীর মাধ্যমে বিশ্বের যে কোন জায়গায় এটাকে "blackকাক" হিসেবেই চিনবে, অন্য কিছু নয়।

ইউনিকোড কিবোর্ড লেআউট

এখন মনে করুন সারা পৃথিবীর মোট পঞ্চাশ হাজার (ধরে নিন) অক্ষরের জন্য কিবোর্ডে একটি করে চাবি বসানো হল। তাহলে কিবোর্ডের সাইজ কি হবে? তাই কিবোর্ডে ভাষা পরিবর্তনের একটি প্রথা প্রর্বতন করা হল। এতে করে আপনি আপনার কিবোর্ড এর ভাষা পরিবর্তন করে একটি ভাষার উপর কাজ করতে পারবেন।


ইউনিকোড প্রবর্তনের সময় থেকে বিভিন্ন ভাষায় বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে লাগল। ইউনিকোড সময়ের সাথে সাথে সেগুলোর সমাধানও করে আসতে লাগল। যেমন আরবী ভাষার ডান-থেকে বাম দিকে লেখার সমস্যা, কিংবা চীনা ভাষার খাড়াখাড়ি লেখার সমস্যা ইত্যাদি। এশিয়ার ভাষাগুলোকে এজন্য জটিল ভাষা বা কম্প্লেক্স স্ক্রীপ্ট বলা হয়। আমি এখন শুধু মাত্র ইন্ডিক এবং বাংলা ভাষার ইউনিকোড ভিত্তিক সমস্যা গুলো আলোচনা করব।

সর্ট অর্ডার

কম্পিউটারের জন্য সর্ট এবং সার্চ করাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। বলা যায় কম্পিউটারের ভিত্তি এই সর্টিং এবং সার্চিংয়ের উপরই দাঁড়িয়ে আছে। তাই অক্ষরগুলোকে এমন ভাবে উপস্থাপন করতে হবে যেন তা এই সর্টিং এবং সার্চিংয়ের বিপরীতে বাঁধা না হয়।

সমস্যা হল, বাংলায় ক এর পর আসে খ, কিন্তু এদের মাঝখানে আবার কা, কু, কি এসব আসে। বিষয়টা আরো জটিল করতে আ-কার, ও-কার এসব অক্ষর আবার সামনে বসে। তাই ইউনিকোড কর্তা ব্যাক্তিরা ঠিক করলেন সর্ট অর্ডার ঠিক করার জন্য কোন 'কার' ব্যাঞ্জনবর্ণের আগে বসতে পারবে না। এর ফলে কার দেখানোর যে সমস্যা তৈরী হবে তা অন্যভাবে সমাধান করা হবে।প্রাথমিক ইউনিকোডে 'কার' গুলো পরে বসত ঠিকই কিন্তু তা স্ক্রীনে দেখানোর আগে কোন রকম ঠিকঠাক করা হত না। যার ফলে পুরোনো ইউনিকোড কম্পিউটারে 'কে' দেখবেন এভাবে 'ক ‌ে'।

ঠিক একই কারনে ও-কার কে একার এবং আকার হিসেবে না রেখে একটা স্বতন্ত্র অক্ষর হিসেবে স্থান দেয়া হয়েছে।

সঠিক ভাবে দেখানো
সর্ট অর্ডারতো ঠিক হলো। এখন এ-কার, ও-কার গুলোকে কিভাবে দেখানো হবে? তার উপর, এ-কারে যখন শব্দের মাঝখানে বসে তখন তার কোন মাত্রা থাকে না, আবার শব্দের শুরুতে যখন বসে তখন একটা মাত্রা থাকে। যুক্তাক্ষর গুলো স্বতন্ত্র কোন অক্ষর নয়। অথচ সেগুলো ঠিকঠাক মতো দেখাতে হবে।

অক্ষরগুলোকে নিয়ে ঠিকঠাক ভাবে দেখানোটাকে বলা হয় ক্যারেক্টার রেন্ডারিং। রেন্ডারিংয়ের মাধ্যমেই আসলে ক্যারেক্টার কোনটা কিভাবে বসবে সেটা ঠিক করা হয়।

খন্ড-ত ইস্যু

প্রাথমিক ইউনিকোডে খন্ড-ত কে স্বতন্ত্র অক্ষর হিসেবে ধরা হয় নি। একে ত-হস হিসেবে ধরা হয়েছিল। তাই যখনই ত-হসন্ত দেখা যেত তখনই সেটা ভুল ভাবে খন্ড-ত হয়ে যেত। সম্প্রতি খন্ড-ত কে আলাদা অক্ষরের মর্যাদা দেয়া হয়েছে। তাই ইউনিকোড ভিত্তিক নতুন ফন্টগুলোতে এই সমস্যার সমাধান দেখতে পাবেন।

রেফ এবং য-ফলা ইস্যু

র-হসন্তের পর কোন ব্যাঞ্জনবর্ণ আসলে সেটা ব্যাঞ্জনবর্ণের উপর রেফ হয়ে যায়। আবার ব্যাঞ্জনবর্ণের পর য-ফলা আসল সেটা ব্যাঞ্জনবর্ণের য-ফলা হয়। কিন্তু র-হসন্তের পর য-ফলা আসলে সেটা 'র্য' হতে পারে আবার 'র‌্য' ও হতে পারে। ডিফল্ট হিসেব এটা 'র্য' হিসেব বর্তমানে দেখানো হয়। এর সমাধান হিসেবে অনেকে দাবী করেছেন য-ফলাকে খন্ড-ত এর মত একটা আলাদা বর্ণ হিসেবে মর্যাদা দেয়া হোক। কিন্তু ইউনিকোড কর্তাব্যক্তিরা সেটা মানতে রাজি হননি।

এই সমস্যাটা আরো অনেক ইন্ডিক ভাষায় আছে। সবার জন্য নতুন অক্ষর ঢুকাতে গেলে এর মধ্যে বিশাল হয়ে যাওয়া ইউনিকোড আরো বিশাল হয়ে যাবে।ইউনিকোড কর্তাব্যক্তিরা এর একটা অন্য সমাধান দিয়েছেন। তার দুটো অক্ষর ব্যবহার করতে বলেছেন। একটা হলো, 'জোর করে জুড়ে দাও' - zero width joiner (ZWJ) এবং আরেকটি হল 'জোর করে জুড়ে দেয়া বিরত রাখ' - zero width non joiner (ZWNJ)। তাই র-হসন্ত-য কে র‌্য হিসেবে দেখতে র এর পর আপনাকে য-ফলার সাথে জুড়ে দেয়া বন্ধ করতে হবে। অর্থাৎ র-ZWNJ-হসন্ত-য টাইপ করতে হবে।

দাঁড়ি এবং ডাবল-দাঁড়ি ইস্যু (বানান ভুল লেখলাম কি?)

বাংলার ইউনিকোড প্রস্তাবনায় কোন দাঁড়ি নেই। ইউনিকোড কর্তা ব্যাক্তিরা সম্ভবত: আসামী বা অন্য কোন ভাষার 'ডান্ডা' ব্যবহার করতে পরামর্শ দিয়েছেন। এটা পছন্দ হয়নি বাঙ্গালী যারা ইউনিকোডের সাথে কাজ করছেন। তারা এখনও দাবী জানিয়ে যাচ্ছেন নিজেদের একটা দাঁড়ি এবং একটা ডবল-দাঁড়ির জন্য।

আশা করি এই পোস্ট আপনার অনেক 'কেন'র উত্তর দিবে।

ইউনিকোডভিত্তিক সমস্যার সমাধান

ইন্টারনেটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অসংখ্য ওয়েবসাইট। এদের মধ্যে এখন আমাদের মাতৃভাষা বাংলাতেও রয়েছে অনেক ওয়েবসাইট। তবে বাংলায় তৈরী যেকোন ওয়েবসাইট দেখতে আমাদের প্রয়োজন পড়ে কম্পিউটারে ইউনিকোডভিত্তিক ফন্টের। পারসোনার কম্পিউটারে নাহয় ইন্সটল করা গেল। কিন্তু আমরা অনেক সময়ই সাইবার ক্যাফেতে বা বন্ধু-বান্ধবের বাসায় ইন্টারনেট ব্যবহার করি। এক্ষেত্রে সাইবার ক্যাফেতে ইউজারে লগ-ইন থাকায় ইউনিকোডভিত্তিক ফন্ট ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা গেলেও তা কম্পিউটারে ইন্সটল করা বা ফন্ট ফোল্ডারে নেয়া যায় না। ফলস্বরূপ, আমাদেরকে ইউনিকোডের অভাবে বাংলায় তৈরীকৃত ওয়েবসাইট দেখা থেকে বিরত থাকতে হয়।


আপনাদের সবার জন্য এই সমস্যার সমাধান আমি দিচ্ছি। নিচে আপনি একটি ওয়েব অ্যাড্রেস পাবেন। সেখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিন Banglasavvy নামক সফটওয়্যারটি। আপনার কম্পিউটারে ডাউনলোড সম্পূর্ণ হয়ে গেলে আপনি তা রান করান। (পূনরায় কোন ইন্সটলের প্রয়োজন নেই) এবার আপনি আপনার টাস্কবারে দেখতে পাবেন হলুদ রঙের একটি গোল আইকন যু্ক্ত হয়েছে। এবার আপনি যেকোন বাংলা সাইট ওপেন করুন।

যতক্ষণ পর্যন্ত গোল আইকনটি টাস্কবারে থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি নিশ্চিন্তে ইউনিকোডভিত্তিক ওয়েব সাইট ব্রাউজ করতে পারবেন।

Please click here:www.omicronlab.com/tools/banglasavvy.html



(বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই ছোট্ট সফটওয়্যারটি শুধুমাত্র উইন্ডোজ এক্সটি, ২০০০, ৯৮ এবং এনটি'র জন্য।)

রেস্ট্রিকটেড ওয়েব পেজ কপি করুন

আনেকসময় অফলাইনে পড়ার জন্য বা বিভিন্ন প্রয়োজনে ওয়েব পেজ সেভ করা প্রয়োজন হয়। আমরা সিম্পল সেভ এজ করেই কাজটা করে ফেলি। কিন্তু মাঝে মাঝে কিছু পেজ বা সাইট সেভ করা যায় না অর্থাৎ রেস্ট্রিকটেড থাকে অথর কর্তৃক। তখন কি করা..


১ম পদ্ধতি:

১ম এ যে পেজ বা সাইট সেভ করবেন তা খুলুন (অবশ্যই অনলাইনে) পেজ এর যে কোন জায়গায় গিয়ে রাইট মাউস চেপে দেখুন ভিউ সোর্স নামে একটি অপশন আছে, ক্লিক করুন দেখুন সুন্দরভাবে এইচ টি এম এল কোড গুলো টেক্সট ফাইলে দেখাচ্ছে।


যারা ফ্রন্টপেজ বা ড্রিমউভার বা অন্য কোন এইচ টি এম এল এডিটর ব্যবহার করেন তারা এই টেক্সট ফাইলের সমস্ত তথ্য কপি করে নিউ এইচ টি এম এল পেজ এ পেস্ট করুন ও প্রিভিউ দেখুন প্রায় সব তথ্যই চলে এসেছে, ইমেজ গুলোকে রাইট মাউসের সেভ ইমেজ এজ করে সেভ করে নিতে পারেন, আর ফ্ল্যাশ ফাইল খুজবেন ডকু: সেটিংস/ইউজার/লোকালসেটিংস এ টেম্পোরারি ইন্টারনেট ফাইলের ভেতরে দেখুন জমা হয়ে আছে, আর নাম পাবেন আগেই সেভ করা টেক্সট ফাইলের মধ্যেই।


২য় পদ্ধতি:

পেজ খুলুন এর যদি সমস্তটা একবারে প্রয়োজন হয় অর্থাৎ শুধু দেখতে পারলেই হবে বিশেষ করে ডিজাইনারদের জন্য, তাহলে প্রয়োজনমত অংশ স্ক্রিনে রেখে কিবোর্ডের প্রিন্ট স্ক্রিন বাটন চাপুন এবং যে কোন ইমেজ এডিটিং সফটঅয়্যারে নিউ পেজ এ পেস্ট করুন। যদি বড় হয় তবে ২/৩ বারে করতে পারেন পরে জোড়া দিয়ে নেবেন। ইমেজ এডিটর না থাকলে বা জানলে এম এস ওয়ার্ডে ও পেস্ট করতে পারেন। ফাইল যদি ছোট বা লেখা বড় দেখতে চান তবে মনিটরের রেজুলেশন ( ডেস্কটপ থেকে রাইট ক্লিক করে >প্রোপার্টিজ> সেটিংস ) ৬০০X৪০০ করে সবচেয়ে বড় সাইজের স্ক্রিনসট পাবেন।

এই পদ্ধতিতে অবশ্য টেক্সটগুলো ও ইমেজ থাকবে চাইলে ঐ ইমেজ ও টেক্সটে পরিনত করতে পারেন ওসিআর সফটঅয়্যার দিয়ে, অবশ্য শুধু ইংরজী লেখা। বাংলা টেক্সট ওসিআর তৈরীর জন্য প্রগ্রামার ভাইদের কাছে আবেদন রইল।

http://mamun2a.googlepages.com/

শেয়ারিং সিঙ্কক্রোনাইজিং ব্যাকআপের ভাল সমাধান

এটা ইনষ্টল করার পর আপনাকে একটা নতুন একাউন্ট খুলতে হবে। একাউন্ট খোলার পর আপনি আপনার ডকুমেন্ট গুলোকে ড্রাগ এন্ড ড্রোপ করে খুব সহজেই আপলোড করে ফেলতে পারবেন। আপনি এখন যে কোন জায়গা থেকে এটি ইনষ্টল করে ব্যাবহার করতে পারেন। ইচ্ছা করলে আপনি আপনার ফোলডারটি আপনার বন্ধুদেরকে শেয়ার দিতে পারেন। এটি ভাল ব্যাকআপও বলা যেতে পারে। ব্যাবহার করলেই বুঝতে পারবেন এর আসল গুনাগুন। ডাউনলোড লিংক: http://www.getdropbox.com/install

ইন্টারনেট ব্রাউজারের নাচ

ইন্টারনেটে এটা ওটা ঘাটতে ঘাটতে এই আশ্চয জনক জিনিসটি পেয়ে গেলাম।দেখে খুব মজা লাগলো, নিচের লিন্কে ক্লিক করলে আপনি “BROWSER DANCE” নামের একটি নোটপ্যাড ফাইল পাবেন এটিকে ডাউনলোড করে ওপেন করুন।এর মধ্যে আপনি যে জাভাস্ক্রিপ্টটি দেখতে পাবেন সেটিকে আপনার ইন্টারনেটের ব্রাউজারে কপি-পেস্ট করে এন্টার মেরে দেখুন আপনার ইন্টারনেটের ব্রাউজারটি অদ্ভুদ ভাবে নাচ দেখাবে।

ডাউনলোড লিঙ্ক http://s000.tinyupload.com/index.php?file_id=48476624184784019771&gk=cisco

কথা বলবে মজিলা ফায়ারফক্স

জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সে ব্রাউজ করার সময় যদি ব্রাউজারটি কোন টেক্সট (লেখা) শব্দ হিসাবে পড়ে শোনাতো তাহলে কেমন হতো! মাইক্রোসফট উইন্ডোজে টেক্সট টু স্পেস এর মতই ফায়ারফক্সের এ্যাড-অন্স দ্বারাও সাইটের যেকোন টেক্সট এক ক্লিকেই পড়ে শোনার ব্যবস্থা আছে। এজন্য https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/3552 থেকে মাত্র ১০ কিলোবাইটে স্পীকইট এ্যাড-অন্সটি ইনষ্টল করুন। ইনস্টল শেষে ফায়ারফক্সটি রিস্টার্ট করুন। এবার যেকোন টেক্সট যতটুক ইচ্ছা নির্বাচন করে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে পপআপ মেনুর নিচের Say It এ ক্লিক করলে তা পড়ে শোনাবে। এতে মাইক্রোসফটের (টিটিএস) টেক্সট টু স্পীস ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে।

HIBERNATE করার পদ্ধতি

বাংলাদেশ এ আজ ইলেক্ট্রিসিটি যে অবস্থা।তাই এখন কম্পিউটারে কাজ করার সময় অনেক বার বিদ্যু চলে যায়।যার ফলে আপনার কাজ গুলো বন্ধ করতে হয়। কিন্তু xp তে আপনি চাইলে আপনার কাজ বন্ধ না করে কম্পিউটার বন্ধ করে যেতে পারবেন।এরপর যখন কম্পিউটার স্টার্ট করবেন কাজ গুলো আবার চলে আসবে। এর জন্য আপনাকে hibernate ফাংশন এক্টিভ করতে হবে।
hibernate করার নিয়মঃ প্রথমে আপনাকে administrative rights হিসেবে লগ অন করতে হবে।এরপর control panel এ গিয়ে power option এ যেতে হবে।তা না থাকলে Performance and Maintenance ক্লিক করলে এটি পাওয়া যাবে। এরপর hibernate ট্যাবে গিয়ে enablae hibernate ক্লিক করে ok করলে তা হয়ে যাবে। এখন hibernate করতে হলে task manager গিয়ে করতে হবে।

XP তে সিস্টেম ফোল্ডারের ড্রাইভ চেঞ্জ করুন

আমাদের সাধারণত প্রোগ্রাম ফোল্ডার থাকে যে ড্রাইভ এ অপারেটিং সিস্টেম থাকে।মানে প্রায় সকলের কাছে (c:\program file)। তাই অনেক সময় এটি চেঞ্জ করতে ইচ্ছে হয়। সে জন্য আপনাকে নিচের কাজ গুলো করতে হবেঃ

BY RUN COMMAND OPEN REGISTRY EDITOR

HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows\CurrentVersion

এখন সাইড বক্সে ProgramFileDir এ দুইবার ক্লিক করুন।

default value is (c:\program file)

c চেঞ্জ করে অন্য কোন ড্রাইভ এর নাম দেন যেখানে সিস্টেম ফোল্ডারটি সেট করতে চান। এরপর রিস্টার্ট করুন।

মুছে ফেলুন স্টার্ট বাটন

অনেক ব্যবহারকারী আছেন যারা উইন্ডোজের কি ব্যবহার করে থাকেন, স্টার্ট বাটনের পরিবর্তে। আপনি যদি আপনার স্টার্ট বাটনটি মুছে ফেলতে চান তবে নিচের কয়েক কিলোবাইটের সফটয়্যারটি ডাউনলোড করে আনজিপ করে সেটাপ দিয়ে রান করুন। ব্যস দেখবেন স্টার্ট বাটন অদৃশ্য হয়ে গিয়েছে। এখন আপনি WIN কি Ctrl+Esc চেপে স্টার্ট মেনুতে প্রবেশ করতে পারবেন।

স্টার্ট বাটনকে আবার ফিরিয়ে আনতে সিস্টেম ট্রেতে থাকা এর আইকনে ডানবাটনে ক্লিক করে Exit দিন। আর আইকনটি হারিয়ে গেলে একসাথে ctrl+alt+shift+F12 চাপুন এবং “show Icon in System Tray” তে টিকমার্ক দিয়ে Ok করুন।

কিবোর্ড এর কি এর ম্যাপ পরিবর্তন করা

আমাদের কিবোর্ডে কিগুলো সারিবদ্ধ ভাবে সাজানো থাকে। কিন্তু অনেক সময় আমাদের কোন একটি কি বেশি ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়ে পড়ে কিন্তু সেটি যদি সুবিধাজনক স্থানে না থাকে তখন কাজের অসুবিধা সৃষ্টি হয়। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আপনি Sharpkey নামের একটি ছোট প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে পারেন যার মাধ্যমে কিবোর্ডের কিগুলো remapping করা যাবে। এ ছাড়াও আপনি কিবোর্ডের যে কোন কি ডিজেবল করে রাখতে পারবেন, যেমন Casp Lock। নিচের ডাউনলোড লিংক থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে আনজিপ করুন। সফটওয়্যারটি ইন্সটল করার প্রয়োজন হবে না। এখন Add বাটনে ক্লিক করুন যেকোন কি এর ফাংশন পরিবর্তন বা এটাকে ডিজাবেল করতে। এখন বামদিকের বক্স (From key) থেকে Type Key তে ক্লিক করে যে কি টি আপনি পরিবর্তন করতে চান তা প্রেস করুন। এরপর একইভাবে ডানদিকের বক্স থেকে Type Key তে ক্লিক করে পরিবর্তিত যে কি টি দিতে চান তা প্রেস করুন। এরপর ok করে বেরিয়ে আসুন। সবশেষে Write to Registry বাটনে ক্লিক করুন। এটা একটা বার্তা দেখাবে যে, you’ll need to restart or log of your system to take affecet. এর অর্থ হচ্ছে এরপর আপনার পিসিকে রিস্টার্ট বা লগঅফ করলেই এটি কাজ করবে।

Download Link (MSI)

Download Link (ZIP)

কম্পিউটার নিরীক্ষার সফটওয়্যার

অনেক সময় বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার নিরীক্ষার প্রয়োজন পড়ে। Belarc Advisor নামক নিরীক্ষার সফওয়্যারটির মাধ্যমে এ কাজটি খুব সহজেই করা যায়। এজন্য http://www.belarc.com/free_download.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে মাত্র ১.৯ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিন। এবার ইন্সটল করে রান করুন। দেখবেন আপনার কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার এর সকল তথ্য পেয়ে গেছেন।

উবান্টু ৯.১০ এ কিভাবে বাংলা লিখবেন

উবান্টু ৯.১০ এ বাংলা কম্পিউটিং এর জন্য ইউনিজয় আলাদা ভাবে ইনস্টল করতে হবেনা। এটি ইনস্টল আবস্থায় আছে বাংলা লিখার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হল IBus Preferences অপেন করার জন্য ক্লিক করুন System > Preferences > IBus Preferences

মেসেজ আসবে আইবাস ডিমন 'IBus daemon is not started. Do you want to start it now?' এই মেসেজ আসলে Yes প্রেস করুন।

এবার মেসেজ আসবে IBus has been started! If you can not use IBus, Please add below lines in $HOME/.Bashrc, and relogin your desktop.

export GTK_IM_MODULE=ibus

export XMODIFIERS=@im=ibus

export QT_IM_MODULE=ibus

এই মেসেজ আসলে Ok প্রেস করুন।
এবার IBus Preferences উইনডোটি আপেন হবে এখান থেকে Input Method ট্যাব এ ক্লিক করুন। এখন Select an input method ক্লিক করুন যে লিস্ট আসবে তাথেকে Bengali থেকে unijoy সিলেক্ট করুন। তারপত Add বাটন ক্লিক করুন। দেখতে পাবেন Input Method এ English - ispell এর সাথে Bengali - unijoy. এবার Bengali - unijoy সিলেক্ট করে Up বাটনে সিলেক্ট করুন। এবার উইনডো টি ক্লোজ করে দিন। পেনেলের ডানদিকে একটি কি-বোড আইকন দেখতে পেলে বুঝবেন IBus Preferences কাজ করছে। এবার কি-বোড পরিবর্তনের জন্য অর্থাত বাংলা লেখার জন্য Control + Space কি চাপুন পুনরায় ইংরেজী লেখার জন্য Control + Space চাপুন।

প্রতিবার উবুন্টু চালু হবার পর আপনাকে IBus Preferences চালু করতে হবে। Startup Applications এ IBus Preferences রেখে দিলে কম্পিউটার চালু হবার সাথে সাথে তা নিজে থেকে চালু হবে। স্টাটআপ এপ্লিকেশনে তা রাখার জন্য ক্লিক করুন System > Preferences > Startup Applications. এবার যে উইনডোটি আপেন হবে তা আপেন আবস্থায় ক্লিক করুন

System > Preferences তারপর IBus Preferences কে মাউস দ্বারা ক্লিক করে ধরে রাখুন এবং এই অবস্থায় ড্রাগ করে Additional startup programs: এর ভিতর ছেড়ে দিন। এখন থেকে প্রতিবার কম্পিউটার চালু হবার সাথে সাথে তা চালু হবে।

আথবা Add বাটন ক্লিক করুন এতে যে উইনডো অপেন হবে তাতে

Name: এর ঘরে লিখুন IBus daemon

Command: এর ঘরে লিখুন /usr/bin/ibus-daemon -d

Comment: এর ঘরে লিখুন start IBus daemon when Gnome starts

তারপর Add বাটনে ক্লিক করুন এড হয়ে গেলে ক্লোজ বাটন ক্লিক করে খুলা উইনডোটি বন্দ করে দিন। এখন থেকে প্রতি বার আপনার কম্পিউটার চালু হবার পর IBus নিজেথেকেই চালু হবে।

Copyright © 2009 - www.techzoom7.tk - is proudly powered by Blogger
Smashing Magazine - Design Disease - Blog and Web - Dilectio Blogger Template